আমেরিকা বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে যে কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে সেগুলো সাপেক্ষে এখন চলতে চায়। আমেরিকা জানে যে যে ভূখণ্ডে মুসলিমদের উপর জালিম তাগুত শাসক আছে সেখানে মুসলিমদের মধ্যে জাগরণী প্রভাব তৈরি হয় যা এক পর্যায়ে গণবিদ্রোহে রূপ নিতে পারে এবং এইসব জায়গায় আমেরিকার প্রধান শত্রু আল কায়দা দ্রুত প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
আরবে মুরতাদ শাসকরা যতই ইসরাইলের সঙ্গে দহরম-মহরম করুক, তারা দেশের জনগণকে বিলাসিতা ডুবিয়ে রেখেছে ফলে এই বিশাল আরবের মহাসমুদ্রে কোথাও ঝড় নেই।
অপরদিকে একই আরবের সিরিয়ার জনগণ ৪০ বছর যাবত জালিম শিয়াদের দ্বারা জুলুম-নির্যাতনে নিষ্পেষিত হচ্ছিল। ফলে তাদের মধ্যে যুদ্ধংদেহী মনোভাব শুরু হয় যা বিদ্রোহ রূপ নেয়। একপর্যায়ে শুরু হয় সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী, সিরিয়ান জিহাদের।
আমেরিকায় জানে হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকলে এবং মুসলিমদেরকে নিষ্পেষিত করতে থাকলে বাংলাদেশ অচিরেই সিরিয়ায় রূপ নেবে। এর লক্ষন প্রকাশিত হচ্ছে দিন দিন। এ কারণে সে হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে চায়। সেনাপ্রধান আজিজকে আমেরিকায় ডেকে নিয়ে হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে বহিষ্কার অনুরোধ করেছিল কিন্তু আজিজ তা গ্রহণ করেনি।
অবশ্যই আমেরিকা চায় নূরুর মত পাতিশিয়াল কিংবা খালেদা জিয়ার মত অধিকতর কম জালিম তাগুতগুলো ক্ষমতায় থাকুক, কারণ এরা গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা সরাসরি শোষন না করে কৌশলে শোষণ করবে। ফলে মানুষ কুফরী গণতন্ত্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবে। ইসলামী শাসনব্যবস্থার ব্যাপারে তাদের কোনো আগ্রহই থাকবে না।
আরবে মুরতাদ শাসকরা যতই ইসরাইলের সঙ্গে দহরম-মহরম করুক, তারা দেশের জনগণকে বিলাসিতা ডুবিয়ে রেখেছে ফলে এই বিশাল আরবের মহাসমুদ্রে কোথাও ঝড় নেই।
অপরদিকে একই আরবের সিরিয়ার জনগণ ৪০ বছর যাবত জালিম শিয়াদের দ্বারা জুলুম-নির্যাতনে নিষ্পেষিত হচ্ছিল। ফলে তাদের মধ্যে যুদ্ধংদেহী মনোভাব শুরু হয় যা বিদ্রোহ রূপ নেয়। একপর্যায়ে শুরু হয় সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী, সিরিয়ান জিহাদের।
আমেরিকায় জানে হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকলে এবং মুসলিমদেরকে নিষ্পেষিত করতে থাকলে বাংলাদেশ অচিরেই সিরিয়ায় রূপ নেবে। এর লক্ষন প্রকাশিত হচ্ছে দিন দিন। এ কারণে সে হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে চায়। সেনাপ্রধান আজিজকে আমেরিকায় ডেকে নিয়ে হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে বহিষ্কার অনুরোধ করেছিল কিন্তু আজিজ তা গ্রহণ করেনি।
অবশ্যই আমেরিকা চায় নূরুর মত পাতিশিয়াল কিংবা খালেদা জিয়ার মত অধিকতর কম জালিম তাগুতগুলো ক্ষমতায় থাকুক, কারণ এরা গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা সরাসরি শোষন না করে কৌশলে শোষণ করবে। ফলে মানুষ কুফরী গণতন্ত্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবে। ইসলামী শাসনব্যবস্থার ব্যাপারে তাদের কোনো আগ্রহই থাকবে না।
Comment