বর্তমানে অনেক মুসলিম এরদোয়ানকে ভালো মনে করেন। এমনকি অনেকে তাকে সুলতান এরদোয়ান বলে সম্বোধন করে থাকেন। নাউযুবিল্লাহ।
আপনি একটু চিন্তা করুন,
এরদোয়ান দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পরও কী সে ১ ইঞ্চি জায়গায়ও ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে!?
অবশ্যই উত্তর হবে 'না' ।
এই সত্য কথাটা শুনার পর অনেকেই লুজান চুক্তির কথা বলবেন। এখন আমার প্রশ্ন হলো:
এরদোগানের কাছে কী ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করার চেয়ে লুজান চুক্তি রক্ষা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
এখন অনেকেই একটা অদ্ভুত কথা বলবেন; সেটা হলো: "এরদোয়ান বাধ্য হয়ে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না। এরদোয়ান যদি শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে যায়, তাহলে আশেপাশের সব দেশ তার বিরুদ্ধে চলে যাবে। তাহলে সে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারবে না।
" এখন আমার কথা হলো: কিসের বাধ্যবাধকতা তাকে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে বাঁধা দিচ্ছে?! যদি অন্যান্য কুফফার দেশগুলোর ভয়ই এর কারণ হয়ে থাকে, তাহলে তার জেনে রাখা উচিত যে মুসলিমরা আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করলে, মুসলিমরা বিজয়ী হবেই।
মুমিনদের আল্লাহ তায়ালা কাফেরদের উপর বিজয়ী করবেনই। মুমিনদের সংখ্যা কাফেরদের তুলনায় যতই কম হোক না কেন!!
আল্লাহর উপর আস্থা-ভরসা রেখে সোমালিয়ায় আল-শাবাব ও আফগানিস্তানের তালেবানরা সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে বিরাট জায়গা দখল করেছে এবং ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি তাদের অবস্থা দিন দিন উন্নতি হচ্ছে। একই ভাবে মালি, মধ্য আফ্রিকা, সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইত্যাদি দেশের মুজাহিদরা সশস্ত্র জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছে এবং আল্লাহর কালেমাকে উঁচু করছে। অথচ তাদের সংখ্যা তুরস্কের সেনাবাহিনীর তুলনায় খুবই কম এবং তাদের অস্ত্রও খুবই অল্প। এরপরেও তারা বিরাট কাফের জোটের বিরুদ্ধে বিজয়ী হচ্ছে। মূলত আল্লাহর উপরে আস্থাই তাদের বিজয়ী করছে।
তাই আশেপাশের কুফফার দেশেগুলোর ভয় ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা না করা, একেবারে অযুক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য একটা কথা।
এখন অনেকে বলবে, "এরদোগানের ভালো কাজগুলো কী দেখেন না!"
এখন আমার কথা হচ্ছে," এরদোয়ান মুসলিমদের পক্ষে হাতে গোনা অল্প কয়েকটা উপকার করেছে। আর মুসলিমদের পক্ষে সামান্য কয়েকটা কথা বলেছে। কিন্তু এই সামান্য কারণে অবুঝ মুসলিমরা তাকে নিজেদের নেতা, সুলতান ভাবা শুরু করেছে।
অথচ মজলুম মুসলিমদের অনেক কাফেররাই আর্থিক সাহায্য করে থাকে, এমনকি অনেক সময় বড় বড় কাফের নেতাও মজলুম মুসলিমদের পক্ষে কথা বলে থাকে। তাই বলে তারা আমাদের নেতা, সুলতান বা আস্তা ভাজন কেউ না। ঠিক তেমনি এরদোয়ানও।
আর ইসলাম, মুসলমান এবং মুজাহিদদের বিরুদ্ধে এরদোগানের দেশ তুরস্ক সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত। ইহুদি- খ্রিস্টানদের পক্ষে নিয়ে সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মুজাহিদদের বিরুদ্ধে তুরস্কের সৈন্যরা যুদ্ধ করছে। তার দেশ তুরস্ক ক্রুসেডার জোট ন্যাটো এবং কুফফার জোট জাতিসংঘের সদস্য। যারা নিয়মিত ইসলাম, মুসলিম ও মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। আর এরদোগান হলো এই তুরস্কেরই প্রধান নেতা।
তাই কিভাবে সে আমাদের সুলতান হতে পারে!!? কিভাবে সে মুসলিমদের আস্থাভাজন হতে পারে!!?
সর্বশেষ কথা হচ্ছে এরদোগানের মতো কুফরী গণতন্ত্রাতিক ও ইসলাম বিরোধী নেতাদের সমর্থন না করে, উম্মাহর বীর মুজাহিদদের নেতাদের সমর্থন করুন। তাদেরকে নিজেদের নেতা মনে করুন।
এরদোগানের বিরুদ্ধে কথা বললেই যে সকল এরদোয়ানের অন্ধ ভক্তরা আমাদের আরব বা সৌদি আরবের দালাল বলে অপবাদ দিয়ে থাকেন, তাদের জেনে রাখা দরকার যে, আমরা যেভাবে এরদোয়ানের বিরোধীতা করি, ঠিক তেমনিভাবে সৌদি আরব বা অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের সরকারদেরও বিরোধীতা করি।
আপনি একটু চিন্তা করুন,
এরদোয়ান দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পরও কী সে ১ ইঞ্চি জায়গায়ও ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে!?
অবশ্যই উত্তর হবে 'না' ।
এই সত্য কথাটা শুনার পর অনেকেই লুজান চুক্তির কথা বলবেন। এখন আমার প্রশ্ন হলো:
এরদোগানের কাছে কী ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করার চেয়ে লুজান চুক্তি রক্ষা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
এখন অনেকেই একটা অদ্ভুত কথা বলবেন; সেটা হলো: "এরদোয়ান বাধ্য হয়ে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না। এরদোয়ান যদি শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে যায়, তাহলে আশেপাশের সব দেশ তার বিরুদ্ধে চলে যাবে। তাহলে সে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারবে না।
" এখন আমার কথা হলো: কিসের বাধ্যবাধকতা তাকে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে বাঁধা দিচ্ছে?! যদি অন্যান্য কুফফার দেশগুলোর ভয়ই এর কারণ হয়ে থাকে, তাহলে তার জেনে রাখা উচিত যে মুসলিমরা আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করলে, মুসলিমরা বিজয়ী হবেই।
আল্লাহ বলেন,
اَلَّذِیۡنَ قَالَ لَهُمُ النَّاسُ اِنَّ النَّاسَ قَدۡ جَمَعُوۡا لَکُمۡ فَاخۡشَوۡهُمۡ فَزَادَهُمۡ اِیۡمَانًا ٭ۖ وَّ قَالُوۡا حَسۡبُنَا اللّٰهُ وَ نِعۡمَ الۡوَکِیۡلُ
"এদেরকে লোকেরা বলেছিল, তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জড়ো হয়েছে, কাজেই তোমরা তাদেরকে ভয় কর; কিন্তু এ কথা তাদের ঈমানকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং তারা বলেছিল, ‘আল্লাহ্ই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি কত উত্তম কর্মবিধায়ক" (আল ইমরান : ১৭৩)
اَلَّذِیۡنَ قَالَ لَهُمُ النَّاسُ اِنَّ النَّاسَ قَدۡ جَمَعُوۡا لَکُمۡ فَاخۡشَوۡهُمۡ فَزَادَهُمۡ اِیۡمَانًا ٭ۖ وَّ قَالُوۡا حَسۡبُنَا اللّٰهُ وَ نِعۡمَ الۡوَکِیۡلُ
"এদেরকে লোকেরা বলেছিল, তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জড়ো হয়েছে, কাজেই তোমরা তাদেরকে ভয় কর; কিন্তু এ কথা তাদের ঈমানকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং তারা বলেছিল, ‘আল্লাহ্ই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি কত উত্তম কর্মবিধায়ক" (আল ইমরান : ১৭৩)
মুমিনদের আল্লাহ তায়ালা কাফেরদের উপর বিজয়ী করবেনই। মুমিনদের সংখ্যা কাফেরদের তুলনায় যতই কম হোক না কেন!!
আল্লাহ বলেন,
وَ لَا تَهِنُوۡا وَ لَا تَحۡزَنُوۡا وَ اَنۡتُمُ الۡاَعۡلَوۡنَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
"তোমরা হীনবল হয়ো না এবং চিন্তিত ও হয়ো না; তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও।" (আল ইমরান : ১৩৯)
আল্লাহ বলেন,
فَلَمَّا فَصَلَ طَالُوۡتُ بِالۡجُنُوۡدِ ۙ قَالَ اِنَّ اللّٰهَ مُبۡتَلِیۡکُمۡ بِنَهَرٍ ۚ فَمَنۡ شَرِبَ مِنۡهُ فَلَیۡسَ مِنِّیۡ ۚ وَ مَنۡ لَّمۡ یَطۡعَمۡهُ فَاِنَّهٗ مِنِّیۡۤ اِلَّا مَنِ اغۡتَرَفَ غُرۡفَۃًۢ بِیَدِهٖ ۚ فَشَرِبُوۡا مِنۡهُ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡهُمۡ ؕ فَلَمَّا جَاوَزَهٗ هُوَ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ ۙ قَالُوۡا لَا طَاقَۃَ لَنَا الۡیَوۡمَ بِجَالُوۡتَ وَ جُنُوۡدِهٖ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ یَظُنُّوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّلٰقُوا اللّٰهِ ۙ کَمۡ مِّنۡ فِئَۃٍ قَلِیۡلَۃٍ غَلَبَتۡ فِئَۃً کَثِیۡرَۃًۢ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
"কিন্তু যাদের এ ধারণা ছিল যে, তাদেরকে আল্লাহর সামনে হাজির হতে হবে তারা বলল, ‘আল্লাহর ইচ্ছায় কত ক্ষুদ্র দল কত বৃহৎ দলকে পরাজিত করেছে! আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।' (আল বাকারা : ২৪৯) - সংক্ষিপ্ত
وَ لَا تَهِنُوۡا وَ لَا تَحۡزَنُوۡا وَ اَنۡتُمُ الۡاَعۡلَوۡنَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
"তোমরা হীনবল হয়ো না এবং চিন্তিত ও হয়ো না; তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও।" (আল ইমরান : ১৩৯)
আল্লাহ বলেন,
فَلَمَّا فَصَلَ طَالُوۡتُ بِالۡجُنُوۡدِ ۙ قَالَ اِنَّ اللّٰهَ مُبۡتَلِیۡکُمۡ بِنَهَرٍ ۚ فَمَنۡ شَرِبَ مِنۡهُ فَلَیۡسَ مِنِّیۡ ۚ وَ مَنۡ لَّمۡ یَطۡعَمۡهُ فَاِنَّهٗ مِنِّیۡۤ اِلَّا مَنِ اغۡتَرَفَ غُرۡفَۃًۢ بِیَدِهٖ ۚ فَشَرِبُوۡا مِنۡهُ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡهُمۡ ؕ فَلَمَّا جَاوَزَهٗ هُوَ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَعَهٗ ۙ قَالُوۡا لَا طَاقَۃَ لَنَا الۡیَوۡمَ بِجَالُوۡتَ وَ جُنُوۡدِهٖ ؕ قَالَ الَّذِیۡنَ یَظُنُّوۡنَ اَنَّهُمۡ مُّلٰقُوا اللّٰهِ ۙ کَمۡ مِّنۡ فِئَۃٍ قَلِیۡلَۃٍ غَلَبَتۡ فِئَۃً کَثِیۡرَۃًۢ بِاِذۡنِ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ
"কিন্তু যাদের এ ধারণা ছিল যে, তাদেরকে আল্লাহর সামনে হাজির হতে হবে তারা বলল, ‘আল্লাহর ইচ্ছায় কত ক্ষুদ্র দল কত বৃহৎ দলকে পরাজিত করেছে! আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।' (আল বাকারা : ২৪৯) - সংক্ষিপ্ত
এই আয়াতগুলোকে কী এরদোয়ান বিশ্বাস করেনা!!!
আল্লাহর উপর আস্থা-ভরসা রেখে সোমালিয়ায় আল-শাবাব ও আফগানিস্তানের তালেবানরা সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে বিরাট জায়গা দখল করেছে এবং ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি তাদের অবস্থা দিন দিন উন্নতি হচ্ছে। একই ভাবে মালি, মধ্য আফ্রিকা, সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইত্যাদি দেশের মুজাহিদরা সশস্ত্র জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছে এবং আল্লাহর কালেমাকে উঁচু করছে। অথচ তাদের সংখ্যা তুরস্কের সেনাবাহিনীর তুলনায় খুবই কম এবং তাদের অস্ত্রও খুবই অল্প। এরপরেও তারা বিরাট কাফের জোটের বিরুদ্ধে বিজয়ী হচ্ছে। মূলত আল্লাহর উপরে আস্থাই তাদের বিজয়ী করছে।
তাই আশেপাশের কুফফার দেশেগুলোর ভয় ইসলামিক শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা না করা, একেবারে অযুক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য একটা কথা।
এখন অনেকে বলবে, "এরদোগানের ভালো কাজগুলো কী দেখেন না!"
এখন আমার কথা হচ্ছে," এরদোয়ান মুসলিমদের পক্ষে হাতে গোনা অল্প কয়েকটা উপকার করেছে। আর মুসলিমদের পক্ষে সামান্য কয়েকটা কথা বলেছে। কিন্তু এই সামান্য কারণে অবুঝ মুসলিমরা তাকে নিজেদের নেতা, সুলতান ভাবা শুরু করেছে।
অথচ মজলুম মুসলিমদের অনেক কাফেররাই আর্থিক সাহায্য করে থাকে, এমনকি অনেক সময় বড় বড় কাফের নেতাও মজলুম মুসলিমদের পক্ষে কথা বলে থাকে। তাই বলে তারা আমাদের নেতা, সুলতান বা আস্তা ভাজন কেউ না। ঠিক তেমনি এরদোয়ানও।
আর ইসলাম, মুসলমান এবং মুজাহিদদের বিরুদ্ধে এরদোগানের দেশ তুরস্ক সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত। ইহুদি- খ্রিস্টানদের পক্ষে নিয়ে সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মুজাহিদদের বিরুদ্ধে তুরস্কের সৈন্যরা যুদ্ধ করছে। তার দেশ তুরস্ক ক্রুসেডার জোট ন্যাটো এবং কুফফার জোট জাতিসংঘের সদস্য। যারা নিয়মিত ইসলাম, মুসলিম ও মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। আর এরদোগান হলো এই তুরস্কেরই প্রধান নেতা।
তাই কিভাবে সে আমাদের সুলতান হতে পারে!!? কিভাবে সে মুসলিমদের আস্থাভাজন হতে পারে!!?
সর্বশেষ কথা হচ্ছে এরদোগানের মতো কুফরী গণতন্ত্রাতিক ও ইসলাম বিরোধী নেতাদের সমর্থন না করে, উম্মাহর বীর মুজাহিদদের নেতাদের সমর্থন করুন। তাদেরকে নিজেদের নেতা মনে করুন।
এরদোগানের বিরুদ্ধে কথা বললেই যে সকল এরদোয়ানের অন্ধ ভক্তরা আমাদের আরব বা সৌদি আরবের দালাল বলে অপবাদ দিয়ে থাকেন, তাদের জেনে রাখা দরকার যে, আমরা যেভাবে এরদোয়ানের বিরোধীতা করি, ঠিক তেমনিভাবে সৌদি আরব বা অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের সরকারদেরও বিরোধীতা করি।
সংগৃহীত ও সংযোজিত
Comment