খারেজীদের বৈশিষ্ট্যঃ-
আইএসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ
১) মুসলিম হত্যা করা (বৈধ মনে করে)
২) মুসলিমকে কাফের আখ্যায়িত করা ঢালাও ভাবে।
৩) তাদের অধিকাংশই কম বয়ষ্ক ও স্বল্প জ্ঞানের অধিকারী।
৪) বাহ্যিক অবস্থা সুন্দর হওয়া
৫) কুরআনকে ভুলভাবে বুঝবে(অর্থাৎ কোরআনে কাফেরদের জন্য নাজিল কৃত বিধানকে মুসলিমদের জন্য প্রয়োগ করে)
৬) মুমিনদের নারীদের অন্যায় ভাবে বিচ্ছেদ ঘটানো।
৭) তারা "মুতাশাবিহা" ( অস্পষ্ট) আয়াতের পিছনে পড়ে থাকবে।
৮) কুরআনের "মুহকাম" স্পষ্ট আয়াত থেকে বিমূখ থাকা,
৯) তারা ওলামা ও সম্মানিত ব্যাক্তিদেরকে ভর্ৎসনা করে।
১০) আত্মপ্রবঞ্চিত হওয়া ও সাধারণ মানুষকে আকর্ষিত করা
১১) তাদের সঠিক পরিচালনা করার মতো কোন সত্যনিষ্ঠ আলেম নেই, ও তাদের কোন গ্রহনযোগ্য কিতাব খুঁজে পাওয়া যায় না
১২) তারা তাদের ভূখণ্ডকেই দারুল ইসলাম ও বাকি সব দারুল হারাব ঘোষনা দিয়ে থাকে।
১৩) তাদের পছন্দ মতে একজন নেতা নির্বাচন করবে এবং তারা তাকেই মানবে এর বিরোধিতা যে করবে তার সাথেই তারা যুদ্ধ ওয়াজিব মনে করে।
১৪) প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গিকার ভঙ্গ করা,
১৫) তাদের মাঝে ইলমের দুর্বলতা ও অজ্ঞতার বিস্তার থাকবে।
১৬) মুসলিমদের সাথে এই বলে বিদ্রোহ করা শুরু করে যে "অন্যরা আল্লাহ তায়ালার শরীয়ত কার্যকর করছে না।
১৭) খারেজীরা এমন সময় প্রকাশিত হয় যখন মুসলিমগণ ও তাদের খেলাফাত বিভক্ত হয়ে পড়ে।
১৮) খারেজীরা মানুষ থেকে তাওবা নিবে
১৯) তারা বিতর্ক, প্রতারণ, বক্তৃতা ও মানুষকে বিভ্রান্ত করার উপর নির্ভর করা।
২০) খারেজীরা মানুষকে তাদের দ্বীন ও জ্ঞানের ব্যাপারে পরিক্ষা করা,
(পরিক্ষা করা খারেজীদের ধর্ম। (সুত্রঃ- আস-সিয়ার লিয-জাহাবী)
২১) তাদের কথাগুলো সুন্দর ও কাজগুলো মন্দ।
২২) তারা স্বার্থোদ্বারের জন্য হত্যা করে ফেলবে।
২৩) তারা হক কবুল করবে না তা যেদিক থেকেই আসুক আর তারা কখনই কারো উপদেশ গ্রহণ করে ন।
২৪) তারা খুবই বিকৃত পরহেজগারী হবে।
২৫)তারা ঝগড়ার সময় অন্যায় আচারণ করা, এবং মানুষকে অভিসম্পাত করা।
২৬) ওলামাগণ বলেনঃ- খারেজীরা তাদের মতের বিরোধী মত পোষণকারী প্রতিটি মুসলিমকেই তারা হত্যা করতে সচেষ্ট থাকে।
২৭) ও মুসলিমদেরকে খুব দ্রুতই ইসলাম থেক বের করে দিবে।
হে দাওলা!
হে ভ্রষ্ট দাওলার সৈন্য/সমর্থক!
মনে রেখো-
নবী সাঃ বলেছেনঃ-
" যে ব্যক্তি একটি শব্দের মাধ্যমেও মুসলিমদেরকে হত্যা করতে সাহায্য করলো, সে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করবে এই অবস্থায় যে, তার দু-চোখের মাঝে কপালে লেখা থাকবেঃ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশাগ্রস্ত।"
পরিশেষে বলছিঃ-
আমাদের এ কথার অর্থ এটা নয় যে, তাদের মাঝে কোনো সত্যবাদী নেই, তাদের মাঝে কোনো সত লোক নেই। এবং এর অর্থ এও নয় যে তাদের প্রত্যেক সদস্যদের উপর পৃথক পৃথকভাবে "খারেজী" শব্দ প্রয়োগ করা হব। বরং আমাদের কথা হচ্ছে তাদের এই খেলাফাত ও মানহাজ সম্পর্কে। এটা একটা ভ্রান্ত ও খারেজী খিলাফাত এবং মানহাজ।
সংকলিত
শাইখ আব্দুল্লাহ মুহাইসিনী হাফিঃ এর লেকচার থেকে সংগৃহীত কিতাব থেকে সংগৃহীত কয়েকটি হয়তো বাদ পড়ে গেছে,
শুভাকাঙ্ক্ষী ভাইগণ বের করে দিলে আরে উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ
----------★★★----------
আইএসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ
আল্লাহু আকবর!!
আল্লাহু আকবর!!
(এখানে দলিল আনা হয়নি, তবে কোরআন সুন্নাহ ভিত্তিক ও সালাফদের থেকে ১৪০০শ বছরে বর্ণি দলিল আছে, যদি সময় ও সুযোগ হয় ইনশাআল্লাহ আমরা তা পেশ করবো)আল্লাহু আকবর!!
১) মুসলিম হত্যা করা (বৈধ মনে করে)
২) মুসলিমকে কাফের আখ্যায়িত করা ঢালাও ভাবে।
৩) তাদের অধিকাংশই কম বয়ষ্ক ও স্বল্প জ্ঞানের অধিকারী।
৪) বাহ্যিক অবস্থা সুন্দর হওয়া
৫) কুরআনকে ভুলভাবে বুঝবে(অর্থাৎ কোরআনে কাফেরদের জন্য নাজিল কৃত বিধানকে মুসলিমদের জন্য প্রয়োগ করে)
৬) মুমিনদের নারীদের অন্যায় ভাবে বিচ্ছেদ ঘটানো।
৭) তারা "মুতাশাবিহা" ( অস্পষ্ট) আয়াতের পিছনে পড়ে থাকবে।
৮) কুরআনের "মুহকাম" স্পষ্ট আয়াত থেকে বিমূখ থাকা,
৯) তারা ওলামা ও সম্মানিত ব্যাক্তিদেরকে ভর্ৎসনা করে।
১০) আত্মপ্রবঞ্চিত হওয়া ও সাধারণ মানুষকে আকর্ষিত করা
১১) তাদের সঠিক পরিচালনা করার মতো কোন সত্যনিষ্ঠ আলেম নেই, ও তাদের কোন গ্রহনযোগ্য কিতাব খুঁজে পাওয়া যায় না
১২) তারা তাদের ভূখণ্ডকেই দারুল ইসলাম ও বাকি সব দারুল হারাব ঘোষনা দিয়ে থাকে।
১৩) তাদের পছন্দ মতে একজন নেতা নির্বাচন করবে এবং তারা তাকেই মানবে এর বিরোধিতা যে করবে তার সাথেই তারা যুদ্ধ ওয়াজিব মনে করে।
১৪) প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গিকার ভঙ্গ করা,
১৫) তাদের মাঝে ইলমের দুর্বলতা ও অজ্ঞতার বিস্তার থাকবে।
১৬) মুসলিমদের সাথে এই বলে বিদ্রোহ করা শুরু করে যে "অন্যরা আল্লাহ তায়ালার শরীয়ত কার্যকর করছে না।
১৭) খারেজীরা এমন সময় প্রকাশিত হয় যখন মুসলিমগণ ও তাদের খেলাফাত বিভক্ত হয়ে পড়ে।
১৮) খারেজীরা মানুষ থেকে তাওবা নিবে
১৯) তারা বিতর্ক, প্রতারণ, বক্তৃতা ও মানুষকে বিভ্রান্ত করার উপর নির্ভর করা।
২০) খারেজীরা মানুষকে তাদের দ্বীন ও জ্ঞানের ব্যাপারে পরিক্ষা করা,
(পরিক্ষা করা খারেজীদের ধর্ম। (সুত্রঃ- আস-সিয়ার লিয-জাহাবী)
২১) তাদের কথাগুলো সুন্দর ও কাজগুলো মন্দ।
২২) তারা স্বার্থোদ্বারের জন্য হত্যা করে ফেলবে।
২৩) তারা হক কবুল করবে না তা যেদিক থেকেই আসুক আর তারা কখনই কারো উপদেশ গ্রহণ করে ন।
২৪) তারা খুবই বিকৃত পরহেজগারী হবে।
২৫)তারা ঝগড়ার সময় অন্যায় আচারণ করা, এবং মানুষকে অভিসম্পাত করা।
২৬) ওলামাগণ বলেনঃ- খারেজীরা তাদের মতের বিরোধী মত পোষণকারী প্রতিটি মুসলিমকেই তারা হত্যা করতে সচেষ্ট থাকে।
২৭) ও মুসলিমদেরকে খুব দ্রুতই ইসলাম থেক বের করে দিবে।
হে দাওলা!
হে ভ্রষ্ট দাওলার সৈন্য/সমর্থক!
মনে রেখো-
নবী সাঃ বলেছেনঃ-
" যে ব্যক্তি একটি শব্দের মাধ্যমেও মুসলিমদেরকে হত্যা করতে সাহায্য করলো, সে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করবে এই অবস্থায় যে, তার দু-চোখের মাঝে কপালে লেখা থাকবেঃ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশাগ্রস্ত।"
পরিশেষে বলছিঃ-
আমাদের এ কথার অর্থ এটা নয় যে, তাদের মাঝে কোনো সত্যবাদী নেই, তাদের মাঝে কোনো সত লোক নেই। এবং এর অর্থ এও নয় যে তাদের প্রত্যেক সদস্যদের উপর পৃথক পৃথকভাবে "খারেজী" শব্দ প্রয়োগ করা হব। বরং আমাদের কথা হচ্ছে তাদের এই খেলাফাত ও মানহাজ সম্পর্কে। এটা একটা ভ্রান্ত ও খারেজী খিলাফাত এবং মানহাজ।
সংকলিত
শাইখ আব্দুল্লাহ মুহাইসিনী হাফিঃ এর লেকচার থেকে সংগৃহীত কিতাব থেকে সংগৃহীত কয়েকটি হয়তো বাদ পড়ে গেছে,
শুভাকাঙ্ক্ষী ভাইগণ বের করে দিলে আরে উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ
আপনাদের নেক দোয়ায় মুজাহিদ ও মাজলুম ভাইদের কথা আমি কখনো ভুলে যাবেন না
----------★★★----------
Comment