Announcement

Collapse
No announcement yet.

কুফফার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সাথে বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্র

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কুফফার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সাথে বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্র

    কুফফার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সাথে বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার | জাতিসংঘ হচ্ছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত একটি কুফফার সংঘ



    যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে কুফফার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সাথে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুফফার সংঘ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে স্বাগত জানায়। বৈঠকে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের কথিত বিস্ময়কর উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছেন। যদিও বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ জানে না ঠিক কি ধরনের বিস্ময়কর উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করা হয়েছে? এ সময় তারা কথিত জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা খুবই জরুরী মনে করছি। কুফফার জাতিসংঘ মূলত জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নের আড়ালে তাদের ঘৃণ্য ইসলাম বিরোধী এজেন্ডাগুলোরই বাস্তবায়ন করছে। কথিত জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়ন তাদের ফাপাবুলি ছাড়া আর কিছু নয়। কথিত জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নের ফাঁপাবুলির মাধ্যমে তারা সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করে মাত্র। কিন্তু বাস্তবে এর ছিটেফোঁটাও প্রয়োগ নেই।

    এসময় মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আরও বেশি সদস্য নিযুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আহ্বান জানান। একটু কল্পনা করুন এই সেই জাতিসংঘ যারা ইসলাম ও মুসলিমদের উত্থানকে রুখে দেওয়ার জন্য সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়ে রেখেছে। এই সেই জাতিসংঘ যারা সারা পৃথিবীর কুফফার রাষ্ট্রগুলোকে একত্রিত করেছে মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যা করার জন্য। আর এরাই আবার বাংলাদেশের সেক্যুলার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাদের কথিত শান্তিরক্ষা মিশনে আরও বেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নিযুক্ত করার কথা বলছে। যদিও বাংলাদেশ কুফফার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের প্রথম সারির একজন কন্ট্রিবিউটর। কুফফার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে আরও বেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নিযুক্ত করার মানে হচ্ছে মুসলিমদের হত্যার মিশনে আরও বেশি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করা।

    কুফফার জাতিসংঘ এমন একটি সংঘ যারা একদিকে মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যার মিশনে অংশগ্রহণ করে আবার অন্যদিকে কথিত মানবদরদীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। মূলত জাতিসংঘ হচ্ছে কুফর ও শিরকের জগাখিচুড়ি ভার্সন।

    ইসলামকে পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে মিটিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘ তিলে তিলে তাদের ঘৃণ্য এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করছে। তাদের ষড়যন্ত্রের জাল যে কত বিশাল তা অল্প কথায় বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। যাই হোক ইসলামকে পৃথিবীর বুক থেকে মিটিয়ে দেওয়ার জন্য তারা যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, তারা কোনভাবেই ইসলামকে পৃথিবীর বুক থেকে মিটিয়ে দিতে পারবে না ইনশা আল্লাহ্। এটা আল্লাহ্ তা’আলার ওয়াদা। এখন আমাদের কাজ হচ্ছে তাদের ঘৃণ্য এজেন্ডাগুলো মানুষের কাছে প্রকাশ করা ও তাদের আশু কুকর্মের ব্যাপারে মানুষদেরকে সতর্ক করা। যাতে করে অবুঝ মানুষেরা তাদের পেতে রাখা কুফর ও শিরকের জালে পা না দেয়। আল্লাহ্ তা’আলা আমাদেরকে তাদের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজত করুন। আমিন, ইয়া রব্বাল আলামিন। (২৩ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার, ২০২১)

  • #2
    আজকে বাংলাদেশের আকাশে u n (জাতিসংঘের) মোটা-পেটওয়ালা প্লেন দেখতে পেলাম!
    একে ভালো লক্ষণ হিসেবে নেয়া যাচ্ছে না।
    কেননা, সোমালিয়ান একটিভিস্টস্ ও মুজাহিদিন একে উদ্বেগজনক হিসেবে দেখেন।
    [পটেনশিয়াল সামরিক উপস্থিতি- আছে কি নেই; থাকলে- কেমন এর বিন্যাস ও ধরণ, সরঞ্জামের ব্যাপ্তি...] এ ব্যপারে অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

    Comment


    • #3
      কুফরিসংঘ বলা অপরিহার্য, কারণ হচ্ছে এরা কুফরের লেটেস্ট ভার্সন, এমন ভার্সন যে, আপনাকে ধ্বংস করে যাবে আপনি কিন্তু বুঝতে পারবেন না৷ এরা এদের পক্ষে একদল মোল্লাকে ক্রয় করে নিয়েছে, যারা নিঃস্বার্থ কুফরিসংঘের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। এদেশে লক্ষাধিক ফরিদ মাসুদ আছে। ভাইয়েরা, এক সময় আমি শুধু ফরিদ মাসুদ ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের দোষারোপ করতাম কিন্তু এখন দেখি লক্ষাধিক ফরিদ মাসুদ। ভাইয়েরা, আমাদেরকে খুব সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে, এখন পরিস্থিতি এমন যে, পাশে নামায পড়া ব্যক্তিকেও বিশ্বাস করা খুবই মুশকিল।
      اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

      Comment


      • #4
        জি ভাই আমিও আপনার মত অনুরূপ ধারণা করি

        Originally posted by sa'd ibn abi waqqas View Post
        আজকে বাংলাদেশের আকাশে u n (জাতিসংঘের) মোটা-পেটওয়ালা প্লেন দেখতে পেলাম!
        একে ভালো লক্ষণ হিসেবে নেয়া যাচ্ছে না।
        কেননা, সোমালিয়ান একটিভিস্টস্ ও মুজাহিদিন একে উদ্বেগজনক হিসেবে দেখেন।
        [পটেনশিয়াল সামরিক উপস্থিতি- আছে কি নেই; থাকলে- কেমন এর বিন্যাস ও ধরণ, সরঞ্জামের ব্যাপ্তি...] এ ব্যপারে অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
        জি ভাই আমিও আপনার মত অনুরূপ ধারণা করি। ইদানিং বাংলাদেশ প্রশাসনের দৌড়াত্ব অনেক বেড়ে গেছে। টহল পুলিশ ও rab-এর গাড়িগুলো এখন মসজিদগুলোর সামনে পাহাড়া দেয়। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে সব সময় দালাল পুলিশ থাকে। আর ইদানিং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর দৌড়াত্ব পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। ইদানিং বাংলাদেশের আকাশে যুদ্ধ বিমানগুলো অনেক বেশি উড়ছে। লক্ষণ দেখে মনে হচ্ছে ভারতের দালাল প্রশাসন তলে তলে হিন্দুত্ববাদী ভারত সরকারের সহায়তায় এদেশে গণহত্যা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে, যেমনটা সিরিয়ায় সন্ত্রাসী বাশার আল আসাদ ক্রুসেডর রাশিয়ার সহায়তায় গনহত্যা চালিয়ে আসছে।

        Comment

        Working...
        X