দাওলা ও কায়েদার মধ্যে
মুবাহালার মহাপ্লাবন.
মুবাহালা কি ?
=========
মুবাহালা হলো কোন বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ থাকলে বিবদমান বিষয়ে সত্য প্রকাশ করে দিবার জন্য এবং মিথ্যাবাদীর মুখোশ উন্মোচন এবং তার উপর আল্লাহর গজব নাজিল হবার জন্য দোয়া করা । উলামাগনের মতে এবং তাদের অভিজ্ঞতা অনুসারে মুবাহালাহ করার দিন থেকে মোটামুটি ১ বছরের মধ্যে এর ফলাফল দেখা যায় ।
সিরিয়াতে মুবাহালায় অংশগ্রহনকারী পক্ষ :
========================
জাবাত আল নুসরাহ (আল কায়েদা) এর পক্ষে তাদের মজলিস এ শুরার সদস্য আবু আব্দুল্লাহ শামী এবং দাওলা (ইসলামিক স্টেট) এর পক্ষে তাদের মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী ।
সিরিয়াতে আল কায়েদার শাখা জাবাত আল নুসরাহ এবং ইসলামিক স্টেট এর মধ্যে যখন বিরোধ শুরু হয়, তখন জাবাত আল নুসরাহ এর মজলিসে শুরার সদস্য আবু আব্দুল্লাহ আশ শামী ৫ মার্চ ২০১৪ সালে এক স্টেটম্যান্ট দেন যাতে যাতে দাওলার বিরুদ্ধে ১৮ টি অভিযোগ ছিল ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervano...riah-committee
অভিযোগ গুলো দাখিল করার পর উনিবলেন, “After all these details itbecame clear to us that everyone who fights ISIS they will consider to be fighting against Islam. And this is from the way they act and conduct themselves even if it’s not in their official statements.”
অর্থাৎ সব কিছু বিচার বিবেচনা করার পর এটা আমাদের কাছে পরিস্কার, যারাই দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দাওলা মনে করে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত । এবং এই নীতির ভিত্তিতে দাওলা কাজ করে এবং নিজেদেরকে পরিচালিত করে যদিও এটা তারা অফিশিয়ালী স্বীকার করে না । আবু আব্দুল্লাহ শামীর এই অভিযোগের পর দাওলা মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী ৭ মার্চ ২০১৪ সালে “Then let us supplicate and invoke the curse of Allah upon the liars” অর্থাত
“মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক” শিরোনামে এক বিবৃতি প্রদান করেন ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervanostaeyen.wordpress....egations-made- against-isis-by-jabhat-an- nusra-leader-abu-abdullah- al-shami/
এই বিবৃতীতে আবু আব্দুল্লাহ শামী কর্তৃত উথ্থাপিত অভিযোগ আদনানী শুধু অস্বীকারই করেন নি, উল্টা মুবাহালার ডাক দেন । আদনানী বলেন,”হে আল্লাহ, আমাদের মধ্যে যে ই মিথ্যা বলুক, তার উপর আপনি লানত বর্ষন করুন, আমাদের কাছে তার ব্যাপারে দলিল প্রকাশ করে দিন এবং তাকে আমাদের জন্য নজীর হিসেবে উপস্থাপন করুন ।” আদনানী আরও বলেন, “হে আল্লাহ, আমাদের যে কেউই জিহাদ এবং মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, সেই ষড়যন্ত্র তার উপরই ফিরিয়ে দিন, আর যারা এই বিষয়ের ওয়াকেফহাল তাদের জন্য তাকে উদাহরন বানিয়ে দিন । হে আল্লাহ, তার উপর রোগ ব্যাধি আর বালা মুসীবত চাপিয়ে দিন ।” পরবর্তীতে ১৭ এপ্রিল ২০১৪ সালে আবু মুহাম্মদ আদনানী “This was never our manhaj and never will be” অর্থাত “এটা কখনও আমাদের মানহাজ ছিল না, না কখনও হবে” শিরোনামে আরেকটি বিবৃতি প্রদান করে ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervanostaeyen.wordpress....mad-al-adnani- as-shami/
এই বিবৃতীতে আবারও দৃঢ়তার সাথে আদনানী মুবাহালার ষোষনা দিয়ে বলেন,’’ হে আল্লাহ, যারা মুজাহিদীনদের সারীকে বিভক্ত করে, তাদের বক্তব্যকে খন্ডিত করে, কুফফারদের আনন্দিত করে, বিশ্বাসীদের রাগান্বিত করে এবং জিহাদকে বহু বছর পিছনে নিয়ে যায়, তাদের সাথে আপনি ন্যায়সঙ্গত আচরন করুন ।” মোটামুটি এই হলো দাওলার আবু মুহাম্মদ আদনানী এবং জাবাত আল নুসরাহ এর আবু আব্দুল্লাহ শামী এর মধ্যে অনু্ঠিত হওয়া মুবাহালা । ৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ সালে আল কায়েদা দাওলার সাথে সম্পর্ক ছেদ করার পর এই মুবাহালা অনুষ্ঠিত হয় । মুবাহালার পরবর্তী ঘটনা :মুবাহালার পর জুন মাসে দাওলা ঝটিকা আক্রমনে ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল দখল করে । প্রায় ৩০০০০ ইরাকী শীয়া কাপুরুষ সোলজার হাজার খানেক দাওলার যোদ্ধার ভয়ে কোন যুদ্ধ না করেই মসুল থেকে পলায়ন করে । এমনকি জান বাঁচানোর জন্য অনেকে ইউনিফর্ম ত্যাগ করে সিভিল ড্রেসে পলায়ন করে । দাওলা একই সাথে তিকরিত এবং আনবারের কিছু অংশও
জয় করে । সিরিয়াতে বিদ্রোহীদের কাছ থেকে তারা আগে থেকেই রাক্কা প্রদেশ দখল করে নিয়েছিল । ২৯ জুন ২০১৪ সালে দাওলা তাদের দখলে থাকা সিরিয়ার রাক্কা ইরাকের মসুল, তিকরিত এবং আনবারের কিছু অংশ নিয়ে খিলাফাহ ঘোষনা করে এবং আবু বকর বাগদাদীরে খলিফা হিসেবে ঘোষনা করে ।
ইরাকের মসুল দখল করার পর দাওলা ইরাকী দালাল সরকারকে প্রদত্ত বিপুল পরিমান আমেরিকান সামরিক সরঞ্জাম হস্তগত করে যার মধ্যে ছিল ২৩০০ আমেরিকান হামভি । একই সাথে তারা মসুলের কেন্দ্র্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমান স্বর্ন এবং অর্থ হস্তগত করে । এসব অর্থ এবং অস্রের কারনে দাওলা রাতারাতি সামরিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠে । তারা ইরাকে প্রাপ্ত সামরিক সরঞ্জামের একটা অংশ সিরিয়ার রাক্কাতে প্রেরন করে । এদিকে দাওলার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করার পর কায়েদার আমির আইমান জাওয়াহিরী সিরিয়ার আল কায়েদার ব্রাঞ্চ জাবাত আল নুসরার আমির আবু মুহাম্মদ জাওলানীকে নির্দেশ প্রদান করেন দাওলার সাথে সংষর্ষ রক্তপাত এড়িয়ে চলার জন্য । সিরিয়ার দেইর আজ্জুর প্রদেশ ছিল তখন জাবাত আল নুসরর শক্ত ঘাটি । দাওলা ইরাক থেকে প্রাপ্ত সামরিক সরঞ্জাম দিয়ে দেইর আজ্জুর এ জাবাত আল নুসরার উপর হামলা করে । তারা প্রায় বীনা প্রতিরোধে দেইর আজ্জুর দখল করে নেয় । জাবাত আল নুসরাহ সহ অন্য দলগুলো রক্তপাত এড়ানোর জন্য কোন প্রতিরোধ না করে সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে চলে যায় । মোটামুটি এই সময়টাতে দাওলা সামরিকভাবে কিছু সফলতা অর্জন করে । তারা তাদের অফিশিয়াল ম্যাগাজিন দাবিক সহ স্যোসাল মিডিয়াতে প্রচার করে এগুলো সবই মুবাহালার ফল । মুবাহালার কারনে জাবাত আল নুসরাহ এর উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হয় এবং এই কারনে তাদের দেইর আজ্জুর হাতছাড়া হয় । আমার মতো কিছু মানুষ এখানে একটা ছোট ভূল করে ফেলে । তারা দাওলার সামরিক সফলতাকে মুবাহালার রেজাল্ট মনে করতে থাকে । এটা ছিল ভূল । মুবাহালাতে আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয় কে সত্যবাদী আর কে মিথ্যাবাদী তা প্রকাশ করে দিবার জন্য, এটার সাথে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের কোন সম্পর্ক নেই ।
বাকি অংশ নিচে..........
মুবাহালার মহাপ্লাবন.
মুবাহালা কি ?
=========
মুবাহালা হলো কোন বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ থাকলে বিবদমান বিষয়ে সত্য প্রকাশ করে দিবার জন্য এবং মিথ্যাবাদীর মুখোশ উন্মোচন এবং তার উপর আল্লাহর গজব নাজিল হবার জন্য দোয়া করা । উলামাগনের মতে এবং তাদের অভিজ্ঞতা অনুসারে মুবাহালাহ করার দিন থেকে মোটামুটি ১ বছরের মধ্যে এর ফলাফল দেখা যায় ।
সিরিয়াতে মুবাহালায় অংশগ্রহনকারী পক্ষ :
========================
জাবাত আল নুসরাহ (আল কায়েদা) এর পক্ষে তাদের মজলিস এ শুরার সদস্য আবু আব্দুল্লাহ শামী এবং দাওলা (ইসলামিক স্টেট) এর পক্ষে তাদের মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী ।
সিরিয়াতে আল কায়েদার শাখা জাবাত আল নুসরাহ এবং ইসলামিক স্টেট এর মধ্যে যখন বিরোধ শুরু হয়, তখন জাবাত আল নুসরাহ এর মজলিসে শুরার সদস্য আবু আব্দুল্লাহ আশ শামী ৫ মার্চ ২০১৪ সালে এক স্টেটম্যান্ট দেন যাতে যাতে দাওলার বিরুদ্ধে ১৮ টি অভিযোগ ছিল ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervano...riah-committee
অভিযোগ গুলো দাখিল করার পর উনিবলেন, “After all these details itbecame clear to us that everyone who fights ISIS they will consider to be fighting against Islam. And this is from the way they act and conduct themselves even if it’s not in their official statements.”
অর্থাৎ সব কিছু বিচার বিবেচনা করার পর এটা আমাদের কাছে পরিস্কার, যারাই দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দাওলা মনে করে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত । এবং এই নীতির ভিত্তিতে দাওলা কাজ করে এবং নিজেদেরকে পরিচালিত করে যদিও এটা তারা অফিশিয়ালী স্বীকার করে না । আবু আব্দুল্লাহ শামীর এই অভিযোগের পর দাওলা মুখপাত্র আবু মুহাম্মদ আদনানী ৭ মার্চ ২০১৪ সালে “Then let us supplicate and invoke the curse of Allah upon the liars” অর্থাত
“মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক” শিরোনামে এক বিবৃতি প্রদান করেন ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervanostaeyen.wordpress....egations-made- against-isis-by-jabhat-an- nusra-leader-abu-abdullah- al-shami/
এই বিবৃতীতে আবু আব্দুল্লাহ শামী কর্তৃত উথ্থাপিত অভিযোগ আদনানী শুধু অস্বীকারই করেন নি, উল্টা মুবাহালার ডাক দেন । আদনানী বলেন,”হে আল্লাহ, আমাদের মধ্যে যে ই মিথ্যা বলুক, তার উপর আপনি লানত বর্ষন করুন, আমাদের কাছে তার ব্যাপারে দলিল প্রকাশ করে দিন এবং তাকে আমাদের জন্য নজীর হিসেবে উপস্থাপন করুন ।” আদনানী আরও বলেন, “হে আল্লাহ, আমাদের যে কেউই জিহাদ এবং মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, সেই ষড়যন্ত্র তার উপরই ফিরিয়ে দিন, আর যারা এই বিষয়ের ওয়াকেফহাল তাদের জন্য তাকে উদাহরন বানিয়ে দিন । হে আল্লাহ, তার উপর রোগ ব্যাধি আর বালা মুসীবত চাপিয়ে দিন ।” পরবর্তীতে ১৭ এপ্রিল ২০১৪ সালে আবু মুহাম্মদ আদনানী “This was never our manhaj and never will be” অর্থাত “এটা কখনও আমাদের মানহাজ ছিল না, না কখনও হবে” শিরোনামে আরেকটি বিবৃতি প্রদান করে ।
লিঙ্ক=
http://anonym.to/?https://pietervanostaeyen.wordpress....mad-al-adnani- as-shami/
এই বিবৃতীতে আবারও দৃঢ়তার সাথে আদনানী মুবাহালার ষোষনা দিয়ে বলেন,’’ হে আল্লাহ, যারা মুজাহিদীনদের সারীকে বিভক্ত করে, তাদের বক্তব্যকে খন্ডিত করে, কুফফারদের আনন্দিত করে, বিশ্বাসীদের রাগান্বিত করে এবং জিহাদকে বহু বছর পিছনে নিয়ে যায়, তাদের সাথে আপনি ন্যায়সঙ্গত আচরন করুন ।” মোটামুটি এই হলো দাওলার আবু মুহাম্মদ আদনানী এবং জাবাত আল নুসরাহ এর আবু আব্দুল্লাহ শামী এর মধ্যে অনু্ঠিত হওয়া মুবাহালা । ৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ সালে আল কায়েদা দাওলার সাথে সম্পর্ক ছেদ করার পর এই মুবাহালা অনুষ্ঠিত হয় । মুবাহালার পরবর্তী ঘটনা :মুবাহালার পর জুন মাসে দাওলা ঝটিকা আক্রমনে ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল দখল করে । প্রায় ৩০০০০ ইরাকী শীয়া কাপুরুষ সোলজার হাজার খানেক দাওলার যোদ্ধার ভয়ে কোন যুদ্ধ না করেই মসুল থেকে পলায়ন করে । এমনকি জান বাঁচানোর জন্য অনেকে ইউনিফর্ম ত্যাগ করে সিভিল ড্রেসে পলায়ন করে । দাওলা একই সাথে তিকরিত এবং আনবারের কিছু অংশও
জয় করে । সিরিয়াতে বিদ্রোহীদের কাছ থেকে তারা আগে থেকেই রাক্কা প্রদেশ দখল করে নিয়েছিল । ২৯ জুন ২০১৪ সালে দাওলা তাদের দখলে থাকা সিরিয়ার রাক্কা ইরাকের মসুল, তিকরিত এবং আনবারের কিছু অংশ নিয়ে খিলাফাহ ঘোষনা করে এবং আবু বকর বাগদাদীরে খলিফা হিসেবে ঘোষনা করে ।
ইরাকের মসুল দখল করার পর দাওলা ইরাকী দালাল সরকারকে প্রদত্ত বিপুল পরিমান আমেরিকান সামরিক সরঞ্জাম হস্তগত করে যার মধ্যে ছিল ২৩০০ আমেরিকান হামভি । একই সাথে তারা মসুলের কেন্দ্র্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমান স্বর্ন এবং অর্থ হস্তগত করে । এসব অর্থ এবং অস্রের কারনে দাওলা রাতারাতি সামরিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠে । তারা ইরাকে প্রাপ্ত সামরিক সরঞ্জামের একটা অংশ সিরিয়ার রাক্কাতে প্রেরন করে । এদিকে দাওলার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করার পর কায়েদার আমির আইমান জাওয়াহিরী সিরিয়ার আল কায়েদার ব্রাঞ্চ জাবাত আল নুসরার আমির আবু মুহাম্মদ জাওলানীকে নির্দেশ প্রদান করেন দাওলার সাথে সংষর্ষ রক্তপাত এড়িয়ে চলার জন্য । সিরিয়ার দেইর আজ্জুর প্রদেশ ছিল তখন জাবাত আল নুসরর শক্ত ঘাটি । দাওলা ইরাক থেকে প্রাপ্ত সামরিক সরঞ্জাম দিয়ে দেইর আজ্জুর এ জাবাত আল নুসরার উপর হামলা করে । তারা প্রায় বীনা প্রতিরোধে দেইর আজ্জুর দখল করে নেয় । জাবাত আল নুসরাহ সহ অন্য দলগুলো রক্তপাত এড়ানোর জন্য কোন প্রতিরোধ না করে সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে চলে যায় । মোটামুটি এই সময়টাতে দাওলা সামরিকভাবে কিছু সফলতা অর্জন করে । তারা তাদের অফিশিয়াল ম্যাগাজিন দাবিক সহ স্যোসাল মিডিয়াতে প্রচার করে এগুলো সবই মুবাহালার ফল । মুবাহালার কারনে জাবাত আল নুসরাহ এর উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হয় এবং এই কারনে তাদের দেইর আজ্জুর হাতছাড়া হয় । আমার মতো কিছু মানুষ এখানে একটা ছোট ভূল করে ফেলে । তারা দাওলার সামরিক সফলতাকে মুবাহালার রেজাল্ট মনে করতে থাকে । এটা ছিল ভূল । মুবাহালাতে আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয় কে সত্যবাদী আর কে মিথ্যাবাদী তা প্রকাশ করে দিবার জন্য, এটার সাথে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের কোন সম্পর্ক নেই ।
বাকি অংশ নিচে..........
Comment