চলমান কাল কি সেই ফিতনার কাল নয়?
হ্যা এই কালই ভয়ংকর সেই ফিতনার কাল।
হাদীস সমূহে বর্ণিত ফিতনাগুলো একে একে ঘটে চলছে।ধীরে ধীরে গোটা পৃথিবীকে আছন্ন করে ফেলছে ঘুটঘুটে কালো অন্ধকার।অসভ্য,কু-প্রথা,বর্বরতা আজ সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে জাহিলিয়্যতের রূপে সজ্জিত।
সমাজের অসঙ্গতি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুললে,তারঁ দিকে লোকদের দৃষ্টির তীর ছুটে মনে হয় যেন সে এক আগন্তুক।তারঁ প্রতিবাদের সঙ্গি কেউ হয় না তারঁ মত গুরাবারা ছাড়া।
সমাজ আজ আত্মপ্রবৃত্তির দিকে এতোটাই ঝুকে পড়েছে যে ইসলামের কোন বিধান উপস্থাপিত হলে মনে হয় যেন আকাশ থেকে সবে মাত্র এর হুকুম নাযিল হল।ইসলাম আজ বড়ই গরিব-অপরিচিত।
নিশ্চয় যারা এ সময়কে মিডিয়ার চোখ দেখছে তারা দিকভ্রান্ত ভ্রষ্টতার জালে আবদ্ধ। অন্যদিকে যুগ সচেতন,স্বিয় ইমান তাওহীদের ব্যপারে সতর্ক ও যত্নশীল,কোরআন-সুন্নাহের আলোকে এ নশ্বর পৃথিবীকে দেখছেন অবশ্যয় তাদের কাছে দিবালোকের ন্যয় স্পষ্ট যে এ এক নাজুক সময় অতিবাহিত হচ্ছে।ফিতনা আর ফিতনা,চারদিকে কুফুর-শিরিকের সয়লাব।মানুষ দলে দলে ইমান হারা হচ্ছে,পার্থিবস্বার্থে আপন দ্বীনকে পন্যের মত বিক্রি করে দিচ্ছে।
ইমাম মুসলিম রাহঃ স্বিয় সহীহ গ্রন্থে উল্লেখ করেন-
হযরত আবু হুরায়রা রাযিআল্লাহু আনহু বলেন,হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- ঘুটঘুটে আন্ধকার রাতের ন্যয় ফিতনা আসার পূর্বেই তোমরা নেক আমলে অগ্রসর হও।যখন কোন ব্যক্তি সকাল করবে মুমিন অবস্থায়,আর সন্ধা করবে কাফের অবস্থায়।সন্ধা করবে মুমিন অবস্থায় আর সকাল করবে কাফের অবস্থায়।পার্থিবস্বাথের বিনিময়ে নিজের দ্বীন-ইমান বিক্রি করে দিবে। মুসলিম,মেশকাত-৪৬২
হাজার বছর পূর্বে আমাদের প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন এ চিত্রের কথা যার স্বচিত্র আজ আমরা স্বচোক্ষে দেখছি….. আল্লাহু আকবার!
রাব্বুল আলামীনের কাছে প্রর্থনা ,আমাদের তাওহীদ-ইমান ও আমলকে রাখতে পারি খালেস ও ফিতনা মুক্ত।দ্বীনের স্বার্থে বিলীন করতে পারি সর্বস্ব। আমীন!
হ্যা এই কালই ভয়ংকর সেই ফিতনার কাল।
হাদীস সমূহে বর্ণিত ফিতনাগুলো একে একে ঘটে চলছে।ধীরে ধীরে গোটা পৃথিবীকে আছন্ন করে ফেলছে ঘুটঘুটে কালো অন্ধকার।অসভ্য,কু-প্রথা,বর্বরতা আজ সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে জাহিলিয়্যতের রূপে সজ্জিত।
সমাজের অসঙ্গতি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুললে,তারঁ দিকে লোকদের দৃষ্টির তীর ছুটে মনে হয় যেন সে এক আগন্তুক।তারঁ প্রতিবাদের সঙ্গি কেউ হয় না তারঁ মত গুরাবারা ছাড়া।
সমাজ আজ আত্মপ্রবৃত্তির দিকে এতোটাই ঝুকে পড়েছে যে ইসলামের কোন বিধান উপস্থাপিত হলে মনে হয় যেন আকাশ থেকে সবে মাত্র এর হুকুম নাযিল হল।ইসলাম আজ বড়ই গরিব-অপরিচিত।
নিশ্চয় যারা এ সময়কে মিডিয়ার চোখ দেখছে তারা দিকভ্রান্ত ভ্রষ্টতার জালে আবদ্ধ। অন্যদিকে যুগ সচেতন,স্বিয় ইমান তাওহীদের ব্যপারে সতর্ক ও যত্নশীল,কোরআন-সুন্নাহের আলোকে এ নশ্বর পৃথিবীকে দেখছেন অবশ্যয় তাদের কাছে দিবালোকের ন্যয় স্পষ্ট যে এ এক নাজুক সময় অতিবাহিত হচ্ছে।ফিতনা আর ফিতনা,চারদিকে কুফুর-শিরিকের সয়লাব।মানুষ দলে দলে ইমান হারা হচ্ছে,পার্থিবস্বার্থে আপন দ্বীনকে পন্যের মত বিক্রি করে দিচ্ছে।
ইমাম মুসলিম রাহঃ স্বিয় সহীহ গ্রন্থে উল্লেখ করেন-
হযরত আবু হুরায়রা রাযিআল্লাহু আনহু বলেন,হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- ঘুটঘুটে আন্ধকার রাতের ন্যয় ফিতনা আসার পূর্বেই তোমরা নেক আমলে অগ্রসর হও।যখন কোন ব্যক্তি সকাল করবে মুমিন অবস্থায়,আর সন্ধা করবে কাফের অবস্থায়।সন্ধা করবে মুমিন অবস্থায় আর সকাল করবে কাফের অবস্থায়।পার্থিবস্বাথের বিনিময়ে নিজের দ্বীন-ইমান বিক্রি করে দিবে। মুসলিম,মেশকাত-৪৬২
হাজার বছর পূর্বে আমাদের প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন এ চিত্রের কথা যার স্বচিত্র আজ আমরা স্বচোক্ষে দেখছি….. আল্লাহু আকবার!
রাব্বুল আলামীনের কাছে প্রর্থনা ,আমাদের তাওহীদ-ইমান ও আমলকে রাখতে পারি খালেস ও ফিতনা মুক্ত।দ্বীনের স্বার্থে বিলীন করতে পারি সর্বস্ব। আমীন!
Comment