★ গণতন্ত্র সম্পর্কে আকাবিরে দেওবন্দের ফতোয়ার সার সংক্ষেপ ★ (4)
★ হযরত শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী রহ. 'সিয়ারাতুল মাদীনা' নামক অধ্যায় লেখেন-
و لما كانت المدينة ذات اجتماع عظيم لا يمكن أن يتفق رأيهم جميعا على حفظ السنة العدالة ....
যেহেতু মানুষের ভিড়ের নাম হল শহর, এজন্য তাদের সবার রায় সুন্নাত হেফাজতের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হওয়া অসম্ভব।
এতে বুঝা গেল , গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, যা সংখ্যাগরিষ্ঠের একমত হওয়ার মুখাপেক্ষী, এতে ইসলাম ও মুসলমানদের কামিয়াবী প্রতিষ্ঠিত করা ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই নয়। -হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগা
★ হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানবী রহ. বলেন-
মোট কথা, ইসলামে গণতান্ত্রিক শাসন বলে কোন বস্তু নেই.... এই অভিনব গণতন্ত্র শুধু মনগড়া ধোঁকা।
বিশেষত এমন গণতান্ত্রিক শাসন, যা মুসলিম ও কাফের সদস্য দিয়ে গঠিত। একে অমুসলিম শাসনই বলা হবে।
- মালফুযাতে থানবী র. ২৫২ পৃঃ, আহসানুল ফতোয়া কিতাবুল জিহাদ, আকায়েদুল ইসলাম ২৩০ পৃঃ
★ আল্লামা সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভী রহ. বলেন
" গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক কর্মকান্ডের সাথে ইসলামের কী সম্পর্ক আছে? এবং ইসলামী খেলাফতের সাথেই বা কী সম্পর্ক আছে?
সুতরাং ইসলামী গণতন্ত্র একটি অর্থহীন পরিভাষা। আমরাতো ইসলামের কোথাও পশ্চিমা গণতন্ত্র দেখতে পাইনা।
- মাসিক সানাবিল, করাচি, মে ২০১৩
★ আল্লামা কারী তায়্যিব সাহেব রহ.(মুহতামিম দারুল উলুম দেওবন্দ) বলেন-
"এ (গণতন্ত্র) আল্লাহ তাআলার রাজত্বের মধ্যে ও শিরক করে এবং আল্লাহ তাআলার ইলমের মধ্যে ও শিরক করে । যারা আল্লাহকে এক মানেন তাদেরকে বলছি! শিরকের পথ অবলম্বন করে ও কি ইসলামকে উন্নত শীর করতে চান?
- ফিতরি হুকুমাত, কারী মুহাম্মদ তায়্যিব রহ.
★ মুফতী রশীদ আহমদ লুধিয়ানভী রহ. বলেন-
"এই সব বোঝা পশ্চিমা গণতন্ত্রের খবীস বৃক্ষের ফসল। ইসলামে এই কুফরি ব্যবস্থাপনার কোন অবকাশ নেই।"
- আহসানুল ফতোয়া ৬/২৬
★ মাওলানা ইউসুফ লুধিয়ানভী শহীদ রহ. বলেন-
"গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই শুধু এ-ই নয় বরং গণতন্ত্র ইসলামের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীত।"
- আপকে মাসাইল আওর উনকা হল ১/৪৯
★ প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মুফতী হামীদুল্লাহ খান সাহেব দা.বা. বলেন-
"বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে এ কথা প্রমাণিত যে,
বর্তমান পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা-ই ধর্মহীনতা, নির্লজ্জতা ও সমস্ত বিশৃঙ্খলার মূল।
বিশেষত এই ব্যবস্থাপনা কর্তৃক সংসদকে আইন প্রণয়নের অধিকার দেওয়া হয় তা কুরআন_সুন্নাহ ও ইজমার স্পষ্ট লঙ্ঘন।.
.. আর ভোট পদ্ধতির অবলম্বন পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যত গ্রহণ করা এবং তার সমস্ত অনিষ্ঠের মধ্যে অংশগ্রহণ করা নামান্তর।
এজন্য বর্তমান পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনার অধীনে ভোট গ্রহণ করা শরীয়তের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ নাজায়েজ।
- মাসিক সানাবিল, করাচি, মে ২০১৩ সংখ্যা
★ হযরত শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী রহ. 'সিয়ারাতুল মাদীনা' নামক অধ্যায় লেখেন-
و لما كانت المدينة ذات اجتماع عظيم لا يمكن أن يتفق رأيهم جميعا على حفظ السنة العدالة ....
যেহেতু মানুষের ভিড়ের নাম হল শহর, এজন্য তাদের সবার রায় সুন্নাত হেফাজতের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হওয়া অসম্ভব।
এতে বুঝা গেল , গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, যা সংখ্যাগরিষ্ঠের একমত হওয়ার মুখাপেক্ষী, এতে ইসলাম ও মুসলমানদের কামিয়াবী প্রতিষ্ঠিত করা ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই নয়। -হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগা
★ হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানবী রহ. বলেন-
মোট কথা, ইসলামে গণতান্ত্রিক শাসন বলে কোন বস্তু নেই.... এই অভিনব গণতন্ত্র শুধু মনগড়া ধোঁকা।
বিশেষত এমন গণতান্ত্রিক শাসন, যা মুসলিম ও কাফের সদস্য দিয়ে গঠিত। একে অমুসলিম শাসনই বলা হবে।
- মালফুযাতে থানবী র. ২৫২ পৃঃ, আহসানুল ফতোয়া কিতাবুল জিহাদ, আকায়েদুল ইসলাম ২৩০ পৃঃ
★ আল্লামা সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভী রহ. বলেন
" গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক কর্মকান্ডের সাথে ইসলামের কী সম্পর্ক আছে? এবং ইসলামী খেলাফতের সাথেই বা কী সম্পর্ক আছে?
সুতরাং ইসলামী গণতন্ত্র একটি অর্থহীন পরিভাষা। আমরাতো ইসলামের কোথাও পশ্চিমা গণতন্ত্র দেখতে পাইনা।
- মাসিক সানাবিল, করাচি, মে ২০১৩
★ আল্লামা কারী তায়্যিব সাহেব রহ.(মুহতামিম দারুল উলুম দেওবন্দ) বলেন-
"এ (গণতন্ত্র) আল্লাহ তাআলার রাজত্বের মধ্যে ও শিরক করে এবং আল্লাহ তাআলার ইলমের মধ্যে ও শিরক করে । যারা আল্লাহকে এক মানেন তাদেরকে বলছি! শিরকের পথ অবলম্বন করে ও কি ইসলামকে উন্নত শীর করতে চান?
- ফিতরি হুকুমাত, কারী মুহাম্মদ তায়্যিব রহ.
★ মুফতী রশীদ আহমদ লুধিয়ানভী রহ. বলেন-
"এই সব বোঝা পশ্চিমা গণতন্ত্রের খবীস বৃক্ষের ফসল। ইসলামে এই কুফরি ব্যবস্থাপনার কোন অবকাশ নেই।"
- আহসানুল ফতোয়া ৬/২৬
★ মাওলানা ইউসুফ লুধিয়ানভী শহীদ রহ. বলেন-
"গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই শুধু এ-ই নয় বরং গণতন্ত্র ইসলামের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীত।"
- আপকে মাসাইল আওর উনকা হল ১/৪৯
★ প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মুফতী হামীদুল্লাহ খান সাহেব দা.বা. বলেন-
"বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে এ কথা প্রমাণিত যে,
বর্তমান পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা-ই ধর্মহীনতা, নির্লজ্জতা ও সমস্ত বিশৃঙ্খলার মূল।
বিশেষত এই ব্যবস্থাপনা কর্তৃক সংসদকে আইন প্রণয়নের অধিকার দেওয়া হয় তা কুরআন_সুন্নাহ ও ইজমার স্পষ্ট লঙ্ঘন।.
.. আর ভোট পদ্ধতির অবলম্বন পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কার্যত গ্রহণ করা এবং তার সমস্ত অনিষ্ঠের মধ্যে অংশগ্রহণ করা নামান্তর।
এজন্য বর্তমান পশ্চিমা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনার অধীনে ভোট গ্রহণ করা শরীয়তের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ নাজায়েজ।
- মাসিক সানাবিল, করাচি, মে ২০১৩ সংখ্যা
Comment