গোটা পৃথিবী যখন পাপ, পঙ্কিলতায় ভরপুর ছিল,তখনই মানবতার মুক্তির পয়গাম নিয়ে আগমন করলেন নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
দিকে দিকে জাহিলিয়াতের নখর থাবা। যে একটু প্রতাপশালী, সে-ই সমাজের প্রভু সেজে বসতো দূর্বলের উপর। ছিল না কোনো মানুষত্ব। সেই সময় নেতারাই ছিল সমাজের বিধানদাতা,আইনপ্রনেতা । তাদের নিকট আল্লাহকে প্রভু, বিচারক, এক উপাস্য হিসাবে মেনে নেওয়াটা ছিল খুব কষ্টকর ও লজ্জাজনক। শত কষ্ট করে সেই সময় তাওহীদের বানী ছড়াতে শুরু করলেন মানবতার মহা মানব নবী মুস্তফা (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। হাজারো কষ্ট সহ্য করে, তাদের দেখানো লোভ লালসা উপেক্ষা করে আল্লাহর দেওয়া আদেশ অনুপাতে দ্বীনের দাওয়াত ছড়াতে লাগলেন জাহিলি সমাজের আনাচে কানাচে। ধীরে ধীরে এক আল্লাহর কাছে হাতে গুণা কয়েক নিরীহ মানুষ আত্মসমর্পণ করলো।(যার ফলে ইতিহাসের পাতায় তারাই হলো শ্রেষ্ঠ মানব)। তখন যেন জাহিলি সমাজের নেতাদের গায়ে আগুণ প্রজ্বলিত হতে লাগল। বৃদ্ধি করলো জুলুম নির্যাতন। আরো কতকিছু! কারণ একটাই, এই দাওয়াত ছিল মানুষের গোলামী ছেড়ে এক আল্লাহর গোলামী করা। বিশ্বজুড়ে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা।
আমরা যখন আমাদের সমাজের দিকে তাকাই, তখন দেখতে পাই যে, বর্তমান বিদ্যমান সমাজে ও জাহিলিয়াত রন্দ্রে রন্দ্রে পৌঁছে গেছে। আল্লাহর সার্বভৌমত্ব জনগণের বলে প্রচার করে। এবং সংসদে বিধান রচনা করে, ইত্যাদি।
তার প্রতিবাদে যখন কেউ এক আল্লাহর দিকে আহ্বান করে, তখন তার উপর নেমে আসে নির্যাতন, অত্যাচার, মিথ্যা মামলা, হামলা। কারণ গড়ে উঠা জাহিলিয়াত চায় না বিশ্বজুড়ে আবার খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা হোক।
তাই সকল মুসলিমদের উচিত, পূর্বের ন্যায় বর্তমানেও সব বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে, দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাওয়া।
(নুসরাত আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আর বিজয় " কুন " এর অপেক্ষায়)
দিকে দিকে জাহিলিয়াতের নখর থাবা। যে একটু প্রতাপশালী, সে-ই সমাজের প্রভু সেজে বসতো দূর্বলের উপর। ছিল না কোনো মানুষত্ব। সেই সময় নেতারাই ছিল সমাজের বিধানদাতা,আইনপ্রনেতা । তাদের নিকট আল্লাহকে প্রভু, বিচারক, এক উপাস্য হিসাবে মেনে নেওয়াটা ছিল খুব কষ্টকর ও লজ্জাজনক। শত কষ্ট করে সেই সময় তাওহীদের বানী ছড়াতে শুরু করলেন মানবতার মহা মানব নবী মুস্তফা (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। হাজারো কষ্ট সহ্য করে, তাদের দেখানো লোভ লালসা উপেক্ষা করে আল্লাহর দেওয়া আদেশ অনুপাতে দ্বীনের দাওয়াত ছড়াতে লাগলেন জাহিলি সমাজের আনাচে কানাচে। ধীরে ধীরে এক আল্লাহর কাছে হাতে গুণা কয়েক নিরীহ মানুষ আত্মসমর্পণ করলো।(যার ফলে ইতিহাসের পাতায় তারাই হলো শ্রেষ্ঠ মানব)। তখন যেন জাহিলি সমাজের নেতাদের গায়ে আগুণ প্রজ্বলিত হতে লাগল। বৃদ্ধি করলো জুলুম নির্যাতন। আরো কতকিছু! কারণ একটাই, এই দাওয়াত ছিল মানুষের গোলামী ছেড়ে এক আল্লাহর গোলামী করা। বিশ্বজুড়ে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা।
আমরা যখন আমাদের সমাজের দিকে তাকাই, তখন দেখতে পাই যে, বর্তমান বিদ্যমান সমাজে ও জাহিলিয়াত রন্দ্রে রন্দ্রে পৌঁছে গেছে। আল্লাহর সার্বভৌমত্ব জনগণের বলে প্রচার করে। এবং সংসদে বিধান রচনা করে, ইত্যাদি।
তার প্রতিবাদে যখন কেউ এক আল্লাহর দিকে আহ্বান করে, তখন তার উপর নেমে আসে নির্যাতন, অত্যাচার, মিথ্যা মামলা, হামলা। কারণ গড়ে উঠা জাহিলিয়াত চায় না বিশ্বজুড়ে আবার খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা হোক।
তাই সকল মুসলিমদের উচিত, পূর্বের ন্যায় বর্তমানেও সব বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে, দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাওয়া।
(নুসরাত আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আর বিজয় " কুন " এর অপেক্ষায়)
Comment