Announcement

Collapse
No announcement yet.

বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেডের আরেক নাম, "মুভ ফাউন্ডেশন"!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেডের আরেক নাম, "মুভ ফাউন্ডেশন"!

    বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেডের আরেক নাম, "মুভ ফাউন্ডেশন"!


    যত নাজুকতার সাথেই হোক, বর্তমান বিশ্বে(বিশেষ করে এই উপমহাদেশে) দ্বীন ও শরীয়তের যতটুকুই সংরক্ষিত আছে, তাতে ক্বাওমী মাদরাসাগুলোর অবদান অনস্বীকার্য। শত শত বছর ধরে এই ক্বাওমী মাদরাসাগুলোই দ্বীন ও ঈমানের পাহারাদারী করে আসছে। শুধু উপমহাদেশেই নয় বরং,সারাবিশ্বে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে দেওবন্দী চেতনার ধারক,বাহক, দ্বীন ও শরীয়তের পাহারাদার এ সকল ক্বাওমী মাদরাসা। সময় ও যুগের সাথে মিল রেখে, নির্যাতিত উম্মাহর মুক্তির সঠিক পথ নির্ণয়ে দেওবন্দ এবং দেওবন্দী চেতনাধারী আলেমদের মাঝে বিদ্যমান উদাসীনতা ও ফিকরী ইনহিতাতের (অবনতির) কথা মাথায় রাখার পরও দ্ব্যর্থহীন ভাবে যে সত্যটি স্বীকার করতেই হয় তা হলো, খেলাফতে উসমানিয়ার পতনের পর সারা বিশ্বে বিশেষত এই উপমহাদেশে দ্বীন ও শরীয়তের নিভু নিভু প্রদীপের গোড়ায় এই দেওবন্দী উলামায়ে কেরামই জ্বালানী সংগ্রহ করে আসছেন। ইলমে দ্বীনের বার্তা তারাই পৌঁছে দিচ্ছেন উম্মাহর ঘরে ঘরে। এবং আল্লাহর রহমতে এখনও তারা সেই খেদমত আঞ্জাম দিয়েই যাচ্ছেন। তাই কুফফার বিশ্বের দৃষ্টি অনেক আগ থেকেই নিবদ্ধ হয়ে আছে ক্বাওমী মাদরাসাগুলোর প্রতি। যে কোনো মূল্যেই তারা চায় ক্বাওমী মাদরাসাগুলো বন্ধ করে দিতে।কখনো আর্থিক উৎসের মুলে আঘাত হেনে, কখনো বা ক্বাওমী মাদরাসাগুলোকে জঙ্গীবাদের আস্তানা বলে তারা নিজেদের এই হীন স্বার্থ চরিতার্থ করতে চেয়েছে।
    কিন্তু আল্লাহ তা'আলা তাদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে এখনো পর্যন্ত এর গতিধারাকে অক্ষুণ্ণ রেখেছেন।

    বর্তমানে চক্রান্তের যে শিরোনামে তারা সফলতার আশ্বাস পাচ্ছে তা হলো" মুভ ফাউন্ডেশন"
    মুভ ফাউন্ডেশনের মূল উদ্দেশ্য হলো, ক্বাওমী শিক্ষার্থীদের মন-মস্তিষ্ক থেকে ক্বাওমী চেতনার মূলৎপাটন ঘটিয়ে দ্বীনি বিশ্বাসের উপর মানবতাবোধকে বড় করে দেখানো।
    সে লক্ষ্য বাস্তবায়নের দৃঢ় সংকল্প নিয়েই প্রায় সাত বছর যাবত বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছে মুভ ফাউন্ডেশন।

    মুভ ফাউন্ডেশন কী??
    Move Foundation (মুভ ফাউন্ডেশন) হচ্ছে জার্মানী (ক্রুসেডার)খৃস্টানদের দ্বারা পরিচালিত ও জাতিসঙ্ঘের ইউনিডেপ সংস্থার অর্থ সহযোগিতায়, তরুণদের নিয়ে চালিত বিশ্বব্যাপী একটি অলাভজনক সামাজিক কল্যাণমূলক (তাদের ভাষায়)সংস্থা। যার শাখা-প্রশাখা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকলেও বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও মিশরে তাদের কার্যক্রম খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে সফলতার পানে।

    বাংলাদেশে মুভ ফাউন্ডেশন ও তার মহাপরিচালক:
    বাংলাদেশে মুভ ফাউন্ডেশনের গোড়াপত্তন হয় ২০১৩ সালে জনাব সাইফুল হকের হাত ধরে।
    ঢাকার নামি-দামি কিছু কাওমী মাদরাসা ও কলেজ-ভার্সিটির সরলমনা মেধাবী স্টুডেন্টদের নিয়ে ২০১৫ সালে তাদের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। তারপর আর থেমে থাকেনি তাদের পথ চলা।
    সূচনা থেকেই বাংলাদেশস্থ জার্মানী রাস্ট্রদূতের ব্যবস্থাপনায় গড়ে ওঠে এই মুভ ফাউন্ডেশন।
    এখনো পর্যন্ত সংগঠনটির মহাপরিচালক হিসেবে জনাব সাইফুল হককেই দেখানো হচ্ছে। জানা যায় সে একাধারে জাপানের পররাস্ট্র মন্ত্রণালয় ও ন্যাদারল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করে এসেছে।
    যে কি-না সারাজীবন বহির্বিশ্বের বিভিন্ন ক্রুসেডার রাস্ট্রগুলোর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করে এসেছে, সেই যখন ফাউন্ডেশনটির মহাপরিচালক তখন অনুমান করা সহজ যে, ফাউন্ডেশনটির শিকড় কতটা গভীরে ! অদূর ভবিষ্যতে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে আত্মপ্রকাশ করতে পারে বাংলাদেশের ইসলাম ও মুসলিমদের জন্যে!

    তাদের ভাষায় মুভের উদ্দেশ্য:
    তাদের ভাষ্যমতে, স্বাস্থ্য সচেতনতা, সামাজিক সম্প্রীতি, আর্ত মানবতার সুস্থ সেবাদান, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো সহ দারিদ্র পীড়িত মানুষদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করাই তাদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
    নিজেদের এই দাবির যথার্থতা প্রমাণ করতে বিভিন্ন সময় তাদেরকে জনসেবা মূলক বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হয়েছে।
    বিশেষ করে করোনাকালীন লকডাউনে তারা বেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।সাধারণ দরিদ্র মানুষদের মাস্ক বানানো শিখিয়ে আর্থিক দৈন্যদশা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছে।
    ২১শে মে ২০২০ সালে,দৈনিক যুগান্তরের এক প্রতিবেদনে ওঠে আসা তথ্যমতে -""করোনা দুর্যোগের শুরুতেই ঢাকা ও সিলেটের ডাক্তার, পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য ১০০টি এন ৯৫ মাস্ক ও ১০ বক্স গ্লাভস উপহার দিয়েছে মুভ ফাউন্ডেশন।
    এ ছাড়া ঢাকা ও বি-বাড়িয়ার আলেম-উলামা,ছাত্র,রাজনৈতিক কর্মীসহ ১৭৫টি পরিবারকে খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা প্রদান এবং সাড়ে সাতশ দুস্থ ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করেছে। পাশাপাশি রাজধানীর রাজারবাগ,মায়াকানন ও কদমতলায় লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নবিত্তদের জন্য সবুজমুখী লেডিস ক্লাবের সহযোগিতায় পাঁচ টাকা কেজির দিনব্যাপী সবজি হাট-এর মাধ্যমে তরিতরকারি বিতরণ করেছে।""
    এবং এ সকল তথ্য নিজেদের ফেইসবুক পেইজে ফলাও করে সমাজে নিজেদের ক্রেডিবিলিটি অর্জনের প্রয়াস চালিয়েছে।

    মুভের আসল উদ্দেশ্য:
    তবে অনুসন্ধানী দৃষ্টি ফেরালে যে চিত্রটি সামনে আসে তা যে কোনো বিবেকবান মুসলিমকে আতঙ্কিত করে তোলে।
    মূলত বাংলাদেশী মুসলিমদের ইসলামী মূল্যবোধ বিনষ্ট করার জন্য মৌলিকভাবে চারটি লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে মুভ ফাউন্ডেশন।
    তার মধ্যে দুইটি ব্যপকভাবে সর্বসাধারণের জন্য হলেও বাকি দুটি বিশেষভাবে কাওমী শিক্ষার্থীদের কেন্দ্র করে।
    এক. বাংলাদেশস্থ সাধারণ মুসলিমদের মাঝে মডারেট ইসলামের বীজ বপন করা।এবং পশ্চিমাদের তৈরী করা নতুন ইসলামের বাজারজাত করা।
    দুই.ঈমান ও কুফরের মাঝে চলমান যুদ্ধে মুসলিম তরুণদেরকে ক্রুসেডের পূর্ণাঙ্গ সহযোগী রূপে গড়ে তোলা।
    তিন. ক্বাওমী শিক্ষা সিলেবাসের সংস্করণ।
    চার.ক্বাওমী শিক্ষার্থীদের আধুনিকায়ন।
    তাদের তৈরীকৃত ভিডিও,লেখা ও বিভিন্ন প্রোগ্রামে প্রদত্ত একাধিক লেকচার থেকে এটি স্পষ্টরূপে প্রতীয়মান হয় যে, সামাজিক কল্যাণে নয়;মূলত উপরোক্ত চারটি উদ্দেশ্যের বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করেই তারা এ দেশে কাজ করে যাচ্ছে।
    নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে তারা লিখেছে,তাদের মূল আগ্রহ হলো, ক্বাওমী মাদরাসার ছাত্র ও আলেম-উলামা। তাদের ভাষ্যমতে তারা মাদরাসার ছাত্রদের সামাজিক বিচ্ছিন্নতা দূর করতে খুবই আগ্রহী।
    ক্বাওমী মাদরাসায় তাদের এজেন্ডা সম্পর্কে সাইফুল হক নিজে লিখেছে, "রক্ষণশীল ক্বাওমী ছাত্রদের নিকট পৌঁছাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে মুভ ফাউন্ডেশন। ধর্মবিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা এই অনিয়ন্ত্রিত শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়নের জন্য অভ্যন্তরীণ সমর্থন তৈরী করছে মুভ ফাউন্ডেশন।
    মুভের নিজস্ব সাইটে " চেইঞ্জিং দ্যা লেইঞ্চ" শিরোনামের একটি সাক্ষাৎকারে জনাব সাইফুল হক এই আধুনিকায়নের ব্যখ্যা তুলে ধরেছে এভাবে:
    "ক্বাওমী শিক্ষার্থীরা সংস্কার শব্দটি পছন্দ করে না, তাই আমরা তাদের সামনে আধুনিকায়ন শব্দটি ব্যবহার করবো। আমরা যদি প্রাথমিকভাবে বিতর্কিত মৌলিক কিছু বিষয় এড়িয়ে প্রাসঙ্গিক বিষয়ের লেজ ধরে ধাপে ধাপে অগ্রসর হই তাহলে আশা করা যায়, এক সময় তারা নিজেরাই মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।যেমন, পরিবার পরিকল্পনা নিয়ে তাদের সাথে আমরা সরাসরি কথা বলতে পারবো না।কারণ তারা তা মেনে নিবে না। তাই আমাদেরকে প্রাথমিক বিষয় নিয়ে ধীরে ধীরে অগ্রসর হতে হবে।অর্থাৎ ক্বাওমী মাদরাসার বিদ্যমান অবকাঠামো ভেঙে দিয়ে পশ্চিমা চিন্তাধারার বীজ বপন করাকেই তারা আধুনিকায়ন বলে আখ্যায়িত করছে।

    গত ৮ এ মার্চ ২০২০ সালে স্কুল-কলেজের স্টুডেন্টদের নিয়ে ২ ঘণ্টাব্যাপী একটি ক্লাসের ব্যবস্থা করে মুভ ফাউন্ডেশন। যার আলোচ্য বিষয় ছিলো"ক্লাস থেকে শুরু করে সামাজিক মাধ্যমে সার্ফিং, যৌন হয়রানী ও মৌলবাদীতা ধীরে ধীরে আমাদের সক্রিয় সু-নাগরিক হওয়ার অধিকার গ্রাস করছে।
    মূলত শিক্ষার্থীদের মনে ক্বাওমী উলামা-ত্বলাবার প্রতি বিদ্বেষের শিকড়কে শক্তিশালী করাই ছিলো ক্লাসটির মূল লক্ষ্য।

    তাদের ওয়েবসাইট ঘাটলে দেখা যায়, তারা Amman Youth Declaration-25 (আম্মান ইউথ ডিক্লেয়ারেশন-২৫)এর বাস্তবায়নের কথা বলে।
    মূলত এটি হলো, তথাকথিত উগ্রবাদ দমনের নামে মুসলিম তরুণদের চলমান ক্রুসেডের পূর্ণাঙ্গ সহযোগী রূপে গড়ে তোলা।
    ২০১৫ সালের ২১ও২২শে আগস্ট জর্দানের রাজধানী আম্মানে কুফফার জোট জাতিসঙ্ঘ এবং জর্দান সরকারের যৌথ উদ্যোগে দুইদিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত এক প্রোগ্রামে গৃহীত হয় আম্মান ইউথ ডিক্লেয়ারেশন। যেখানে গ্রহণ করা হয়, কথিত উগ্রবাদ দমনের নামে ইসলামকে বিকৃত করার কাজে মুসলিম তরুণদের যুক্ত করার নানা পদক্ষেপ।

    ২০১৮ সালের অক্টোবরে হোটেল সোনারগাঁয়ে "Move Workshop On Misinformation Management" (মুভ ওয়ার্কশপ অন মিসিং ফরমেশন ম্যানেজমেন্ট) নামে অনুষ্ঠিত একটি প্রোগ্রামে তাদের পার্টনার ছিলো, আমেরিকার Newseumed (এস্টেট ডিপার্টমেন্ট) এই অনুষ্ঠানে দেশের মডারেট ইসলাম সমর্থকেরা থাকলেও মূল বক্তা আসে খোদ আমেরিকা থেকে।

    ২০১৬ সালের ২৭-এ আগস্ট মুভ ফাউন্ডেশনের Work Shope On Tolerance Respect £ Peacee (সহনশীলতা শ্রদ্ধাবোধ ও শান্তি বিষয়ক কর্মশালা) অনুষ্ঠানে দেখা যায়, দেশের নামকরা প্রতিষ্ঠান মাদানী নগর মাদরাসার ছাত্র মঞ্জুরুল হক স্বীকারোক্তি দিচ্ছে"আমাদের একমাত্র পরিচয় হওয়া উচিত আমরা মানুষ! কারণ আমরা যদি মুসলিম পরিচয় দেই তাহলে আমাদের সাথে ১৫০ কোটি লোক পাবো। আর যদি আমাদের পরিচয় হয় আমরা মানুষ, তাহলে পুরো পৃথিবীর ৬০০ কিংবা ৭০০ কোটি মানুষকে আমরা সাথে পাবো!"
    তার মানে ধর্মের চেয়ে সহনশীলতাই তার কাছে অগ্রগণ্য। এটাই মুভের উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্যে তারা অনেকাংশেই সফল।

    আমাদের উদাসীনতা ও গাফলতের সুযোগ নিয়ে ইসলামী মূল্যবোধ বিনষ্ট করতে এভাবেই চূড়ান্ত সফলতার পানে এগিয়ে যাচ্ছে একটি সু-কোশলী ঈমান বিধ্বংসী আমেরিকান-জার্মানীর যৌথ সংস্থা।
    যা আমাদের ক্বাওমী অঙ্গনে যে কোনো সময় আত্মপ্রকাশ করতে পারে বিষধর সাপ হয়ে।

    কওমী আলেম-উলামা যদি এখনই এদের বিরুদ্ধে জনগণকে সতর্ক না করেন তাহলে অচিরেই এমন এক দিন এসে উপস্থিত হবে যেদিন তাদেরকে প্রতিহত করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।

  • #2
    এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে-

    মুভ ফাউন্ডেশন আর্কাইভ||কওমি অঙ্গনে ক্রুসেডারদের বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন||প্রথম প্রকাশ
    https://82.221.139.217/showthread.ph...B%26%232477%3B

    মুভ ফাউন্ডেশন || কওমি অঙ্গনে ক্রুসেডারদের বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন || মুভের কর্মকৌশল Ummah News
    https://82.221.139.217/showthread.ph...%3B-Ummah-News
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ! অনেক সুন্দর লিখেছেন।

      কওমী আলেম-উলামা যদি এখনই এদের বিরুদ্ধে জনগণকে সতর্ক না করেন তাহলে অচিরেই এমন এক দিন এসে উপস্থিত হবে যেদিন তাদেরকে প্রতিহত করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।

      আমাদের উচিত মুভ ফাউন্ডেশন সম্পর্কে বেশি বেশি উম্মাহকে সতর্ক করা। আল্লাহ আমাদের তাউফিক দান করুন।
      মুহতারাম পোস্টকারী ভাইয়ের ইলমে ও আমলে বারাকাহ দান করুন। আমিন।
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        তাদেরকে প্রতিহত করার সাথে সাথে মুভ মুফতি ও তাদের দোসরদেরও প্রতিহত করা উচিত।
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          আলহামদুলিল্লাহ,, [[ আল্লাহ আপনাদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন ]] ইদানীং কওমির বহু ছাত্র ভাইয়েরা জাগতিক দেন(ধ্যান) ধারণার দিকে ঝুকে যাচ্ছে!! আর মুভ সেই উদ্যোগগুলোকে খুব বেশি কদর করে, এবং অর্থায়ন করে। ফলে বিদেশি টাকার বহর দেখে আরো নতুন নতুন ছাত্ররা মুভের চক্রান্তে জড়িয়ে যায়।
          [[[ আমাদের ভাইদের প্রতি অনুরোধ,, মুভের বিদেশি লাল কুকুরদের উপর বড় ধরণের একটা আক্রমণ করা হোক। যাতে করে দেশীয় আধা বুদ্ধিজীবীরা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে বেড়ায়]]]
          اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

          Comment


          • #6
            মুভের টার্গেট এখন স্রেফ কওমি অঙ্গন। কওমিরা ধ্বংস হয়ে গেলে বাকীদের ধ্বংস করা অতি সহজ কাজ। তাই কওমিদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মুভের পক্ষে নেওয়া হচ্ছে। আর এতে কিছু স্বার্থপর আলিমরা নিজেদের আখির ঘোচানোর ধান্দায় ঈমান বিক্রি দিচ্ছে।
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment

            Working...
            X