| মাদার অফ মাফিয়ার দুঃশাসনে অতিষ্ঠ এদেশের জনগণ |
মাদার অফ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে এদেশ যেন একটা জেলখানায় পরিণত হয়েছে। দিনকে দিন মাদার অফ মাফিয়া হাসিনা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। নতুন নতুন আইন করে এদেশের আপামর জনসাধারণকে দমন করার সবধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে এই উগ্র সরকার।
সর্বশেষ প্রহসনের লক-ডাউনের নামে এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের করা হচ্ছে নানাভাবে হয়রানি। আওয়ামী ঘেঁষা মসজিদ কমিটি ধর্মমন্ত্রনালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনসমূহ মসজিদে বাস্তবায়ন করছে। সর্বশেষ তথাকথিত ধর্মমন্ত্রনালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন তারা বাস্তবায়ন করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের এই একপেশে আইনকে পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এখন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মসজিদে জামায়াতের সহিত নামাজ আদায় করতে চায়। কিন্তু একটা সুবিধাভোগী স্বার্থান্বেষী মহল সর্বদাই মসজিদসমূহে হট্টগোল লাগানোর কাজে লিপ্ত আছে। তারা মুসল্লিদের নানাভাবে হয়রানি করার চেষ্টা করছে। কখনো বা মুরতাদ সরকারের আইনের দোহাই দিয়ে আবার কখনো বা মনগড়া ব্যাখ্যার মাধ্যমে সাধারণ মুসল্লিদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সুযোগ পেলেই তারা নিরীহ মুসল্লিদের সাথে ধমকের সুরে কথা বলছে আবার কখনো কখনো তাদেরকে হুমকি প্রদর্শন করছে। এ ধারায় এখন মসজিদের ইমাম, খতিব এবং মুয়াজ্জিন সাহেবরাও যুক্ত হয়েছে। তারা তাগুতের ভয়ে এবং চাকরি হারানোর ভয়ে একটা ঢু-শব্দও করে না। কত দিন আর চলবে এই নীরবতা?
কথিত লক-ডাউনে সারা দেশে সবকিছুই ঢিলেঢালা-ভাবে চলছে। কিন্তু মসজিদ ও মাদ্রাসাসমূহে এত কড়াকড়ি আরোপ করার অপ-তৎপরতা কেন? মসজিদের চারপাশে শত শত সাদা পোশাকধারী পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর লোকেরা টহল দিচ্ছে। কিন্তু কেন এই একপেশে নীতি? ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কি এদেশের নাগরিক নয়? তাদের কি ধর্মীয় পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করার অধিকার নেই?
সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা না করে এবং আয় রোজগারের বিকল্প ব্যবস্থা না করেই কেন এই তথাকথিত লক-ডাউন দেওয়া হল? কেন মানুষকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ভাড়া প্রদান করে তার গন্তব্যে যেতে হচ্ছে? সরকারের কি এসব জানা ছিলো না? কেন সরকার করোনা মহামারী নিয়ে এতো বেশি সোচ্চার? অথচ অন্যান্য রোগে ও দুর্ঘটনায় এদেশে প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক মারা যায়। কৈ তখন তো সরকারকে এতো বেশি সোচ্চার হতে দেখিনা। তাদের উদ্দেশ্য করোনা মহামারী দমন নাকি অন্য কিছু এটা মানুষের কাছে আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে।
কেন এই লক-ডাউনের মাঝে হেফাজতে ইসলামের নেতা কর্মীদের গণহারে গ্রেফতার করা হচ্ছে? এর কারণ একটাই যাতে করে এদেশের নির্যাতিত মানুষেরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাগুতের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে না পারে। মূলত বিরোধী মতকে দমনের উদ্দেশ্যেই এই কথিত লক-ডাউন দেওয়া হয়েছে। মূলত এদেশের নির্যাতিত আপামর জনসাধারণকে বিচ্ছিন্ন করে দিতেই এই প্রহসনের লক-ডাউন দেওয়া হয়েছে। যাতে করে মুরতাদ সরকারের গোলাম প্রশাসন খুব সহজেই আলেম উলামাদের গ্রেফতার করতে পারে। উপরন্তু তাদেরকে রিমান্ডের নামে করা হচ্ছে নির্যাতন। সরকারের জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলাই কি তাদের অপরাধ?
অথচ এই তাগুতী শাসনযন্ত্রই একটা অপরাধী চক্রে পরিণত হয়েছে। সরকারের লাগামহীন দুর্নীতির কথা মানুষের অজানা নয়। জনগণের টাকা আত্মসাৎ, চাঁদাবাজি, বিদেশে টাকা পাচার, বিদেশে বিলাস বহুল জীবন যাপন, টেন্ডার-বাজি, মাস্তানি, খুন, গুম, হয়রানি, জেল জুলুম, নির্যাতন, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ পুরো দেশকে একটা বিরাট মাফিয়ার স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে সরকারী দলের প্রভাবশালীরা। মাঝে মাঝেই মিডিয়াগুলোতে তাদের অপকর্মের কথা আসে। কৈ তাদেরকে তো এভাবে গণহারে গ্রেফতার করা হয় না। কৈ তাদের নামে তো কোন রিমান্ড মঞ্জুর করা হয় না।
আজ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে তার নিজ দলের লোকেরাই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। আস্তে আস্তে হাসিনা ও তার চেলাচামুণ্ডাদের কুকর্মগুলো মানুষের সামনে ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। হাসিনা দিনকে দিন যত কঠোর হবে তার কুকর্মগুলোও ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকবে এবং তার পতনও তরান্বিত হতে থাকবে। বর্তমানে মাফিয়া হাসিনার দিক থেকে যেভাবে আপামর জনসাধারণ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে খুনি হাসিনা এদেশের জনগণকে এতদিন যে ধোঁকা দিয়ে আসছিল তার বাস্তবতা আজ জনগণের সামনে পরিষ্কার। এদেশের জনগণ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে অতিষ্ঠ। মাফিয়া হাসিনাকে এদেশের জনগণ আর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় না। এদেশের মাটিতে মাফিয়া হাসিনার একটা বিচার হওয়া উচিত বলে মনে করে সর্বস্তরের জনগণ।
মাদার অফ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে এদেশ যেন একটা জেলখানায় পরিণত হয়েছে। দিনকে দিন মাদার অফ মাফিয়া হাসিনা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। নতুন নতুন আইন করে এদেশের আপামর জনসাধারণকে দমন করার সবধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে এই উগ্র সরকার।
সর্বশেষ প্রহসনের লক-ডাউনের নামে এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের করা হচ্ছে নানাভাবে হয়রানি। আওয়ামী ঘেঁষা মসজিদ কমিটি ধর্মমন্ত্রনালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনসমূহ মসজিদে বাস্তবায়ন করছে। সর্বশেষ তথাকথিত ধর্মমন্ত্রনালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন তারা বাস্তবায়ন করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের এই একপেশে আইনকে পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এখন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মসজিদে জামায়াতের সহিত নামাজ আদায় করতে চায়। কিন্তু একটা সুবিধাভোগী স্বার্থান্বেষী মহল সর্বদাই মসজিদসমূহে হট্টগোল লাগানোর কাজে লিপ্ত আছে। তারা মুসল্লিদের নানাভাবে হয়রানি করার চেষ্টা করছে। কখনো বা মুরতাদ সরকারের আইনের দোহাই দিয়ে আবার কখনো বা মনগড়া ব্যাখ্যার মাধ্যমে সাধারণ মুসল্লিদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সুযোগ পেলেই তারা নিরীহ মুসল্লিদের সাথে ধমকের সুরে কথা বলছে আবার কখনো কখনো তাদেরকে হুমকি প্রদর্শন করছে। এ ধারায় এখন মসজিদের ইমাম, খতিব এবং মুয়াজ্জিন সাহেবরাও যুক্ত হয়েছে। তারা তাগুতের ভয়ে এবং চাকরি হারানোর ভয়ে একটা ঢু-শব্দও করে না। কত দিন আর চলবে এই নীরবতা?
কথিত লক-ডাউনে সারা দেশে সবকিছুই ঢিলেঢালা-ভাবে চলছে। কিন্তু মসজিদ ও মাদ্রাসাসমূহে এত কড়াকড়ি আরোপ করার অপ-তৎপরতা কেন? মসজিদের চারপাশে শত শত সাদা পোশাকধারী পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর লোকেরা টহল দিচ্ছে। কিন্তু কেন এই একপেশে নীতি? ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কি এদেশের নাগরিক নয়? তাদের কি ধর্মীয় পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করার অধিকার নেই?
সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা না করে এবং আয় রোজগারের বিকল্প ব্যবস্থা না করেই কেন এই তথাকথিত লক-ডাউন দেওয়া হল? কেন মানুষকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ভাড়া প্রদান করে তার গন্তব্যে যেতে হচ্ছে? সরকারের কি এসব জানা ছিলো না? কেন সরকার করোনা মহামারী নিয়ে এতো বেশি সোচ্চার? অথচ অন্যান্য রোগে ও দুর্ঘটনায় এদেশে প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক মারা যায়। কৈ তখন তো সরকারকে এতো বেশি সোচ্চার হতে দেখিনা। তাদের উদ্দেশ্য করোনা মহামারী দমন নাকি অন্য কিছু এটা মানুষের কাছে আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে।
কেন এই লক-ডাউনের মাঝে হেফাজতে ইসলামের নেতা কর্মীদের গণহারে গ্রেফতার করা হচ্ছে? এর কারণ একটাই যাতে করে এদেশের নির্যাতিত মানুষেরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাগুতের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে না পারে। মূলত বিরোধী মতকে দমনের উদ্দেশ্যেই এই কথিত লক-ডাউন দেওয়া হয়েছে। মূলত এদেশের নির্যাতিত আপামর জনসাধারণকে বিচ্ছিন্ন করে দিতেই এই প্রহসনের লক-ডাউন দেওয়া হয়েছে। যাতে করে মুরতাদ সরকারের গোলাম প্রশাসন খুব সহজেই আলেম উলামাদের গ্রেফতার করতে পারে। উপরন্তু তাদেরকে রিমান্ডের নামে করা হচ্ছে নির্যাতন। সরকারের জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলাই কি তাদের অপরাধ?
অথচ এই তাগুতী শাসনযন্ত্রই একটা অপরাধী চক্রে পরিণত হয়েছে। সরকারের লাগামহীন দুর্নীতির কথা মানুষের অজানা নয়। জনগণের টাকা আত্মসাৎ, চাঁদাবাজি, বিদেশে টাকা পাচার, বিদেশে বিলাস বহুল জীবন যাপন, টেন্ডার-বাজি, মাস্তানি, খুন, গুম, হয়রানি, জেল জুলুম, নির্যাতন, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ পুরো দেশকে একটা বিরাট মাফিয়ার স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে সরকারী দলের প্রভাবশালীরা। মাঝে মাঝেই মিডিয়াগুলোতে তাদের অপকর্মের কথা আসে। কৈ তাদেরকে তো এভাবে গণহারে গ্রেফতার করা হয় না। কৈ তাদের নামে তো কোন রিমান্ড মঞ্জুর করা হয় না।
আজ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে তার নিজ দলের লোকেরাই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। আস্তে আস্তে হাসিনা ও তার চেলাচামুণ্ডাদের কুকর্মগুলো মানুষের সামনে ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। হাসিনা দিনকে দিন যত কঠোর হবে তার কুকর্মগুলোও ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকবে এবং তার পতনও তরান্বিত হতে থাকবে। বর্তমানে মাফিয়া হাসিনার দিক থেকে যেভাবে আপামর জনসাধারণ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে খুনি হাসিনা এদেশের জনগণকে এতদিন যে ধোঁকা দিয়ে আসছিল তার বাস্তবতা আজ জনগণের সামনে পরিষ্কার। এদেশের জনগণ মাফিয়া হাসিনার দুঃশাসনে অতিষ্ঠ। মাফিয়া হাসিনাকে এদেশের জনগণ আর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় না। এদেশের মাটিতে মাফিয়া হাসিনার একটা বিচার হওয়া উচিত বলে মনে করে সর্বস্তরের জনগণ।
Comment