কেন আমরা এমন হলাম
বাংলাদেশের উলামা-ত্বলাবা এবং দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোসহ সাধারণ মুসলিম জনগোষ্ঠী ঈমানী পরীক্ষার ও অস্তিত্ব রক্ষার একটি কঠিন সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। আমরা এখন দুটি লড়াইয়ের মুখোমুখি হয়েছি। এক হলো ঈমান রক্ষার লড়াই, দুই হলো নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই।
বর্তমান ঘটনাপ্রবাহ থেকে আমরা হয়তো এখনো পর্যন্ত আঁচ করতে পারছিনা যে, বাংলার জমিনে মুসলিম উম্মাহ আগামী দিনগুলোতে কী ধরনের ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে? বর্তমান ঘটনাপ্রবাহ হয়তো আমাদের অনেকের কাছে নিছক ঘটনা কিংবা দুর্ঘটনা বলেই অনুভূত হচ্ছে, অতিত এবং ভবিষ্যতের সাথে এর কোন সূত্র এখনো খুঁজে পাচ্ছি না!! কিন্তু নিকট অতীত তথা উনিশ শতকের ত্রিশের পর ইসলামী ইতিহাস ও ঐতিহ্যের লালনভুমি বুখারা-সমরকন্দের মুসলিমদের করুন পরিণতি সম্পর্কে যাদের সঠিক ধারনা আছে তাঁরা হয়তো অবশ্যই বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে আসন্ন ভয়াবহ বিপদের জন্য একটু হলেও নড়েচড়ে উঠেছেন ??
কিন্তু শত আফসোস আর পরিতাপের বিষয় যে, আমাদের নীতি নির্ধারণকারী রাহবারগণ, দিনের পর দিন যুগের পর যুগ ধরে দ্বীন এবং উম্মাহ্ বার বার যে গর্ত হতে দংশনের শিকার হয়ে আসছে এবং হচ্ছে, তাঁরা ঘুরে ফিরে বার বার সেই গর্তেই নিজেদের আশ্রয় তালাশ করছেন!!? কেন আমরা এখনো পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এরশাদে মোবারক:
"لا يلدغ المؤمن من جحر واحد مرتين"
" মুমিন কখনো এক গর্ত হতে দুবার দংশিত হয় না"। এর বাস্তব নমূনা হতে পারলাম না?
আজ ইলমে ওহীর ধারবাহকগণ কেন এতটা দুর্বল, কেন এতটা অসহায়? কেন এতটা বিপর্যস্ত???
কেনইবা আমরা এমন পরিস্থিতির শিকার হলাম, কিইবা আমাদের অপরাধ? যদি ইনসাফের সাথে আমরা নিজেদের কৃতকর্ম আর তার পরিণাম কুরআন সুন্নাহর কষ্টিপাথরের উপর উঠাই তাহলেই আমাদের এহেন পরিণতির কারণ এবং প্রতিকার বেড়িয়ে আসবে।
আমাদের কৃতকর্মঃ
১/ ইলমে ওহীর তা'লীম ও তাদরীসের পরিধিকে সীমিত করে,(সালাত, যাকাত-সাদাকাত, সিয়াম, হজ্জ-ওমরাহ, নিকাহ-তালাক এর মত ব্যক্তি, পরিবার এবং সর্বোচ্চ সামাজিক পর্যায়ের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়াদির মধ্যে দ্বীনী শিক্ষার পাঠ্যসূচিকে সীমাবদ্ধ করে।) হুদূদ-কিসাস, সিয়ার, জিহাদ, কিতাল, ফিতান-আশরাতুস-সাআ'হ্, আহওয়ালু আখিরিয-যামান, ঈমান এবং নাওয়াকেজে ঈমানের মত গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনের অবিচ্ছেদ্য অংশকে আমরা আমাদের দ্বীনের পাঠ্যসূচি থেকে বিতাড়িত করে দিয়েছি।
২/ ইলমে ওহীর খেদমত কিংবা বাস্তবায়নকে সংকীর্ণ গন্ডি (মসজিদ, মাদরাসা, খানকাহ, সামাজিক কিছু নির্দিষ্ট আচার অনুষ্ঠান এর) ভিতর সীমাবদ্ধ করে ফেলেছি।
৩/ নায়েবে নবীর দাবিদার হয়েও দীন দরদী মেহনতি মজদূর এবং অধিকার বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া সাধারণ মুসলিম জনতার সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করে চলেছি, তাদের সাথে মজবুত সুসম্পর্ক গড়তে ব্যর্থ হয়েছি, বাংলার জমিনে যুগ যুগ ধরে পিছিয়ে পড়া দ্বীনী এবং দুনিয়াবী ন্যায্য অধিকার এবং ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত মুসলিমদের দ্বীনী এবং দুনিয়াবি ন্যায্য অধিকার নিয়ে আমাদের কোন দিনো মাথা ব্যথা হয়নি। দু একজনের হলেও সে ব্যাপারে কার্যকারী কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করিনি।
৪/ দ্বীনী কাজের দোহাইয়ে অর্থকড়ি লাভের জন্য ফাসেক, ফাজের এবং শাসন ও বিচার ব্যবস্থায় দ্বীনকে অবজ্ঞা এবং ভুলন্ঠিত কারী আমীর শ্রেনী লোকদের সাথে সুসম্পর্ক গড়েছি তাদেরকে তোয়াজ করে চলেছি। মসজিদ, মাদরাসা, এবং খানকায় তাদের বড় অংকের অর্থায়নকে দ্বীনের অনেক বড় খেদমত হচ্ছে ভেবে তাদের দ্বারা সংঘটিত দ্বীন বিরোধী কর্মকান্ডকে দিনের পর দিন এড়িয়ে চলেছি। প্রতিবাদ করার সৎসাহসটুকুও আমাদের হয়নি।
ব্যক্তি কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর ক্ষমতাধর লোকদেরকে সীমাতিরিক্ত সমিহা করে আসছি। এসব লোকেরা ব্যক্তি পর্যায়ে দ্বীন মান্য করে, মসজিদ মাদরাসায়, আলেম ওলামাদের হাদিয়া প্রদান করে বলেই এদেরকে খাঁটি মুসলমান বলে সার্টিফাই করেছি। অথচ সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হোক, তারা কখনোই তা কামনা করে না, বরং এব্যাপারে তাদের অন্তরে রয়েছে প্রচন্ড জ্বলন এবং ঘৃণা।
৫/ "আমর বিল মা'রূফ এবং নাহি আনিল মুনকার" এর ফরিজাহ আদায়ের ক্ষেত্রে চরমভাবে বিচ্যুত হয়েছি। দ্বীনের এমন গুরুত্বপূর্ণ ফরজকে বিকৃত করে দ্বীনের ব্যাপারে শৈথিল্যপুর্ণ পথ দাওয়াত ও তাবলীগের কাজকেই এর জন্য যথেষ্ট ভেবে এর উপরই ক্ষেন্ত থেকেছি। মুনকার কাজকে প্রতিহত করার ঈমানের সর্বনিম্ন স্তর "তাগয়ীর বিল কলব" মুনকার ও শরয়ীত বিরোধী কর্মকান্ডকে নির্মুল করার জন্য স্থায়ী এবং কার্যকারী কোন প্লান পরিকল্পনা গ্রহণ করিনি। বরং তাগয়ীর বিল ক্বলব" এর অপব্যাখ্যা ("মনে মনে ঘৃণা করা") করে নাহি আনিল মুনকার এর সর্বনিন্ম দায়িত্বকেও এড়িয়ে চলেছি।
৬/ (ওলা' বারা') মিত্রতার এবং শত্রুতার মানদণ্ড ভুলে গিয়ে বন্ধুকে শত্রু আর শত্রুকে বন্ধু বানিয়েছি।
৭/ ইসলামের অকাট্য ফরজ বিধান ই'দাদ, জিহাদ, কিতাল এবং দিফা' তথা "প্রতিরোধ ব্যবস্থার" ঐশী নেজামকেে উপেক্ষা করে চলেছি, বরং দিনের পর দিন বিভিন্ন ভাবে জিহাদ কিতাল এবং ই'দাদের মত ফরজ বিধানের বিরোধিতায় লিপ্ত রয়েছি।
৮/ আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে যেখানে জামাআ'হবদ্ধ এবং সঙ্গবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন সেখানে বিভিন্ন দলে উপদলে বিভক্ত হয়ে উম্মাহর দেহকে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলেছি।
এভাবে লিখতে গেলে আমাদের অপরাধ নামার তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়ে যাবে তবুও আমাদের অপরাধের শেষ লেখা হবে না।
চলবে ইনশাআল্লাহ....
বাংলাদেশের উলামা-ত্বলাবা এবং দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোসহ সাধারণ মুসলিম জনগোষ্ঠী ঈমানী পরীক্ষার ও অস্তিত্ব রক্ষার একটি কঠিন সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। আমরা এখন দুটি লড়াইয়ের মুখোমুখি হয়েছি। এক হলো ঈমান রক্ষার লড়াই, দুই হলো নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই।
বর্তমান ঘটনাপ্রবাহ থেকে আমরা হয়তো এখনো পর্যন্ত আঁচ করতে পারছিনা যে, বাংলার জমিনে মুসলিম উম্মাহ আগামী দিনগুলোতে কী ধরনের ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে? বর্তমান ঘটনাপ্রবাহ হয়তো আমাদের অনেকের কাছে নিছক ঘটনা কিংবা দুর্ঘটনা বলেই অনুভূত হচ্ছে, অতিত এবং ভবিষ্যতের সাথে এর কোন সূত্র এখনো খুঁজে পাচ্ছি না!! কিন্তু নিকট অতীত তথা উনিশ শতকের ত্রিশের পর ইসলামী ইতিহাস ও ঐতিহ্যের লালনভুমি বুখারা-সমরকন্দের মুসলিমদের করুন পরিণতি সম্পর্কে যাদের সঠিক ধারনা আছে তাঁরা হয়তো অবশ্যই বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে আসন্ন ভয়াবহ বিপদের জন্য একটু হলেও নড়েচড়ে উঠেছেন ??
কিন্তু শত আফসোস আর পরিতাপের বিষয় যে, আমাদের নীতি নির্ধারণকারী রাহবারগণ, দিনের পর দিন যুগের পর যুগ ধরে দ্বীন এবং উম্মাহ্ বার বার যে গর্ত হতে দংশনের শিকার হয়ে আসছে এবং হচ্ছে, তাঁরা ঘুরে ফিরে বার বার সেই গর্তেই নিজেদের আশ্রয় তালাশ করছেন!!? কেন আমরা এখনো পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এরশাদে মোবারক:
"لا يلدغ المؤمن من جحر واحد مرتين"
" মুমিন কখনো এক গর্ত হতে দুবার দংশিত হয় না"। এর বাস্তব নমূনা হতে পারলাম না?
আজ ইলমে ওহীর ধারবাহকগণ কেন এতটা দুর্বল, কেন এতটা অসহায়? কেন এতটা বিপর্যস্ত???
কেনইবা আমরা এমন পরিস্থিতির শিকার হলাম, কিইবা আমাদের অপরাধ? যদি ইনসাফের সাথে আমরা নিজেদের কৃতকর্ম আর তার পরিণাম কুরআন সুন্নাহর কষ্টিপাথরের উপর উঠাই তাহলেই আমাদের এহেন পরিণতির কারণ এবং প্রতিকার বেড়িয়ে আসবে।
আমাদের কৃতকর্মঃ
১/ ইলমে ওহীর তা'লীম ও তাদরীসের পরিধিকে সীমিত করে,(সালাত, যাকাত-সাদাকাত, সিয়াম, হজ্জ-ওমরাহ, নিকাহ-তালাক এর মত ব্যক্তি, পরিবার এবং সর্বোচ্চ সামাজিক পর্যায়ের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়াদির মধ্যে দ্বীনী শিক্ষার পাঠ্যসূচিকে সীমাবদ্ধ করে।) হুদূদ-কিসাস, সিয়ার, জিহাদ, কিতাল, ফিতান-আশরাতুস-সাআ'হ্, আহওয়ালু আখিরিয-যামান, ঈমান এবং নাওয়াকেজে ঈমানের মত গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনের অবিচ্ছেদ্য অংশকে আমরা আমাদের দ্বীনের পাঠ্যসূচি থেকে বিতাড়িত করে দিয়েছি।
২/ ইলমে ওহীর খেদমত কিংবা বাস্তবায়নকে সংকীর্ণ গন্ডি (মসজিদ, মাদরাসা, খানকাহ, সামাজিক কিছু নির্দিষ্ট আচার অনুষ্ঠান এর) ভিতর সীমাবদ্ধ করে ফেলেছি।
৩/ নায়েবে নবীর দাবিদার হয়েও দীন দরদী মেহনতি মজদূর এবং অধিকার বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া সাধারণ মুসলিম জনতার সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করে চলেছি, তাদের সাথে মজবুত সুসম্পর্ক গড়তে ব্যর্থ হয়েছি, বাংলার জমিনে যুগ যুগ ধরে পিছিয়ে পড়া দ্বীনী এবং দুনিয়াবী ন্যায্য অধিকার এবং ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত মুসলিমদের দ্বীনী এবং দুনিয়াবি ন্যায্য অধিকার নিয়ে আমাদের কোন দিনো মাথা ব্যথা হয়নি। দু একজনের হলেও সে ব্যাপারে কার্যকারী কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করিনি।
৪/ দ্বীনী কাজের দোহাইয়ে অর্থকড়ি লাভের জন্য ফাসেক, ফাজের এবং শাসন ও বিচার ব্যবস্থায় দ্বীনকে অবজ্ঞা এবং ভুলন্ঠিত কারী আমীর শ্রেনী লোকদের সাথে সুসম্পর্ক গড়েছি তাদেরকে তোয়াজ করে চলেছি। মসজিদ, মাদরাসা, এবং খানকায় তাদের বড় অংকের অর্থায়নকে দ্বীনের অনেক বড় খেদমত হচ্ছে ভেবে তাদের দ্বারা সংঘটিত দ্বীন বিরোধী কর্মকান্ডকে দিনের পর দিন এড়িয়ে চলেছি। প্রতিবাদ করার সৎসাহসটুকুও আমাদের হয়নি।
ব্যক্তি কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর ক্ষমতাধর লোকদেরকে সীমাতিরিক্ত সমিহা করে আসছি। এসব লোকেরা ব্যক্তি পর্যায়ে দ্বীন মান্য করে, মসজিদ মাদরাসায়, আলেম ওলামাদের হাদিয়া প্রদান করে বলেই এদেরকে খাঁটি মুসলমান বলে সার্টিফাই করেছি। অথচ সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হোক, তারা কখনোই তা কামনা করে না, বরং এব্যাপারে তাদের অন্তরে রয়েছে প্রচন্ড জ্বলন এবং ঘৃণা।
৫/ "আমর বিল মা'রূফ এবং নাহি আনিল মুনকার" এর ফরিজাহ আদায়ের ক্ষেত্রে চরমভাবে বিচ্যুত হয়েছি। দ্বীনের এমন গুরুত্বপূর্ণ ফরজকে বিকৃত করে দ্বীনের ব্যাপারে শৈথিল্যপুর্ণ পথ দাওয়াত ও তাবলীগের কাজকেই এর জন্য যথেষ্ট ভেবে এর উপরই ক্ষেন্ত থেকেছি। মুনকার কাজকে প্রতিহত করার ঈমানের সর্বনিম্ন স্তর "তাগয়ীর বিল কলব" মুনকার ও শরয়ীত বিরোধী কর্মকান্ডকে নির্মুল করার জন্য স্থায়ী এবং কার্যকারী কোন প্লান পরিকল্পনা গ্রহণ করিনি। বরং তাগয়ীর বিল ক্বলব" এর অপব্যাখ্যা ("মনে মনে ঘৃণা করা") করে নাহি আনিল মুনকার এর সর্বনিন্ম দায়িত্বকেও এড়িয়ে চলেছি।
৬/ (ওলা' বারা') মিত্রতার এবং শত্রুতার মানদণ্ড ভুলে গিয়ে বন্ধুকে শত্রু আর শত্রুকে বন্ধু বানিয়েছি।
৭/ ইসলামের অকাট্য ফরজ বিধান ই'দাদ, জিহাদ, কিতাল এবং দিফা' তথা "প্রতিরোধ ব্যবস্থার" ঐশী নেজামকেে উপেক্ষা করে চলেছি, বরং দিনের পর দিন বিভিন্ন ভাবে জিহাদ কিতাল এবং ই'দাদের মত ফরজ বিধানের বিরোধিতায় লিপ্ত রয়েছি।
৮/ আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে যেখানে জামাআ'হবদ্ধ এবং সঙ্গবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন সেখানে বিভিন্ন দলে উপদলে বিভক্ত হয়ে উম্মাহর দেহকে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলেছি।
এভাবে লিখতে গেলে আমাদের অপরাধ নামার তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়ে যাবে তবুও আমাদের অপরাধের শেষ লেখা হবে না।
চলবে ইনশাআল্লাহ....
Comment