আমরা হয়ত সকলেই জানি যে, কিছুদিন আগে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসেছিল; এই বিষয়টা নিয়েই একটি কাল্পনিক দৃশ্যের একটি পিঠ :
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : তা কার্ গোলামী করবেন বলে নির্ধারণ করেছেন?
আব্দুল মোমেন : দেখেন, আপনারা তো জানেনই যে, আমাদের আপা ভারতের খুবই একান্ত গোলাম। চাইলেই তো আর এই গোলামী থেকে বেরিয়ে আসা যায় না; তাই না? তাই আস্তে আস্তে। এখন বিষয়টা হচ্ছে আমাদের তো ২০ বিলিয়ন অর্থ লাগবে, সেটা তো কেউ দিচ্ছে না। তো এখন যদি এই পরিমান অর্থ আমাদের দেন তবে একটা প্ল্যান আছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : আচ্ছা, আচ্ছা । তা প্ল্যানটা কী?
আব্দুল মোমেন : প্ল্যানটা হল - কিছুদিন পর হিন্দুদের একটা অনুষ্ঠান আছে সেখানে আমি আপার সামনেই ভারতকে পাম দিবো।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : হা হা হা... আচ্ছা আচ্ছা তারপর তারপর?
আব্দুল মোমেন : এই পামেই তো সব হবে না তাই আরও কিছুদিন পর আপা ভারত সফর করবে তাদেরকে বুঝানোর জন্য।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : ব্যাস ! এতটুকুই ?
আব্দুল মোমেন : আরে না মিয়া! এতটুকুই কি প্ল্যান হতে পারে? আপনি তো মিয়া রসিক মানুষ! আপার সফরকালীন সময়ে আপনারা মিয়ানমারকে বলবেন সীমান্ত গরম করার জন্য, যাতে আপা ভারতকে এই বিষয়টি সামনে এনে বুঝাতে পারে যে, এই দেখ : আমরা যদি উপরে উপরে চীনপন্থী না হই তবে যুদ্ধ বেঁধে যাবে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : আচ্ছা ... কিন্তু এরপরও যদি ভারত না মানে? তখন ?
আব্দুল মোমেন : তখন আমরা আমাদের সৈন্যদের হাত-পা বেঁধে রাখবো, মিয়ানমারের সৈন্য এসে কিছু বিজিবি ও কিছু আর্মিকে মেরে দিবে। মিয়া বড় বড় আফিসার মেরে গদিতে আছি আর এই কয়েকটা সৈন্য আর কি? এই ইস্যুকে সামনে আনার পরও ভারত না মানলেও লাভ নাই তখন আমারা আমাদের জনগণের সাপোর্ট পাবো আর না হয় দু'টু হেলিকাপ্টার তো আছেই ।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : ওয়াও ... বেশ বেশ খুব ভালো প্ল্যান। তা তোমরা তাহলে আমাদের গোলামীই করবে ?
আব্দুল মোমেন : আমরা ২০ বিলিয়ন পাচ্ছি তো নাকি? বুঝেনেই তো বেগমপাড়ায় পাঠাতে হয়; না হয় বেগমরা রাগ করে। হে হে হে.......
যদি সত্যই এমনি হয় তবে, বাংলাদেশ সামরিক সদস্যদের ভাবা উচিত তারা কাদের জন্য বা কিসের জন্য আসলে জীবন দিচ্ছে? কাদেরকে নিরাপত্তা দিচ্ছে? যে পুলিশ বনজকে দুধ পান করিয়ে বড় করল, বনজ আজ তাকেই ছোবল দিতে চায়! হে সামরিক সদস্য আপনি ভাবছেন তো?
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : তা কার্ গোলামী করবেন বলে নির্ধারণ করেছেন?
আব্দুল মোমেন : দেখেন, আপনারা তো জানেনই যে, আমাদের আপা ভারতের খুবই একান্ত গোলাম। চাইলেই তো আর এই গোলামী থেকে বেরিয়ে আসা যায় না; তাই না? তাই আস্তে আস্তে। এখন বিষয়টা হচ্ছে আমাদের তো ২০ বিলিয়ন অর্থ লাগবে, সেটা তো কেউ দিচ্ছে না। তো এখন যদি এই পরিমান অর্থ আমাদের দেন তবে একটা প্ল্যান আছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : আচ্ছা, আচ্ছা । তা প্ল্যানটা কী?
আব্দুল মোমেন : প্ল্যানটা হল - কিছুদিন পর হিন্দুদের একটা অনুষ্ঠান আছে সেখানে আমি আপার সামনেই ভারতকে পাম দিবো।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : হা হা হা... আচ্ছা আচ্ছা তারপর তারপর?
আব্দুল মোমেন : এই পামেই তো সব হবে না তাই আরও কিছুদিন পর আপা ভারত সফর করবে তাদেরকে বুঝানোর জন্য।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : ব্যাস ! এতটুকুই ?
আব্দুল মোমেন : আরে না মিয়া! এতটুকুই কি প্ল্যান হতে পারে? আপনি তো মিয়া রসিক মানুষ! আপার সফরকালীন সময়ে আপনারা মিয়ানমারকে বলবেন সীমান্ত গরম করার জন্য, যাতে আপা ভারতকে এই বিষয়টি সামনে এনে বুঝাতে পারে যে, এই দেখ : আমরা যদি উপরে উপরে চীনপন্থী না হই তবে যুদ্ধ বেঁধে যাবে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : আচ্ছা ... কিন্তু এরপরও যদি ভারত না মানে? তখন ?
আব্দুল মোমেন : তখন আমরা আমাদের সৈন্যদের হাত-পা বেঁধে রাখবো, মিয়ানমারের সৈন্য এসে কিছু বিজিবি ও কিছু আর্মিকে মেরে দিবে। মিয়া বড় বড় আফিসার মেরে গদিতে আছি আর এই কয়েকটা সৈন্য আর কি? এই ইস্যুকে সামনে আনার পরও ভারত না মানলেও লাভ নাই তখন আমারা আমাদের জনগণের সাপোর্ট পাবো আর না হয় দু'টু হেলিকাপ্টার তো আছেই ।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী : ওয়াও ... বেশ বেশ খুব ভালো প্ল্যান। তা তোমরা তাহলে আমাদের গোলামীই করবে ?
আব্দুল মোমেন : আমরা ২০ বিলিয়ন পাচ্ছি তো নাকি? বুঝেনেই তো বেগমপাড়ায় পাঠাতে হয়; না হয় বেগমরা রাগ করে। হে হে হে.......
যদি সত্যই এমনি হয় তবে, বাংলাদেশ সামরিক সদস্যদের ভাবা উচিত তারা কাদের জন্য বা কিসের জন্য আসলে জীবন দিচ্ছে? কাদেরকে নিরাপত্তা দিচ্ছে? যে পুলিশ বনজকে দুধ পান করিয়ে বড় করল, বনজ আজ তাকেই ছোবল দিতে চায়! হে সামরিক সদস্য আপনি ভাবছেন তো?