অধ্যাপক এএম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে গত দুইদিন আগে খুন করে দায়ভার গ্রহন করেছে দাওলাতুল খাওয়ারিজ।
এটি এখন সম্পূর্ণ প্রমানিত যে, অধ্যাপক এ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকী একজন শাতিমীর রাসুল (সাঃ) ছিলেন না এমন কি তিনি নাস্তিক ও ছিলেন না। এটি তার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মী, ছাত্র, তার প্রতিবেশী এমনকি তার পরিবার থেকেও জানা গেছে। বাস্তবতা এটাই যে, সে একজন তিনি একজন প্রাক্টিসিং মুসলিম ছিলেন না কিন্তু জুম্মার নামাজ পড়তেন এবং অন্যান্য ব্লগার বা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিকুল, যাকে আল-কায়েদার বীর সিংহরা হত্যা করেছিল তাদের মতো ইসলাম, রাসুল (সাঃ) এবং শরিয়ায়হ নিয়ে ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ বা শরিয়াহ পালনে বাধাও দেন নাই।
যতদূর জানা গেছে, সে সঙ্গীত প্রিয় ছিল এবং বাঘমারাতে একটি সঙ্গীতের স্কুলও খুলেছিল। তার কোন লেখা, মন্তব্য প্রমান করে না যে তিনি শাতিমীর রাসুল (সাঃ) ছিলেন কিংবা নাস্তিক্যবাদ প্রচার করেছেন। যদি সে নাস্তিক্যবাদ প্রচারই করে থাকে তাহলে অবশ্যই দাওলাতুল খারিজীদের উচিৎ হবে, তার কু-কর্ম সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা যাতে সবাই সেটা জানতে পারে।
বাংলাদেশে দাওলাতুল খাওয়ারিজিদের এই ধরনের রক্তপাত এটাই প্রথম না, তারা জাপানী কুনিও কেও হত্যা করেছিল নাস্তিক বলে কিন্তু আসলে সে মুসলিম ও হয়েছিল এবং মসজিদে প্রায় নামাজ ও পড়তো।
বাংলাদেশে দাওলাতুল খাওয়ারিজিদের উপস্থিতি খুব কম তারপরও তাদের এমন রক্তপাত শুধু জিহাদেরই ক্ষতি করছে না বরং তারা ইসলামের ও ক্ষতি করছে। ৫-১০ জনের পথভ্রষ্ট jmb এর ভাইদের এহেন কাজ থেকেই উপলব্ধি করুন ইরাকে ও সিরিয়াতে যেখানে তাদের বড় একটা উপস্থিতি আছে, সেখানে কি পরিমাণ অবৈধ রক্তপাত তারা ঘটাচ্ছে এবং জিহাদ ও ইসলামের অপূরণীয় ক্ষতি তারা করে চলেছে।
এটি এখন সম্পূর্ণ প্রমানিত যে, অধ্যাপক এ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকী একজন শাতিমীর রাসুল (সাঃ) ছিলেন না এমন কি তিনি নাস্তিক ও ছিলেন না। এটি তার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মী, ছাত্র, তার প্রতিবেশী এমনকি তার পরিবার থেকেও জানা গেছে। বাস্তবতা এটাই যে, সে একজন তিনি একজন প্রাক্টিসিং মুসলিম ছিলেন না কিন্তু জুম্মার নামাজ পড়তেন এবং অন্যান্য ব্লগার বা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিকুল, যাকে আল-কায়েদার বীর সিংহরা হত্যা করেছিল তাদের মতো ইসলাম, রাসুল (সাঃ) এবং শরিয়ায়হ নিয়ে ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ বা শরিয়াহ পালনে বাধাও দেন নাই।
যতদূর জানা গেছে, সে সঙ্গীত প্রিয় ছিল এবং বাঘমারাতে একটি সঙ্গীতের স্কুলও খুলেছিল। তার কোন লেখা, মন্তব্য প্রমান করে না যে তিনি শাতিমীর রাসুল (সাঃ) ছিলেন কিংবা নাস্তিক্যবাদ প্রচার করেছেন। যদি সে নাস্তিক্যবাদ প্রচারই করে থাকে তাহলে অবশ্যই দাওলাতুল খারিজীদের উচিৎ হবে, তার কু-কর্ম সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা যাতে সবাই সেটা জানতে পারে।
বাংলাদেশে দাওলাতুল খাওয়ারিজিদের এই ধরনের রক্তপাত এটাই প্রথম না, তারা জাপানী কুনিও কেও হত্যা করেছিল নাস্তিক বলে কিন্তু আসলে সে মুসলিম ও হয়েছিল এবং মসজিদে প্রায় নামাজ ও পড়তো।
বাংলাদেশে দাওলাতুল খাওয়ারিজিদের উপস্থিতি খুব কম তারপরও তাদের এমন রক্তপাত শুধু জিহাদেরই ক্ষতি করছে না বরং তারা ইসলামের ও ক্ষতি করছে। ৫-১০ জনের পথভ্রষ্ট jmb এর ভাইদের এহেন কাজ থেকেই উপলব্ধি করুন ইরাকে ও সিরিয়াতে যেখানে তাদের বড় একটা উপস্থিতি আছে, সেখানে কি পরিমাণ অবৈধ রক্তপাত তারা ঘটাচ্ছে এবং জিহাদ ও ইসলামের অপূরণীয় ক্ষতি তারা করে চলেছে।
Comment