সরকারের মারাত্নক (মারাত্মক) দুইটি ষড়যন্ত্র।
একটি দেশের মানুষের উপর জোরপূর্বক ক্ষমতায় থাকতে হলে তাদের আগে শিক্ষা ব্যবস্তা(ব্যবস্থা) ও অর্থ নৈতিক (অর্থনীতি) দুর্বল করে দিতে হয়।কারন(কারণ) অশিক্ষিত মানুষের উপর প্রভাব বিস্তার করা খুবই সহজ।তাই এই সরকার শুরু থেকেই দেশের মানুষকে অশিক্ষিত রাখার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যখন পন্য(পর্ণ) ভিডিও দেখা অনলাইনে বন্ধ রেখেছে তখন সরকার এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেই নি।অথচ এটা দেখা হিরোইন খাওয়ার চেয়েও ভয়ানক।যার কারনে(কারণে) যুবকরা এটা দেখে দেখে পড়লেখাতো শেষ হচ্ছেই।উপরন্ত যৌবনও ক্ষয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই না সরকার পড়ালেখা নষ্ট করার জন্য বিগত বছরগুলোতে অবাধে পাশ দেওয়া শুরু করেছে।যার কারনে a- পাওয়া ছাত্ররাও a+পেত। পড়লেখার হার এত কমেছে যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো বিভাগ গুলোতে ছাত্ররা চান্স পেত না।সরকারের অশিক্ষিত রাখার ষড়যন্ত্র ভালোভাবে বাস্তবায়ন করার সবচেয়ে ভালো সুযোগ পেয়ে গেছে করোনার অজুহাত দেখিয়ে। কোন রকম একটা ভালো সুযোগ পাওয়ায় সাথে সাথে দির্ঘদিন(দীর্ঘদিন) স্কুল কলেজ বন্ধ করে রেখেছে।যার ফলে ছেলেমেয়েরা অবাধে খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়েছে।সরকার অশিক্ষিত রাখার আরো একটা ষড়যন্ত্র হলো সহশিক্ষা। একজন মানুষের পেটে প্রচন্ড ক্ষুধা থাকলে যেমন পড়লেখায় মন বসে না।তেমনি যে ছেলের অন্তরে সারাক্ষণ ক্লাসের সুন্দরি মেয়ে নিয়ে চিন্তা থাকে। মেয়েদের প্রতি লোভাতুর থাকে সে কিভাবে পড়ালেখা করবে?
সরকারের দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রঃ
একটা দেশের মানুষকে যখন দারিদ্র্যতার সম্মুখীন করে দেওয়া যাবে তখন মানুষ অভাব অনটনের কারনে "কে ক্ষমতায় আসল আর কে গেল "এ সব নিয়ে কোন চিন্তা চেতনা থাকবে না।তখন মানুষ নিজের পরিবারের অভাব অনটন নিয়েই ব্যাস্ত(ব্যস্ত) থাকবে।তখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করবে না।তাই সরকার দেশের মানুষকে দারিদ্র্য রাখার জন্য বেকারত্বের সংখ্যা বাড়িয়ে দিছে।সরকার বেতন ডবল করার মাধ্যমে দুই তিনজনের চাকরির টাকা একজনকে দিচ্ছে।।যেখানে দুইজন শিক্ষক প্রয়োজন সেখানে দুইজন শিক্ষকের বেতন একজনকে দিয়ে দিচ্ছে। ফলে বাকিরা বেকার থেকে যাচ্ছে।এভাবে সব সেক্টরেই সরকার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। কিছু সেক্টরেতো সরকার ভারতের মানুষকে চাকরি দিয়ে যাচ্ছে। আর এব্যাপারে মন্ত্রিদের প্রশ্ন করা হলে রীতিমত চুপ থাকছে।
সরকার দেশের মানুষকে অভাবী করার জন্য করোনার অজুহাতে দিনের পর দিন লকডাউন দিয়ে ছিলো।কেউ বলবেন অন্যান্য দেশেওতো দিয়েছিলো। যে সব দেশে দিয়ে ছিলো সেসব দেশেতো তারা মানুষকে বড় অংকের ভাতা দিয়েছিলো।কিন্ত বাংলাদেশের সরকার কি দিয়েছিলো?
সরকার দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশ পাচার করে।আর এদিকে দেশের বাজেটের মধ্যে বিশাল ঘাটতি।
সরকার খুব কৌশলে নিজের দলের কর্মীদের দিয়ে মানুষের হাজার হাজার কৌটি(কোটি) টাকা বিভিন্ন ভাবে হাতিয়ে নিচ্ছে।সরকারের যখন টাকার দরকার হয় তখন সরকার নিজের দলের কর্মীদের হাতিয়ে নিয়ে যাওয়া টাকা গুলো সরকার আস্তে আস্তে নিজের পকেটে নিয়ে নেয়।এইযে ক্যাসিনো ব্যবসাইদের(ব্যবসায়ীদের) দ্বারা সরকার কোটি কোটি টাকা আয় করেছে।যখন সরকারের টাকার দরকার হইছে তখন সরকার ক্যসিনো টাকাতো হাত করেছে।ব্যাবসাইদেরকেও ধরেছে।
সরকার আসলে দেশটাকে ভারতের মত করতে চাচ্ছে। ভারতের সরকার উন্নত। আর মানুষ দারিদ্র।ভারতে এমনও জায়াগা আছে যেখানে দুর্ভিক্ষ চলে।অথচ ভারতের সরকার কিভাবে পারমাণবিক বোমা বানাবে সেটা নিয়ে ব্যাস্ত।যে মানুষগুলো দুই মুঠো ভাত কাপড়ের প্রতিশ্রুতি পেয়ে ভোটা দিয়ে সরকার বানায় সেই সরকার জনগনকে(জনগণকে) ক্ষর্ধার্ত(ক্ষুধার্ত) রেখে বোমা বানানোর কাজে ব্যাস্ত(ব্যস্ত)।
বর্তমানে বাংলাদেশর সরকারও একই কায়দায় দেশ চালাচ্ছে।
দেশে আজ নিরব দুর্ভিক্ষ চলে। আজ হাজার হাজার যুবক বেকার।
আজ সরকারি চাকরিজীবিরা ডবল বেতন পেয়ে খুব খুশি। একারনেই তারা চায় সরকার আরও ক্ষমতায় থাকুক।আর এজন্যই কোন আন্দোলন হলে পুলিশ অহেতুক গুলি চালায়।কারন(কারণ) সরকার তার নিজের ক্ষমতা না চাইলেও পুলিশ চায় সরকার ক্ষমতায় থাকুক।
এভাবেই যদি চলতে থাকে এতদিন দেশের সরকার ও সরকারি চাকরীজীবিরা ও বাহিনীরা জোকের মত রক্ত চুষতে থাকতে। আর সাধারন(সাধারণ) জনগন(জনগণ) পুরোই অসহায় গরিব হয়ে যাবে।ফলে অসহায় মানুষগুলোর উপর প্রভার বিস্তার করা সহজ হবে।
একটি দেশের মানুষের উপর জোরপূর্বক ক্ষমতায় থাকতে হলে তাদের আগে শিক্ষা ব্যবস্তা(ব্যবস্থা) ও অর্থ নৈতিক (অর্থনীতি) দুর্বল করে দিতে হয়।কারন(কারণ) অশিক্ষিত মানুষের উপর প্রভাব বিস্তার করা খুবই সহজ।তাই এই সরকার শুরু থেকেই দেশের মানুষকে অশিক্ষিত রাখার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যখন পন্য(পর্ণ) ভিডিও দেখা অনলাইনে বন্ধ রেখেছে তখন সরকার এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেই নি।অথচ এটা দেখা হিরোইন খাওয়ার চেয়েও ভয়ানক।যার কারনে(কারণে) যুবকরা এটা দেখে দেখে পড়লেখাতো শেষ হচ্ছেই।উপরন্ত যৌবনও ক্ষয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই না সরকার পড়ালেখা নষ্ট করার জন্য বিগত বছরগুলোতে অবাধে পাশ দেওয়া শুরু করেছে।যার কারনে a- পাওয়া ছাত্ররাও a+পেত। পড়লেখার হার এত কমেছে যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো বিভাগ গুলোতে ছাত্ররা চান্স পেত না।সরকারের অশিক্ষিত রাখার ষড়যন্ত্র ভালোভাবে বাস্তবায়ন করার সবচেয়ে ভালো সুযোগ পেয়ে গেছে করোনার অজুহাত দেখিয়ে। কোন রকম একটা ভালো সুযোগ পাওয়ায় সাথে সাথে দির্ঘদিন(দীর্ঘদিন) স্কুল কলেজ বন্ধ করে রেখেছে।যার ফলে ছেলেমেয়েরা অবাধে খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়েছে।সরকার অশিক্ষিত রাখার আরো একটা ষড়যন্ত্র হলো সহশিক্ষা। একজন মানুষের পেটে প্রচন্ড ক্ষুধা থাকলে যেমন পড়লেখায় মন বসে না।তেমনি যে ছেলের অন্তরে সারাক্ষণ ক্লাসের সুন্দরি মেয়ে নিয়ে চিন্তা থাকে। মেয়েদের প্রতি লোভাতুর থাকে সে কিভাবে পড়ালেখা করবে?
সরকারের দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রঃ
একটা দেশের মানুষকে যখন দারিদ্র্যতার সম্মুখীন করে দেওয়া যাবে তখন মানুষ অভাব অনটনের কারনে "কে ক্ষমতায় আসল আর কে গেল "এ সব নিয়ে কোন চিন্তা চেতনা থাকবে না।তখন মানুষ নিজের পরিবারের অভাব অনটন নিয়েই ব্যাস্ত(ব্যস্ত) থাকবে।তখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করবে না।তাই সরকার দেশের মানুষকে দারিদ্র্য রাখার জন্য বেকারত্বের সংখ্যা বাড়িয়ে দিছে।সরকার বেতন ডবল করার মাধ্যমে দুই তিনজনের চাকরির টাকা একজনকে দিচ্ছে।।যেখানে দুইজন শিক্ষক প্রয়োজন সেখানে দুইজন শিক্ষকের বেতন একজনকে দিয়ে দিচ্ছে। ফলে বাকিরা বেকার থেকে যাচ্ছে।এভাবে সব সেক্টরেই সরকার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। কিছু সেক্টরেতো সরকার ভারতের মানুষকে চাকরি দিয়ে যাচ্ছে। আর এব্যাপারে মন্ত্রিদের প্রশ্ন করা হলে রীতিমত চুপ থাকছে।
সরকার দেশের মানুষকে অভাবী করার জন্য করোনার অজুহাতে দিনের পর দিন লকডাউন দিয়ে ছিলো।কেউ বলবেন অন্যান্য দেশেওতো দিয়েছিলো। যে সব দেশে দিয়ে ছিলো সেসব দেশেতো তারা মানুষকে বড় অংকের ভাতা দিয়েছিলো।কিন্ত বাংলাদেশের সরকার কি দিয়েছিলো?
সরকার দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশ পাচার করে।আর এদিকে দেশের বাজেটের মধ্যে বিশাল ঘাটতি।
সরকার খুব কৌশলে নিজের দলের কর্মীদের দিয়ে মানুষের হাজার হাজার কৌটি(কোটি) টাকা বিভিন্ন ভাবে হাতিয়ে নিচ্ছে।সরকারের যখন টাকার দরকার হয় তখন সরকার নিজের দলের কর্মীদের হাতিয়ে নিয়ে যাওয়া টাকা গুলো সরকার আস্তে আস্তে নিজের পকেটে নিয়ে নেয়।এইযে ক্যাসিনো ব্যবসাইদের(ব্যবসায়ীদের) দ্বারা সরকার কোটি কোটি টাকা আয় করেছে।যখন সরকারের টাকার দরকার হইছে তখন সরকার ক্যসিনো টাকাতো হাত করেছে।ব্যাবসাইদেরকেও ধরেছে।
সরকার আসলে দেশটাকে ভারতের মত করতে চাচ্ছে। ভারতের সরকার উন্নত। আর মানুষ দারিদ্র।ভারতে এমনও জায়াগা আছে যেখানে দুর্ভিক্ষ চলে।অথচ ভারতের সরকার কিভাবে পারমাণবিক বোমা বানাবে সেটা নিয়ে ব্যাস্ত।যে মানুষগুলো দুই মুঠো ভাত কাপড়ের প্রতিশ্রুতি পেয়ে ভোটা দিয়ে সরকার বানায় সেই সরকার জনগনকে(জনগণকে) ক্ষর্ধার্ত(ক্ষুধার্ত) রেখে বোমা বানানোর কাজে ব্যাস্ত(ব্যস্ত)।
বর্তমানে বাংলাদেশর সরকারও একই কায়দায় দেশ চালাচ্ছে।
দেশে আজ নিরব দুর্ভিক্ষ চলে। আজ হাজার হাজার যুবক বেকার।
আজ সরকারি চাকরিজীবিরা ডবল বেতন পেয়ে খুব খুশি। একারনেই তারা চায় সরকার আরও ক্ষমতায় থাকুক।আর এজন্যই কোন আন্দোলন হলে পুলিশ অহেতুক গুলি চালায়।কারন(কারণ) সরকার তার নিজের ক্ষমতা না চাইলেও পুলিশ চায় সরকার ক্ষমতায় থাকুক।
এভাবেই যদি চলতে থাকে এতদিন দেশের সরকার ও সরকারি চাকরীজীবিরা ও বাহিনীরা জোকের মত রক্ত চুষতে থাকতে। আর সাধারন(সাধারণ) জনগন(জনগণ) পুরোই অসহায় গরিব হয়ে যাবে।ফলে অসহায় মানুষগুলোর উপর প্রভার বিস্তার করা সহজ হবে।
Comment