Announcement

Collapse
No announcement yet.

বিগত ৮০ বছরে গণতন্ত্র চর্চা ইসলাম ও মুসলিমদেরকে যা দিয়েছে তার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বিগত ৮০ বছরে গণতন্ত্র চর্চা ইসলাম ও মুসলিমদেরকে যা দিয়েছে তার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

    █ ১
    ১৯৪৭ থেকে বিগত ৮০ বছরে গণতন্ত্র আর লিবারেলিসম চর্চা ইসলাম ও মুসলিমদেরকে কী দিয়েছে তা হিসাব করলে যেকোনো চিন্তাশীল মানুষ বুঝতে পারবে যে কী কী সমস্যা হয়েছে। প্রায় প্রত্যেক দশকেই একটা কি দুইটা মুসলিম রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক বা পশ্চিমা পলিসির দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। ইসলামী ইতিহাসবিদদের মতে কেবল ১৯৯০ গালফ ওয়ারের পরেই বিভিন্ন যুদ্ধে সরাসরি হত্যা করা হয়েছে প্রায় ২ মিলিয়ন (২০ লাখ) মুসলিমকে। এর বাইরে এইসব গণতান্ত্রিক লিবারেল পলিসির কারণে ঠিক কতজন মুসলিম-অমুসলিমকে মরতে হয়েছে এর সঠিক হিসাব একমাত্র আল্লাহ্ আযযাওয়াজাল্লা জানেন।

    সামান্য কিছু ধারণা দেই -

    ১৯৪০ দশকে -
    • মালী, তিউনিসিয়া, লিবিয়া, আলজেরিয়ায় ফ্রেঞ্চ- আমেরিকান মিত্রবাহিনী ও বিপক্ষীয় ইতালিয়ান বাহিনীর বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন লুটতরাজ।
    • ব্রিটিশদের থেকে কর্তৃত্ব পাওয়া গণতান্ত্রিক হিন্দু ভারতীয়দের হাতে মুসলিমদের উপর দাঙ্গা, জোরপূর্বক হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীর দখল।
    • ইংরেজদের সাহায্যে ইহুদীদের দ্বারা ফিলিস্তিন দখল ও গণহত্যা।
    • চায়না কর্তৃক পূর্ব তুর্কিস্তান পরিপূর্ণ দখল।

    ১৯৫০ দশকে -
    • সেন্ট্রাল ও ইস্ট আফ্রিকান কলোনিতে, বিশেষ করে নাইজেরিয়ায় ইংরেজ-বিরোধী সংগ্রামের উপর ইংরেজদের চালানো মুসলিম গণহত্যা। একই সাথে হত্যা করা হয় লাখ লাখ আফ্রিকান আদিবাসীদের।

    ১৯৬০ দশকে -

    • ভিয়েতনাম যুদ্ধ চলাকালীন আমেরিকার সেনাবাহিনী ও ভিয়েতনো-চাইনিজ মিলিশিয়াদের হাতে সায়ামী (ভিয়েতনামের নৃআদিবাসী) মুসলিমদের গণহত্যা।
    • ফিলিপাইনের মিন্দানাওয়ে আমেরিকার চালানো গণহত্যা।
    • আরব-ইসরাইল যুদ্ধ পরবর্তী ইসরাইলের চালানো গণহত্যা।
    • মালী ও আলজেরিয়াতে ফ্রেঞ্চ মিলিটারি ক্যাম্পেইনে গেরিলা ধরতে শত শত গ্রাম ধ্বংস ও গণহত্যা।
    • মিশরীয় সেক্যুলার সরকার কর্তৃক মুসলিমদের উপর চালানো নির্যাতন।

    ১৯৭০ দশকে -
    • পাকিস্তানের তৎকালীন শিয়া লিডারশীপের চালানো বাঙ্গালী মুসলিমদের গণহত্যা ও ধর্ষণ।
    • যুদ্ধপরবর্তী বাংলাদেশে ভারতীয় বাহিনীর লুটতরাজ, হত্যাযজ্ঞ ও গণ-ধর্ষণ।
    • দ্বিতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিন, জর্ডানি, সিনাই-ইজিপশান ও সিরিয় মুসলিমদের উপরে ইসরাইলের চালানো গণহত্যা।
    • রাশিয়া কর্তৃক আফগানিস্তানের প্রথম ইনভেশান।
    • ইরানি ইনকিলাব (রেভোল্যুশান) পরবর্তী সময়ে শিয়াদের দ্বারা তেহরান, আসফাহান, আহভাজ ও বেলুচিস্তানে ইরানের চালানো সুন্নি গণহত্যা, গণধর্ষণ ও জোরপূর্বক সুন্নি মুসলিম থেকে শিয়াতে ধর্মান্তরিত করার ক্যাম্পেইন।

    ১৯৮০ দশকে -
    • আলজেরিয়াতে ফ্রেঞ্চ মিলিটারির চালানো গণহত্যা।
    • ১৯৮২ সিরিয়ার হামা শহরে শিয়া নুসাইরী সরকারের দ্বারা মুসলিমদের উপর চালানো গণহত্যা।
    • বাথপন্থী ইরাক ও শিয়া ইরানের মধ্যকার যুদ্ধের ক্রসফায়ারে নিহত হয় লাখ লাখ কুর্দি-আহভাজ সুন্নি মুসলিম।
    • লেবাননের যুদ্ধে শিয়া ও খ্রিষ্টান মিলিশিয়াদের চালানো গণহত্যা।
    • ইসরাইলের চালানো সাব্রা-শাতিলা মাসাকার।

    ১৯৯০ দশকে -
    • প্রথম গালফ যুদ্ধ।
    • ইরাকের উপরে পশ্চিমা অবরোধের ফলে নিহত নূন্যতম ৫০,০০০ ইরাকী শিশুসহ প্রায় ১-১.৫ লাখ মুসলিম।
    • আমেরিকার সোমালিয়া ইন্টারভেনশান।
    • বলকান যুদ্ধে সার্ব, ক্রোয়েশীয়ান ও ন্যাটো বাহিনীর চালানো হত্যাযজ্ঞ।
    • বসনিয়া ও হার্জেগোভিনাতে সার্বদের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প, গণহত্যা, গনধর্ষণ, এথনিক ক্লেনসিং।
    • আমেরিকান সমর্থিত সরকারের দ্বারা ফিলিপাইনের মিন্দানাওয়া চালানো গণহত্যা।
    • রাশিয়া কর্তৃক চেচেনিয়াতে এন্টি-টেরর ক্যাম্পেইনের নামে গণহত্যা।
    • ভারতে মুসলিম বিরোধী রিয়ট।
    • বাবরি মসজিদ ধ্বংস।
    • কাশ্মীরে এন্টি-টেরর অপের নামে চালানো গণহত্যা ও গণধর্ষণ।
    • মিয়ানমার কর্তৃক চালানো প্রথম গণহত্যা ও বাংলাদেশে পুশব্যাক।

    ২০০০ দশকে -

    • আমেরিকা কর্তৃক ইরাক, আফগানিস্তান আক্রমণ।
    • আমেরিকার মদদপুষ্ট মুসলিমবিশ্বের সরকারদের দ্বারা মুসলিমদের উপর নির্যাতন।
    • ভারতের গুজরাট রিয়টে হাজার হাজার মুসলিমদের হত্যা ও গনধর্ষণ।

    ২০১০ দশকে -
    • সিরিয়ান গৃহযুদ্ধে শিয়া নুসাইরি আসাদ সরকারের চালানো গণহত্যা, গণধর্ষন, কেমিক্যাল হামলা।
    • যুদ্ধে আসাদ সরকারের পক্ষে ইরান, লেবানীজ ও ইরাকী শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী এবং পরে রাশিয়ান মিলিটারি ও চাইনিজ মার্সিনারীদের অনুপ্রবেশ।
    • আমেরিকা ও ন্যাটো অধিভুক্ত বাহিনীদের হাতে লিবিয়ায় চালানো ধ্বংসযজ্ঞ।
    • মালীতে মুসলিম গেরিলা হঠানোর নামে ফ্রান্স ও ন্যাটোর ইনভেশন।
    • আইসিস(দায়েশ) হঠানোর নামে আমেরিকান এলায়েন্সের সিরিয়ায় প্রবেশ।
    • আমেরিকান মদদপুষ্ট-সৌদি ও ইয়েমেন যুদ্ধ, ক্রসফায়ার ও অবরোধে নিহত হাজার হাজার সুন্নি মুসলিম।
    • মায়ানমারের বুদ্ধিস্ট-মিলিটারি জান্তা কর্তৃক রোহিঙ্গাদের উপর চালানো দ্বিতীয় দফার গণহত্যা, গনধর্ষন, বাংলাদেশে পুশব্যাক।
    • চায়না কর্তৃক পূর্ব তুর্কিস্তানে চালানো কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প, জাতিগত নিধন।
    • ভারত কর্তৃক কাশ্মীরে আগ্রাসন,
    • আর্টিকেল ৩৫/এ বাতিল,
    • আসাম এনআরসি,
    • ভারতে সিএএ এক্ট জারি,
    • পুরো ভারতে গেরুয়া-বাহিনীর হাতে মুসলিম হত্যা, নির্যাতন ও গনধর্ষণ।

    উপরের এটা গত ৮০ বছর/ ৮ দশকে মুসলিমদের উপর চলা নির্যাতন নিপীড়নের একদম সংক্ষিপ্ত অসম্পূর্ণ ইতিহাস, যার মূল হর্তাকর্তা পশ্চিমা ও তাদের মদদপুষ্ট গণতন্ত্র-পন্থী লিবারেল সরকারসমূহ। এরপরেও কি মনে হয় ২০২০-এর দশকে গণতন্ত্র ও লিবারেলিসম দিয়ে আগামী ১০ বছরে মুসলিম জাতির অবস্থা পরিবর্তন সম্ভব হবে?


    █ ২
    আল্লামা হিফযুর রহমান সিওহারবী(রহঃ.) ১৯৩৮ সালে ইসলাম কা ইকতেসাদী নেজাম যা লিখেছিলেন তা আজকের জন্যও সত্য–
    "সত্যদ্রষ্টা চক্ষু দেখতে পাচ্ছে,শুধু অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই নয়, পুরো রাষ্ট্র পরিচালনা-ব্যবস্থাই ক্ষুদ্র একটি সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করে চলেছে। সাধারণ মানুষকে এই উদ্দেশ্য হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বাস্তব অবস্থা লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখার জন্য এর নাম দেওয়া হয়েছে 'গণতন্ত্র'।"
    সূত্র: মাওলানা হিফযুর রহমান(রহঃ.), ইসলামের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, পৃ: ১৮; ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, মার্চ ২০০০

    █ ৩
    বর্তমান পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থা শর্তহীনভাবে প্রচার করা ও চাপিয়ে দেয়া ধর্ম গণতন্ত্রের সাথে ইসলাপন্থিদের সম্পর্কটা ক্যাসিনো আর জুয়াড়ির মতো। একপক্ষ সব নিয়ম তৈরি করে অন্যপক্ষ মাথা নিচু করে সেটা মেনে নেয়। নিয়ম বানানোর সময়েই সিস্টেমটা এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে করে কিছু নির্দিষ্ট লোক সুবিধা পায়, আর কিছু কিছু নির্দিষ্ট লোক বেকায়দায় পড়ে। তার ওপর যেকোন সময় এক পক্ষ খেলার যেকোনো নিয়ম বদলে ফেলার পূর্ণ অধিকার রাখে। ক্যাসিনোর মতো গণতন্ত্রেও পকেট গরম লোকজনের কদর বেশি হয়। ইন থিওরি অ্যাতলিস্ট - গণ্ডমূর্খ আর সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষের পয়সার জেতার সমান সম্ভাবনা থাকে...

    এরকম অনেক সাদৃশ্যের কথা বলা যায়। জুয়ার দৈব-চয়ন আর গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে (আংশিক) দৈব-চয়নের ভূমিকার মধ্যেও সাদৃশ্য লক্ষ না করে পারা যায় না। তবে এই মূহুর্তে আমার কাছে যেটা সবচেয়ে রিমার্কেবল সাদৃশ্য মনে হচ্ছে, সেটা হল বারবার হারতে থাকা জুয়াড়ির সাথে ইসলামপন্থী গণতান্ত্রিকদের সাদৃশ্য। জুয়াড়ি জানে যে সে হারবে, তবুও সে খেলা চালিয়ে যায়। পরাজয়, ঋণ, অপমান, লাঞ্ছনা, আত্মধিক্কারের পরও সে খেলা চালিয়ে যায়। ‘খেলার নেশা’ তাকে পেয়ে বসে। খেলার মজাটাই মুখ্য, জেতা না – এই বলে অনেক জুয়াড়ি এই ধরনের আচরণকে ব্যাখ্যা করে। যদিও শুরুতে সে খেলতে নামে জেতার লক্ষ্য নিয়েও।

    ইসলামি গণতান্ত্রিকরাও বারবার হারে। এমনকি যখন জেতে তখনও হারে। নব্বইয়ের দশকে আলজেরিয়ার ইসলামিক স্যালভেইশান ফ্রন্ট, তুরক্সের নাজিমুদ্দিন এরবাকান, মিশরের মুরসি, গাযায় হামাস – অনেক উদাহরণ আছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কখনোসখনো অনাকাঙ্ক্ষিত কোন ফলাফল চলে আসলে, ক্যাসিনো জাস্ট খেলার নিয়ম বদলে ফেলে। এক জায়গায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বোমা ফেলে, আরেক জায়গায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে হঠাতে টেলিভাইযড ম্যাসাকারে একদিনে ১৪০০ মানুষ মেরে ফেলে। পুরো খেলাই যে ওভাবে সাজানো। The house always wins.

    এই পাতানো খেলায় বারবার হেরেও গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থীরা গণতন্ত্রের সাফাই গেয়ে যান। নিজেদের উন্মাদনার (আইনস্টাইনের সংজ্ঞা অনুযায়ী) পক্ষে নানা ব্যাখ্যা দেন। আর একসময় তারাও - খেলার মজাটাই মুখ্য, জেতা না – এর মতো একটা কথা বানিয়ে নেন। যেমন, ইসলামপন্থী অনেক দল গণতন্ত্রকে একটি কৌশল হিসেবে গ্রহণ করে। গণতন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা, খেলাফত প্রতিষ্ঠার এক পাইপ ড্রিম দিয়ে তাদের পথচলা শুরু হয়। কিন্তু এক পর্যায়ে গিয়ে তাদের আন্দোলনের ফোকাস চলে যায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার দিকে। যেমন ইখওয়ানুল মুসলিমীন ও জামায়াতে ইসলামীর সাথে সংযুক্ত অনেকেই ৭০ ও আশির দশকে – ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য গণতন্ত্র – এই যুক্তি এনেছিল। কিন্তু এখন অনেকের জন্যই এটা হয়ে গেছে – ইসলাম প্রতিষ্ঠার আগে গণতন্ত্র। কৌশল উদ্দেশ্যে পরিণত হয়েছে। জাদু জাদুকরের দিকে ফিরে গেছে।

    আরেকটা উদাহরণ দেই। কাছের উদাহরণ। কামাল হোসেনকে ঘিরে যে জাতীয় ঐক্য করার চেষ্টা করা হচ্ছে, সেখানে খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মতো অনেক ইসলামপন্থিও গেছেন। (২০১৮ সাল)। এই দলগুলোর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী? ইসলাম প্রতিষ্ঠা, মুসলিমদের স্বার্থ সংরক্ষণ, সমাজে কুফরি শক্তির প্রভাব মোকাবেলা করা, ইত্যাদি। এই দিকে তাদের অগ্রগতি আর অর্জন কী? আচ্ছা, সেই আলোচনা আরেক দিনের জন্য থাক। এই দলগুলোর মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এটা হলেও, জাতীয় ঐক্যের মতো প্ল্যাটফর্মে তারা কেন গেছেন? নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল আর সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য। কামাল হোসেনদের মত সংবিধান প্রণেতা আর অন্যান্য সেক্যুলারদের কাছে তারা ইসলামের দাওয়াহ নিয়ে গেছেন কি না, হুজ্জাহ প্রতিষ্ঠা করেছেন কি না, আল্লাহ্ তাওহীদের কথা বলেছেন কি না, এক্ষেত্রে তাদের শার’ই দায়িত্ব কী ছিল, ইসলামী শরীয়াহর এ ব্যাপারে দিকনির্দেশনা কী - তার কোনকিছুই এখন মুখ্য না। ছবিতে এখন আর ইসলাম নেই। সে জায়গা দখল করে নিয়েছে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের দাবি। দেখুন যেটা ‘কৌশল’ সেটা এখন উদ্দেশ্য হয়ে গেছে। খেলার মজাটাই মুখ্য, জেতা না!

    ইসলামী রাজনীতির সাথে জড়িত একজন আরব নেতা কথা থেকে পুরো ব্যাপারটা সামড-আপ হয় –
    “ভেড়া সাজিয়ে আমরা তাদের নেকড়েদের জগতে পাঠাই আর সাবাড় হওয়া কঙ্কাল হয়ে তারা আমাদের কাছে ফিরে আসে।”
    The house always wins.

    Collected

  • #2
    আল্লাহ লেখক ও সংগ্রহকারককে জাযায়ে খাইর দান করুন ও গণতন্ত্রের ফাঁদে আটকা পড়া ভাইদেরকে ফিরে আসার তাওফিক দান করুন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment

    Working...
    X