সমকামিদের চিকিৎসাঃ
আদিকাল হতেই এই পৃথিবীতে মানুষ রোগ ব্যাধির সম্মুখীন , আর সেই সময় হতেই মানুষের চেষ্টা ছিল এই রোগ ব্যাধি হতে মুক্তি পাওয়ার।কিছু ব্যাধি হতে তো তারা মুক্তি পেয়েছিল আল্লাহ প্রদও মেধাকে কাজে লাগিয়ে, আর কিছু ব্যাধি এমন ছিল যার সঠিক চিকিৎসা তাদের নিকট অজানা ছিল। এই অজানা ব্যাধিগুলোকে এক এক জাতি এক এক ভাবে নিরাময় এর চেষ্টা চালাতে থাকে , ইতিহাসে দেখা যায় কোন না কোন জাতি এই অজানা রোগের নিরাময় করতে না পেরে এই রোগকে সুস্থতা ভাবতে শুরু করে। এই চরম মূর্খতা ও অবক্ষয় মূলক সময়টাতে আল্লাহ তাআলা দয়া পরবশ হয়ে তাদের নিকট তার মনোনীত চিকিৎসক পাঠান। এই চিকিৎসক এসে সেই অজানা রোগের চিকিৎসা করা শুরু করেন।যারা তার চিকিৎসা গ্রহন করেছিল তারা সুস্থ হতে পেরেছিলো, আর যারা গ্রহন করেনি তারা নিজেদের ধুকে ধুকে শেষ করে দিয়েছিলো।
এরকমই একটা ব্যাধি হলো সমকামিতা , আল্লাহ তাআলা কুর’আনে লূত আঃ এর জাতির এই ব্যাধি সম্পর্কে বলেনঃ "তারা ছিল এমন জাতি যাদের পূর্বে কেউ আর এমন কাজে লিপ্ত হয়নি"। তাদের নিকট এটা কোনো ব্যাধিই ছিল না বরং তারা এটাকে স্বাভাবিক মনে করতো, তাদের সমাজে এটার অনুমতিও ছিল। কিন্তু যিনি তাদের মালিক ও প্রভু তিনি এর অনুমতি না দিয়ে তাদের নিকট চিকিৎসক পাঠালেন। তারা যখন চিকিৎসা গ্রহন না করে ওই রোগ নিয়েই সমাজে ঘুরে বেড়াতে লাগলো , তখন তাদের মালিক বাকি মানবজাতিকে হিফাজতের জন্য তাদের সমূলে ধ্বংস করে দিলেন।
বর্তমান উন্নত বিশ্বেও এই রোগের প্রাদুর্ভাব অনেক বেশি বেড়ে গেছে এর বেড়ে যাওয়ার পিছে অন্যতম কারন হলো এর উপযুক্ত চিকিৎসা না করে ওই অভিশপ্ত জাতির মতো সামাজিক অনুমতি দেয়া শুরু করছে। আর এই সামাজিক ব্যাধিতে আক্রান্তদের মমতাময়ী আশ্রয়দাতা হলো মানবতার শত্রু জাতিসংঘ। এই জাতিসংঘ এমনই পাষন্ড ও বর্বর যে এই ব্যাধিকে তারা মানবজাতির মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বিভিন্ন মিশন ও ভিশন বাস্তবায়ন করতেছে। এদের সম্পর্কেই আল্লাহ তাআলা বলেনঃ "তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক আজাবের সুসংবাদ"।
আলহামদুলিল্লাহ শরীয়তে মুহাম্মাদীর অতন্দ্র প্রহরীরা এই ব্যাধিতে আক্রান্তদের খুবিই কার্যকরি চিকিৎসা দিয়ে আসছে যার উওম উদহারন হলো “যুলহাস মান্নান ও তার সমকামি বন্ধুর” চিকিৎসা। এরকম আরো চিকিৎসা করার সময় ঘনিয়ে এসেছে, তাই নিজেকে প্রস্তুত করো হে চাপাতির ধারক ও বাহকেরা। তোমাদের প্রতিটা কোপের বদলায় এ জমিন লাভ করবে মুক্ত বাতাস ও প্রতিষেধক, আর তোমাদের বিনিময় সে তো মহান রব্বুল আলামীন দিবেন। “সৎকর্মীদের জন্য আল্লাহর নিকট রয়েছে উওম প্রতিদান”।
পরিশেষে দো’আ করি আল্লাহ তাআলা আমাদের জান ও মালকে তার রাস্তায় কবুল করুন, তাগুত ও কুফফারদের সকল দম্ভ ও অহংকারকে চূর্ন বিচূর্ন করে দিয়ে তার দ্বীন ও এর ধারক বাহকদের বিজয় দান করুন, মুজাহিদ ভাইদের নিরাপত্তা ও সুস্থতা দান করুন, আমাদের খিলাফাহ আলা মিনহাজিন নবুওয়াহ প্রতিষ্ঠার যোদ্ধা হিসেবে কবুল করুন।
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “যে আমার রাস্তায় চেষ্টা মেহনত করবে আমি তাকে পথ দেখাবো”।
আদিকাল হতেই এই পৃথিবীতে মানুষ রোগ ব্যাধির সম্মুখীন , আর সেই সময় হতেই মানুষের চেষ্টা ছিল এই রোগ ব্যাধি হতে মুক্তি পাওয়ার।কিছু ব্যাধি হতে তো তারা মুক্তি পেয়েছিল আল্লাহ প্রদও মেধাকে কাজে লাগিয়ে, আর কিছু ব্যাধি এমন ছিল যার সঠিক চিকিৎসা তাদের নিকট অজানা ছিল। এই অজানা ব্যাধিগুলোকে এক এক জাতি এক এক ভাবে নিরাময় এর চেষ্টা চালাতে থাকে , ইতিহাসে দেখা যায় কোন না কোন জাতি এই অজানা রোগের নিরাময় করতে না পেরে এই রোগকে সুস্থতা ভাবতে শুরু করে। এই চরম মূর্খতা ও অবক্ষয় মূলক সময়টাতে আল্লাহ তাআলা দয়া পরবশ হয়ে তাদের নিকট তার মনোনীত চিকিৎসক পাঠান। এই চিকিৎসক এসে সেই অজানা রোগের চিকিৎসা করা শুরু করেন।যারা তার চিকিৎসা গ্রহন করেছিল তারা সুস্থ হতে পেরেছিলো, আর যারা গ্রহন করেনি তারা নিজেদের ধুকে ধুকে শেষ করে দিয়েছিলো।
এরকমই একটা ব্যাধি হলো সমকামিতা , আল্লাহ তাআলা কুর’আনে লূত আঃ এর জাতির এই ব্যাধি সম্পর্কে বলেনঃ "তারা ছিল এমন জাতি যাদের পূর্বে কেউ আর এমন কাজে লিপ্ত হয়নি"। তাদের নিকট এটা কোনো ব্যাধিই ছিল না বরং তারা এটাকে স্বাভাবিক মনে করতো, তাদের সমাজে এটার অনুমতিও ছিল। কিন্তু যিনি তাদের মালিক ও প্রভু তিনি এর অনুমতি না দিয়ে তাদের নিকট চিকিৎসক পাঠালেন। তারা যখন চিকিৎসা গ্রহন না করে ওই রোগ নিয়েই সমাজে ঘুরে বেড়াতে লাগলো , তখন তাদের মালিক বাকি মানবজাতিকে হিফাজতের জন্য তাদের সমূলে ধ্বংস করে দিলেন।
বর্তমান উন্নত বিশ্বেও এই রোগের প্রাদুর্ভাব অনেক বেশি বেড়ে গেছে এর বেড়ে যাওয়ার পিছে অন্যতম কারন হলো এর উপযুক্ত চিকিৎসা না করে ওই অভিশপ্ত জাতির মতো সামাজিক অনুমতি দেয়া শুরু করছে। আর এই সামাজিক ব্যাধিতে আক্রান্তদের মমতাময়ী আশ্রয়দাতা হলো মানবতার শত্রু জাতিসংঘ। এই জাতিসংঘ এমনই পাষন্ড ও বর্বর যে এই ব্যাধিকে তারা মানবজাতির মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বিভিন্ন মিশন ও ভিশন বাস্তবায়ন করতেছে। এদের সম্পর্কেই আল্লাহ তাআলা বলেনঃ "তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক আজাবের সুসংবাদ"।
আলহামদুলিল্লাহ শরীয়তে মুহাম্মাদীর অতন্দ্র প্রহরীরা এই ব্যাধিতে আক্রান্তদের খুবিই কার্যকরি চিকিৎসা দিয়ে আসছে যার উওম উদহারন হলো “যুলহাস মান্নান ও তার সমকামি বন্ধুর” চিকিৎসা। এরকম আরো চিকিৎসা করার সময় ঘনিয়ে এসেছে, তাই নিজেকে প্রস্তুত করো হে চাপাতির ধারক ও বাহকেরা। তোমাদের প্রতিটা কোপের বদলায় এ জমিন লাভ করবে মুক্ত বাতাস ও প্রতিষেধক, আর তোমাদের বিনিময় সে তো মহান রব্বুল আলামীন দিবেন। “সৎকর্মীদের জন্য আল্লাহর নিকট রয়েছে উওম প্রতিদান”।
পরিশেষে দো’আ করি আল্লাহ তাআলা আমাদের জান ও মালকে তার রাস্তায় কবুল করুন, তাগুত ও কুফফারদের সকল দম্ভ ও অহংকারকে চূর্ন বিচূর্ন করে দিয়ে তার দ্বীন ও এর ধারক বাহকদের বিজয় দান করুন, মুজাহিদ ভাইদের নিরাপত্তা ও সুস্থতা দান করুন, আমাদের খিলাফাহ আলা মিনহাজিন নবুওয়াহ প্রতিষ্ঠার যোদ্ধা হিসেবে কবুল করুন।
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “যে আমার রাস্তায় চেষ্টা মেহনত করবে আমি তাকে পথ দেখাবো”।
Comment