Announcement

Collapse
No announcement yet.

পিনাকি ভট্টাচার্যের ‘সকল ধর্ম স্রষ্টার কাছে পৌঁছায়’- বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কিছু কথা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পিনাকি ভট্টাচার্যের ‘সকল ধর্ম স্রষ্টার কাছে পৌঁছায়’- বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কিছু কথা

    পিনাকি ভট্টাচার্যেরসকল ধর্ম স্রষ্টার কাছে পৌঁছায়’- বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কিছু কথা

    “কেন ইসকনের হিন্দুত্ববাদ প্রতিরোধ করতে হবে”- শিরোনামে পিনাকি ভট্টাচার্যের একটা ভিডিও পুনঃপ্রচার হয়েছে ফ্যাসিবাদিদের বিরুদ্ধে অবস্থানের কারণে পিনাকি ভট্টাচার্য জনপ্রিয় ব্যক্তি। দুয়েকটি কথা বলে নেওয়া সমীচিন মনে করছি, যাতে তার বক্তব্যে মুসলমানদের ঈমান আকিদা অজান্তেই ফিতনার কবলে না পড়ে ব্যক্তির প্রতি ভক্তির ফলে অনেক সময়েই তার কথাবার্তা এতো গভীর থেকে বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না, অবচেতনভাবে মেনে নেয়া হয় ভুলকেও।

    হিন্দুধর্ম এবং মোদির হিন্দুত্ববাদ এক নয় বুঝাতে গিয়ে বলেছেন:
    “হিন্দু ধর্ম একটি মহান ধর্ম … এই ধর্ম বলে, সব ধর্মই নদীর মতো, যা সব বিশ্বাসী মনকে নদীর মতো বয়ে নিয়ে সেই সৃষ্টিকর্তার অসীম মহাসাগরে ফেলেতুমি কোন পথে যাচ্ছো তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে: তুমি সেই মনজিলে পৌঁছোচ্ছো কি’না … যত মত তত পথপ্রত্যেকটি ধর্ম পরম স্রষ্টার কাছে পৌঁছায় … কোনো ধর্মকে অশ্রদ্ধা বা ঘৃণার চোখে দেখতে নেই

    এরপর কোনো একক ধর্মকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করার সমস্যা উল্লেখ করে বলেন:
    “শ্রেষ্ঠত্বের ধারণা শুধু ধারণা হয়ে বিরাজ করে তৃপ্ত হয় না, শ্রেষ্ঠত্বের ধারণা সব সময় প্রতিষ্ঠা চায় … বুঝলেন তো শ্রেষ্ঠত্বের ধারণা কেন সমস্যা?”

    বক্তব্যের মূল ফোকাস ছিল: হিন্দুত্ববাদ নিজেকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করে এবং অন্যকে নিকৃষ্ট মনে করে ফলত সে নিজেকে অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়া দোষের কিছু মনে করে না, বরং ভালো মনে করে কাজেই মুসলিমদেরকে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিতে বাধ্য করা বা গরুর মাংস খাওয়ার অপরাধে নির্যাতন করা হিন্দুত্ববাদ দোষের কিছু মনে করে না এটিই হচ্ছে শ্রেষ্ঠত্বের ধারণা পোষণকারী মোদির হিন্দুত্ববাদ, কিন্তু হিন্দু ধর্ম এমন বলে না।

    হিন্দুত্ববাদের উগ্রতার ফোকাসটা ঠিক আছে। এটি বাদ দিলে বাস্তবিক অর্থে বক্তব্যটি বাস্তব বিরোধী, ইসলামের আকিদা পরিপন্থী এবং কুফর। এই বক্তব্য পিনাকি ভক্তদের ফেতনার কারণ হতে পারে। পিনাকি হয়তো সেভাবে ভাবেননি, তবে ভুল তো ভুলই।


    ‘ইসলাম ছাড়া কোনো ধর্ম সত্য নয়। ইসলাম ছাড়া কোনো ধর্ম স্রষ্টা পর্যন্ত পৌঁছায় না। ইসলাম ছাড়া কোনো ধর্ম শ্রদ্ধা পাওয়ার উপযুক্ত নয়। ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম। ইসলামই শ্রেষ্ঠ ও সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম। ইসলাম ছাড়া কোনো ধর্মকে শ্রদ্ধা ভালোবাসার দৃষ্টিতে দেখার কোনো সুযোগ নেই।’
    ***

    হাঁ, এতটুকু সত্য যে: বিশ্বাস অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়া ইসলামের নীতি নয় বিশ্বাস হচ্ছে অন্তরের বিষয়, জোর করে তা আনা যায় না আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,
    {لَا إِكْرَاهَ فِي الدِّينِ} [البقرة: 256]
    দ্বীনের বিষয়ে কোনো জবরদস্তি নেই” –বাকারা: ২৫৬

    অর্থাৎ কাউকে তার বিশ্বাস পরিত্যাগ করে মুসলমান হতে চাপ দেয়া, বাধ্য করা ইসলামে সমর্থিত নয় কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, ইসলাম নিজেকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করে না বা অন্য ধর্মকে বাতিল মনে করে না ইসলাম কুফরকে ঘৃণা করে তবে সে নিজের বিশ্বাসে বিশ্বাসী হতে অন্যকে বাধ্য করে না কিন্তু সে কুফরকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং নির্দিষ্ট গণ্ডির ভিতর সীমাবদ্ধ করে দেয় যাতে কুফর ছড়াতে না পারে এবং অন্যকে প্রভাবিত করতে না পারে এজন্যই ইসলাম জিহাদের হুকুম দিয়েছে এবং গোলাম বানানো বা যিম্মি বানিয়ে রাখার বিধান দিয়েছে উদ্দেশ্য: কুফরের বিষদাঁত ভেঙে দেয়া, কুফরের দাপট নিঃশেষ করে দেয়া এরপরও যারা কাফের হয়েই বাঁচতে চায়, ব্যক্তি পর্যায়ে তাদেরকে নিজ বিশ্বাস লালন পালন করার সুযোগ দেয়া এখানে ইসলাম তাকে তার বিশ্বাস ত্যাগ করে মুসলমান হতে বাধ্য করবে না এটিই আয়াতের উদ্দেশ্য জিহাদ করা হবে না, গোলাম বাদী বা যিম্মি বানানো হবে না কিংবা রাষ্ট্রীয় সামাজিক ক্ষেত্রে ইসলামী আইন মেনে চলতে বাধ্য করা হবে না- এটি উদ্দেশ্য নয়

    মোটকথা ইসলাম নিজেকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করে তবে সে হিন্দুত্ববাদের মতো উগ্র নয় সে কুফরের বিষদাঁত ভেঙে দেয়ার পর মন জয় করার মাধ্যমে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে চায়।

    যাহোক, প্রসঙ্গে আশাকরি কথা বাড়ানোর প্রয়োজন নেই অন্য প্রসঙ্গটিতে আসি

    সব ধর্মই কি স্রষ্টাপর্যন্ত পৌছায়?
    স্রষ্টা পর্যন্ত পৌঁছানো বলতে কি উদ্দেশ্য? আশাকরি যারা এই কথাটি বলে থাকেন তাদের উদ্দেশ্য: স্রষ্টার সন্তুষ্টি লাভ, স্রষ্টার ভালোবাসা লাভ স্রষ্টা তার প্রতি খুশি হবেন, তাকে পুরস্কৃত করবেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হবেন না, তাকে শাস্তি দিবেন না আশাকরি পিনাকিরও এটিই উদ্দেশ্য।

    স্পষ্ট যে, স্রষ্টা কোন পথে খুশি হবেন সেটি স্রষ্টাই বলবেন স্রষ্টা নিজে যখন কোনো পথ বলে দিবেন: তোমরা এই পথে চলো, তাহলে আমি তোমাদের প্রতি খুশি হবো- তখন এর বাহিরে গিয়ে স্রষ্টাকে পাওয়া সম্ভব নয় এর বাহিরে গেলে স্রষ্টার অবাধ্যতা হবে

    স্পষ্ট যে, স্রষ্টার এই বাতলানো পথটি হচ্ছে ইসলাম এবং একমাত্র ইসলাম এই ইসলামের বাহিরে সব কিছু স্রষ্টার অপছন্দ এবং স্রষ্টার অবাধ্যতা এই অবাধ্যতার পথে স্রষ্টাকে পাওয়া যায় না, স্রষ্টার সন্তুষ্টি লাভ করা যায় না এই অবাধ্যদের প্রতি স্রষ্টা নারাজ হবেন এবং শাস্তি দিবেন
    আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,
    إِنَّ الدِّينَ عِنْدَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ. –آل عمران: 39
    নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য ধর্ম একমাত্র ইসলাম।” –আলে ইমরান: ১৯

    যারা ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দর্শন বা ধর্মের পথে স্রষ্টাকে পাওয়ার চেষ্টা করবে তাদের ব্যাপারে বলেন,
    وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ. –آل عمران: 85
    যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিনকালেও তার থেকে তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের দলভুক্ত হবে।” –আলে ইমরান: ৮৫

    যত মত ততই কি পথ?
    যখন স্রষ্টা বলে দিচ্ছেন: আমি যে পথটি পছন্দ করি সেটি হলো ইসলাম- তখন কেউ যদি স্রষ্টার সে পথ প্রত্যাখ্যান করে ভিন্ন পথ ধরে তাহলে সে পথ ভুল করলো। সে মনজিলে পৌঁছতে পারবে না। অতএব, ‘যত মত তত পথ’ ঠিক আছে, তবে সব পথ সঠিক পথ নয়। সব পথে মনজিলে পৌঁছা যায় না।

    স্রষ্টাকে পেতে হলে স্রষ্টার বাতলে দেয়া পথে হাঁটতে হবে। স্রষ্টার বাতলানো এই পথ হচ্ছে ইসলাম। এটিই পথ এবং একমাত্র পথ। পৃথিবীর শুরু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত এই ইসলামই হচ্ছে স্রষ্টার পথ।

    আদম আলাইহিস সালামকে স্রষ্টা যে পথ দিয়েছিলেন সেটি ছিল স্রষ্টাকে পাওয়ার পথ। সেটি তাওহিদের পথ। সেটিরই নাম ইসলাম; তখনও, আজওএই তাওহিদের পথ নিয়েই আগমন করেছেন সকল নবী রাসূল। মানুষ যখন তাওহিদের তথা ইসলামের পথ থেকে সরে যেতো, তখন নতুন করে পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তাআলা নবী রাসূল পাঠাতেন।

    এই তাওহিদের পথ দিয়ে আল্লাহ তাআলা ইব্রাহিম আলাইহি সালামকে পাঠান। মানুষ যখন ইব্রাহিম আলাইহি সালামের দেখানো এই তাওহিদের পথ থেকে সরে পড়ে, তখন আল্লাহ তাআলা একে একে নতুন নতুন নবী রাসূল পাঠান তাওহিদের সরল পথ দেখানোর জন্য।

    এভাবে হতে হতে এক সময় আগমন করেন হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম। মূসা আলাইহিস সালাম ও তাঁর পরের নবীগণ যে ইসলাম তথা তাওহিদের পথ দেখিয়ে গিয়েছিলেন, বনী ইসরাইল যখন তা থেকে বিচ্যুত হলো তখন আল্লাহ তাআলা নতুন করে পথটি দেখিয়ে দেয়ার জন্য ঈসা আলাইহি সালামকে পাঠান। তিনি আসার পর যারা আগের বিকৃত-বিচ্যুত পথটি অবলম্বন করে ছিল তারা হচ্ছে অভিশপ্ত ইয়াহুদি জাতি।

    এক সময় যখন মানুষ ঈসা আলাইহিস সালামের দেখিয়ে যাওয়া সেই তাওহিদের সরল পথটি থেকে বিচ্যুত হলো তখন আল্লাহ তাআলা মহামানব মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাঠান নতুন করে পথটি দেখিয়ে দেয়ার জন্য। তাঁর আগমনের পরও যারা আগের বিচ্যুত-বিকৃত পথ অবলম্বন করেছিল, তারা হলো অভিশপ্ত ইয়াহুদি ও খৃস্টান জাতি।


    এই ইয়াহুদি ও খৃস্টান জাতি যারা এক সময় স্রষ্টাকে পাওয়ার সঠিক রাস্তাটির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল, তারা এক সময় বিচ্যুত হলো। তারা সে বিচ্যুত পথে স্রষ্টাকে পেতে চাইলো। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মহামানব মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাঠালেন। তিনি আবারও সেই সঠিক রাস্তাটি দেখিয়ে দিলেন। কেয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ যদি আল্লাহকে পেতে চায় তাহলে তাঁর দেখানো এই একমাত্র পথটিতেই চলতে হবে। অন্যথায় সে ভুল রাস্তা ধরলো। সে মনজিলে পৌঁছতে পারবে না। সে স্রষ্টার অবাধ্য। তার ঠিকানা জাহান্নাম।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
    وَالَّذِى نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ لاَ يَسْمَعُ بِى أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ يَهُودِىٌّ وَلاَ نَصْرَانِىٌّ ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِى أُرْسِلْتُ بِهِ إِلاَّ كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ –صحيح مسلم: 403
    ওই সত্তার কসম যার হাতে আমার প্রাণ! এই উম্মতের ইহুদি খৃস্টান যেকোনো লোক আমার (আগমনের) কথা শুনবে তারপর আমি যে ধর্ম নিয়ে এসেছি তাতে ঈমান না এনেই মারা যাবে, নিঃসন্দেহে সে জাহান্নামী হবে।” –সহীহ মুসিলম : ৪০৩

    ইয়াহুদি খৃস্টান যারা এক সময় সঠিক রাস্তায় ছিল এবং এখনও তারা সঠিক রাস্তায় আছে বলে বিশ্বাস করে, তারাও যখন নবী মুহাম্মাদের আনীত পথ না ধরার কারণে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে, তখন বাকিদের ব্যাপারে কি ধারণা?

    অতএব, বিশ্ব নবীর আগমনের পর স্রষ্টাকে পাওয়ার রাস্তা একটাই। এই রাস্তা ছেড়ে যারা ভিন্ন রাস্তা ধরবে, তারা স্রষ্টার অবাধ্য। তারা কখনও মনজিলে পৌঁছতে পারবে না। বরং তারা অবাধ্য, তাদের ঠিকানা জাহান্নাম।
    ***
    ومعلوم بالإضطرار من دين المسلمين وبإتفاق جميع المسلمين أن من سوغ إتباع غير دين الإسلام أو إتباع شريعة غير شريعة محمد فهو كافر. –مجموع الفتاوى 28\524
    ইসলাম ধর্মে সর্বজনবিদিত এবং সকল মুসলমানের ঐক্যমতে সাব্যস্ত: যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম ব্যতীত অন্য কিছু কিংবা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আনীত শরীয়ত ব্যতীত ভিন্ন কোনো শরীয়ত অনুসরণের বৈধতা দেবে সে কাফের।” –মাজমুউল ফাতাওয়া: ২৮/৫২৪

    وقد جاء القرآن، وصحّ الإجماع بأن دين الإسلام نسخ كل دين كان قبله، وأن من التزم ما جاءت به التوراة والإنجيل، ولم يتبع القرآن، فإنه كافر، وقد أبطل الله كل شريعة كانت في التوراة والإنجيل وسائر الملل، وافترض على الجن والإنس شرائع الإسلام، فلاحرام إلا ما حرمه الإسلام، ولا فرض إلا ما أوجبه الإسلام. –أحكام أهل الذمة: 2\533
    কুরআনে বর্ণিত এবং উম্মাহর ইজমায় প্রতিষ্ঠিত: দ্বীনে ইসলাম পূর্ববর্তী সকল দ্বীনকে রহিত করে দিয়েছে। ... তাওরাত, ইনজিল ও অন্য সকল ধর্মের প্রতিটি বিধান আল্লাহ তায়ালা বাতিল করে দিয়েছেন এবং মানুষ ও জ্বিন জাতির উপর ইসলামী শরীয়তের বিধি-বিধান ফরজ করেছেন।” –আহকামু আহলিযযিম্মাহ: ২/৫৩৩
    ***


  • #2
    মাশা আল্লাহ চমৎকার বিশ্লেষণ। আল্লাহ তায়ালা ভাইয়ের কলমকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন আমীন
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      মুহতারাম ভাই! আমি নতুন জয়েন হয়েছি। আমি এখন একটি সমস্যায় ভুগছি। তা হলঃ আমি কোন লেখা পড়তে চাইলে আমার আইডিটা অটোমেটিক লক আউট হয়ে যায়।
      এখন কি করার??
      জানিয়ে উপকৃত করবেন ইনশাআল্লাহ
      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

      Comment


      • #4
        আল্লাহ তাআলা আমাদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ফিতনা থেকে হিফাজত করুন, আমীন
        জাযাকাল্লাহ খাইরান মুহতারাম ভাই, আল্লাহ তাআলা আপনার ইলম ও ফাহম বাড়িয়ে দিন, আমীন

        Comment


        • #5
          Originally posted by নির্বিক সৈনিক View Post
          মুহতারাম ভাই! আমি নতুন জয়েন হয়েছি। আমি এখন একটি সমস্যায় ভুগছি। তা হলঃ আমি কোন লেখা পড়তে চাইলে আমার আইডিটা অটোমেটিক লক আউট হয়ে যায়।
          এখন কি করার??
          জানিয়ে উপকৃত করবেন ইনশাআল্লাহ
          ভাই আপনি লগইন করার সময় রিমেম্বার মি তে টিক দিয়ে এন্টার দিয়েন, ইনশাআল্লাহ তাহলে আর বারবার লগআউট হবে না।

          Comment


          • #6
            জাজাকাল্লাহ খাইরান মুহতারাম ভাই
            “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

            Comment


            • #7
              Originally posted by Sabbir Ahmed View Post

              ভাই আপনি লগইন করার সময় রিমেম্বার মি তে টিক দিয়ে এন্টার দিয়েন, ইনশাআল্লাহ তাহলে আর বারবার লগআউট হবে না।
              জাজাকাল্লাহ খাইরান মুহতারাম ভাই
              “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

              Comment


              • #8
                মাশা- আল্লাহ,জাযাকুমুল্লাহ। সময়োপযোগি পোস্ট করেছেন মুহতারাম ভাই।

                ## কোন ভাইয়ের পক্ষে যদি সম্ভব হয় এই লেখাটা বেনামে পিনাকি কে পৌছে দেওয়া যেতে পারে বা তার প্রোফাইলে,ইউটিউব চ্যানেলের কমেন্ড বক্সে দেওয়া যেতে পারে।তাহলে হয়তো অনেকের জন্য ফায়দা হবে ইনশা আল্লাহ।

                Comment


                • #9
                  আমার কাছে মনে হয়েছে, পিনাকির আসলে অনেক গুলি রুপ, যে কেউ তার ব্যপারে আরো ভালোভাবে যাচাই করলেই পেয়ে যাবেন,,,সে বর্তমানে রং পরিবর্তন করেছে মাত্র, সময় আসলে আবার রং বদলাতেও দ্বিধা করবে না সে, সে শাহাবাগিদের সাথেও ছিলো কোন এক সময়,,,,,এই সমস্ত লোকের বক্তব্য শুনে ভক্ত হয়ে যাওয়াটা অন্ধ ভক্তের মত,,আল্লাহু আলাম
                  Last edited by Munshi Abdur Rahman; 1 week ago.

                  Comment


                  • #10
                    আসসালামু আলাইকুম,
                    ইনশাআল্লাহ আমরা যারা পারি, তারা পিনাকি ভট্টাচার্যের ইউটিউব চ্যানেল সহ স্যোশাল মিডিয়াতে এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারি।

                    "হয়তো শারীয়াহ, নয়তো শাহাদাহ।"
                    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 1 week ago.

                    Comment

                    Working...
                    X