মুমিনের বসন্ত হলো রমাদান।অন্তরে জমে থাকা সারা বছরের ময়লা পরিষ্কার করার উপযুক্ত সময়।প্রত্যেক মুমিন যারই হৃদয়ে ইমানের নূর আছে সে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকে সেই মাগফিরাতের সময়গুলোর জন্য।
কিন্তু সে চাইলেই কী তার নিজের মন মতো সে এই মাস আমলে কাটাতে পারে?
পারিবারিক জীবনে, সামাজিক জীবনে ,কর্মক্ষেত্রে এমন অনেক কিছু তার ফেস করা লাগে যা অধিকাংশ সময় তার রমাদানকে বিষিয়ে তুলে। নানা অনাকাঙ্ক্ষিত চাপ এর কারনে এই মাসের বরকত থেকে মাহরুম হয়।বা যেভাবে আমলে কাটানো উচিত ছিল সেভাবে কাটাতে পারে না।
আমি এটা বলছি না যে উপার্জন করার প্রয়োজন নেই;সেটা তো স্বতন্ত্র ফরজ কাজ। তা সাহাবিরাও করেছেন। কিন্তু একটু খেয়াল করে দেখলে আমরা দেখব যে যে প্রতিবন্ধকতার কারণে রমাদান আমরা যেভাবে চাইছি কিন্তু পারছি না, তার অনেক কারণই শরীয়া কায়েম না থাকার কারণে হচ্ছে। খিলাফাহ না থাকার কারণে এই তাগুতি সমাজ রন্ধ্রে রন্ধ্রে তার বিষদাঁত বসিয়ে রেখেছে যার কামড় একজন মুমিন তার জীবনে প্রতিদিনই অনুভব করে।
সামাজিক এই কুফরি সিস্টেম,তার ধ্যান ধারণায় আক্রান্ত মানুষগুলো অক্টোপাসের মতো নানামুখী চাপে,পেরেশানিতে অনেক দ্বীনী ভাইয়ের জীবন বিষিয়ে তুলছে,যা এই রমাদান এও প্রভাব ফেলছে।
প্রত্যেকে তার অবস্থা যাচাই করলে এই বিষয়টি অন্তরে অনুধাবন করতে পারবেন।
কিন্তু সে চাইলেই কী তার নিজের মন মতো সে এই মাস আমলে কাটাতে পারে?
পারিবারিক জীবনে, সামাজিক জীবনে ,কর্মক্ষেত্রে এমন অনেক কিছু তার ফেস করা লাগে যা অধিকাংশ সময় তার রমাদানকে বিষিয়ে তুলে। নানা অনাকাঙ্ক্ষিত চাপ এর কারনে এই মাসের বরকত থেকে মাহরুম হয়।বা যেভাবে আমলে কাটানো উচিত ছিল সেভাবে কাটাতে পারে না।
আমি এটা বলছি না যে উপার্জন করার প্রয়োজন নেই;সেটা তো স্বতন্ত্র ফরজ কাজ। তা সাহাবিরাও করেছেন। কিন্তু একটু খেয়াল করে দেখলে আমরা দেখব যে যে প্রতিবন্ধকতার কারণে রমাদান আমরা যেভাবে চাইছি কিন্তু পারছি না, তার অনেক কারণই শরীয়া কায়েম না থাকার কারণে হচ্ছে। খিলাফাহ না থাকার কারণে এই তাগুতি সমাজ রন্ধ্রে রন্ধ্রে তার বিষদাঁত বসিয়ে রেখেছে যার কামড় একজন মুমিন তার জীবনে প্রতিদিনই অনুভব করে।
সামাজিক এই কুফরি সিস্টেম,তার ধ্যান ধারণায় আক্রান্ত মানুষগুলো অক্টোপাসের মতো নানামুখী চাপে,পেরেশানিতে অনেক দ্বীনী ভাইয়ের জীবন বিষিয়ে তুলছে,যা এই রমাদান এও প্রভাব ফেলছে।
প্রত্যেকে তার অবস্থা যাচাই করলে এই বিষয়টি অন্তরে অনুধাবন করতে পারবেন।
আয় আল্লাহ! আমরা তো দূর্বল,কমজোড়,গরীব,অভাবী; কাছের মানুষরাও আমাদের ত্যাগ করেছে, পৃথিবীর সবাইকে শত্রু বানিয়েছি শুধু তোমারই জন্য, তুমি ছাড়া আমাদের কষ্টের কথা গুলো বলার কে ও নেই,কষ্ট লাঘব করার কেও নেই।
আয় আল্লাহ! তুমি তো আমাদের ফেরেশতা বানিয়ে পাঠাওনি, আমাদের মানবীয় দূর্বলতাগুলো তুমি ক্ষমা করে দিও, বেশী বেশী তাওবা করার তৌফিক দিও।
আয় আল্লাহ! রমাদানের ২৭ তম জুমার রাত্রিতে তোমার কাছে ভিক্ষা চাই;অন্তত তোমার দ্বীন কায়েম আছে এমন জমীনে যাতে তৃপ্তি সহকারে তোমার বন্দেগি করতে পারি, তোমার হুকুম মানতে কেও যাতে বাধা দিতে না পারে।
আয় আল্লাহ! ইবাদত করতে না পারার এই কষ্ট তো বলে বুঝানোর মত না ! তোমার কাছে তো কিছুই গোপন না।
নিশ্চয়ই তুমি সব পারো। তুমি যে করুণা বর্ষণ করবে আমরা যে তারই মুখাপেক্ষী !!
আয় আল্লাহ! তুমি তো আমাদের ফেরেশতা বানিয়ে পাঠাওনি, আমাদের মানবীয় দূর্বলতাগুলো তুমি ক্ষমা করে দিও, বেশী বেশী তাওবা করার তৌফিক দিও।
আয় আল্লাহ! রমাদানের ২৭ তম জুমার রাত্রিতে তোমার কাছে ভিক্ষা চাই;অন্তত তোমার দ্বীন কায়েম আছে এমন জমীনে যাতে তৃপ্তি সহকারে তোমার বন্দেগি করতে পারি, তোমার হুকুম মানতে কেও যাতে বাধা দিতে না পারে।
আয় আল্লাহ! ইবাদত করতে না পারার এই কষ্ট তো বলে বুঝানোর মত না ! তোমার কাছে তো কিছুই গোপন না।
নিশ্চয়ই তুমি সব পারো। তুমি যে করুণা বর্ষণ করবে আমরা যে তারই মুখাপেক্ষী !!
Comment