দাওলা এর ব্যাপারে এক ভায়ের অভিজ্ঞতা !আজ সময় এসেছে সত্য বুঝে নেয়ার !
*************
দাওলার ধোঁকাবাজী প্রসঙ্গে কিছু কথা.........
==========================
দাওলা খিলাফাহ ঘোষনা করছে আজ ১ বছর হয়ে গেছে । এই দীর্ঘ ১ বছরে তাদের কিছু কাজ কর্ম নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও প্রায় পুরোটা সময় অনলাইনে, অফলাইনে তাদের সমর্থন প্রচার প্রচারনা করে গেছি । শামের জিহাদী দল গুলো, আলেম উলামারা দাওলার খারেজিপনা, মিথ্যাচার, মুসলিমদের রক্তপাত করার অভ্যাস এর ব্যাপারে বার বার সতর্ক করলেও আমি এক মুহুর্তের জন্যও এই সব অভিযোগ এর ব্যাপারে গুরুত্ব দেই নাই । আমার সব সময়ই মনে হইছে, দুই দলের মধ্যে অভিযোগ থাকলে যেভাবে এক দল অন্য দলকে অভিযুক্ত করে, এগুলো হয়ত ওই রকম কোন অভিযোগ । দাওলা আর কায়েদার বিরোধকে আমার সব সময়ই হযরত আলী এবং হযরত মুয়াবিয়া এর মতো ভুল বুঝাবুঝির কারনে বিরোধ এর মতো মনে হইছে । আমার কাছে কখনওই মনে হয় নাই দাওলা মিথ্যাচার করে বা করতেছে…………
কিন্তু আমার মনে প্রথম খটকা লাগে দাওলা যখন জাবাত আল নুসরাহ সহ শামের জিহাদী দলগুলোকে অফিশিয়ালী তাকফির করা শুরু করে । তখনই আমার মনে পড়ে ১ বছর আগের কথা । ১ বছর আগে থেকেই শামের অন্য দলগুলো দাওলার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছিল দাওলা সবাইকে তাকফির করে । কিন্তু দাওলা তখন থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিল আর আমরাও অনলাইনে তাদের পক্ষ হয়ে তাদের বিরোধীদের জবাব দিয়ে যাচ্ছিলাম । অফিশিয়ালী তাকফির শুরু করার পর আমার মনে প্রশ্ন জাগে, তাহলে কি ১ বছর আগে দাওলার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ছিল তা সঠিক ছিল ? সঠিক হয়ে থাকলে দাওলা এতদিন মিথ্যাচার করলো কেন ? পুরা ব্যাপারটা নিয়ে আমার মনের মধ্যে একটা দ্বিধাদন্ধ, লড়াই চলতেছিল ।
তারপর আসলো আবু আবদেল বারা আল ইরাকীর হত্যাকান্ড । আবু আবদেল ইরাকীর হত্যার ভিডিও দেখে আমার কাছে মনে হইছে আমেরিকানরাও আল কায়েদার কোন ফাইটারকে এই ভাবে হত্যা করে নাই ।
তারপর শুনলাম দাওলা খোরাসানে গিয়ে একইভাবে কয়েকজন তালিবানদের হত্যা করছে । এবং এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তালিবানদের নায়েবে আমির মোল্লা মনসুর এক প্রকার করুন এবং বিনীতভাবে দাওলাকে ভাই বলে সম্বোধন করে অনুরোধ করেন, আফগানে নতুন কোন দল, পতাকা, স্লোগান না তৈরি করার জন্য । এটা করলে শুধু রক্তপাত হানাহানি হবে এবং ক্রুসেডার আমেরিকার জন্য সুবিধাজনক হবে । তাদের ইমারাহ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার মতো গ্রহনযোগ্য কোন অভিযোগ নাই, এবং এমেরিকান ক্রসেডারদের আফগানের মাটি থেকে উচ্ছেদ করা এখন সময়ের ব্যাপার ।
মোল্লা মনসুরের অত্যন্ত বিনীত ভাষায় লেখা ওই বিবৃতী পুরোটা পড়ে আমার কাছে মনে হইছে দাওলার কাছ থেকে অবশ্যই পজিটিভ রেসপন্স আসবে । তো অপেক্ষা করতেছিলাম কি হয় তা দেখার জন্য……………
তার কিছুদিন পর দাওলার মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী যে বিবৃতী প্রদান করেন তা পড়ে আমি পুরাই হতভম্ব । সবাইকে অবাক করে দিয়ে উনি তালিবানদের পাকিস্থান গোয়েন্দা সংস্থার এ্যালাই অপবাদ দিয়ে আফগানে দাওলার ফাইটারদের নির্দেশ প্রদান করেন তালিবানদের উপর কঠোর হামলা করার জন্য । পুরা ব্যাপরটা আমার কাছে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো ব্যাপার মনে হলো ।
তখন আমার কাছে মনে হলো আফগানে যেহেতু তারা গায়ে পড়ে রক্তপাত করতেছে একই কাজ তারা সিরিয়া লিবিয়াতেও করছে ।
এবং আমার জন্য সর্বশেষ এবং ফাইনাল ধাক্কাটা আবু মুহাম্মদ আদনানীর ওই বিবৃতীতেই ছিল । আদনানী খুব স্পষ্ট করে ঘোষনা করেন, যারা দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তারা কুফরে পতিত হবে ।
অথচ ১ বছর আগে জাবাত আন নুসরাহর শারী আবু আব্দুল্লাহ শামী যখন দাওলার বিরুদ্ধৈ এই অভিযোগ করছিল তখন আদনানী অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টা মুবাহালার ডাক দিয়েছিল । মুবাহালায় আদনানী দোয়া করছিল, যে তাদের মধ্যে মিথ্যাবাদী আল্লাহ যেন তার মুখোশ উন্মোচন করে দেয় ।
মুবাহালার ১ বছর পর আল্লাহ ঠিকই আদনানীর মুখ দিয়েই সত্য মিথ্যা পরিস্কার করে দিছেন ।
সবগুলো ব্যাপার বিশ্লেষন করে আমি আমার মনের অনেক গুলো প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাই যেগুলো আমার মনে ১ বছর ধরে ঘুরপাক খাচ্ছিল । আমি বুঝতে পারি দাওলার বিরুদ্ধে ১ বছর আগে থেকেই যত অভিযোগ ছিল সব সত্য । তারা অনেক আগে থেকেই সবাইকে তাকফির করে হত্যা করতো যেটা খারেজিদের লক্ষন, তারা গায়ে পড়ে রক্তপাত করে, মিথ্যাচার করে, এবং তাদের বিরুদ্ধে যারাই যুদ্ধ করে তাদের সবাইকে তারা মুরতাদ মনে করে ।
পুরা ব্যাপারটা পরিস্কার হয়ে যাবার পর আমি বুঝতে পারলাম আবু কাতাদাহ আল ফিলিস্তিনী কেন এত তাড়াতাড়ি তাদের খারেজি ফতোয়া দিতে পারছেন । কারন ২০ বছর আগে আবু কাতাদাহ ফিলিস্তিনী, আবু হামজা আল মিশরী একইভাবে আলজেরিয়ার জিআইএ খারেজিদের প্রচার প্রচারনা প্রমোট করার পর যখন বুঝতে পারলেন তারা খারেজি তখনই সমর্থন প্রত্যাহার করে তাদের কাছ থেকে সরে আসছিলেন । আলজেরিয়ার ভুল উনারা দাওলার ক্ষেত্রে করেন নাই । আর এগুলোই হলো অভিজ্ঞতার ফসল ।আর হাদীসেও বলা আছে, মুমিন একই গর্তে দুইবার পা দেয় না ।
সত্য মিথ্যা আমার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবার পর মনে হলো, আমিতো সত্যটা বুঝতে পারলাম, কিন্তু আমি অফলাইনে অনলাইনে প্রচারনা চালিয়ে যাদেরকে দাওলার সাপোর্টার বানিয়ে ফেলেছি তাদের কি হবে ? তাদেরও সত্যটা জানা দরকার । তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম দাওলার মিথ্যাচারগুলো যেগুলো এক সময় আমি বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করে গুরুত্ব দেই নাই ওইগুলো আস্তে আস্তে প্রকাশ করা শুরু করবো ।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে আমি কি আসলেই দাওলার পক্ষে প্রচার প্রচারনার কাজ করছিলাম ?
আমি আমার আইডি লিঙ্ক দিলাম । ইচ্ছে হলে সবাই টাইমলাইনে আমার পোস্ট গুলো দেখতে পারেন ।
আইডি লিঙ্ক@[100009043494324:]
সর্বশেষ একটা কথা বলতে চাই, ভুল স্বীকার করার মধ্যে কোন লজ্জা নাই । আবু কাতাদা ফিলিস্তীনি, আবু হামজা মিশরীর মতো আলেমরাও ২০ বছর আগে খারেজিদের ব্যাপারে ভুল করছিলেন, তারপর ভুল স্বীকার করে সরে আসছিলেন ।
এখন সত্য প্রকাশিত হয়ে গেছে, মিথ্যা এবং সন্দেহের কুয়াশা দূর হয়ে গেছে । স্বয়ং আল্লাহ আবু মুহাম্মদ আদনানীর মুখ দিয়ে তা প্রকাশ করে দিছেন । এখন যার ইচ্ছে হয় সে সত্যটা বুঝে নিক ।
মুহাম্মদ আরিফ
*************
দাওলার ধোঁকাবাজী প্রসঙ্গে কিছু কথা.........
==========================
দাওলা খিলাফাহ ঘোষনা করছে আজ ১ বছর হয়ে গেছে । এই দীর্ঘ ১ বছরে তাদের কিছু কাজ কর্ম নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও প্রায় পুরোটা সময় অনলাইনে, অফলাইনে তাদের সমর্থন প্রচার প্রচারনা করে গেছি । শামের জিহাদী দল গুলো, আলেম উলামারা দাওলার খারেজিপনা, মিথ্যাচার, মুসলিমদের রক্তপাত করার অভ্যাস এর ব্যাপারে বার বার সতর্ক করলেও আমি এক মুহুর্তের জন্যও এই সব অভিযোগ এর ব্যাপারে গুরুত্ব দেই নাই । আমার সব সময়ই মনে হইছে, দুই দলের মধ্যে অভিযোগ থাকলে যেভাবে এক দল অন্য দলকে অভিযুক্ত করে, এগুলো হয়ত ওই রকম কোন অভিযোগ । দাওলা আর কায়েদার বিরোধকে আমার সব সময়ই হযরত আলী এবং হযরত মুয়াবিয়া এর মতো ভুল বুঝাবুঝির কারনে বিরোধ এর মতো মনে হইছে । আমার কাছে কখনওই মনে হয় নাই দাওলা মিথ্যাচার করে বা করতেছে…………
কিন্তু আমার মনে প্রথম খটকা লাগে দাওলা যখন জাবাত আল নুসরাহ সহ শামের জিহাদী দলগুলোকে অফিশিয়ালী তাকফির করা শুরু করে । তখনই আমার মনে পড়ে ১ বছর আগের কথা । ১ বছর আগে থেকেই শামের অন্য দলগুলো দাওলার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছিল দাওলা সবাইকে তাকফির করে । কিন্তু দাওলা তখন থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিল আর আমরাও অনলাইনে তাদের পক্ষ হয়ে তাদের বিরোধীদের জবাব দিয়ে যাচ্ছিলাম । অফিশিয়ালী তাকফির শুরু করার পর আমার মনে প্রশ্ন জাগে, তাহলে কি ১ বছর আগে দাওলার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ছিল তা সঠিক ছিল ? সঠিক হয়ে থাকলে দাওলা এতদিন মিথ্যাচার করলো কেন ? পুরা ব্যাপারটা নিয়ে আমার মনের মধ্যে একটা দ্বিধাদন্ধ, লড়াই চলতেছিল ।
তারপর আসলো আবু আবদেল বারা আল ইরাকীর হত্যাকান্ড । আবু আবদেল ইরাকীর হত্যার ভিডিও দেখে আমার কাছে মনে হইছে আমেরিকানরাও আল কায়েদার কোন ফাইটারকে এই ভাবে হত্যা করে নাই ।
তারপর শুনলাম দাওলা খোরাসানে গিয়ে একইভাবে কয়েকজন তালিবানদের হত্যা করছে । এবং এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তালিবানদের নায়েবে আমির মোল্লা মনসুর এক প্রকার করুন এবং বিনীতভাবে দাওলাকে ভাই বলে সম্বোধন করে অনুরোধ করেন, আফগানে নতুন কোন দল, পতাকা, স্লোগান না তৈরি করার জন্য । এটা করলে শুধু রক্তপাত হানাহানি হবে এবং ক্রুসেডার আমেরিকার জন্য সুবিধাজনক হবে । তাদের ইমারাহ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার মতো গ্রহনযোগ্য কোন অভিযোগ নাই, এবং এমেরিকান ক্রসেডারদের আফগানের মাটি থেকে উচ্ছেদ করা এখন সময়ের ব্যাপার ।
মোল্লা মনসুরের অত্যন্ত বিনীত ভাষায় লেখা ওই বিবৃতী পুরোটা পড়ে আমার কাছে মনে হইছে দাওলার কাছ থেকে অবশ্যই পজিটিভ রেসপন্স আসবে । তো অপেক্ষা করতেছিলাম কি হয় তা দেখার জন্য……………
তার কিছুদিন পর দাওলার মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী যে বিবৃতী প্রদান করেন তা পড়ে আমি পুরাই হতভম্ব । সবাইকে অবাক করে দিয়ে উনি তালিবানদের পাকিস্থান গোয়েন্দা সংস্থার এ্যালাই অপবাদ দিয়ে আফগানে দাওলার ফাইটারদের নির্দেশ প্রদান করেন তালিবানদের উপর কঠোর হামলা করার জন্য । পুরা ব্যাপরটা আমার কাছে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো ব্যাপার মনে হলো ।
তখন আমার কাছে মনে হলো আফগানে যেহেতু তারা গায়ে পড়ে রক্তপাত করতেছে একই কাজ তারা সিরিয়া লিবিয়াতেও করছে ।
এবং আমার জন্য সর্বশেষ এবং ফাইনাল ধাক্কাটা আবু মুহাম্মদ আদনানীর ওই বিবৃতীতেই ছিল । আদনানী খুব স্পষ্ট করে ঘোষনা করেন, যারা দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তারা কুফরে পতিত হবে ।
অথচ ১ বছর আগে জাবাত আন নুসরাহর শারী আবু আব্দুল্লাহ শামী যখন দাওলার বিরুদ্ধৈ এই অভিযোগ করছিল তখন আদনানী অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টা মুবাহালার ডাক দিয়েছিল । মুবাহালায় আদনানী দোয়া করছিল, যে তাদের মধ্যে মিথ্যাবাদী আল্লাহ যেন তার মুখোশ উন্মোচন করে দেয় ।
মুবাহালার ১ বছর পর আল্লাহ ঠিকই আদনানীর মুখ দিয়েই সত্য মিথ্যা পরিস্কার করে দিছেন ।
সবগুলো ব্যাপার বিশ্লেষন করে আমি আমার মনের অনেক গুলো প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাই যেগুলো আমার মনে ১ বছর ধরে ঘুরপাক খাচ্ছিল । আমি বুঝতে পারি দাওলার বিরুদ্ধে ১ বছর আগে থেকেই যত অভিযোগ ছিল সব সত্য । তারা অনেক আগে থেকেই সবাইকে তাকফির করে হত্যা করতো যেটা খারেজিদের লক্ষন, তারা গায়ে পড়ে রক্তপাত করে, মিথ্যাচার করে, এবং তাদের বিরুদ্ধে যারাই যুদ্ধ করে তাদের সবাইকে তারা মুরতাদ মনে করে ।
পুরা ব্যাপারটা পরিস্কার হয়ে যাবার পর আমি বুঝতে পারলাম আবু কাতাদাহ আল ফিলিস্তিনী কেন এত তাড়াতাড়ি তাদের খারেজি ফতোয়া দিতে পারছেন । কারন ২০ বছর আগে আবু কাতাদাহ ফিলিস্তিনী, আবু হামজা আল মিশরী একইভাবে আলজেরিয়ার জিআইএ খারেজিদের প্রচার প্রচারনা প্রমোট করার পর যখন বুঝতে পারলেন তারা খারেজি তখনই সমর্থন প্রত্যাহার করে তাদের কাছ থেকে সরে আসছিলেন । আলজেরিয়ার ভুল উনারা দাওলার ক্ষেত্রে করেন নাই । আর এগুলোই হলো অভিজ্ঞতার ফসল ।আর হাদীসেও বলা আছে, মুমিন একই গর্তে দুইবার পা দেয় না ।
সত্য মিথ্যা আমার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবার পর মনে হলো, আমিতো সত্যটা বুঝতে পারলাম, কিন্তু আমি অফলাইনে অনলাইনে প্রচারনা চালিয়ে যাদেরকে দাওলার সাপোর্টার বানিয়ে ফেলেছি তাদের কি হবে ? তাদেরও সত্যটা জানা দরকার । তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম দাওলার মিথ্যাচারগুলো যেগুলো এক সময় আমি বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করে গুরুত্ব দেই নাই ওইগুলো আস্তে আস্তে প্রকাশ করা শুরু করবো ।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে আমি কি আসলেই দাওলার পক্ষে প্রচার প্রচারনার কাজ করছিলাম ?
আমি আমার আইডি লিঙ্ক দিলাম । ইচ্ছে হলে সবাই টাইমলাইনে আমার পোস্ট গুলো দেখতে পারেন ।
আইডি লিঙ্ক@[100009043494324:]
সর্বশেষ একটা কথা বলতে চাই, ভুল স্বীকার করার মধ্যে কোন লজ্জা নাই । আবু কাতাদা ফিলিস্তীনি, আবু হামজা মিশরীর মতো আলেমরাও ২০ বছর আগে খারেজিদের ব্যাপারে ভুল করছিলেন, তারপর ভুল স্বীকার করে সরে আসছিলেন ।
এখন সত্য প্রকাশিত হয়ে গেছে, মিথ্যা এবং সন্দেহের কুয়াশা দূর হয়ে গেছে । স্বয়ং আল্লাহ আবু মুহাম্মদ আদনানীর মুখ দিয়ে তা প্রকাশ করে দিছেন । এখন যার ইচ্ছে হয় সে সত্যটা বুঝে নিক ।
মুহাম্মদ আরিফ
Comment