সম্প্রতি ফিলিস্তিন ইস্যুতে এ-দেশের ত্বাগুত নেতা হাসিনার সংসদে মায়াকান্না আপনারা দেখেছেন। দেখেছেন, ফিলিস্তিনি শিশুর ছবি দেখিয়ে সংসদজুড়ে বাহবা আর উৎসাহ পাওয়ার দৃশ্য। বাহ! ত্বাগুত কবে থেকে মুসলিমদের হিতাকাঙ্ক্ষী হয়ে গেল?
আমি আসলে বুঝতে পারছি না যে, তিনি ফিলিস্তিনি শিশু আর নিহতদের স্মরণে কেন এতো মায়াকান্না করছেন। কেননা এটি তো ফিলিস্তিনের আভ্যন্তরীণ বিষয়। আর এই ত্বাগুত সরকার তো কোনো দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলেন না। যেমনটি আমরা কাশ্মীর ইস্যু ও দিল্লী ইস্যুতে দেখেছি। তবে কি এটি মুসলিম উম্মাহর দরদ থেকে উৎসারিত হওয়া কোনো বক্তব্য না দূরের ইস্যু টেনে এনে দেশের মুসলমানদের উপর করে যাওয়া অপরাধগুলোর উপর পর্দা ফেলে রাখার চতুর চক্রান্ত? আখের হাসিনার এই পলিটিকবাদের শেষ কোথায়!!!
এই তো সেই ত্বাগুত, যে ইহুদি পণ্যগুলো দেশে আমদানি করে ইজরায়েলের মেরুদণ্ডকে শক্তিশালী করছে এবং নিজদেশের ইসলামপন্থীদের দমানোর জন্য তলে তলে ইজরায়েলী প্রযুক্তি ভাগাভাগি করছে। আর আজ নির্লজ্জের মতো জাতির সামনে ফিলিস্তিনিদের হিতাকাঙ্ক্ষী সাজার নাটক করছে??
ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের বড়মাপের মিত্র হল হিন্দুত্ববাদী ভারত। আদর্শ-বিশ্বাস, রীতি-নীতিতে উভয়ে সমপর্যায়ের এবং যুগযুগ ধরে ইসলামের প্রধানতম শত্রু। আর সেই কট্টরপন্থী ভারতের সাথেই কিনা বাংলাদেশ সরকারের দহরমমহরম সম্পর্ক। তাহলে, দিন-রাত যারা ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের হাতকে শক্তিশালী করছে, তারা কেন আজ জাতির সামনে ভালো সাজার নাটক করছে? আখের নিজ দেশের মুসলমানদের রক্ত ঝরিয়ে দূরের ইস্যুতে ভালো সাজার চেষ্টা করা ঈমানদারদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি নয় কী!
গত মার্চ মাসে ত্বাগুত হাসিনার প্রশাসন দেশের মুসলমানদের উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। এতে শহীদ হয়েছে অন্তত দু’ডজন মুসলিম যুবক। এ-আন্দোলনের রেশ ধরে আজ অবধি জেলে ধুঁকছে হাজারো আলেম ও সাহসী তরুণ। ইতিহাস এই অপরাধ কখনো ক্ষমা করবে না। ভোটচোর হাসিনার এতই যদি ইসলাম ও মুসলমানদের প্রতি দরদ থাকে, তাহলে নিজ দেশের মুসলমানদের রক্ত ঝরায় কেন? কেন জিহাদিদের জঙ্গি বলে কারাপ্রকোষ্ঠে কঠোর শাস্তি দেয়? সে আজ মানবতার ধোঁয়া তুলে ফিলিস্তিনিদের জন্য উচ্চ আওয়াজ করছে। কিন্তু যদি আজ ফিলিস্তিনিরা “হাইয়া আলাল জ্বিহাদ” বলে আমেরিকা-ইসরায়েলের উপর আক্রমণ চালায়, তবে কি সে তাঁদেরকে জঙ্গিবাদের তকমা দেয়া থেকে বিরত থাকবে? তাহলে কেন আজ ফিলিস্তিনিদের জন্য এতো উচ্চবাচ্য!
আপনারা জানেন, ফিলিস্তিন ইস্যুতে হাসিনা সরকারের মায়াকান্না নিরেট স্বার্থের রাজনীতি আর অভিব্যক্তি অর্জন বৈ কিছুই নয়। এসব কালক্ষেপণ আর নাটক করে সে হয়তো আর কিছুকাল নিজের গদি টিকিয়ে রাখবে। কিন্তু সেদিন কই যাবে, যেদিন স্বার্থ হাসিলের পর ভারত নিজেই তাকে টিস্যুর মতো ছুঁড়ে ফেলবে? এবং সেদিন কই যাবে, যেদিন মুজাহিদরা তাকে গলায় দড়ি পেচিয়ে কুকুরের মতো টানতে থাকবে? নিশ্চই একদিন আসবে। যেদিন আল্লাহর বিধান আসবে। আর এসব গাদ্দার, প্রতারক, ধোঁকাবাজ খুনিদের স্বপ্নে বাঁধানো তখতেতাউস একের-পর-এক উল্টে পড়বে।
আমি আসলে বুঝতে পারছি না যে, তিনি ফিলিস্তিনি শিশু আর নিহতদের স্মরণে কেন এতো মায়াকান্না করছেন। কেননা এটি তো ফিলিস্তিনের আভ্যন্তরীণ বিষয়। আর এই ত্বাগুত সরকার তো কোনো দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলেন না। যেমনটি আমরা কাশ্মীর ইস্যু ও দিল্লী ইস্যুতে দেখেছি। তবে কি এটি মুসলিম উম্মাহর দরদ থেকে উৎসারিত হওয়া কোনো বক্তব্য না দূরের ইস্যু টেনে এনে দেশের মুসলমানদের উপর করে যাওয়া অপরাধগুলোর উপর পর্দা ফেলে রাখার চতুর চক্রান্ত? আখের হাসিনার এই পলিটিকবাদের শেষ কোথায়!!!
এই তো সেই ত্বাগুত, যে ইহুদি পণ্যগুলো দেশে আমদানি করে ইজরায়েলের মেরুদণ্ডকে শক্তিশালী করছে এবং নিজদেশের ইসলামপন্থীদের দমানোর জন্য তলে তলে ইজরায়েলী প্রযুক্তি ভাগাভাগি করছে। আর আজ নির্লজ্জের মতো জাতির সামনে ফিলিস্তিনিদের হিতাকাঙ্ক্ষী সাজার নাটক করছে??
ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের বড়মাপের মিত্র হল হিন্দুত্ববাদী ভারত। আদর্শ-বিশ্বাস, রীতি-নীতিতে উভয়ে সমপর্যায়ের এবং যুগযুগ ধরে ইসলামের প্রধানতম শত্রু। আর সেই কট্টরপন্থী ভারতের সাথেই কিনা বাংলাদেশ সরকারের দহরমমহরম সম্পর্ক। তাহলে, দিন-রাত যারা ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের হাতকে শক্তিশালী করছে, তারা কেন আজ জাতির সামনে ভালো সাজার নাটক করছে? আখের নিজ দেশের মুসলমানদের রক্ত ঝরিয়ে দূরের ইস্যুতে ভালো সাজার চেষ্টা করা ঈমানদারদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি নয় কী!
গত মার্চ মাসে ত্বাগুত হাসিনার প্রশাসন দেশের মুসলমানদের উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। এতে শহীদ হয়েছে অন্তত দু’ডজন মুসলিম যুবক। এ-আন্দোলনের রেশ ধরে আজ অবধি জেলে ধুঁকছে হাজারো আলেম ও সাহসী তরুণ। ইতিহাস এই অপরাধ কখনো ক্ষমা করবে না। ভোটচোর হাসিনার এতই যদি ইসলাম ও মুসলমানদের প্রতি দরদ থাকে, তাহলে নিজ দেশের মুসলমানদের রক্ত ঝরায় কেন? কেন জিহাদিদের জঙ্গি বলে কারাপ্রকোষ্ঠে কঠোর শাস্তি দেয়? সে আজ মানবতার ধোঁয়া তুলে ফিলিস্তিনিদের জন্য উচ্চ আওয়াজ করছে। কিন্তু যদি আজ ফিলিস্তিনিরা “হাইয়া আলাল জ্বিহাদ” বলে আমেরিকা-ইসরায়েলের উপর আক্রমণ চালায়, তবে কি সে তাঁদেরকে জঙ্গিবাদের তকমা দেয়া থেকে বিরত থাকবে? তাহলে কেন আজ ফিলিস্তিনিদের জন্য এতো উচ্চবাচ্য!
আপনারা জানেন, ফিলিস্তিন ইস্যুতে হাসিনা সরকারের মায়াকান্না নিরেট স্বার্থের রাজনীতি আর অভিব্যক্তি অর্জন বৈ কিছুই নয়। এসব কালক্ষেপণ আর নাটক করে সে হয়তো আর কিছুকাল নিজের গদি টিকিয়ে রাখবে। কিন্তু সেদিন কই যাবে, যেদিন স্বার্থ হাসিলের পর ভারত নিজেই তাকে টিস্যুর মতো ছুঁড়ে ফেলবে? এবং সেদিন কই যাবে, যেদিন মুজাহিদরা তাকে গলায় দড়ি পেচিয়ে কুকুরের মতো টানতে থাকবে? নিশ্চই একদিন আসবে। যেদিন আল্লাহর বিধান আসবে। আর এসব গাদ্দার, প্রতারক, ধোঁকাবাজ খুনিদের স্বপ্নে বাঁধানো তখতেতাউস একের-পর-এক উল্টে পড়বে।
Comment