★"অহংকার পতনের মূল" ★ (3)
অহংকার হল এমন একটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
তাই কখনো মনের মধ্যে অহংকারকে জাগ্রত হতে দেবেন না।
এখানে দেওয়া অহংকার নিয়ে বলা গুণিজনদের উক্তি গুলো পড়ুন, তাহলে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
অহংকার নিয়ে গুণিজনদের উক্তি (2)
15.গায়ের রংয়ের এতো অহংকার করো না। মৃত্যুর পরে ছাই এর রংটা কালো হয়।
16.অহংকার আর হিংসা ত্যাগ করো- কারণ তুমি এই পৃথিবীর অতিথি, মালিক না।
17.কিসের এত অহংকার! ঘুম ভাঙলে সকাল আর না ভাঙলে পরকাল।
18.অহংকার করিও না, কেননা অহংকারীর পরিনাম জাহান্নাম।
19.যার যোগ্যতা যতো কম তার অহংকার ততো বেশী।
20.সময় পেলে শ্মশান থেকে ঘুরে আসুন, দেখবেন কত অহংকার ছাই হয়ে আছে।
21.একটা অহংকারী মানুষ নিজের ভুল তখনই বুঝতে পারে, যখন ভুলের কারনে তার জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়ে যায়।
22.অহংকার তারাই করে- যারা হঠাৎ করে এমন কিছু পেয়ে যায়। যা পাওয়ার যোগ্যতা তাদের কোনদিনও ছিল না।
23.অহংকার খুব ছোট একটি শব্দ। কিন্তু এই শব্দটির মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে, মানুষের পতনের অন্যতম কারণ।
24.অহংকারী ব্যক্তি কখনো বুঝতে পারে না যে সে আসলে একটা মূর্খ।
25.শরীরের সম্পত্তি নিয়ে কখনো অহংকার করতে নেই। কারণ অসুস্থতা আর দারিদ্রতা কখনো কাউকে বলে আসে না।
26.পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে ধনী, যার একটি সুন্দর মন আছে। যার মনে নাই কোন অহংকার, নাই কোন হিংসা। আছে শুধু অন্যের জন্য ভালোবাসা।
27.রূপের অহংকার করো না কখনো। তোমার মতো কোটি কোটি সুন্দর শরীর মাটির নিচে পচছে যুগ যুগ ধরে।
28.পড়ালেখা কিছু মানুষকে শিক্ষিত নয় অহংকারী বানায়। কিন্তু তারা বোধ হয় ভুলে যায়, অহংকার পতনের মূল কারণ।
29.আমরা সবাই সময়ের হাতের পুতুল। তাই সময় নিয়ে কখনও অহংকার করোনা। আজ সময় তোমায় ভালো জিনিস দেখাচ্ছে, তার মানে এই নয় যে, কালও সে তোমার পক্ষেই থাকবে।
30.পাঁচ ধরনের লোকের অহংকার থাকে-
i.সুন্দর হলে, ii.ধনী হলে, iii.উচ্চ বংশের হলে, iv.পড়া লেখা বেশী করলে, v.বড় কোন চাকরি করলে।
★ অহংকারী ব্যক্তির পা কখনো মাটিতে পড়ে না। তাই তাদের কাছ থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।
নাহলে আপনার মনের মধ্যেও অহংবোধ বাসা বাঁধতে শুরু করবে। যারা বেশী অহংকার করে, তাদের সাথে এই সমস্ত অহংকার নিয়ে বলা উক্তি গুলো ভাগ করে নিন। যাতে করে তাদের অহংকার কিছুটা হলেও কমে। ★
31.তোমার ইচ্ছাই তোমার সবচেয়ে বড়ো শক্তি, আর বিশ্বাস হল অস্ত্র। তোমার সন্দেহ তোমার দুঃখের উৎস, আর অহংকার পতনের কারণ!
32.তুমি দেখতে সুন্দর বলে, অন্যকে ঘৃনা করো না। কারন তুমি যার হাতে সৃষ্টি, সেও তার হাতে সৃষ্টি। কখনো নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার করো না।
33.অহংকার হল সুন্দর জীবন নষ্ট হওয়ার একটা অংশ। তাই তুমি কখনো কোনো কিছুতেই অহংকার করিও না।
34.কিছু কিছু মানুষ নিজেকে নিয়ে খুব অহংকার করে, আর খুব বড়ো ভাবে। কিন্তু তারা হয়তো জানেনা, ফুলের সৌরভ আর মানুষের গৌরব বেশীদিন থাকে না।
35.যে যতো বেশী অহংকার দেখিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করুক না কেন, সময় মতো তাকেও একসময় নীচে নামতে হবে।
টাকার-অহংকার-নিয়ে-উক্তি
36.তোমার কথায় অহংকার বা ভীতিজনক কিছু না থাকলেই তুমি প্রিয়ভাষী হবে।
37.দুই পায়ের মতো জীবন যাপন করা উচিত। ঠিক যেমনই এক পা এগিয়ে গেলেও অহংকার করে না, এবং অপর পা পিছিয়ে থাকলেও লজ্জিত হয় না। কারন তারা উভয়েই জানে তাদের অবস্থান পরিবর্তন হবেই।
38.অহংকারী ব্যক্তির পতন অনিবার্য। শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।
39.বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল এবং অহংকারী হয়ে যায়।
40.সমাজে যদি সমালোচনা থেকে প্রশংসা টাই বেশী হতো তবে সমাজ সুন্দর হতো ঠিকই তবে সমাজে অহংকারী মানুষ ভরে যেত। কেননা অত্যাধিক প্রশংসা, অহংকার এর প্রধান কারণ।
41.তোমার জন্ম দিয়েছে অন্য কেউ, শিক্ষা দিয়েছে অন্য কেউ, কাজ দিয়েছে অন্য কেউ, তুমি মারা গেলে শ্মশানে নিয়ে যাবে অন্য কেউ, তোমার সবকিছু যখন অন্য কেউ করছে তাহলে তোমার এতো অহংকার কেন?
42.রুপ নিয়ে গর্ব করতে নেই। কারণ সেটা আপনার তৈরী নয়। যদি গর্ব করতে হয় তবে যিনি রুপ তৈরি করেছেন তাকে নিয়ে কর।
অহংকার-জেদ-নিয়ে-উক্তি
43.লেবু বেশী চিপলে যেমন তিতো হয়, তেমনি কাউকে বেশী ভালোবাসলে তার অহংকার বেড়ে যায়। তাই কাউকে তার চাহিদার চেয়ে বেশী ভালোবাসা দেওয়া উচিত নয়।
44.কিসের এতো অহংকার! চোখ বুজে দেখো- সাদা কাপড়, খাটিয়া, আর সাড়ে তিন হাত জায়গা ছাড়া তোমার আর কিছুই নেই।
45.টাকার গরম, ক্ষমতার দাপট, সম্পত্তির অহংকার ও রূপের বড়াই এগুলো রাখবে কোথায়? কাফনের তো পকেট নাই।
★ বর্তমানে পৃথিবীতে টাকা নিয়ে অনেকে অহংকার করে থাকে। কিন্তু তারা এটা জানেনা যে, একজন রাজা থেকে ফকির হতে বেশীদিন সময় লাগে না। এখানে অহংকার নিয়ে উক্তি গুলো আপনাদের কে সাবধান করার উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে আপনার মনের মধ্যে অহংকার না জন্মাতে পারে। কারণ অহংকার হলে পতন অবশ্যম্ভাব। ★
46.অহংকার করো না পতন হবে। অতিরিক্ত সরল হয়ে যেও না, এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠকিয়ে দেবে।
47.কিসের এতো অহংকার! আজ যাকে ঠকিয়ে তুমি হাসছো। কাল অন্যের কাছে ঠকে তুমি নিজেই কাঁদবে।
48.জ্ঞানী হও, তবে অহংকারী হয়ো না। ইবাদত করো, তবে লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে করো না।
49.রঙিন কাপড় পড়ে অহংকার করো না। সাদা কাপড় পড়ে বিদায় নিতে হবে।
50.যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অহংকার করে, তারাই সবচেয়ে বোকা হয়।
51.আপনি উলঙ্গ হয়ে এসেছিলেন উলঙ্গ হয়ে যাবেন। আপনি দুর্বল এসেছিলেন দুর্বল অবস্থাতেই ছেড়ে চলে যাবেন। আপনি ধনদৌলত ছাড়া এসেছিলেন যাবার বেলায় কিছু সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন না। আপনার প্রথম গোসলটা অন্য কেউ করিয়াছিল, শেষ টা অন্য কেউ করাবে। এটাই জীবন! তাহলে কেন এতো বিদ্বেষ, ঈর্ষা, অহংকার এবং স্বার্থপরতা।
52.মাটির উপর দাঁড়িয়ে নিজেকে নিয়ে এতোটা অহংকার করো না। কারন যে মাটির উপর দাঁড়িয়ে তুমি অহংকার করছো, একদিন সেই মাটিতে তোমাকে মিশে যেতে হবে।
53.জীবনে কখনো নিজের যোগ্যতার উপর অহংকার করো না। মনে রেখো একটি পাথর যখন জলে পড়ে যায়, নিজের ওজনের জন্য ডুবতে বাধ্য হয়।
54.অহংকারের মতো শত্রু নেই।
55.সুন্দর চেহারা একদিন বৃদ্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু সুন্দর ব্যবহার কোনদিন বৃদ্ধ হবে না। তাই নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার না করাই ভালো। অহংকার-নিয়ে-বিখ্যাত-উক্তি
56.অহংকার কখনো মনে আসতে দিও না। আর আত্মসম্মানকে কখনো যেতে দিও না। কারণ অহংকার তোমাকে কখনো উপরে উঠতে দেবে না, আর আত্মসম্মান তোমাকে কখনো নীচে নামতে দেবে না।
57.অহংকার যার ভিতর থাকবে সে কখনো নিজের ভুল দেখতে পাবে না। আর অন্যের মধ্যে ভালো ভালো গুণ দেখতে চাইবে না।
58.এতো রূপের অহংকার কিসের? আপনি মরে গেলে তো আপনার নিজের আত্মীয়রা আপনাকে ছুঁয়েছে বলে স্নান করে ঘরে উঠবে।
59.সৌন্দর্যটা তোমার নয়, ওটার সময়ের আর বয়সের। অতএব, নিজের থোবরা তা নিয়ে বেশী অহংকার করিও না। ওটা সময়ের সাথে সাথে ঝড়ে যাবে।
60.একটু ধনী হয়ে গেলেই আমরা গরীব মানুষদের নিয়ে তাচ্ছিল্য করি! কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে অহংকার পতনের মূল।
মনে রেখো, ঘুড়ি যতই উপরে উঠুক না কেন, লাটায়-ধারী কিন্তু তাকে যে কোন সময় নিচে নামিয়ে নিতে পারে।
আশাকরি কাহারো উপকারে আসতে পারে ইনশাআল্লাহ।
সংগৃহীত
অহংকার হল এমন একটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
তাই কখনো মনের মধ্যে অহংকারকে জাগ্রত হতে দেবেন না।
এখানে দেওয়া অহংকার নিয়ে বলা গুণিজনদের উক্তি গুলো পড়ুন, তাহলে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
অহংকার নিয়ে গুণিজনদের উক্তি (2)
15.গায়ের রংয়ের এতো অহংকার করো না। মৃত্যুর পরে ছাই এর রংটা কালো হয়।
16.অহংকার আর হিংসা ত্যাগ করো- কারণ তুমি এই পৃথিবীর অতিথি, মালিক না।
17.কিসের এত অহংকার! ঘুম ভাঙলে সকাল আর না ভাঙলে পরকাল।
18.অহংকার করিও না, কেননা অহংকারীর পরিনাম জাহান্নাম।
19.যার যোগ্যতা যতো কম তার অহংকার ততো বেশী।
20.সময় পেলে শ্মশান থেকে ঘুরে আসুন, দেখবেন কত অহংকার ছাই হয়ে আছে।
21.একটা অহংকারী মানুষ নিজের ভুল তখনই বুঝতে পারে, যখন ভুলের কারনে তার জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়ে যায়।
22.অহংকার তারাই করে- যারা হঠাৎ করে এমন কিছু পেয়ে যায়। যা পাওয়ার যোগ্যতা তাদের কোনদিনও ছিল না।
23.অহংকার খুব ছোট একটি শব্দ। কিন্তু এই শব্দটির মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে, মানুষের পতনের অন্যতম কারণ।
24.অহংকারী ব্যক্তি কখনো বুঝতে পারে না যে সে আসলে একটা মূর্খ।
25.শরীরের সম্পত্তি নিয়ে কখনো অহংকার করতে নেই। কারণ অসুস্থতা আর দারিদ্রতা কখনো কাউকে বলে আসে না।
26.পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে ধনী, যার একটি সুন্দর মন আছে। যার মনে নাই কোন অহংকার, নাই কোন হিংসা। আছে শুধু অন্যের জন্য ভালোবাসা।
27.রূপের অহংকার করো না কখনো। তোমার মতো কোটি কোটি সুন্দর শরীর মাটির নিচে পচছে যুগ যুগ ধরে।
28.পড়ালেখা কিছু মানুষকে শিক্ষিত নয় অহংকারী বানায়। কিন্তু তারা বোধ হয় ভুলে যায়, অহংকার পতনের মূল কারণ।
29.আমরা সবাই সময়ের হাতের পুতুল। তাই সময় নিয়ে কখনও অহংকার করোনা। আজ সময় তোমায় ভালো জিনিস দেখাচ্ছে, তার মানে এই নয় যে, কালও সে তোমার পক্ষেই থাকবে।
30.পাঁচ ধরনের লোকের অহংকার থাকে-
i.সুন্দর হলে, ii.ধনী হলে, iii.উচ্চ বংশের হলে, iv.পড়া লেখা বেশী করলে, v.বড় কোন চাকরি করলে।
★ অহংকারী ব্যক্তির পা কখনো মাটিতে পড়ে না। তাই তাদের কাছ থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।
নাহলে আপনার মনের মধ্যেও অহংবোধ বাসা বাঁধতে শুরু করবে। যারা বেশী অহংকার করে, তাদের সাথে এই সমস্ত অহংকার নিয়ে বলা উক্তি গুলো ভাগ করে নিন। যাতে করে তাদের অহংকার কিছুটা হলেও কমে। ★
31.তোমার ইচ্ছাই তোমার সবচেয়ে বড়ো শক্তি, আর বিশ্বাস হল অস্ত্র। তোমার সন্দেহ তোমার দুঃখের উৎস, আর অহংকার পতনের কারণ!
32.তুমি দেখতে সুন্দর বলে, অন্যকে ঘৃনা করো না। কারন তুমি যার হাতে সৃষ্টি, সেও তার হাতে সৃষ্টি। কখনো নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার করো না।
33.অহংকার হল সুন্দর জীবন নষ্ট হওয়ার একটা অংশ। তাই তুমি কখনো কোনো কিছুতেই অহংকার করিও না।
34.কিছু কিছু মানুষ নিজেকে নিয়ে খুব অহংকার করে, আর খুব বড়ো ভাবে। কিন্তু তারা হয়তো জানেনা, ফুলের সৌরভ আর মানুষের গৌরব বেশীদিন থাকে না।
35.যে যতো বেশী অহংকার দেখিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করুক না কেন, সময় মতো তাকেও একসময় নীচে নামতে হবে।
টাকার-অহংকার-নিয়ে-উক্তি
36.তোমার কথায় অহংকার বা ভীতিজনক কিছু না থাকলেই তুমি প্রিয়ভাষী হবে।
37.দুই পায়ের মতো জীবন যাপন করা উচিত। ঠিক যেমনই এক পা এগিয়ে গেলেও অহংকার করে না, এবং অপর পা পিছিয়ে থাকলেও লজ্জিত হয় না। কারন তারা উভয়েই জানে তাদের অবস্থান পরিবর্তন হবেই।
38.অহংকারী ব্যক্তির পতন অনিবার্য। শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।
39.বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল এবং অহংকারী হয়ে যায়।
40.সমাজে যদি সমালোচনা থেকে প্রশংসা টাই বেশী হতো তবে সমাজ সুন্দর হতো ঠিকই তবে সমাজে অহংকারী মানুষ ভরে যেত। কেননা অত্যাধিক প্রশংসা, অহংকার এর প্রধান কারণ।
41.তোমার জন্ম দিয়েছে অন্য কেউ, শিক্ষা দিয়েছে অন্য কেউ, কাজ দিয়েছে অন্য কেউ, তুমি মারা গেলে শ্মশানে নিয়ে যাবে অন্য কেউ, তোমার সবকিছু যখন অন্য কেউ করছে তাহলে তোমার এতো অহংকার কেন?
42.রুপ নিয়ে গর্ব করতে নেই। কারণ সেটা আপনার তৈরী নয়। যদি গর্ব করতে হয় তবে যিনি রুপ তৈরি করেছেন তাকে নিয়ে কর।
অহংকার-জেদ-নিয়ে-উক্তি
43.লেবু বেশী চিপলে যেমন তিতো হয়, তেমনি কাউকে বেশী ভালোবাসলে তার অহংকার বেড়ে যায়। তাই কাউকে তার চাহিদার চেয়ে বেশী ভালোবাসা দেওয়া উচিত নয়।
44.কিসের এতো অহংকার! চোখ বুজে দেখো- সাদা কাপড়, খাটিয়া, আর সাড়ে তিন হাত জায়গা ছাড়া তোমার আর কিছুই নেই।
45.টাকার গরম, ক্ষমতার দাপট, সম্পত্তির অহংকার ও রূপের বড়াই এগুলো রাখবে কোথায়? কাফনের তো পকেট নাই।
★ বর্তমানে পৃথিবীতে টাকা নিয়ে অনেকে অহংকার করে থাকে। কিন্তু তারা এটা জানেনা যে, একজন রাজা থেকে ফকির হতে বেশীদিন সময় লাগে না। এখানে অহংকার নিয়ে উক্তি গুলো আপনাদের কে সাবধান করার উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে আপনার মনের মধ্যে অহংকার না জন্মাতে পারে। কারণ অহংকার হলে পতন অবশ্যম্ভাব। ★
46.অহংকার করো না পতন হবে। অতিরিক্ত সরল হয়ে যেও না, এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠকিয়ে দেবে।
47.কিসের এতো অহংকার! আজ যাকে ঠকিয়ে তুমি হাসছো। কাল অন্যের কাছে ঠকে তুমি নিজেই কাঁদবে।
48.জ্ঞানী হও, তবে অহংকারী হয়ো না। ইবাদত করো, তবে লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে করো না।
49.রঙিন কাপড় পড়ে অহংকার করো না। সাদা কাপড় পড়ে বিদায় নিতে হবে।
50.যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অহংকার করে, তারাই সবচেয়ে বোকা হয়।
51.আপনি উলঙ্গ হয়ে এসেছিলেন উলঙ্গ হয়ে যাবেন। আপনি দুর্বল এসেছিলেন দুর্বল অবস্থাতেই ছেড়ে চলে যাবেন। আপনি ধনদৌলত ছাড়া এসেছিলেন যাবার বেলায় কিছু সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন না। আপনার প্রথম গোসলটা অন্য কেউ করিয়াছিল, শেষ টা অন্য কেউ করাবে। এটাই জীবন! তাহলে কেন এতো বিদ্বেষ, ঈর্ষা, অহংকার এবং স্বার্থপরতা।
52.মাটির উপর দাঁড়িয়ে নিজেকে নিয়ে এতোটা অহংকার করো না। কারন যে মাটির উপর দাঁড়িয়ে তুমি অহংকার করছো, একদিন সেই মাটিতে তোমাকে মিশে যেতে হবে।
53.জীবনে কখনো নিজের যোগ্যতার উপর অহংকার করো না। মনে রেখো একটি পাথর যখন জলে পড়ে যায়, নিজের ওজনের জন্য ডুবতে বাধ্য হয়।
54.অহংকারের মতো শত্রু নেই।
55.সুন্দর চেহারা একদিন বৃদ্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু সুন্দর ব্যবহার কোনদিন বৃদ্ধ হবে না। তাই নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার না করাই ভালো। অহংকার-নিয়ে-বিখ্যাত-উক্তি
56.অহংকার কখনো মনে আসতে দিও না। আর আত্মসম্মানকে কখনো যেতে দিও না। কারণ অহংকার তোমাকে কখনো উপরে উঠতে দেবে না, আর আত্মসম্মান তোমাকে কখনো নীচে নামতে দেবে না।
57.অহংকার যার ভিতর থাকবে সে কখনো নিজের ভুল দেখতে পাবে না। আর অন্যের মধ্যে ভালো ভালো গুণ দেখতে চাইবে না।
58.এতো রূপের অহংকার কিসের? আপনি মরে গেলে তো আপনার নিজের আত্মীয়রা আপনাকে ছুঁয়েছে বলে স্নান করে ঘরে উঠবে।
59.সৌন্দর্যটা তোমার নয়, ওটার সময়ের আর বয়সের। অতএব, নিজের থোবরা তা নিয়ে বেশী অহংকার করিও না। ওটা সময়ের সাথে সাথে ঝড়ে যাবে।
60.একটু ধনী হয়ে গেলেই আমরা গরীব মানুষদের নিয়ে তাচ্ছিল্য করি! কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে অহংকার পতনের মূল।
মনে রেখো, ঘুড়ি যতই উপরে উঠুক না কেন, লাটায়-ধারী কিন্তু তাকে যে কোন সময় নিচে নামিয়ে নিতে পারে।
আশাকরি কাহারো উপকারে আসতে পারে ইনশাআল্লাহ।
সংগৃহীত
Comment