একটা অল্পবয়স্ক মেধাবী ছেলে জিহাদের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী হয়েছিলো, এবং জিহাদ সম্পর্কে পরিপূর্ন জ্ঞান অর্জনের পরে দাওয়াহের কাজ শুরু করার ইচ্ছা রাখতো।
কিন্তু তাকফিরের ব্যাপারে সে দুর্ভাগ্যক্রমে খারেজী দাওলার কিছু বই পুস্তক পড়ে এবং জামায়াতে ইসলামী টাইপের দলগুলোকে মুরতাদ মনে করে, কারণ তারা গণতন্ত্রকে গ্রহণ করে নিয়েছে। আর সে এমনিতেই জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকের কাছ থেকে খারাপ আচরণের সম্মুখীন হয়েছে।
আমাকে একদিন বললো, ভাইয়া, আল কায়েদা কি জামায়াতিদের তাকফির করে?
আমি বললাম, না।
সে প্রমাণ চাইলো, আমি বললাম আমি তো মনগড়া বলছি না।
সে বললো কোন দলিলের ভিত্তিতে আল কায়েদা এই গণতন্ত্রবাদীদের তাকফির করে সেটা জানা দরকার।
আমি তখন বুঝালাম, যে জামায়াতিরা ভুল ব্যাখ্যার মাধ্যমে দ্বীনের কল্যাণের উদ্দেশ্যে গণতন্ত্রকে গ্রহণ করেছে। এটা তাকফিরের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক।
কিন্তু সে বললো, আমি আপনার কোনো ব্যাখ্যা চাই না। আমি আল কায়েদার আলেমদের ব্যাখ্যা ও দলিল চাই।
আমি বললাম, দাওয়াহ্ সাইটে প্রশ্ন করতে পারো।
সে রাজি হলো।
এরপর বললাম, আচ্ছা যদি আল কায়েদা জামায়াতিদের তাকফির না করে তাহলে কি হবে?
কাফের হয়ে যাবে?
সে বললো হ্যা, কারণ কাফেরকে তাকফির না করা ঈমান ভঙ্গের কারণ।
আমি বললাম, তোমার বাবা মা যে ভোট দেয়?
সে বললো, তারাও কাফের। কারণ তারা ভোট দেয়ার মাধ্যমে কুফরী করেছে।
তার মুখে এমন কথা শুনে আমি প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ হলাম, ধমক দিলাম। এরপর বললাম, "নিজে নিজে মনগড়া ব্যাখ্যা করতে যাওয়া গোমরাহ হওয়ার লক্ষণ।"
এরকম করলে তাকে সম্পর্কচ্ছেদের হুমকিও দিলাম।
এতে ছেলেটি খুবই ব্যথিত হলো। বললো, "আল কায়েদা কেনো তাদের তাকফির করে না, এটা আমি যেভাবেই হোক, জেনেই ছাড়বো"।
তারপর সে তার ফোন থেকে জিহাদী জিনিস ডিলিট করে দিলো। আমার সাথে কথা বলাও বন্ধ করে দিলো।
এখন জামায়াতি বা সমমনা দলদের আল কায়েদা তাকফির করেনা, এই ব্যাপারে আল কায়দার দলিলসমৃদ্ধ কোনো পোস্ট বা লেখা থাকলে কোনো ভাই দিলে ভালো হতো।
কিন্তু তাকফিরের ব্যাপারে সে দুর্ভাগ্যক্রমে খারেজী দাওলার কিছু বই পুস্তক পড়ে এবং জামায়াতে ইসলামী টাইপের দলগুলোকে মুরতাদ মনে করে, কারণ তারা গণতন্ত্রকে গ্রহণ করে নিয়েছে। আর সে এমনিতেই জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকের কাছ থেকে খারাপ আচরণের সম্মুখীন হয়েছে।
আমাকে একদিন বললো, ভাইয়া, আল কায়েদা কি জামায়াতিদের তাকফির করে?
আমি বললাম, না।
সে প্রমাণ চাইলো, আমি বললাম আমি তো মনগড়া বলছি না।
সে বললো কোন দলিলের ভিত্তিতে আল কায়েদা এই গণতন্ত্রবাদীদের তাকফির করে সেটা জানা দরকার।
আমি তখন বুঝালাম, যে জামায়াতিরা ভুল ব্যাখ্যার মাধ্যমে দ্বীনের কল্যাণের উদ্দেশ্যে গণতন্ত্রকে গ্রহণ করেছে। এটা তাকফিরের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক।
কিন্তু সে বললো, আমি আপনার কোনো ব্যাখ্যা চাই না। আমি আল কায়েদার আলেমদের ব্যাখ্যা ও দলিল চাই।
আমি বললাম, দাওয়াহ্ সাইটে প্রশ্ন করতে পারো।
সে রাজি হলো।
এরপর বললাম, আচ্ছা যদি আল কায়েদা জামায়াতিদের তাকফির না করে তাহলে কি হবে?
কাফের হয়ে যাবে?
সে বললো হ্যা, কারণ কাফেরকে তাকফির না করা ঈমান ভঙ্গের কারণ।
আমি বললাম, তোমার বাবা মা যে ভোট দেয়?
সে বললো, তারাও কাফের। কারণ তারা ভোট দেয়ার মাধ্যমে কুফরী করেছে।
তার মুখে এমন কথা শুনে আমি প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ হলাম, ধমক দিলাম। এরপর বললাম, "নিজে নিজে মনগড়া ব্যাখ্যা করতে যাওয়া গোমরাহ হওয়ার লক্ষণ।"
এরকম করলে তাকে সম্পর্কচ্ছেদের হুমকিও দিলাম।
এতে ছেলেটি খুবই ব্যথিত হলো। বললো, "আল কায়েদা কেনো তাদের তাকফির করে না, এটা আমি যেভাবেই হোক, জেনেই ছাড়বো"।
তারপর সে তার ফোন থেকে জিহাদী জিনিস ডিলিট করে দিলো। আমার সাথে কথা বলাও বন্ধ করে দিলো।
এখন জামায়াতি বা সমমনা দলদের আল কায়েদা তাকফির করেনা, এই ব্যাপারে আল কায়দার দলিলসমৃদ্ধ কোনো পোস্ট বা লেখা থাকলে কোনো ভাই দিলে ভালো হতো।
Comment