জিহাদ কি রাসূুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপরও ফরজ হয়নি?
আমাদের বর্তমান আকাবিরদের মধ্য হতে অনেকেই জিহাদ ফরজ হওয়ার জন্য কিছু শর্ত শুনিয়ে থাকেন আমাদেরকে। যেসব শর্তগুলোর অনুপস্থিতির কারণে তারা আমাদেরকে জিহাদ ফরজ হয়নি মর্মে ফাতওয়া প্রদান করেছেন।
আর আমাদের উপর যখন জিহাদ ফরজ হয়নি তা আমরা করতে যাব কেন?
হ্যাঁ, তা যদি ফরজ হয়েই থাকে তবে আমরা নামাজ ফরজ হওয়ার কারণে যেভাবে তা প্রতিদিন যথাসময়ে আদায় করি তেমনি জিহাদ করার জন্যও কোমর বেধে প্রস্তুতি গ্রহণে নেমে পড়তাম। এবং জিহাদের ডাকে সাড়া দিতাম।।কারণ তা আমার উপর ফরজ!কিন্তু আসলে আমাদের উপর ফরজ হয়নি।
সামনে যদি কোনদিন সেই শর্ত পূরণ হয় তখন হয়ত বা ফরজ হতে পারে!
যাই হোক! সেই অবশ্যপুরনীয় শর্তসমূহের মধ্য হতে একটি হল "কাফেরদের সমপরিমান অথবা কমপক্ষে অর্ধেক অস্ত্র মুসলমানদের হাতে থাকা"। আর আমাদের হাতে সে পরিমান অস্ত্র নেই এবং সরকারিভাবে সাধারণ মুসলিমদের কাছে যুদ্ধাস্ত্র রাখা নাজায়েজও বটে!
আর তাই জিহাদ ফরজ হওয়ার উক্ত শর্ত আমাদের মাঝে না পাওয়া যাওয়ার কারণে আমি "কাশ্মীরের ধর্ষিতা বোনের ইয্যত" হিফাজত করবনা।"আরাকানের মুসলিমদের সাহায্য" করবনা।"বাইতুল মাকদিস পুনরুদ্ধার" করতে কোন উদ্দোগ নিবনা।আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে জিহাদ করবনা।করণ তা আমার উপর ফরজ নয়!!
আর হ্যাঁ কিছুক্ষণ আগে যেই শর্তের কথা বলা হল, সেই শর্তটা কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাঝেও পাওয়া যায়নি!!!
কারণ, তাঁর জীবদ্দশায় তো যতগুলো জিহাদ সংঘটিত হয়েছে তার একটিতেও কাফেরদের সমপরিমান বা অর্ধেক অস্ত্র তাঁর হাতে বা মুসলিমদের হাতে ছিলনা!
এমনকি ইসলামে কোন শতাব্দীতেই কাফেরদের সমপরিমান এমনকি অর্ধেক অস্ত্র মুসলিমদের হাতে কখোনই ছিলনা।
তাহলে এবার আমি আমার আজিজ ত্বলাবাদের জিজ্ঞেস করতে চাই!
বলো তো!উক্ত শর্তের অনুপস্থিততে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর এবং ইসলামের ইতিহাসে কোন দিনও কি মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজ হয়েছিল???
এর উত্তরই তোমাকে পথ দেখাবে যে,তুমি কি আমাদের সেই শর্তগুলোর অনুপস্থিতিতে ঘরে বসে থাকবে নাকি উম্মাহর আর্তনাদে গুটিকতেক দায়ীদের আহ্বানে সাড়া জিহাদী পথের পথিক হবে!
শুনে রাখ!!! যা কোনদিনও ফরজ ছিলনা তা আজও ফরজ নয় এবং কোন দিন ফরজ হবেও না!আল্লাহর পানাহ
আমাদের বর্তমান আকাবিরদের মধ্য হতে অনেকেই জিহাদ ফরজ হওয়ার জন্য কিছু শর্ত শুনিয়ে থাকেন আমাদেরকে। যেসব শর্তগুলোর অনুপস্থিতির কারণে তারা আমাদেরকে জিহাদ ফরজ হয়নি মর্মে ফাতওয়া প্রদান করেছেন।
আর আমাদের উপর যখন জিহাদ ফরজ হয়নি তা আমরা করতে যাব কেন?
হ্যাঁ, তা যদি ফরজ হয়েই থাকে তবে আমরা নামাজ ফরজ হওয়ার কারণে যেভাবে তা প্রতিদিন যথাসময়ে আদায় করি তেমনি জিহাদ করার জন্যও কোমর বেধে প্রস্তুতি গ্রহণে নেমে পড়তাম। এবং জিহাদের ডাকে সাড়া দিতাম।।কারণ তা আমার উপর ফরজ!কিন্তু আসলে আমাদের উপর ফরজ হয়নি।
সামনে যদি কোনদিন সেই শর্ত পূরণ হয় তখন হয়ত বা ফরজ হতে পারে!
যাই হোক! সেই অবশ্যপুরনীয় শর্তসমূহের মধ্য হতে একটি হল "কাফেরদের সমপরিমান অথবা কমপক্ষে অর্ধেক অস্ত্র মুসলমানদের হাতে থাকা"। আর আমাদের হাতে সে পরিমান অস্ত্র নেই এবং সরকারিভাবে সাধারণ মুসলিমদের কাছে যুদ্ধাস্ত্র রাখা নাজায়েজও বটে!
আর তাই জিহাদ ফরজ হওয়ার উক্ত শর্ত আমাদের মাঝে না পাওয়া যাওয়ার কারণে আমি "কাশ্মীরের ধর্ষিতা বোনের ইয্যত" হিফাজত করবনা।"আরাকানের মুসলিমদের সাহায্য" করবনা।"বাইতুল মাকদিস পুনরুদ্ধার" করতে কোন উদ্দোগ নিবনা।আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে জিহাদ করবনা।করণ তা আমার উপর ফরজ নয়!!
আর হ্যাঁ কিছুক্ষণ আগে যেই শর্তের কথা বলা হল, সেই শর্তটা কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাঝেও পাওয়া যায়নি!!!
কারণ, তাঁর জীবদ্দশায় তো যতগুলো জিহাদ সংঘটিত হয়েছে তার একটিতেও কাফেরদের সমপরিমান বা অর্ধেক অস্ত্র তাঁর হাতে বা মুসলিমদের হাতে ছিলনা!
এমনকি ইসলামে কোন শতাব্দীতেই কাফেরদের সমপরিমান এমনকি অর্ধেক অস্ত্র মুসলিমদের হাতে কখোনই ছিলনা।
তাহলে এবার আমি আমার আজিজ ত্বলাবাদের জিজ্ঞেস করতে চাই!
বলো তো!উক্ত শর্তের অনুপস্থিততে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর এবং ইসলামের ইতিহাসে কোন দিনও কি মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজ হয়েছিল???
এর উত্তরই তোমাকে পথ দেখাবে যে,তুমি কি আমাদের সেই শর্তগুলোর অনুপস্থিতিতে ঘরে বসে থাকবে নাকি উম্মাহর আর্তনাদে গুটিকতেক দায়ীদের আহ্বানে সাড়া জিহাদী পথের পথিক হবে!
শুনে রাখ!!! যা কোনদিনও ফরজ ছিলনা তা আজও ফরজ নয় এবং কোন দিন ফরজ হবেও না!আল্লাহর পানাহ
Comment