একময় গ্রামাঞ্চলে খুব কম সংখ্যক মানুষের বাড়িতে টিভি ছিল। বিশেষ করে যারা একটু ধনী ব্যক্তি তাদের বাড়িতে।সাধারণ মানুষের বাড়িতে এসব ছিল না।আর দ্বিনদার ব্যক্তিদের বাড়িতে তো প্রশ্নই আসে না।কারণ তখন কারো বাড়িতে টিভি থাকাকে ভালো মনে করা হতো না।সবাই জানতো গান বাজনা আর বেপর্দা হারাম।আর টিভিতে এই গান বাজনা ও বেহায়াপনারই ছড়াছড়ি। যাদের বাড়িতে টিভি ছিল তারা সারা বছর এগুলো চালালেও রমজান মাসে টিভি একবারেই বন্ধ রাখত।টিভির উপর পর্দা দিয়ে দিত। ছোটবেলা এমনটাই দেখেছি আমাদের গ্রামে।
তখন মক্তবে পড়ি। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব প্রতিবছর রমজান মাস আসলে আমাদের নিয়ে মিছিল করতেন, “নারায়ে তাকবির- আল্লাহু আকবার। গান বাজনা বন্ধ করো, টিভি সিনেমা বন্ধ কর, রমযানের হেফাজত কর”। অতঃপর জুমার দিন টিভি সিনেমার ব্যপারে কঠিন বয়ান করতেন।
একটা সময় ছিল যখন ঘরে টিভি থাকাকে খারাপ মনে করা হতো। বিশেষ করে দ্বীনদার, নেককার এবং আল্লাহ ওয়ালা এবং ইমাম সাহেবদের বাড়িতে।এখনো এর কিছুটা রেশ রয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়! বর্তমানে স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের বদৌলতে এই টিভি আমাদের হতের মুঠোয় চলে এসেছে।মসজিদের ইমাম সাহেবের হাতেও স্মার্টফোন। কিন্তু এটাককে কেউ খারাপ বলছে না। আমিও স্মার্টফোন থাকাকে খারাপ বলছি না। অবশ্যই এর ভালো দিক রয়েছে। তবে এই স্মার্টফোন তখনই খারাপে পরিণত হয় যখন আমরা নিজেরা এর খারাপির মধ্যে ডুব দেই।
কি আশ্চর্য বিষয়! মসজিদের ইমাম সাহেবের মোবাইল থেকে গানের আওয়াজ ভেসে আসছে। এক সময় ইমাম/খতিব সাহেবগণ এই গানবাজনার বিরুদ্ধে খুব কঠিন ছিলেন। কিন্তু আজ মসজিদে এমন ইমাম সাহেবদের দেখছি যারা হিন্দি সিনামা, নাটক, মুভি দেখে। আর ফেসবুক, ইউটিউবে মুভি ক্লিপ, নাটক সহ বিভিন্ন হারাম দৃশ্য ও গান বাজনাকে তারা পাপই মনে করেন না।এগুলো যেন এক স্বাভাবিক বিষয়।
এই ইন্টারনেট,বিশেষ করে ফেসবুক/ ইউটিউব ইত্যাদি আমাদের কোন ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে তা আমরা উপলব্ধিও করতে পারি না।
আল্লাহ আমাদের এই ভয়াবহ ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।
তখন মক্তবে পড়ি। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব প্রতিবছর রমজান মাস আসলে আমাদের নিয়ে মিছিল করতেন, “নারায়ে তাকবির- আল্লাহু আকবার। গান বাজনা বন্ধ করো, টিভি সিনেমা বন্ধ কর, রমযানের হেফাজত কর”। অতঃপর জুমার দিন টিভি সিনেমার ব্যপারে কঠিন বয়ান করতেন।
একটা সময় ছিল যখন ঘরে টিভি থাকাকে খারাপ মনে করা হতো। বিশেষ করে দ্বীনদার, নেককার এবং আল্লাহ ওয়ালা এবং ইমাম সাহেবদের বাড়িতে।এখনো এর কিছুটা রেশ রয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়! বর্তমানে স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের বদৌলতে এই টিভি আমাদের হতের মুঠোয় চলে এসেছে।মসজিদের ইমাম সাহেবের হাতেও স্মার্টফোন। কিন্তু এটাককে কেউ খারাপ বলছে না। আমিও স্মার্টফোন থাকাকে খারাপ বলছি না। অবশ্যই এর ভালো দিক রয়েছে। তবে এই স্মার্টফোন তখনই খারাপে পরিণত হয় যখন আমরা নিজেরা এর খারাপির মধ্যে ডুব দেই।
কি আশ্চর্য বিষয়! মসজিদের ইমাম সাহেবের মোবাইল থেকে গানের আওয়াজ ভেসে আসছে। এক সময় ইমাম/খতিব সাহেবগণ এই গানবাজনার বিরুদ্ধে খুব কঠিন ছিলেন। কিন্তু আজ মসজিদে এমন ইমাম সাহেবদের দেখছি যারা হিন্দি সিনামা, নাটক, মুভি দেখে। আর ফেসবুক, ইউটিউবে মুভি ক্লিপ, নাটক সহ বিভিন্ন হারাম দৃশ্য ও গান বাজনাকে তারা পাপই মনে করেন না।এগুলো যেন এক স্বাভাবিক বিষয়।
এই ইন্টারনেট,বিশেষ করে ফেসবুক/ ইউটিউব ইত্যাদি আমাদের কোন ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে তা আমরা উপলব্ধিও করতে পারি না।
আল্লাহ আমাদের এই ভয়াবহ ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।
Comment