অনেকে এরশাদকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন, তার জন্য জান্নাতুল ফেরদৌস দাবী করছেন। এর কারণ জানতে চাইলে অনেকগুলো অবদান তুলে ধরেনঃ- রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, ছুটির দিন শুক্রবার ইত্যাদি বাস্তবায়ন।
এক কাজ হইছে! কি কাজ কইরা গেলো এরশাদ!
আচ্ছা যেই রাষ্ট্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এই রাষ্ট্রের আগা থেকে গোড়া কোনো অংশে কি ইসলামের বিন্দুমাত্র আছে?
আপনি কি পারবেন চোরের হাত কেটে দিতে? পারবেন? এরকম হলে অল্পক্ষণের মধ্যেই গ্রেফতার করে লালঘরে ঢুকিয়ে দেয়া হবে।
এই দেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতি - সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও জাতীয়তাবাদ। বিভিন্ন অপরাধের জন্য রয়েছে মানবরচিত বিভিন্ন আইন। অন্য কোনো আইন এই আইনগুলোর সাথে যতখানি সাংঘর্ষিক ঠিক ততখানি বাতিল হবে, হোক সেটা কোরআনী আইন। নাউজুবিল্লাহ।
যে দেশে আইনের উৎস হিসেবে আল্লাহর কোরআনকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সে দেশে প্রতারণার রাষ্ট্রধর্ম থেকে লাভ নেই। সুপ্রিম কোর্টে যেখানে নাকি ব্রিটিশ কুফরী আইন দিয়ে বিচার হয়, সেখানে কোরআন রেখে বিচার করা মারাত্মক অবমাননাকর।
আমরা সুপ্রিম কোর্টের সামনে মুর্তি রাখার প্রতিবাদ করেছিলাম, কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের ভেতরে যে অবিরাম খোদাদ্রোহীতা করা হচ্ছে সেটার বিরুদ্ধে কি বিদ্রোহ করেছি? আমরা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সরানোর প্রতিবাদ করি কিন্তু রাষ্ট্র যে চলছে মানবরচিত কুফরি আইন দিয়ে সেটার বিরুদ্ধে কি দু কলম লিখেছি কিংবা ওয়াজ মাহফিলে আলোচনা করেছি?
করিনি কারণ "ঝরে যেতে পারে অনেক তাজা প্রান। গ্রেফতার হবে সম্ভাবনাময় বাকি সম্ভাবনাময় বাকি সব নেতারা। আমরা ক্ষমতা ও ধর্মীয় প্রভাব বিস্তারে বিশ ত্রিশ বছর পিছিয়ে যেতে পারি। কাজেই কদম ফেলতে হবে হিসেব করে"!!!
শেষকথা, এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করেছিলো তার ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী রূপ দিতে। এটা মূলত রাজনৈতিক প্রতারণা যা আমাদের বুঝতে হবে। এরশাদ যতই ভালো কাজ করুক, যতক্ষন সে আল্লাহর আইনকে অস্বীকার করেছে ততক্ষন সে মুরতাদ, কারণ শাসনব্যবস্থায় আল্লাহর আইনকে অস্বীকার করা কুফরে আকবর। এরশাদ তো সারাজীবন সেটা করে গেছে।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সেটার জন্য নয়, আমাদের সংগ্রাম এবং রক্ত ঝরাতে হবে রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি ইসলাম করতে। কারণ বর্তমান সময়ের জন্য দাজ্জালের ফেতনার চেয়েও ভয়াবহ ফেতনার নাম শাসনব্যবস্থায় আল্লাহর আইনের অনুপস্থিতি।
এক কাজ হইছে! কি কাজ কইরা গেলো এরশাদ!
আচ্ছা যেই রাষ্ট্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এই রাষ্ট্রের আগা থেকে গোড়া কোনো অংশে কি ইসলামের বিন্দুমাত্র আছে?
আপনি কি পারবেন চোরের হাত কেটে দিতে? পারবেন? এরকম হলে অল্পক্ষণের মধ্যেই গ্রেফতার করে লালঘরে ঢুকিয়ে দেয়া হবে।
এই দেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতি - সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও জাতীয়তাবাদ। বিভিন্ন অপরাধের জন্য রয়েছে মানবরচিত বিভিন্ন আইন। অন্য কোনো আইন এই আইনগুলোর সাথে যতখানি সাংঘর্ষিক ঠিক ততখানি বাতিল হবে, হোক সেটা কোরআনী আইন। নাউজুবিল্লাহ।
যে দেশে আইনের উৎস হিসেবে আল্লাহর কোরআনকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সে দেশে প্রতারণার রাষ্ট্রধর্ম থেকে লাভ নেই। সুপ্রিম কোর্টে যেখানে নাকি ব্রিটিশ কুফরী আইন দিয়ে বিচার হয়, সেখানে কোরআন রেখে বিচার করা মারাত্মক অবমাননাকর।
আমরা সুপ্রিম কোর্টের সামনে মুর্তি রাখার প্রতিবাদ করেছিলাম, কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের ভেতরে যে অবিরাম খোদাদ্রোহীতা করা হচ্ছে সেটার বিরুদ্ধে কি বিদ্রোহ করেছি? আমরা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সরানোর প্রতিবাদ করি কিন্তু রাষ্ট্র যে চলছে মানবরচিত কুফরি আইন দিয়ে সেটার বিরুদ্ধে কি দু কলম লিখেছি কিংবা ওয়াজ মাহফিলে আলোচনা করেছি?
করিনি কারণ "ঝরে যেতে পারে অনেক তাজা প্রান। গ্রেফতার হবে সম্ভাবনাময় বাকি সম্ভাবনাময় বাকি সব নেতারা। আমরা ক্ষমতা ও ধর্মীয় প্রভাব বিস্তারে বিশ ত্রিশ বছর পিছিয়ে যেতে পারি। কাজেই কদম ফেলতে হবে হিসেব করে"!!!
শেষকথা, এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করেছিলো তার ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী রূপ দিতে। এটা মূলত রাজনৈতিক প্রতারণা যা আমাদের বুঝতে হবে। এরশাদ যতই ভালো কাজ করুক, যতক্ষন সে আল্লাহর আইনকে অস্বীকার করেছে ততক্ষন সে মুরতাদ, কারণ শাসনব্যবস্থায় আল্লাহর আইনকে অস্বীকার করা কুফরে আকবর। এরশাদ তো সারাজীবন সেটা করে গেছে।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সেটার জন্য নয়, আমাদের সংগ্রাম এবং রক্ত ঝরাতে হবে রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি ইসলাম করতে। কারণ বর্তমান সময়ের জন্য দাজ্জালের ফেতনার চেয়েও ভয়াবহ ফেতনার নাম শাসনব্যবস্থায় আল্লাহর আইনের অনুপস্থিতি।
Comment