বর্তমান মুসলিম সমাজে "ব্রেনওয়াশ" শব্দটি বহুল প্রচলিত হয়ে উঠেছে। গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে এবং জিহাদের পক্ষে কথা বললে আমাদেরই কিছু মুসলিম ভাই বলে উঠে তোমাকে ব্রেনওয়াশ করা হয়েছে। আরো কষ্ট লাগে যখন দেখি তাদের মুখে দাঁড়ি এবং মাথায় টুপি আছে।
যাইহোক, ব্রেনওয়াশ তো সবাই হয়। কেউ আল্লাহর নাজিলকৃত কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াশ হয়।আর কেউ শয়তানের মিথ্যে ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয়।
হয় তোমার ব্রেন কোরআনের আলোয় ওয়াশ হয়েছে। আর নয়তো শয়তানের ধোঁকায় ওয়াশ হয়েছে।
আবার ব্রেন দুইভাবে ওয়াশ হয়। ১. সচেতনভাবে বা সজ্ঞানে (consciously)
২. অবচেতনভাবে (Subconsciously)
মানুষ সচেতনভাবে (Consciously) আল্লাহর কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াশ হয়। আর অবচেতনভাবে (Subconsciously) শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয়।
[শয়তান মানুষকে মুভি, নাটক, গান এবং তার কিছু এজেন্টদের দ্বারা ব্রেনওয়াশ করে]
আর যখন অবচেতনভাবে (Subconsciously) মানুষ শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয় তখন সচেতন ভাবে যারা উম্মাহকে জাগানোর চেষ্টা করে তাদের ব্রেনওয়াশ তকমা লাগিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে। নিজেদের সঠিক পথের পথিক মনে করে। অথচ এদের নির্দিষ্ট গন্তব্য বা লক্ষ্য নেই।
এদের দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন এদের জীবন পশুদের মতো। উপার্জন করে, খায়, ঘুমায় আর টয়লেটে যায়।
মুসলিম উম্মাহকে নিয়ে এদের কোনো চিন্তা নেই। কোথায় তার কোন মুসলিম ভাই নির্যাতিত হচ্ছে এটা নিয়ে এদের কোনো মাথা ব্যথা নেই।
আর শয়তান এদের ব্রেন এমন ভাবে ওয়াশ করেছে সত্য ও সঠিক জিনিস তাদের কাছে মিথ্যে ও খারাপে পরিণত হয়েছে। এরা বুঝেও না, বুঝার চেষ্টাও করে না। কোরআন পড়েও না, পড়লেও কোরআনের আয়াত গলা পার হয় না। ( অর্থাৎ পড়লেও বুঝার চেষ্টা করে না)
আল্লাহ আমাদের এমন ব্যক্তি এবং এমন পরিণতি থেকে হেফাজত করুক, আমিন।
যাইহোক, ব্রেনওয়াশ তো সবাই হয়। কেউ আল্লাহর নাজিলকৃত কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াশ হয়।আর কেউ শয়তানের মিথ্যে ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয়।
হয় তোমার ব্রেন কোরআনের আলোয় ওয়াশ হয়েছে। আর নয়তো শয়তানের ধোঁকায় ওয়াশ হয়েছে।
আবার ব্রেন দুইভাবে ওয়াশ হয়। ১. সচেতনভাবে বা সজ্ঞানে (consciously)
২. অবচেতনভাবে (Subconsciously)
মানুষ সচেতনভাবে (Consciously) আল্লাহর কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াশ হয়। আর অবচেতনভাবে (Subconsciously) শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয়।
[শয়তান মানুষকে মুভি, নাটক, গান এবং তার কিছু এজেন্টদের দ্বারা ব্রেনওয়াশ করে]
আর যখন অবচেতনভাবে (Subconsciously) মানুষ শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াশ হয় তখন সচেতন ভাবে যারা উম্মাহকে জাগানোর চেষ্টা করে তাদের ব্রেনওয়াশ তকমা লাগিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে। নিজেদের সঠিক পথের পথিক মনে করে। অথচ এদের নির্দিষ্ট গন্তব্য বা লক্ষ্য নেই।
এদের দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন এদের জীবন পশুদের মতো। উপার্জন করে, খায়, ঘুমায় আর টয়লেটে যায়।
মুসলিম উম্মাহকে নিয়ে এদের কোনো চিন্তা নেই। কোথায় তার কোন মুসলিম ভাই নির্যাতিত হচ্ছে এটা নিয়ে এদের কোনো মাথা ব্যথা নেই।
আর শয়তান এদের ব্রেন এমন ভাবে ওয়াশ করেছে সত্য ও সঠিক জিনিস তাদের কাছে মিথ্যে ও খারাপে পরিণত হয়েছে। এরা বুঝেও না, বুঝার চেষ্টাও করে না। কোরআন পড়েও না, পড়লেও কোরআনের আয়াত গলা পার হয় না। ( অর্থাৎ পড়লেও বুঝার চেষ্টা করে না)
আল্লাহ আমাদের এমন ব্যক্তি এবং এমন পরিণতি থেকে হেফাজত করুক, আমিন।
Comment