★ গণতন্ত্র সম্পর্কে আকাবিরে দেওবন্দের ফতোয়ার সার সংক্ষেপ ★ (5)
★ মাওলানা সাইয়েদ আতাউল মুহসিন বুখারী রহ. বলেন-
"ইসলামে গণতন্ত্র কোথায়? ইসলামে না ভোট আছে, না সমঝোতা আছে। এসব বরদাস্ত করা হয় না, এগুলোর কৃষ্টি ও বরদাস্ত করা হয় না। ইসলাম আপনার কাছে আনুগত্য চায়, আপনার কাছে ভোট চায় না, আপনার অভিমত ও চায় না- من يطع الرسول فقد اطاع الله
★ মাওলানা শাহ মুহাম্মদ হাকীম আখতার সাহেব রহ. বলেন-
'যে দিকে ভোট বেশি সে দিকে যাও' ইসলামে এমন গণতন্ত্র বলতে কিছুই নেই; বরং ইসলামের কামালত হচ্ছে এই যে, সারা দুনিয়া একদিকে যাবে, কিন্তু মুসলমান আল্লাহরই থেকে যাবে।....
যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফা পাহাড়ে নবুয়তের এলান করেছিলেন, তখন ইলেকশন ও ভোটের বিচারে নবীর সঙ্গে কেউ ছিল না। নবীর কাছে শুধু নিজের ভোটই ছিল।
কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আল্লাহর বার্তা প্রচার করা থেকে বিরত থেকেছেন?
গণতন্ত্র যেহেতু আমার বিরুদ্ধে, সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট যেহেতু আমার বিপক্ষে সুতরাং আমি নবুয়তের প্রচার থেকে বিরত থাকি?
-ফাজায়েলে মারেফাত ও মহাব্বত পৃঃ ২০৯
★ হযরত মাওলানা উবায়দুল্লাহ সিন্দি রহ বলেন-
১) অনুসরণীয় জামাত হল মুজাহিদিনদের জামাত।
২) যে সব আলেম জিহাদে অংশ গ্রহণ করা থেকে টাল বাহানা করে তারা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আছে।
৩) পবিত্র কুরআন সামগ্রিক জিহাদের প্রবক্তা। প্রত্যেক ব্যক্তি জান মাল দিয়ে জিহাদের অঃশীদার হবে। এমনকি রুগী, কানা, খুড়া, লেংড়া ও অন্ধ সকলেই যার যার সাধ্যের ভিতর থেকে জিহাদে অংশ নিতে বাধ্য।
৪) আমাদের ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীরা জিহাদে অংশ নিবে তাতে কেউ যদি বাধা দেয় তবে ক্ষমতা থাকলে তাদেরকে গুলি করে উড়িয়ে দিব।
৫) যে সব আলেম জিহাদে অংশ না নিবে, তারা কুরআন ও হাদীস বুঝতে অক্ষম হয়ে যাবে।
৬) যে সব আলেম কুরআন মানে কিন্তু তার হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য জীবন দান করতে আগ্রহী নয় তারা মুনাফিক। তাদের দ্বারা যে সমাজ গঠিত হবে এটা হবে মুনাফিকের সমাজ। এজন্য ঐ আলেমই দায়ী। একজন নম্রভদ্র মানুষ এসব আলেমের চেয়ে শতগুণে উত্তম।
★ শাইখুল ইসলাম হুসাইন আহমদ মাদানী রহ বলেন-
" যারা কাফেরদের পক্ষ অবলম্বন করবে, তাদের বিধি বিধান পসন্দ করবে তারাও কাফের। কাফেরদের সাথে কোন ধরনের সম্পর্ক রাখার বিধান শরীয়ত দেয়নি।
★ হযরত মাওলানা শাব্বীর আহমদ উসমানী রহ বলেন-
১) লড়াই করা নবী ওয়ালা কাজ। জিহাদের প্রতি ভীত হওয়া মূর্খতা বৈ কিছুই না। কুরআন বুঝার তাওফিক মুনাফিকদের হয় না। যদি বুঝত তবে দেখত এতে দুনিয়াবি ও উখরুবী কি পরিমান ফায়দা নিহিত।
২) জিহাদ হল ঈমান পরিক্ষার কষ্টি পাথর।
৩) কুফরী শক্তি দূর্বল হওয়া এবং খেলাফত না হওয়া পর্যন্ত জিহাদ চলবে।
★ হযরত মাওলানা মুফতী শফী রহ বলেন-
১) পাঁচ ধরনের ইবাদত হল আরাকানে ইসলাম। নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাত, ও জিহাদ।
২) মুসলমানদের ধ্বংসের কারণ জিহাদ পরিত্যাগ করা।
৩) জিহাদে অংশ গ্রহণের জন্য মুত্তাকী হওয়ার কোন শর্ত নেই। আর কারো অনুমতির দরকার নেই।
৪) বর্তমান সময়ে হিন্দুস্তান দারুল হারব। এতে সব উলামায়ে কেরাম একমত।
৫) জিহাদের জন্য প্রস্তুতি এবং আসবাবপত্র সংরক্ষণ করা ফরজ।
৬) জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা ঈমানের দাবী।
৭) অন্যান্যদের চেয়ে মুজাহিদদের ফজিলত অনেক বেশি।
৮) জিহাদ না করলে সমস্ত মুসলমান গোনাহগার হবে।
৯) ঐ ধর্ম পূর্ণাঙ্গ নয় যেই ধর্মে জিহাদ নেই।
★ মাওলানা ইদ্রিস কান্ধলভী রহ. বলেন-
১) বিরত্ব আর বাহাদুরি রাসূলের অনুসরণের মধ্যে।
২) জিহাদ থেকে দূরে থাকা দুনিয়ার প্রতি আসক্তির আলামত। আর জিহাদ হেদায়েতের মাধ্যম।
৩) ঈমানের একটি শর্ত হল ইসলামের শত্রুদের অপছন্দ করা।
৪) জিহাদ আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ।
★ মাওলানা সাইয়েদ আতাউল মুহসিন বুখারী রহ. বলেন-
"ইসলামে গণতন্ত্র কোথায়? ইসলামে না ভোট আছে, না সমঝোতা আছে। এসব বরদাস্ত করা হয় না, এগুলোর কৃষ্টি ও বরদাস্ত করা হয় না। ইসলাম আপনার কাছে আনুগত্য চায়, আপনার কাছে ভোট চায় না, আপনার অভিমত ও চায় না- من يطع الرسول فقد اطاع الله
★ মাওলানা শাহ মুহাম্মদ হাকীম আখতার সাহেব রহ. বলেন-
'যে দিকে ভোট বেশি সে দিকে যাও' ইসলামে এমন গণতন্ত্র বলতে কিছুই নেই; বরং ইসলামের কামালত হচ্ছে এই যে, সারা দুনিয়া একদিকে যাবে, কিন্তু মুসলমান আল্লাহরই থেকে যাবে।....
যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাফা পাহাড়ে নবুয়তের এলান করেছিলেন, তখন ইলেকশন ও ভোটের বিচারে নবীর সঙ্গে কেউ ছিল না। নবীর কাছে শুধু নিজের ভোটই ছিল।
কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আল্লাহর বার্তা প্রচার করা থেকে বিরত থেকেছেন?
গণতন্ত্র যেহেতু আমার বিরুদ্ধে, সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট যেহেতু আমার বিপক্ষে সুতরাং আমি নবুয়তের প্রচার থেকে বিরত থাকি?
-ফাজায়েলে মারেফাত ও মহাব্বত পৃঃ ২০৯
★ হযরত মাওলানা উবায়দুল্লাহ সিন্দি রহ বলেন-
১) অনুসরণীয় জামাত হল মুজাহিদিনদের জামাত।
২) যে সব আলেম জিহাদে অংশ গ্রহণ করা থেকে টাল বাহানা করে তারা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আছে।
৩) পবিত্র কুরআন সামগ্রিক জিহাদের প্রবক্তা। প্রত্যেক ব্যক্তি জান মাল দিয়ে জিহাদের অঃশীদার হবে। এমনকি রুগী, কানা, খুড়া, লেংড়া ও অন্ধ সকলেই যার যার সাধ্যের ভিতর থেকে জিহাদে অংশ নিতে বাধ্য।
৪) আমাদের ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীরা জিহাদে অংশ নিবে তাতে কেউ যদি বাধা দেয় তবে ক্ষমতা থাকলে তাদেরকে গুলি করে উড়িয়ে দিব।
৫) যে সব আলেম জিহাদে অংশ না নিবে, তারা কুরআন ও হাদীস বুঝতে অক্ষম হয়ে যাবে।
৬) যে সব আলেম কুরআন মানে কিন্তু তার হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য জীবন দান করতে আগ্রহী নয় তারা মুনাফিক। তাদের দ্বারা যে সমাজ গঠিত হবে এটা হবে মুনাফিকের সমাজ। এজন্য ঐ আলেমই দায়ী। একজন নম্রভদ্র মানুষ এসব আলেমের চেয়ে শতগুণে উত্তম।
★ শাইখুল ইসলাম হুসাইন আহমদ মাদানী রহ বলেন-
" যারা কাফেরদের পক্ষ অবলম্বন করবে, তাদের বিধি বিধান পসন্দ করবে তারাও কাফের। কাফেরদের সাথে কোন ধরনের সম্পর্ক রাখার বিধান শরীয়ত দেয়নি।
★ হযরত মাওলানা শাব্বীর আহমদ উসমানী রহ বলেন-
১) লড়াই করা নবী ওয়ালা কাজ। জিহাদের প্রতি ভীত হওয়া মূর্খতা বৈ কিছুই না। কুরআন বুঝার তাওফিক মুনাফিকদের হয় না। যদি বুঝত তবে দেখত এতে দুনিয়াবি ও উখরুবী কি পরিমান ফায়দা নিহিত।
২) জিহাদ হল ঈমান পরিক্ষার কষ্টি পাথর।
৩) কুফরী শক্তি দূর্বল হওয়া এবং খেলাফত না হওয়া পর্যন্ত জিহাদ চলবে।
★ হযরত মাওলানা মুফতী শফী রহ বলেন-
১) পাঁচ ধরনের ইবাদত হল আরাকানে ইসলাম। নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাত, ও জিহাদ।
২) মুসলমানদের ধ্বংসের কারণ জিহাদ পরিত্যাগ করা।
৩) জিহাদে অংশ গ্রহণের জন্য মুত্তাকী হওয়ার কোন শর্ত নেই। আর কারো অনুমতির দরকার নেই।
৪) বর্তমান সময়ে হিন্দুস্তান দারুল হারব। এতে সব উলামায়ে কেরাম একমত।
৫) জিহাদের জন্য প্রস্তুতি এবং আসবাবপত্র সংরক্ষণ করা ফরজ।
৬) জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা ঈমানের দাবী।
৭) অন্যান্যদের চেয়ে মুজাহিদদের ফজিলত অনেক বেশি।
৮) জিহাদ না করলে সমস্ত মুসলমান গোনাহগার হবে।
৯) ঐ ধর্ম পূর্ণাঙ্গ নয় যেই ধর্মে জিহাদ নেই।
★ মাওলানা ইদ্রিস কান্ধলভী রহ. বলেন-
১) বিরত্ব আর বাহাদুরি রাসূলের অনুসরণের মধ্যে।
২) জিহাদ থেকে দূরে থাকা দুনিয়ার প্রতি আসক্তির আলামত। আর জিহাদ হেদায়েতের মাধ্যম।
৩) ঈমানের একটি শর্ত হল ইসলামের শত্রুদের অপছন্দ করা।
৪) জিহাদ আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ।
Comment