মুসলিম নামধারী তাগুত শাসকেরা আজ কোথায়?
হে আমার প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আজকে আপনাদের সাথে কিছু অতি মূল্যবান কথা শেয়ার করবো যা এই নিপীড়িত উম্মাহর কল্যাণে কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি আল্লাহর এই দুর্বল গোলামের কথাগুলো নিয়ে আপনারা চিন্তা ফিকির করবেন।
খুব মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন মুসলিমদের ঘাড়ের উপর বসে থাকা মুরতাদ শাসকদের জুয়া খেলার সীমা কতদূর পৌঁছে গেছে? দিন যতই গড়াচ্ছে ততই তাদের ধোঁকাবাজির মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে। মুসলমানের মুখোশ পরিহিত এই শয়তান শাসকগুলো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সৈন্য পাঠাতো। কখনো বা সন্ত্রাস দমনের নামে আবার কখনোও বা দারিদ্র্য দূরীকরণ কিংবা ত্রাণকর্মসূচির অজুহাতে জাতিসংঘ নামক শয়তানি মিশনে তাদের গোলাম সৈন্যদের প্রেরণ করতো। আসলে এসবের একটাই উদ্দেশ্য ছিল আর তা হচ্ছে ইসলাম ও মুসলিমদের মিটিয়ে দেওয়া। তারা মূলত জাতিসংঘের সামরিক বহরে সৈন্য প্রেরণ করতো মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য, ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য। মুসলিম নামধারী এই তাগুত শাসকেরা মূলত ঐ সমস্ত অঞ্চলেই তাদের সৈন্য প্রেরণ করতো যেই সমস্ত অঞ্চলে ইসলামের সৈনিক মুজাহিদরা দ্বীন কায়েমের জন্য যুদ্ধ করছিল। ইসলাম ও মুসলিমদের বিজয়কে রুখে দেওয়ার জন্য তারা সিরিয়া, সোমালিয়া, মালি, লিবিয়া, কেনিয়া, ইয়েমেনসহ যেই সমস্ত অঞ্চলে মুজাহিদরা দ্বীন কায়েমের জন্য কুফফারদের বিরুদ্ধে তীব্র লড়াই করছিল ঠিক সেই সমস্ত অঞ্চলেই তাদের সিংহভাগ সৈন্য প্রেরণ করতো। আসলে মুসলিম নামধারী এই গাদ্দার শাসক আর কুফফারদের মধ্যে কোনই পার্থক্য নেই। তারা সবাই একই গোয়ালের গরু। তারা সবাই একই নৌকার মাঝি। এখন খেয়াল করুন আমাদের পবিত্র মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস কুফফারদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও চিরন্তন সত্য যে মুসলমানের পোশাকধারী এই তাগুত শাসকেরা কিছু বিবৃতি আর কিছু ত্রাণ ব্যতীত ফিলিস্তিনিদের জন্য কিছু করছে না। কৈ এখন তো তারা ইসলামের পবিত্র ভূমির মর্যাদা রক্ষা করার জন্য তাদের সৈন্য বহর প্রেরণ করছে না? কৈ এখন তো তারা অবৈধ ইসরাইলের বর্বরতা থেকে ফিলিস্তিনি শিশু ও নারীদের রক্ষা করার জন্য তাদের সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করছে না? কোথায় এখন জাতিসংঘ? কোথায় আজ ওআইসি? তারা এখন কেন দানব রক্ত পিপাসু ইসরাইলের বর্বরতাকে সন্ত্রাসী হামলা বলছে না? এখন মুসলিম বিশ্বের মুরতাদ শাসকেরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে কেন? তারা তাদের মনিবদের ভয়ে একটা কথাও বলছে না! কোথায় এখন তাদের বিবেক? নাকি তারা এসব দেখছে না? না তারা অন্ধ! সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে আগ্রাসী পশ্চিমা বিশ্ব সাধারন নিরীহ নিরস্ত্র মুসলিমদের হত্যা করার যে বৈধতা তৈরি করে নিয়েছে, তাতে সন্ত্রাসবাদ দমন তো হবেই না বরং আরো হাজার হাজার আল্লাহ্ প্রেমী সন্ত্রাসী তৈরি হবে। সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে পশ্চিমা কুফফার বিশ্ব ভূমি দখলের যে বৈধতা তৈরি করে নিয়েছে তাতে বিশ্ব শান্ত হবে না বরং আরো অশান্ত হবে। কুফফারদের বাছাই করা এই সমস্ত তথাকথিত মুসলিম নামধারী মুরতাদ শাসকদের সবচেয়ে বড় ধোঁকা হচ্ছে তাদের কারনে আমরা বহু দল-উপদল এবং বিভিন্ন দেশ-উপদেশে বিভক্ত হয়ে পড়েছি। আমরা চাইলেও মুসলিমদের পিঠের উপর বসে থাকা এই সমস্ত তাগুত শাসকদের কারণে ঐ সমস্ত অঞ্চলের নির্যাতিত মুসলিম ভাই ও বোনদের কোন সাহায্যই করতে পারছি না। কারণ একটাই আর তা হচ্ছে আমরা বহু দল-উপদল ও বিভিন্ন সীমান্তে বিভক্ত হয়ে পড়েছি। ইসলাম ও মুসলিমদের বিজয়কে রুখে দেওয়ার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। মুসলিমদের গোলামের জাতিতে পরিণত করতেই এমনটা করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ পুরো বিশ্বের কাছে এই কুফফার ও মুরতাদ শাসকদের জুয়া খেলার ধোঁকা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এই নির্যাতিত উম্মাহ আবার আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। খুব অচিরেই আমরা আবার শেষ বিজয়ের হাসি হাসবো ইনশাআল্লাহ।
কুফফারদের প্রতি আমাদের বার্তাঃ কুফফাররা যতদিন আমাদের মুসলিমদের উপর জুলুম নির্যাতন বন্ধ না করবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। কুফফারদের প্রতি আমাদের বার্তা তোমরা আমাদের পবিত্র ভূমি গুলো ছেড়ে চলে যাও। তোমরা আমাদের মা বোনদের উপর জুলুম নির্যাতন বন্ধ করো। তোমরা আমাদের নিষ্পাপ শিশুদের হত্যা করা বন্ধ করো। তোমরা আমাদের মুসলিম ভূখন্ড গুলোর উপর খবরদারি করা বন্ধ করো। তোমরা আমাদের জলসীমানা গুলো ছেড়ে চলে যাও। তোমরা আমাদের দ্বীন ইসলাম ও আমাদের অধিকারের উপর খবরদারি বন্ধ করো । তোমরা যদি আমাদের উপর আগ্রাসী না হও তবে আমরাও তোমাদের উপর আক্রমণকারী হবো না। তোমরা আমাদের দ্বীন ইসলামকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, তবে আমরাও তোমাদের দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করবো না। যদি তোমার আল্লাহর সৃষ্টিকুলের মাঝে নিকৃষ্ট না হতে চাও তবে আমাদের বার্তাগুলোর মাঝে তোমাদের জন্য অবশ্য অবশ্যই শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে।
মুসলিম ভাইদের প্রতি আমাদের বার্তাঃ হে আমার কলিজার টুকরা ভাইয়েরা আপনারাই সাক্ষী, আজ আমরা কত অসহায় ও নির্যাতিত? আপনাদের সামনে এর হাজার হাজার উদাহরণ রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের দ্বীন ইসলাম ও অধিকার আদায়ের জন্য আমাদের সামনে সর্বশেষ একটা পথই খোলা রয়েছে। আর তা হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া। জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর পথকে বেছে নেওয়া। শারীরিক ও মানসিকভাবে পূর্ণ শক্তি নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। সুযোগ পেলেই আল্লাহর রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন। এখন যেহেতু আমরা জিহাদি তানজিমের সাথে সরাসরি যুক্ত হতে পারছি না, তাই এখন আমরা প্রচুর অনলাইন ও অফলাইনে দাওয়ার কাজ করবো ইনশাআল্লাহ। আমরা কেউই বসে থাকবো না। মনে রাখবেন কাফেররা শুধু মুসলিমদের সামরিকভাবেই মোকাবেলা করবে না, বরং তারা আমাদের বিরুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমেও যুদ্ধ করবে। এক্ষেত্রেও আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের জবাব দিতে পারি। আর আমাদের মাঝে কেউ যদি কোন জিহাদি তানজিমের সাথে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান তবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে তানজিমের সাথে যুক্ত হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ। আমরা যেন নিজেদের ছোট খাটো ভুলের জন্য পরস্পরের প্রতি বিদ্রোহী ভাবাপন্ন না হই। সর্বোপরি আমরা যেন পরস্পরের প্রতি ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আল্লাহর রাস্তায় সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় দাঁড়িয়ে যাই ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে মহান আল্লাহ্ তা'আলার কাছে দোয়া করছি তিনি যেন আমাদের পাগুলোকে কাফেরদের বিরুদ্ধে মজবুত করে দেন। তিনি যেন আমাদের মাজলুম ভাইদের সাহায্য করেন এবং সর্বোপরি আমাদের এই কথাগুলোর উপর আমল করার তাওফীক দান করেন। আমিন ইয়া রব্বাল'আলামিন।
হে আমার প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আজকে আপনাদের সাথে কিছু অতি মূল্যবান কথা শেয়ার করবো যা এই নিপীড়িত উম্মাহর কল্যাণে কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি আল্লাহর এই দুর্বল গোলামের কথাগুলো নিয়ে আপনারা চিন্তা ফিকির করবেন।
খুব মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন মুসলিমদের ঘাড়ের উপর বসে থাকা মুরতাদ শাসকদের জুয়া খেলার সীমা কতদূর পৌঁছে গেছে? দিন যতই গড়াচ্ছে ততই তাদের ধোঁকাবাজির মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে। মুসলমানের মুখোশ পরিহিত এই শয়তান শাসকগুলো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সৈন্য পাঠাতো। কখনো বা সন্ত্রাস দমনের নামে আবার কখনোও বা দারিদ্র্য দূরীকরণ কিংবা ত্রাণকর্মসূচির অজুহাতে জাতিসংঘ নামক শয়তানি মিশনে তাদের গোলাম সৈন্যদের প্রেরণ করতো। আসলে এসবের একটাই উদ্দেশ্য ছিল আর তা হচ্ছে ইসলাম ও মুসলিমদের মিটিয়ে দেওয়া। তারা মূলত জাতিসংঘের সামরিক বহরে সৈন্য প্রেরণ করতো মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য, ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য। মুসলিম নামধারী এই তাগুত শাসকেরা মূলত ঐ সমস্ত অঞ্চলেই তাদের সৈন্য প্রেরণ করতো যেই সমস্ত অঞ্চলে ইসলামের সৈনিক মুজাহিদরা দ্বীন কায়েমের জন্য যুদ্ধ করছিল। ইসলাম ও মুসলিমদের বিজয়কে রুখে দেওয়ার জন্য তারা সিরিয়া, সোমালিয়া, মালি, লিবিয়া, কেনিয়া, ইয়েমেনসহ যেই সমস্ত অঞ্চলে মুজাহিদরা দ্বীন কায়েমের জন্য কুফফারদের বিরুদ্ধে তীব্র লড়াই করছিল ঠিক সেই সমস্ত অঞ্চলেই তাদের সিংহভাগ সৈন্য প্রেরণ করতো। আসলে মুসলিম নামধারী এই গাদ্দার শাসক আর কুফফারদের মধ্যে কোনই পার্থক্য নেই। তারা সবাই একই গোয়ালের গরু। তারা সবাই একই নৌকার মাঝি। এখন খেয়াল করুন আমাদের পবিত্র মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস কুফফারদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও চিরন্তন সত্য যে মুসলমানের পোশাকধারী এই তাগুত শাসকেরা কিছু বিবৃতি আর কিছু ত্রাণ ব্যতীত ফিলিস্তিনিদের জন্য কিছু করছে না। কৈ এখন তো তারা ইসলামের পবিত্র ভূমির মর্যাদা রক্ষা করার জন্য তাদের সৈন্য বহর প্রেরণ করছে না? কৈ এখন তো তারা অবৈধ ইসরাইলের বর্বরতা থেকে ফিলিস্তিনি শিশু ও নারীদের রক্ষা করার জন্য তাদের সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করছে না? কোথায় এখন জাতিসংঘ? কোথায় আজ ওআইসি? তারা এখন কেন দানব রক্ত পিপাসু ইসরাইলের বর্বরতাকে সন্ত্রাসী হামলা বলছে না? এখন মুসলিম বিশ্বের মুরতাদ শাসকেরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে কেন? তারা তাদের মনিবদের ভয়ে একটা কথাও বলছে না! কোথায় এখন তাদের বিবেক? নাকি তারা এসব দেখছে না? না তারা অন্ধ! সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে আগ্রাসী পশ্চিমা বিশ্ব সাধারন নিরীহ নিরস্ত্র মুসলিমদের হত্যা করার যে বৈধতা তৈরি করে নিয়েছে, তাতে সন্ত্রাসবাদ দমন তো হবেই না বরং আরো হাজার হাজার আল্লাহ্ প্রেমী সন্ত্রাসী তৈরি হবে। সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে পশ্চিমা কুফফার বিশ্ব ভূমি দখলের যে বৈধতা তৈরি করে নিয়েছে তাতে বিশ্ব শান্ত হবে না বরং আরো অশান্ত হবে। কুফফারদের বাছাই করা এই সমস্ত তথাকথিত মুসলিম নামধারী মুরতাদ শাসকদের সবচেয়ে বড় ধোঁকা হচ্ছে তাদের কারনে আমরা বহু দল-উপদল এবং বিভিন্ন দেশ-উপদেশে বিভক্ত হয়ে পড়েছি। আমরা চাইলেও মুসলিমদের পিঠের উপর বসে থাকা এই সমস্ত তাগুত শাসকদের কারণে ঐ সমস্ত অঞ্চলের নির্যাতিত মুসলিম ভাই ও বোনদের কোন সাহায্যই করতে পারছি না। কারণ একটাই আর তা হচ্ছে আমরা বহু দল-উপদল ও বিভিন্ন সীমান্তে বিভক্ত হয়ে পড়েছি। ইসলাম ও মুসলিমদের বিজয়কে রুখে দেওয়ার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। মুসলিমদের গোলামের জাতিতে পরিণত করতেই এমনটা করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ পুরো বিশ্বের কাছে এই কুফফার ও মুরতাদ শাসকদের জুয়া খেলার ধোঁকা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এই নির্যাতিত উম্মাহ আবার আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। খুব অচিরেই আমরা আবার শেষ বিজয়ের হাসি হাসবো ইনশাআল্লাহ।
কুফফারদের প্রতি আমাদের বার্তাঃ কুফফাররা যতদিন আমাদের মুসলিমদের উপর জুলুম নির্যাতন বন্ধ না করবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। কুফফারদের প্রতি আমাদের বার্তা তোমরা আমাদের পবিত্র ভূমি গুলো ছেড়ে চলে যাও। তোমরা আমাদের মা বোনদের উপর জুলুম নির্যাতন বন্ধ করো। তোমরা আমাদের নিষ্পাপ শিশুদের হত্যা করা বন্ধ করো। তোমরা আমাদের মুসলিম ভূখন্ড গুলোর উপর খবরদারি করা বন্ধ করো। তোমরা আমাদের জলসীমানা গুলো ছেড়ে চলে যাও। তোমরা আমাদের দ্বীন ইসলাম ও আমাদের অধিকারের উপর খবরদারি বন্ধ করো । তোমরা যদি আমাদের উপর আগ্রাসী না হও তবে আমরাও তোমাদের উপর আক্রমণকারী হবো না। তোমরা আমাদের দ্বীন ইসলামকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, তবে আমরাও তোমাদের দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করবো না। যদি তোমার আল্লাহর সৃষ্টিকুলের মাঝে নিকৃষ্ট না হতে চাও তবে আমাদের বার্তাগুলোর মাঝে তোমাদের জন্য অবশ্য অবশ্যই শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে।
মুসলিম ভাইদের প্রতি আমাদের বার্তাঃ হে আমার কলিজার টুকরা ভাইয়েরা আপনারাই সাক্ষী, আজ আমরা কত অসহায় ও নির্যাতিত? আপনাদের সামনে এর হাজার হাজার উদাহরণ রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের দ্বীন ইসলাম ও অধিকার আদায়ের জন্য আমাদের সামনে সর্বশেষ একটা পথই খোলা রয়েছে। আর তা হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া। জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর পথকে বেছে নেওয়া। শারীরিক ও মানসিকভাবে পূর্ণ শক্তি নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। সুযোগ পেলেই আল্লাহর রাস্তায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন। এখন যেহেতু আমরা জিহাদি তানজিমের সাথে সরাসরি যুক্ত হতে পারছি না, তাই এখন আমরা প্রচুর অনলাইন ও অফলাইনে দাওয়ার কাজ করবো ইনশাআল্লাহ। আমরা কেউই বসে থাকবো না। মনে রাখবেন কাফেররা শুধু মুসলিমদের সামরিকভাবেই মোকাবেলা করবে না, বরং তারা আমাদের বিরুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমেও যুদ্ধ করবে। এক্ষেত্রেও আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের জবাব দিতে পারি। আর আমাদের মাঝে কেউ যদি কোন জিহাদি তানজিমের সাথে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান তবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে তানজিমের সাথে যুক্ত হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ। আমরা যেন নিজেদের ছোট খাটো ভুলের জন্য পরস্পরের প্রতি বিদ্রোহী ভাবাপন্ন না হই। সর্বোপরি আমরা যেন পরস্পরের প্রতি ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আল্লাহর রাস্তায় সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় দাঁড়িয়ে যাই ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে মহান আল্লাহ্ তা'আলার কাছে দোয়া করছি তিনি যেন আমাদের পাগুলোকে কাফেরদের বিরুদ্ধে মজবুত করে দেন। তিনি যেন আমাদের মাজলুম ভাইদের সাহায্য করেন এবং সর্বোপরি আমাদের এই কথাগুলোর উপর আমল করার তাওফীক দান করেন। আমিন ইয়া রব্বাল'আলামিন।
Comment