প্রিয় দ্বীনী ভাইগন! আপনারা জানেন বর্তমান অনলাইনে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে বেফাক দুর্নীতি নিয়ে। এই পরিস্থিতিতে যারা অপরাধী তাদের বিচার হোক এটা সবার দাবী। কিন্ত আমরা লক্ষ্য করছি কিছু সুযোগ সন্ধানী এখান থেকে পূরা ফায়দা লুটার চেষ্টা করছেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ফায়দা লুটার চেষ্টা করছেন কথিত ইসলামী গনতন্ত্রে বিশ্বাসী কিছু মডারেট ভাই।যারা এরদুগানকে মুসলিম বিশ্বের ত্রানকর্তা, বুদ্ধিমান কৌশলী এবং শাষকদের আইডল হিসেবে হাইলাইট করছেন( বিশেষ করে চলমান আয়াসোফিয়া ইস্যুতে) । আলেমদের প্রতি তাদের দীর্ঘদিনের খুব ঝেড়েফেলার সুযুগ পেয়েছেন। তাদের মতাদর্শী আলেমদেরকে সৎ নিষ্ঠাবান দেখিয়ে জনগনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।
আমার মনে হয় মিডিয়ার মুহতারাম ভাইগন এ বিষয়ে ফিকির করছেন। এ ব্যাপারে আমার কিছু এলোমেলো চিন্তা ভাইদের সাথে শেয়ার করতে চাই। আল্লাহ তায়ালা যেন উপকারী বানিয়ে দেন। আমীন!
## বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের একটি চ্যালেঞ্জ হলো চলমান অস্থিরতার কোন কাঁদা মুজাহিদ আলিমদের গায়ে যেন নালাগে সেব্যাপারে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া। আমার মনেহয় এই বিষয়ে কোন প্রতিবেদন তৈরী করে ভিডিও আকারে ব্যাপক প্রচার করলে ভাল হবে ইনশাআল্লাহ। তাহলে জনগনের সামনে এটা স্পষ্ট হবে যে এরাই ঐ সমস্ত আলেম যারা এতদিন জিহাদের কথা আসলেই নফসের জিহাদের সবক দিত, নানান ধরনের ফালতু ইশকাল জুড়ে দিত। তাওহীদপন্থী আলেমদের সাথে এরাই এতদিন দুশমনি করেছে। এই সমস্ত দুনিয়া লোভী লোকদের সাথে তাওহীদবাদী আলেমদের কোন সম্পর্ক নেই।
## দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় হলো দায়ী ভাইগন এই বিষয়গুলো কীভাবে মুকাবিলা করবেন এই ব্যপারে কিছু দিকনির্দেশনা মূলক নসীহা আসলে উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। কারন অনলাইনে অফলাইনে এসমস্ত বিষয় ব্যাপক আলোচনা হয়ায় ভাইয়েরাও এগুলো এড়াতে পারেননা।
## আরেকটি বিষয় আসলে ভাল হবে ইনশাআল্লাহ । আজকে আয়াসোফিয়া ফিরে পাওয়াকে যারা গনতন্ত্রকে কৌশলতন্ত্র নামদিয়ে বৈধতার প্রমান দিচ্ছেন তাদেরকে মুজাহিদদের সফলতাগুলো আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে আশাকরি উপকার হবে। কোন সেকুলার পার্লামেন্ট কোন ধর্মের লোকদেরকে তাদের ইবাদতগাহ খোলে দেওয়ার অনুমোদনকরলে সেটা সেই ধর্মের বিজয় নয় বরং সেকুলারিজমেরই বিজয়। সেই ধর্মের বিজয় তখনই বলা হবে যখন তাদের ধর্মীয় পার্লামেন্টে ঐ ইবাদতগাহ খোলার ফর্মান জারী করবে। মুজাহিদগন ঠিক সেই কাজটাই করেযাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। আজকে তাকিয়ে দেখুন আফগানিস্তানের দিকে মুজাহিদরা বীরদর্পে ইসলামী ইমারাহ পরিচালনা করেযাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। তাগুতের কোন হুমড়াচুমড়া সেখানে নাক গলানোর সুযোগ নেই। দেখুন সুদূর আফ্রিকাতে সোমালিয়া মালিতে মুজাহিদগন বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রন করছেন আলহামদুলিল্লাহ। নিয়ন্ত্রিত এলাকায় তাগুতের কোন কর্তৃত্ব নেই আলহামদুলিল্লাহ। দেখুন সিরিয়া ইয়ামেনে সেখানের চিত্র তোমাকে নিয়ে যাবে আল্লাহর রাসুলের যুগে। বিজয় আজকে এদিকে তো কালকে অপরদিকে। এভাবেই চলছে লড়াই বিশ্বের আনাচে কানাচে। কোথাও দেখবেনা মুজাহিদদেরকে তাগুতের নিয়ন্ত্রন মেনেনিতে। কৌশল তন্ত্রীরা যতই ফালাফালি লাফালাফি করুন এটা ইসলামের বিজয় নয়। এটাকে ইসলামের বিজয় বললে ইসলামের অপমান হবে। কারন ইসলাম আমাদেরকে এভাবে তাগুতের কাছ থেকে ভিক্ষেনিয়ে বেঁচে থাকতে বলেনি। কৌশলতন্ত্রের মূল কথা হলো আগে পিঠ বাঁচিয়ে তারপর যতটুকো সম্ভব ইসলাম রক্ষাকরো। আর কোরআনের কথা হলো আগে ইসলাম রক্ষকরো। পিঠ বাঁচুক বা না বাঁচুক।
وقاتلواهم حتي لاتكون فاتنةويكون الدين كله لله
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সিরাতুল মুস্তাকীমের উপর অটল থাকার তৌফিক দিন। আমীন!
আমার মনে হয় মিডিয়ার মুহতারাম ভাইগন এ বিষয়ে ফিকির করছেন। এ ব্যাপারে আমার কিছু এলোমেলো চিন্তা ভাইদের সাথে শেয়ার করতে চাই। আল্লাহ তায়ালা যেন উপকারী বানিয়ে দেন। আমীন!
## বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের একটি চ্যালেঞ্জ হলো চলমান অস্থিরতার কোন কাঁদা মুজাহিদ আলিমদের গায়ে যেন নালাগে সেব্যাপারে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া। আমার মনেহয় এই বিষয়ে কোন প্রতিবেদন তৈরী করে ভিডিও আকারে ব্যাপক প্রচার করলে ভাল হবে ইনশাআল্লাহ। তাহলে জনগনের সামনে এটা স্পষ্ট হবে যে এরাই ঐ সমস্ত আলেম যারা এতদিন জিহাদের কথা আসলেই নফসের জিহাদের সবক দিত, নানান ধরনের ফালতু ইশকাল জুড়ে দিত। তাওহীদপন্থী আলেমদের সাথে এরাই এতদিন দুশমনি করেছে। এই সমস্ত দুনিয়া লোভী লোকদের সাথে তাওহীদবাদী আলেমদের কোন সম্পর্ক নেই।
## দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় হলো দায়ী ভাইগন এই বিষয়গুলো কীভাবে মুকাবিলা করবেন এই ব্যপারে কিছু দিকনির্দেশনা মূলক নসীহা আসলে উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। কারন অনলাইনে অফলাইনে এসমস্ত বিষয় ব্যাপক আলোচনা হয়ায় ভাইয়েরাও এগুলো এড়াতে পারেননা।
## আরেকটি বিষয় আসলে ভাল হবে ইনশাআল্লাহ । আজকে আয়াসোফিয়া ফিরে পাওয়াকে যারা গনতন্ত্রকে কৌশলতন্ত্র নামদিয়ে বৈধতার প্রমান দিচ্ছেন তাদেরকে মুজাহিদদের সফলতাগুলো আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে আশাকরি উপকার হবে। কোন সেকুলার পার্লামেন্ট কোন ধর্মের লোকদেরকে তাদের ইবাদতগাহ খোলে দেওয়ার অনুমোদনকরলে সেটা সেই ধর্মের বিজয় নয় বরং সেকুলারিজমেরই বিজয়। সেই ধর্মের বিজয় তখনই বলা হবে যখন তাদের ধর্মীয় পার্লামেন্টে ঐ ইবাদতগাহ খোলার ফর্মান জারী করবে। মুজাহিদগন ঠিক সেই কাজটাই করেযাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। আজকে তাকিয়ে দেখুন আফগানিস্তানের দিকে মুজাহিদরা বীরদর্পে ইসলামী ইমারাহ পরিচালনা করেযাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। তাগুতের কোন হুমড়াচুমড়া সেখানে নাক গলানোর সুযোগ নেই। দেখুন সুদূর আফ্রিকাতে সোমালিয়া মালিতে মুজাহিদগন বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রন করছেন আলহামদুলিল্লাহ। নিয়ন্ত্রিত এলাকায় তাগুতের কোন কর্তৃত্ব নেই আলহামদুলিল্লাহ। দেখুন সিরিয়া ইয়ামেনে সেখানের চিত্র তোমাকে নিয়ে যাবে আল্লাহর রাসুলের যুগে। বিজয় আজকে এদিকে তো কালকে অপরদিকে। এভাবেই চলছে লড়াই বিশ্বের আনাচে কানাচে। কোথাও দেখবেনা মুজাহিদদেরকে তাগুতের নিয়ন্ত্রন মেনেনিতে। কৌশল তন্ত্রীরা যতই ফালাফালি লাফালাফি করুন এটা ইসলামের বিজয় নয়। এটাকে ইসলামের বিজয় বললে ইসলামের অপমান হবে। কারন ইসলাম আমাদেরকে এভাবে তাগুতের কাছ থেকে ভিক্ষেনিয়ে বেঁচে থাকতে বলেনি। কৌশলতন্ত্রের মূল কথা হলো আগে পিঠ বাঁচিয়ে তারপর যতটুকো সম্ভব ইসলাম রক্ষাকরো। আর কোরআনের কথা হলো আগে ইসলাম রক্ষকরো। পিঠ বাঁচুক বা না বাঁচুক।
وقاتلواهم حتي لاتكون فاتنةويكون الدين كله لله
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সিরাতুল মুস্তাকীমের উপর অটল থাকার তৌফিক দিন। আমীন!
Comment