সোমালিয়ায় দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলা শরীয়ার অতন্দ্র প্রহরীদের অগ্রযাত্রায় প্রধান শত্রু হয়ে দাড়িয়েছে যামানার মুখোশধারী এরদোয়ান সরকার।
এই সপ্তাহে সোমালিয়ার মোগাদিশু এলাকায় আল-শাবাবের সাম্প্রতিক হামলার প্রেক্ষিতে তুরস্ক দেশটিতে তাদের সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করেছে।
আল-শাবাব সোমালিয়ার মধ্যাঞ্চলে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে এবং গত মাসে মোগাদিশুর দক্ষিণে বেশ কিছু গ্রাম নিজের নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
এই অঞ্চলগুলো সোমালি বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো প্রতিরক্ষামূলক বাফার জোন হিসেবে কাজ করে।
তুরস্ক প্রায় ৫০০ সেনা সোমালিয়ায় মোতায়েন করেছে, যা তাদের স্বাভাবিক সেনা সংখ্যার প্রায় দ্বিগুণ, যাতে তারা ‘টার্কসোম’ সামরিক ঘাঁটি রক্ষা এবং পরিচালনা করতে পারে এবং সশস্ত্র ড্রোন পরিচালনা করতে পারে।
তারা মোগাদিশুর বন্দরগুলোও রক্ষা করবে বলে মিডল ইস্ট আই (mee) জানিয়েছে। সোমালিয়ার জলসীমা রক্ষার চুক্তি তো আরো আগেই করে রেখেছে।
এই মুনাফেক এরদোয়ান এর সেনারা সোমালিয়ার স্পেশাল ফোর্স 'গরগর' কে প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তুলছে। তুরস্কের ড্রোনগুলো মুজাহিদ আর শরীয়া প্রতিষ্ঠিত এলাকায় সাধারণ মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করছে।
উম্মাহর এই জঘন্য শত্রু আজ মিডিয়ায় মুসলিমদের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। অথচ ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে আর ঠিকই ইহুদীদের সাথে বাণিজ্য করে চলেছে। সিরিয়ায় শরীয়া প্রতিষ্ঠায় বাধা দিচ্ছে। নিজেদের স্বার্থ হাসিলে যা ইচ্ছা তাই করার প্রচেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল উম্মাহর শত্রুদের সাথে ভালো সম্পর্ক রেখে এরদোয়ান এক ঐতিহাসিক গাদ্দারে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ এই সকল জালিমদের ফেতনা থেকে আমাদের রক্ষা করুক। আমিন
এই সপ্তাহে সোমালিয়ার মোগাদিশু এলাকায় আল-শাবাবের সাম্প্রতিক হামলার প্রেক্ষিতে তুরস্ক দেশটিতে তাদের সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করেছে।
আল-শাবাব সোমালিয়ার মধ্যাঞ্চলে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে এবং গত মাসে মোগাদিশুর দক্ষিণে বেশ কিছু গ্রাম নিজের নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
এই অঞ্চলগুলো সোমালি বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো প্রতিরক্ষামূলক বাফার জোন হিসেবে কাজ করে।
তুরস্ক প্রায় ৫০০ সেনা সোমালিয়ায় মোতায়েন করেছে, যা তাদের স্বাভাবিক সেনা সংখ্যার প্রায় দ্বিগুণ, যাতে তারা ‘টার্কসোম’ সামরিক ঘাঁটি রক্ষা এবং পরিচালনা করতে পারে এবং সশস্ত্র ড্রোন পরিচালনা করতে পারে।
তারা মোগাদিশুর বন্দরগুলোও রক্ষা করবে বলে মিডল ইস্ট আই (mee) জানিয়েছে। সোমালিয়ার জলসীমা রক্ষার চুক্তি তো আরো আগেই করে রেখেছে।
এই মুনাফেক এরদোয়ান এর সেনারা সোমালিয়ার স্পেশাল ফোর্স 'গরগর' কে প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তুলছে। তুরস্কের ড্রোনগুলো মুজাহিদ আর শরীয়া প্রতিষ্ঠিত এলাকায় সাধারণ মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করছে।
উম্মাহর এই জঘন্য শত্রু আজ মিডিয়ায় মুসলিমদের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। অথচ ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে আর ঠিকই ইহুদীদের সাথে বাণিজ্য করে চলেছে। সিরিয়ায় শরীয়া প্রতিষ্ঠায় বাধা দিচ্ছে। নিজেদের স্বার্থ হাসিলে যা ইচ্ছা তাই করার প্রচেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল উম্মাহর শত্রুদের সাথে ভালো সম্পর্ক রেখে এরদোয়ান এক ঐতিহাসিক গাদ্দারে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ এই সকল জালিমদের ফেতনা থেকে আমাদের রক্ষা করুক। আমিন