সবচেয়ে বড় গুনাহ কি?
কোন গাইরে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থার ছত্রছায়ায় জীবন যাপন করা। যদি এর বিরুদ্ধে আপনার কোন যুদ্ধ জুহদ না থাকে তাহলে আপনার প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাস হারাম।
এই জনগনের সার্বভৌমত্ব শিরক। আর আল্লাহ্*র বিরুদ্ধে এরচেয়ে বড় কোন বিদ্রোহ হতে পারে না।
আমাদের পুরো অর্থনীতি ব্যবস্থায় সুদ আর জুয়া ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এই স্টক মার্কেট জুয়াই তো। হঠাৎ উপরে আবার হঠাৎ নিচে।
দুনিয়ায় এখন জাহেলি রাষ্ট্র ব্যবস্থা চলছে। তাই এই হিসেবে আমার কাছে গুনাহ, হালাল, হারামের ধারনা ভিন্ন।
এক লোক শুকরের গোস্ত খেলে বলা হবে ছিহঃ ছিহঃ ছিহঃ শুকর!!
আরেক লোক বকরির গোস্ত খাচ্ছে ঠিকই তবে তা খরিদ করেছে কারো পকেট কেটে।
আপনিই বলুন হালাল খাচ্ছে না হারাম?
বুঝে এসেছে?
এক লোক ডাকাতের আস্তানায় পাহারাদারি করে, এর বিনিময়ে সে বেতন পাচ্ছে সেটি হালাল হবে নাকি হারাম?
ডাকাতের আস্তানায়!
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থাও ডাকাতের আস্তানা। আর এই ব্যবস্থারই আমরা চাকুরী করি, তাকে সেবা দেই।
অথচ কারো কোন হুশ নেই।
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ জুহদ চালানোও ফরয।
না উলামারা জানেন, না এই বিষয়টি স্পষ্ট করছেন!
এই ফিকহি ইসলামে তো এই বিষয়গুলো নেই! এখানে জিহাদ পর্যন্ত ফরযে আইন নয়! জিহাদের অর্থ হল যুদ্ধ। আর যুদ্ধ যখন হবার তখন তো হবে! যুদ্ধ তো আর সবার উপর ফরয নয়! এই কারণে জিহাদ ফরযে কিফায়া!
ব্যস কথা শেষ!
এখন, থেকে যাও এই বাতিল রাষ্ট্র ব্যবস্থার ছত্রছায়ায়! এখন তো আরামেই কাটছে, আখিরাতে আল্লাহ যা করেন তাই হবে!!
বিশিষ্ট আলেম ডঃ ইসরার আহমেদ রাহিঃ এর বয়ান হতে। যেখানে উনি দরদ মাখা ভরাট কন্ঠে উম্মাহর বর্তমান মানসিক হালত তুলে ধরেছিলেন....
কোন গাইরে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থার ছত্রছায়ায় জীবন যাপন করা। যদি এর বিরুদ্ধে আপনার কোন যুদ্ধ জুহদ না থাকে তাহলে আপনার প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাস হারাম।
এই জনগনের সার্বভৌমত্ব শিরক। আর আল্লাহ্*র বিরুদ্ধে এরচেয়ে বড় কোন বিদ্রোহ হতে পারে না।
আমাদের পুরো অর্থনীতি ব্যবস্থায় সুদ আর জুয়া ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এই স্টক মার্কেট জুয়াই তো। হঠাৎ উপরে আবার হঠাৎ নিচে।
দুনিয়ায় এখন জাহেলি রাষ্ট্র ব্যবস্থা চলছে। তাই এই হিসেবে আমার কাছে গুনাহ, হালাল, হারামের ধারনা ভিন্ন।
এক লোক শুকরের গোস্ত খেলে বলা হবে ছিহঃ ছিহঃ ছিহঃ শুকর!!
আরেক লোক বকরির গোস্ত খাচ্ছে ঠিকই তবে তা খরিদ করেছে কারো পকেট কেটে।
আপনিই বলুন হালাল খাচ্ছে না হারাম?
বুঝে এসেছে?
এক লোক ডাকাতের আস্তানায় পাহারাদারি করে, এর বিনিময়ে সে বেতন পাচ্ছে সেটি হালাল হবে নাকি হারাম?
ডাকাতের আস্তানায়!
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থাও ডাকাতের আস্তানা। আর এই ব্যবস্থারই আমরা চাকুরী করি, তাকে সেবা দেই।
অথচ কারো কোন হুশ নেই।
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ জুহদ চালানোও ফরয।
না উলামারা জানেন, না এই বিষয়টি স্পষ্ট করছেন!
এই ফিকহি ইসলামে তো এই বিষয়গুলো নেই! এখানে জিহাদ পর্যন্ত ফরযে আইন নয়! জিহাদের অর্থ হল যুদ্ধ। আর যুদ্ধ যখন হবার তখন তো হবে! যুদ্ধ তো আর সবার উপর ফরয নয়! এই কারণে জিহাদ ফরযে কিফায়া!
ব্যস কথা শেষ!
এখন, থেকে যাও এই বাতিল রাষ্ট্র ব্যবস্থার ছত্রছায়ায়! এখন তো আরামেই কাটছে, আখিরাতে আল্লাহ যা করেন তাই হবে!!
বিশিষ্ট আলেম ডঃ ইসরার আহমেদ রাহিঃ এর বয়ান হতে। যেখানে উনি দরদ মাখা ভরাট কন্ঠে উম্মাহর বর্তমান মানসিক হালত তুলে ধরেছিলেন....
Comment