‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি দ্বীন ইসলামকে ধ্বংস করতে ইয়াহুদী, মুশরিক, খ্রিষ্টান ও তাগুত সরকারের একটি বড় অস্ত্র।
দ্বীন ইসলামকে অক্ষুণ্ন রাখতে এবং শরিয়ার শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আমাদের ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা করতে হবে। উম্মাহর ক্লান্তিলগ্নে আমরা যদি ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা না করতে পারি, তবে তাগুতের সেনাগুলো উম্মাহর বীর সন্তানগুলোকে ‘ব্রেনওয়াসড’ বলে হত্যা করবে। লেখক, গবেষক, এবং আলেম ভাইয়েরা যদি ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটির হত্যার গুরুত্ব না বুঝে তবে অবশ্যই আমাদের বড় মাশুল গুণতে হবে।
মূলত পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ ব্রেনওয়াসড। কেউ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড। আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। ব্রেনওয়াস মানুষ দুই ভাবে হয়।
১. সচেতন ভাবে বা সজ্ঞানে ।
২. অবচেতন ভাবে।
যারা কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড। তারা ব্রেনওয়াস হয়েছে সচেতন ভাবে বা সজ্ঞানে। অর্থাৎ তারা তাদের ব্রেনকে জেনে বুঝে কোরআনের আলোয় ওয়াস করেছে। আর যারা শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াসড, তারা অবচেতন মনে ব্রেনওয়াস হয়েছে। অবচেতন মনে ব্রেনওয়াস হওয়ার কারণে সে নিজেকে ব্রেনওয়াস নয় বলে দাবি করে।
আমাদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে তাগুত, মুরতাদ, মুশরিক এবং মুনাফিক গুলো ফায়দা লুটছে। ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি এতটাই শক্তিশালী যে পুরো উম্মাহকে হত্যা করলেও পৃথিবীর মানুষগুলো টু শব্দ করবে না। এখনই উপযুক্ত সময় ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা করার। ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি যে কত বড় ধ্বংসাত্মক তা বিশ্লেষণ করতে আমি ‘হত্যা’ শব্দটি ব্যবহার করেছি। আমরা ‘জঙ্গি’ শব্দটি হত্যা করতে পারলেও ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি গলার কাঁটা হয়ে রয়ে গিয়েছে। অথচ ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি ‘জঙ্গি’ শব্দের চেয়ে শতগুণ বেশি ধ্বংসাত্মক।
বর্তমানে উম্মাহর অনেক বীর সন্তান উম্মাহর স্বার্থে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে এবং লেখনীর মাধ্যমে তাগুতের সকল ষড়যন্ত্র ফাঁস করছে। আমরা যারা লেখক ও গবেষক এবং আলেম ভাইদের সাথে পরিচিত তাদের কাছে ব্রেনওয়াস শব্দটির হত্যার গুরুত্ব তুলে ধরি।
বর্তমানে মুসলিম উম্মাহ যে পরিস্থিতে রয়েছে এর চেয়ে শতগুণ ভয়ংকর পরিস্থিতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা যদি কলমের যুদ্ধে এবং মিডিয়ার যুদ্ধে হেরে যাই, তবে দ্বীন ইসলাম আর অক্ষুণ্ন থাকবে না। দ্বীন ইসলামের বিকৃতি ঘটবে নয়তো বিলীন হয়ে যাবে। আমি বলছি না কোরআনের বিকৃতি ঘটবে। কোরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালা নিয়েছেন। আমি বলতে চাচ্ছি কোরআন ঠিকই থাকবে কিন্তু প্রকৃত মুসলিম থাকবে না, কোরআন পড়ার ও বুঝার লোক থাকবে না।
‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি এমন একটি শব্দ যা জাতি, রাষ্ট্র থেকে শুরু করে সমাজ ও পরিবার পর্যন্ত বিস্তৃত। গভীর ভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন ইয়াহুদী, মুশরিক, খ্রিষ্টান এবং মুরতাদ শাসিত রাষ্ট্র গুলো মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়ে ব্রিফিংয়ে চমৎকার শব্দ চয়নে কূটনৈতিক ভাষা ব্যবহার করে বলছে তারা ব্রেনওয়াস কিছু উগ্রবাদী মুসলিমকে হত্যা করছে। ব্রিফিং দেখে একজন সচেতন ইমানদার মুসলিম পর্যন্ত ধোঁকায় পরে যাবে।
ব্রেনওয়াস শব্দটি এতটা বিস্তার লাভ করেছে যে বাবা-মা তার ছেলে-মেয়েকে বলছে তুই ব্রেনওয়াস, ভাই ভাইকে বলছে তুই ব্রেনওয়াস। অথচ জঙ্গি শব্দটির এতোটা বিস্তার ঘটেছিল না। জঙ্গি শব্দটি সমাজ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। পরিবারে এর ব্যবহার ছিলো না। আমাদের এখন কি বোধগম্য হচ্ছে শব্দটি কতটা ভয়ংকর এবং কতটা ধ্বংসাত্মক! আশংকা হচ্ছে পরিস্থিতি আরো ভয়ংকর হয়ে উঠবে। তাগুত রাষ্ট্রগুলো এই শব্দকে শিল্পের মত ব্যবহার করে মুসলিম উম্মাহকে হত্যা করবে। মডারেট ও দূর্বল ইমানের মুসলিমগুলো ধোঁকায় পরে মনে করবে তারা যা করছে ঠিকই করছে। অথচ আমরা হারাতে থাকবো উম্মাহ দরদী বীরদের।
লেখক, গবেষক, আলেম থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত পর্যায় পর্যন্ত আমাদের সাবধান হতে হবে। ব্রেনওয়াস শব্দটিকে বিভিন্ন উক্তি ও লেখনীর মাধ্যমে হত্যা করতে হবে। সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিতে হবে। যেমন-
“পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ ব্রেনওয়াস। কেউ কোরআনের আলোয়, আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। সচেতন মনে মানুষ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড হয়। আর অবচেতন মনে শয়তানের ধোঁকায়”
[সরকারী চাকুরিজীবীদের প্রতিনিয়ত ট্রেনিং এর নামে ব্রেনওয়াস করা হয়। সবচেয়ে বেশি ব্রেনওয়াস করা হয় ডিফেন্সে চাকুরিরত অফিসার ও সৈনিকদের। প্রতিটি দেশের সরকার সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করে এদের ব্রেনওয়াস করতে। যার জন্য হাজারো অপরাধমূলক কাজ করেও এদের মনে অপরাধবোধ কাজ করে না এবং এমন কোন অপরাধ নাই যার সাথে এরা জড়িত নয়। তারপরও নিজেদেরকে দেশরক্ষায় নিয়োজিত মনে করে। মূলত এরা মাফিয়া, স্মাগলার, সন্ত্রাসী এবং সমাজে নিকৃষ্ট কিটদের রক্ষায় নিয়োজিত]
দ্বীন ইসলামকে অক্ষুণ্ন রাখতে এবং শরিয়ার শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আমাদের ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা করতে হবে। উম্মাহর ক্লান্তিলগ্নে আমরা যদি ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা না করতে পারি, তবে তাগুতের সেনাগুলো উম্মাহর বীর সন্তানগুলোকে ‘ব্রেনওয়াসড’ বলে হত্যা করবে। লেখক, গবেষক, এবং আলেম ভাইয়েরা যদি ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটির হত্যার গুরুত্ব না বুঝে তবে অবশ্যই আমাদের বড় মাশুল গুণতে হবে।
মূলত পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ ব্রেনওয়াসড। কেউ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড। আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। ব্রেনওয়াস মানুষ দুই ভাবে হয়।
১. সচেতন ভাবে বা সজ্ঞানে ।
২. অবচেতন ভাবে।
যারা কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড। তারা ব্রেনওয়াস হয়েছে সচেতন ভাবে বা সজ্ঞানে। অর্থাৎ তারা তাদের ব্রেনকে জেনে বুঝে কোরআনের আলোয় ওয়াস করেছে। আর যারা শয়তানের ধোঁকায় ব্রেনওয়াসড, তারা অবচেতন মনে ব্রেনওয়াস হয়েছে। অবচেতন মনে ব্রেনওয়াস হওয়ার কারণে সে নিজেকে ব্রেনওয়াস নয় বলে দাবি করে।
আমাদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে তাগুত, মুরতাদ, মুশরিক এবং মুনাফিক গুলো ফায়দা লুটছে। ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি এতটাই শক্তিশালী যে পুরো উম্মাহকে হত্যা করলেও পৃথিবীর মানুষগুলো টু শব্দ করবে না। এখনই উপযুক্ত সময় ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটিকে হত্যা করার। ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি যে কত বড় ধ্বংসাত্মক তা বিশ্লেষণ করতে আমি ‘হত্যা’ শব্দটি ব্যবহার করেছি। আমরা ‘জঙ্গি’ শব্দটি হত্যা করতে পারলেও ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি গলার কাঁটা হয়ে রয়ে গিয়েছে। অথচ ‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি ‘জঙ্গি’ শব্দের চেয়ে শতগুণ বেশি ধ্বংসাত্মক।
বর্তমানে উম্মাহর অনেক বীর সন্তান উম্মাহর স্বার্থে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে এবং লেখনীর মাধ্যমে তাগুতের সকল ষড়যন্ত্র ফাঁস করছে। আমরা যারা লেখক ও গবেষক এবং আলেম ভাইদের সাথে পরিচিত তাদের কাছে ব্রেনওয়াস শব্দটির হত্যার গুরুত্ব তুলে ধরি।
বর্তমানে মুসলিম উম্মাহ যে পরিস্থিতে রয়েছে এর চেয়ে শতগুণ ভয়ংকর পরিস্থিতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা যদি কলমের যুদ্ধে এবং মিডিয়ার যুদ্ধে হেরে যাই, তবে দ্বীন ইসলাম আর অক্ষুণ্ন থাকবে না। দ্বীন ইসলামের বিকৃতি ঘটবে নয়তো বিলীন হয়ে যাবে। আমি বলছি না কোরআনের বিকৃতি ঘটবে। কোরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালা নিয়েছেন। আমি বলতে চাচ্ছি কোরআন ঠিকই থাকবে কিন্তু প্রকৃত মুসলিম থাকবে না, কোরআন পড়ার ও বুঝার লোক থাকবে না।
‘ব্রেনওয়াস’ শব্দটি এমন একটি শব্দ যা জাতি, রাষ্ট্র থেকে শুরু করে সমাজ ও পরিবার পর্যন্ত বিস্তৃত। গভীর ভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন ইয়াহুদী, মুশরিক, খ্রিষ্টান এবং মুরতাদ শাসিত রাষ্ট্র গুলো মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়ে ব্রিফিংয়ে চমৎকার শব্দ চয়নে কূটনৈতিক ভাষা ব্যবহার করে বলছে তারা ব্রেনওয়াস কিছু উগ্রবাদী মুসলিমকে হত্যা করছে। ব্রিফিং দেখে একজন সচেতন ইমানদার মুসলিম পর্যন্ত ধোঁকায় পরে যাবে।
ব্রেনওয়াস শব্দটি এতটা বিস্তার লাভ করেছে যে বাবা-মা তার ছেলে-মেয়েকে বলছে তুই ব্রেনওয়াস, ভাই ভাইকে বলছে তুই ব্রেনওয়াস। অথচ জঙ্গি শব্দটির এতোটা বিস্তার ঘটেছিল না। জঙ্গি শব্দটি সমাজ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। পরিবারে এর ব্যবহার ছিলো না। আমাদের এখন কি বোধগম্য হচ্ছে শব্দটি কতটা ভয়ংকর এবং কতটা ধ্বংসাত্মক! আশংকা হচ্ছে পরিস্থিতি আরো ভয়ংকর হয়ে উঠবে। তাগুত রাষ্ট্রগুলো এই শব্দকে শিল্পের মত ব্যবহার করে মুসলিম উম্মাহকে হত্যা করবে। মডারেট ও দূর্বল ইমানের মুসলিমগুলো ধোঁকায় পরে মনে করবে তারা যা করছে ঠিকই করছে। অথচ আমরা হারাতে থাকবো উম্মাহ দরদী বীরদের।
লেখক, গবেষক, আলেম থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত পর্যায় পর্যন্ত আমাদের সাবধান হতে হবে। ব্রেনওয়াস শব্দটিকে বিভিন্ন উক্তি ও লেখনীর মাধ্যমে হত্যা করতে হবে। সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিতে হবে। যেমন-
“পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষ ব্রেনওয়াস। কেউ কোরআনের আলোয়, আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। সচেতন মনে মানুষ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড হয়। আর অবচেতন মনে শয়তানের ধোঁকায়”
[সরকারী চাকুরিজীবীদের প্রতিনিয়ত ট্রেনিং এর নামে ব্রেনওয়াস করা হয়। সবচেয়ে বেশি ব্রেনওয়াস করা হয় ডিফেন্সে চাকুরিরত অফিসার ও সৈনিকদের। প্রতিটি দেশের সরকার সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করে এদের ব্রেনওয়াস করতে। যার জন্য হাজারো অপরাধমূলক কাজ করেও এদের মনে অপরাধবোধ কাজ করে না এবং এমন কোন অপরাধ নাই যার সাথে এরা জড়িত নয়। তারপরও নিজেদেরকে দেশরক্ষায় নিয়োজিত মনে করে। মূলত এরা মাফিয়া, স্মাগলার, সন্ত্রাসী এবং সমাজে নিকৃষ্ট কিটদের রক্ষায় নিয়োজিত]
Comment