মূর্তীপূজারি করা????
🔻🔻🔻🔻🔻🔻🔻
জাতির পিতা ইব্রাহীম (আঃ)- তার জীবনের প্রথম জিহাদ করেছিলেন মূর্তি ভাঙার মাধ্যমে।
রাসুল (সাঃ)–কে মহান আল্লাহ এই জন্যই কি প্রেরণ করেননি যেন তিনি পৃথিবীর সমস্ত মূর্তিগুলিকে ভেঙে মেছাকার করে দেন।
পৃথিবীর এমন কোন ভূমি পাবেননা যে খানে মূর্তি নেই।
আমাদের বাংলাদেশে তো এখন মোড়ে মোড়ে মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে,,,
এমন কি পৃথিবীর মুসলমানের প্রাণকেন্দ্র মক্কা হতে সামান্য দূরেই মুরতাদ সালমান মূর্তি স্থাপন করেছে।
মালাউনরা যে মূর্তির সামনে গিয়ে মাথা ঠেকিয়ে মূর্তি পূজা করে বলেই কি শুধু তারাই মূর্তিপূজারী????
যে সমস্ত নামধারী মুসলিম শাসকরা নিজ অর্থায়নে রাস্তার মোড়ে মোড়ে এই মূর্তি স্থাপন করে,,,
মুশরিক জাতিকে মূর্তিপূজা করতে নিজেদের ভূমি, অর্থ এবং জনবল দিয়ে সহায়তা করে পরোক্ষভাবে তারাও ঐ মূর্তিপূজাতে অংশ গ্রহণ করে মূর্তিপূজারিদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।
শয়তান আতাতুর্ক এর বিশালাকার মূর্তী স্থাপনের মধ্য দিয়ে খলিফাহ সেজে বসে আছে মুরতাদ এরাদোগান,,,
আদালত প্রাঙ্গনে মূর্তি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মূর্তি, অফিস বাড়িঘর মূর্তি নেই কোথায়????
আজব বিষয় হলেও সত্য,,,,,
একশ্রেণির কু-চক্রী নিজেদের মুসলিম বলে পরিচয় দিয়ে এসকল মূর্তিপূজারি ইহুদি নাসারাদের পা-চাটা শাসকদের মুসলিম দাবি করে,,তাদের সাথে জোট বেঁধে ইসলামি শরিয়ত প্রতিষ্ঠাকারি মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে,,,,,মুজাহিদদের হত্যা করে,,,,,ভূমি গুলি ছিনিয়ে নিয়ে সেসকল মূর্তিপূজারিদের হাতে তুলে দিয়ে আল্লাহর বিধান বাতিল করে মানব রচিত আইন প্রতিষ্ঠা করে,,,,
তারপরেও একশ্রেণির নাস্তিক্যবাদী নোংরা মন-মানসিকতার নাম-ধারী মুসলিম তাদের মুরতাদ বলে তাকফির করতে নারাজ যারা কিনা মূর্তীপূজারিদের সাহায্য করে ,,,,,
হে মহান রব তারা আপনার কোরআন পড়েনা,,,,,,,,,এবং তা বাস্তাবায়ন করতে চায়না।
হে মহান রব তারা যদি তোমার প্রেরিত নবী-রাসুলদের উপর ঈমান আনত তবে তারা মূর্তিপূজারিদের ঘৃণা করত এবং ঘৃণা করত সে সকল সাহাওয়াতদের যারা ঐ সকল মূর্তিপূজারিদের সাহায্য করে। বরং তারা তাদের সাফাই গায়।
তারা কিভাবে আপনার ইবাদত করে যখন তার শিরক সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেনা।
যেখানে নবী রাসূলদের আল্লাহ এজন্য প্রেরণ করেছে যে তারা যেন পৃথিবীর বুক থেকে সকল মূর্তি ভেঙে চুরমার করে দেয়।
আর তারা তো মূর্তিপূজারীদের সাহায্য করে আর মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
আল্লাহর কসম প্রতিটি ভূমি এবং এর প্রত্যেক মুজাহিদ এই অপবাদ হতে মুক্ত। আলহামদুলিল্লাহ
দখলকৃত প্রতিটি ভূমি হতে আমরা সকল মূর্তি ভেঙে দিয়েছি এবং তাদের হত্যা করেছি,,,যারা মহান রবের সাথে কাউকে সাব্যস্ত করে কোরআনের বিধান উঠিয়ে দিয়ে মানব রচিত আইন কায়েম করতে চায়।
51 يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُودَ وَالنَّصَارَىٰ أَوْلِيَاءَ ۘ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ وَمَنْ يَتَوَلَّهُمْ مِنْكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
52 فَتَرَى الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ مَرَضٌ يُسَارِعُونَ فِيهِمْ يَقُولُونَ نَخْشَىٰ أَنْ تُصِيبَنَا دَائِرَةٌ ۚ فَعَسَى اللَّهُ أَنْ يَأْتِيَ بِالْفَتْحِ أَوْ أَمْرٍ مِنْ عِنْدِهِ فَيُصْبِحُوا عَلَىٰ مَا أَسَرُّوا فِي أَنْفُسِهِمْ نَادِمِينَ
বস্তুতঃ যাদের অন্তরে রোগ রয়েছে, তাদেরকে আপনি দেখবেন, দৌড়ে গিয়ে তাদেরই মধ্যে প্রবেশ করে। তারা বলেঃ আমরা আশঙ্কা করি, পাছে না আমরা কোন দুর্ঘটনায় পতিত হই। অতএব, সেদিন দুরে নয়, যেদিন আল্লাহ তা’আলা বিজয় প্রকাশ করবেন অথবা নিজের পক্ষ থেকে কোন নির্দেশ দেবেন-ফলে তারা স্বীয় গোপন মনোভাবের জন্যে অনুতপ্ত হবে।
53 وَيَقُولُ الَّذِينَ آمَنُوا أَهَٰؤُلَاءِ الَّذِينَ أَقْسَمُوا بِاللَّهِ جَهْدَ أَيْمَانِهِمْ ۙ إِنَّهُمْ لَمَعَكُمْ ۚ حَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ فَأَصْبَحُوا خَاسِرِينَ
মুসলমানরা বলবেঃ এরাই কি সেসব লোক, যারা আল্লাহর নামে প্রতিজ্ঞা করত যে, আমরা তোমাদের সাথে আছি? তাদের কৃতকর্মসমূহ বিফল হয়ে গেছে, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আছে।
54 يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَنْ يَرْتَدَّ مِنْكُمْ عَنْ دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَنْ يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।
55 إِنَّمَا وَلِيُّكُمُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَهُمْ رَاكِعُونَ
তোমাদের বন্ধু তো আল্লাহ তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ-যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং বিনম্র।
56 وَمَنْ يَتَوَلَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا فَإِنَّ حِزْبَ اللَّهِ هُمُ الْغَالِبُونَ
আর যারা আল্লাহ তাঁর রসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী।
⏩⏩অতএব নামধারী বিভিন্ন জাতীয়তাবাদি দল বাদ দিয়ে তাদের কে অনুশরন করুন। তাদের কাফেলায় যোগ দিয়ে তাদের সারীকে ভারি করুন!
🔻🔻🔻🔻🔻🔻🔻
জাতির পিতা ইব্রাহীম (আঃ)- তার জীবনের প্রথম জিহাদ করেছিলেন মূর্তি ভাঙার মাধ্যমে।
রাসুল (সাঃ)–কে মহান আল্লাহ এই জন্যই কি প্রেরণ করেননি যেন তিনি পৃথিবীর সমস্ত মূর্তিগুলিকে ভেঙে মেছাকার করে দেন।
পৃথিবীর এমন কোন ভূমি পাবেননা যে খানে মূর্তি নেই।
আমাদের বাংলাদেশে তো এখন মোড়ে মোড়ে মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে,,,
এমন কি পৃথিবীর মুসলমানের প্রাণকেন্দ্র মক্কা হতে সামান্য দূরেই মুরতাদ সালমান মূর্তি স্থাপন করেছে।
মালাউনরা যে মূর্তির সামনে গিয়ে মাথা ঠেকিয়ে মূর্তি পূজা করে বলেই কি শুধু তারাই মূর্তিপূজারী????
যে সমস্ত নামধারী মুসলিম শাসকরা নিজ অর্থায়নে রাস্তার মোড়ে মোড়ে এই মূর্তি স্থাপন করে,,,
মুশরিক জাতিকে মূর্তিপূজা করতে নিজেদের ভূমি, অর্থ এবং জনবল দিয়ে সহায়তা করে পরোক্ষভাবে তারাও ঐ মূর্তিপূজাতে অংশ গ্রহণ করে মূর্তিপূজারিদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।
শয়তান আতাতুর্ক এর বিশালাকার মূর্তী স্থাপনের মধ্য দিয়ে খলিফাহ সেজে বসে আছে মুরতাদ এরাদোগান,,,
আদালত প্রাঙ্গনে মূর্তি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মূর্তি, অফিস বাড়িঘর মূর্তি নেই কোথায়????
আজব বিষয় হলেও সত্য,,,,,
একশ্রেণির কু-চক্রী নিজেদের মুসলিম বলে পরিচয় দিয়ে এসকল মূর্তিপূজারি ইহুদি নাসারাদের পা-চাটা শাসকদের মুসলিম দাবি করে,,তাদের সাথে জোট বেঁধে ইসলামি শরিয়ত প্রতিষ্ঠাকারি মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে,,,,,মুজাহিদদের হত্যা করে,,,,,ভূমি গুলি ছিনিয়ে নিয়ে সেসকল মূর্তিপূজারিদের হাতে তুলে দিয়ে আল্লাহর বিধান বাতিল করে মানব রচিত আইন প্রতিষ্ঠা করে,,,,
তারপরেও একশ্রেণির নাস্তিক্যবাদী নোংরা মন-মানসিকতার নাম-ধারী মুসলিম তাদের মুরতাদ বলে তাকফির করতে নারাজ যারা কিনা মূর্তীপূজারিদের সাহায্য করে ,,,,,
হে মহান রব তারা আপনার কোরআন পড়েনা,,,,,,,,,এবং তা বাস্তাবায়ন করতে চায়না।
হে মহান রব তারা যদি তোমার প্রেরিত নবী-রাসুলদের উপর ঈমান আনত তবে তারা মূর্তিপূজারিদের ঘৃণা করত এবং ঘৃণা করত সে সকল সাহাওয়াতদের যারা ঐ সকল মূর্তিপূজারিদের সাহায্য করে। বরং তারা তাদের সাফাই গায়।
তারা কিভাবে আপনার ইবাদত করে যখন তার শিরক সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেনা।
যেখানে নবী রাসূলদের আল্লাহ এজন্য প্রেরণ করেছে যে তারা যেন পৃথিবীর বুক থেকে সকল মূর্তি ভেঙে চুরমার করে দেয়।
আর তারা তো মূর্তিপূজারীদের সাহায্য করে আর মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
আল্লাহর কসম প্রতিটি ভূমি এবং এর প্রত্যেক মুজাহিদ এই অপবাদ হতে মুক্ত। আলহামদুলিল্লাহ
দখলকৃত প্রতিটি ভূমি হতে আমরা সকল মূর্তি ভেঙে দিয়েছি এবং তাদের হত্যা করেছি,,,যারা মহান রবের সাথে কাউকে সাব্যস্ত করে কোরআনের বিধান উঠিয়ে দিয়ে মানব রচিত আইন কায়েম করতে চায়।
51 يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُودَ وَالنَّصَارَىٰ أَوْلِيَاءَ ۘ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ وَمَنْ يَتَوَلَّهُمْ مِنْكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
52 فَتَرَى الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ مَرَضٌ يُسَارِعُونَ فِيهِمْ يَقُولُونَ نَخْشَىٰ أَنْ تُصِيبَنَا دَائِرَةٌ ۚ فَعَسَى اللَّهُ أَنْ يَأْتِيَ بِالْفَتْحِ أَوْ أَمْرٍ مِنْ عِنْدِهِ فَيُصْبِحُوا عَلَىٰ مَا أَسَرُّوا فِي أَنْفُسِهِمْ نَادِمِينَ
বস্তুতঃ যাদের অন্তরে রোগ রয়েছে, তাদেরকে আপনি দেখবেন, দৌড়ে গিয়ে তাদেরই মধ্যে প্রবেশ করে। তারা বলেঃ আমরা আশঙ্কা করি, পাছে না আমরা কোন দুর্ঘটনায় পতিত হই। অতএব, সেদিন দুরে নয়, যেদিন আল্লাহ তা’আলা বিজয় প্রকাশ করবেন অথবা নিজের পক্ষ থেকে কোন নির্দেশ দেবেন-ফলে তারা স্বীয় গোপন মনোভাবের জন্যে অনুতপ্ত হবে।
53 وَيَقُولُ الَّذِينَ آمَنُوا أَهَٰؤُلَاءِ الَّذِينَ أَقْسَمُوا بِاللَّهِ جَهْدَ أَيْمَانِهِمْ ۙ إِنَّهُمْ لَمَعَكُمْ ۚ حَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ فَأَصْبَحُوا خَاسِرِينَ
মুসলমানরা বলবেঃ এরাই কি সেসব লোক, যারা আল্লাহর নামে প্রতিজ্ঞা করত যে, আমরা তোমাদের সাথে আছি? তাদের কৃতকর্মসমূহ বিফল হয়ে গেছে, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আছে।
54 يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَنْ يَرْتَدَّ مِنْكُمْ عَنْ دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَنْ يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।
55 إِنَّمَا وَلِيُّكُمُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَهُمْ رَاكِعُونَ
তোমাদের বন্ধু তো আল্লাহ তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ-যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং বিনম্র।
56 وَمَنْ يَتَوَلَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا فَإِنَّ حِزْبَ اللَّهِ هُمُ الْغَالِبُونَ
আর যারা আল্লাহ তাঁর রসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী।
⏩⏩অতএব নামধারী বিভিন্ন জাতীয়তাবাদি দল বাদ দিয়ে তাদের কে অনুশরন করুন। তাদের কাফেলায় যোগ দিয়ে তাদের সারীকে ভারি করুন!
Comment