ভাই,
আই এস খারেজীদেরকে ইসরাইল-আমেরিকার সাথে আসলেই কি মিত্রতা রয়েছে ??
নিচের নেউজ গুলো চিন্তা করার বিষয় রয়েছে। কারন তাঁরা মুসলিম মুজাহিদদের কে হত্যা করছে কার সার্থে ??! তাঁরা আফগানিস্থানে হামলা করেছে কার সার্থে ??! তাঁরা গ্লোবাল জিহাদ কে বিভক্ত করেছে কার সার্থে ? তাঁরা আল কায়েদার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে কার সার্থে ??!
নিচের নিউজ গুলো যাচাই করে দেখুন তো ... !!
=======================
আমারা আইএসআইএল'কে সহযোগিতা করছি : ইসরাইল !
--------------------------------------------------------------
ইসলামী জাগরণ বার্তা সংস্থা : ইহুদিবাদী ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন, উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল ইসরাইলের জন্য হুমকি নয় এবং তেলআবিবের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা বজায় রয়েছে। যুদ্ধমন্ত্রী মুশে ইয়ালুন একটি সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শনকালে এ কথা বলেছেন।
মার্কিন নেতৃত্বে তথাকথিত আন্তর্জাতিক জোট যখন আইএসআইএল’র অবস্থানের ওপর হামলা চালাচ্ছে বলে খবর আসছে ঠিক তখন ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী আইএসআইএল’র সঙ্গে তাদের সহযোগিতার কথা ফাঁস করলেন। ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী স্বীকার করেছেন, তার ভাষায় সিরিয়া সীমান্তে অবস্থিত মধ্যপন্থী সশস্ত্র গ্রুপ ‘ফ্রি সিরিয়ান আর্মিকে’ তারা সহযোগিতা করছে। তিনি এও বলেছেন, যুদ্ধে আহত বিদ্রোহীদেরকে ইসরাইলের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
সিরিয়া সংকটের শুরু থেকেই ইসরাইল প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতন ঘটানোর জন্য পশ্চিমা ও আরব জোট এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত সন্ত্রাসীদেরকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা দিয় আসছে। প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ইসরাইল সিরিয়া বিরোধী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ইসরাইলের সেনা কর্মকর্তারা সিরিয়ার সন্ত্রাসীদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়ার কাজ শুরু করে। সিরিয়ায় সংকট তৈরি এবং ইসলামের নামে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গড়ে তোলার উদ্দেশ্যের বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়ার পর মধ্যপ্রাচ্য সংকটে ইসরাইলের ভূমিকা ও ইন্ধন যোগানোর বিষয়টি আগের চেয়ে আরো বেশি স্পষ্ট হয়ে পড়েছে।
পাশ্চাত্যের বিভিন্ন সংবাদ সূত্র জানিয়েছে, উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল’র প্রধান আবু বকর সিদ্দিকীকে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিন্টনও স্বীকার করেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে আমেরিকা আইএসআইএল নামে উগ্র সশস্ত্র গ্রুপ গড়ে তুলেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আমেরিকার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ইসরাইল ও মার্কিন বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোকে ধ্বংস বা দুর্বল করা। মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোর মধ্যে সিরিয়া একমাত্র দেশ যে কিনা দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। সিরিয়ায় আমেরিকা, ইসরাইল ও আইএসআইএল’র অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। পরিকল্পিতভাবে সিরিয়ায় সংকট তৈরি করা এবং আইএসআইএলকে দমনের নামে লোক দেখানো বিমান হামলা চালানো এসব কিছুর পেছনে তাদের বিরাট উদ্দেশ্য রয়েছে।
সিরিয়ায় গত প্রায় চার বছরের যুদ্ধে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে ইসরাইলের সহযোগিতার বিষয়ে বহু খবর প্রকাশিত হয়েছে। ইসলামের নামে গড়ে ওঠে আইএসআইএল সন্ত্রাসীরা তেলআবিবের জন্য হুমকি নয়-ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রীর এমন বক্তব্য থেকে প্রকাশিত ওই সব খবরের সত্যতা প্রমাণিত হয়। সিরিয়ায় যুদ্ধরত আহত সন্ত্রাসীরা চিকিৎসার জন্য নির্বিঘ্নে ইসরাইল ও তুরস্কে আসা যাওয়া করছে। ইসরাইল এমন সময় ইসলামের নামে গড়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করছে যখন সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আমেরিকা হলিউডের ফিল্মের স্টাইলে আইএসআইএল বিরোধী অবস্থান নিয়ে নিজেকে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী যুদ্ধের অগ্রনায়ক হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছে। একদিকে আমেরিকা আইএসআইএলকে সারা বিশ্বের জন্য হুমকি বলে প্রচার চালাচ্ছে অন্যদিকে ইসরাইলের কর্মকর্তারা বলছেন, এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসরাইলের জন্য হুমকি নয়। এ থেকে বোঝা যায়, আমেরিকা, ইসরাইল ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো সারা বিশ্বের মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে এবং প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আইএসআইএল দমনের নামে আমেরিকা সিরিয়ার সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করছে। সিরিয়ার সন্ত্রাসীদের সঙ্গে ইসরাইলের সহযোগিতা এবং আইএসআইএল’র অবস্থানের ওপর মার্কিন বিমান হামলার লক্ষ্য উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন।
মন্তব্য
================
ইসরাইলে তৈরি আইএসের ড্রোন ভূপাতিত !
========================
ইহুদিবাদী ইসরাইলের তৈরি এবং উগ্র সন্ত্রাসীগোষ্ঠী আইএসআইএল ব্যবহৃত একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে ইরাকের জনপ্রিয় মোবিলাইজেশন ইউনিট এবং নিয়মিত সেনারা। রাজধানী বাগদাদের পশ্চিমে ফালুজা শহরের কাছে ড্রোনটিকে ভুপাতিত করা হয়েছে।
ইরাকের একটি নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে আল-মালুমা সংবাদ সংস্থা বলেছে, গতকাল (রোববার) ইরাকি বাহিনী ড্রোনটিকে লক্ষ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখে শনাক্ত করে এবং পরে তা ভূপাতিত করে। বলা হচ্ছে- ড্রোনটি ইরাকি বাহিনীর ওপর গোয়েন্দাগিরি করছিল এবং সেনাদের ছবি তুলছিল। ভূপাতিত করার পর ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে দেখা গেছে সেটি ইসরাইলি অস্ত্র নির্মাণকারীরা তৈরি করেছে।
মনুষ্যবিহীন বিমানটি ভূপাতিত করার পর পরীক্ষা করে দেখা যায় সেটি ইসরায়েলের একটি অস্ত্র কারখানায় তৈরি। ইরাকী সেনা বাহিনীর ধারণা, এই অঞ্চলের কিছু দেশের সরবরাহ করা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমরাস্ত্র আইএসের হাতে রয়েছে।
- সূত্র : আইআরআইবি - See more at: http://anonym.to/?http://www.kalerka....oUvUCLsj.dpuf
============
আইএসআইএল’কে তেল পাচারে মদদ দিচ্ছে আমেরিকা, ইসরাইল !
===================================
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, (গুডনিউজবিডি):
সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল’কে তেল পাচারে মদদ দিচ্ছে আমেরিকা এবং ইহুদিবাদী ইসরাইল। ইরানের ইংরেজি নিউজ চ্যানেল প্রেসটিভিকে লস অ্যাঞ্জেলস থেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সাবেক ঠিকাদার স্টিভেন কেলি।
কেলি বলেন, ইরাক ও সিরিয়া থেকে তেল পাচার করে তা গোপনে বিক্রির ব্যবসায়ে তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে অংশিদারিত্বে ভিত্তিতে কাজ করছে আমেরিকা, ইহুদিবাদী ইসরাইল এবং তুরস্ক। গত কয়েক বছর এ ভাবে তেল বিক্রি করে দেদার মুনাফা কামিয়েছে ওয়াশিংটন ও তার মিত্ররা। এ ছাড়া, বিশ্ব বাজারে তেলের দাম পড়ে যাওয়ায় তাদের লাভ হয়েছে বলেও জানান তিনি ।
তিনি আরো বলেন, তাকফিরি নানা গোষ্ঠীকে অর্থ যোগান দিচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন এবং রিপাবলিকান দলের সিনেটের জন ম্যাককেইনের মতো কট্টরপন্থী মার্কিন রাজনীতিবিদরা।
===============
আই এস খারেজীদেরকে ইসরাইল-আমেরিকার সাথে আসলেই কি মিত্রতা রয়েছে ??
নিচের নেউজ গুলো চিন্তা করার বিষয় রয়েছে। কারন তাঁরা মুসলিম মুজাহিদদের কে হত্যা করছে কার সার্থে ??! তাঁরা আফগানিস্থানে হামলা করেছে কার সার্থে ??! তাঁরা গ্লোবাল জিহাদ কে বিভক্ত করেছে কার সার্থে ? তাঁরা আল কায়েদার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে কার সার্থে ??!
নিচের নিউজ গুলো যাচাই করে দেখুন তো ... !!
=======================
আমারা আইএসআইএল'কে সহযোগিতা করছি : ইসরাইল !
--------------------------------------------------------------
ইসলামী জাগরণ বার্তা সংস্থা : ইহুদিবাদী ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন, উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল ইসরাইলের জন্য হুমকি নয় এবং তেলআবিবের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা বজায় রয়েছে। যুদ্ধমন্ত্রী মুশে ইয়ালুন একটি সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শনকালে এ কথা বলেছেন।
মার্কিন নেতৃত্বে তথাকথিত আন্তর্জাতিক জোট যখন আইএসআইএল’র অবস্থানের ওপর হামলা চালাচ্ছে বলে খবর আসছে ঠিক তখন ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী আইএসআইএল’র সঙ্গে তাদের সহযোগিতার কথা ফাঁস করলেন। ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী স্বীকার করেছেন, তার ভাষায় সিরিয়া সীমান্তে অবস্থিত মধ্যপন্থী সশস্ত্র গ্রুপ ‘ফ্রি সিরিয়ান আর্মিকে’ তারা সহযোগিতা করছে। তিনি এও বলেছেন, যুদ্ধে আহত বিদ্রোহীদেরকে ইসরাইলের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
সিরিয়া সংকটের শুরু থেকেই ইসরাইল প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতন ঘটানোর জন্য পশ্চিমা ও আরব জোট এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত সন্ত্রাসীদেরকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা দিয় আসছে। প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ইসরাইল সিরিয়া বিরোধী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ইসরাইলের সেনা কর্মকর্তারা সিরিয়ার সন্ত্রাসীদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়ার কাজ শুরু করে। সিরিয়ায় সংকট তৈরি এবং ইসলামের নামে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গড়ে তোলার উদ্দেশ্যের বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়ার পর মধ্যপ্রাচ্য সংকটে ইসরাইলের ভূমিকা ও ইন্ধন যোগানোর বিষয়টি আগের চেয়ে আরো বেশি স্পষ্ট হয়ে পড়েছে।
পাশ্চাত্যের বিভিন্ন সংবাদ সূত্র জানিয়েছে, উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল’র প্রধান আবু বকর সিদ্দিকীকে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিন্টনও স্বীকার করেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে আমেরিকা আইএসআইএল নামে উগ্র সশস্ত্র গ্রুপ গড়ে তুলেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আমেরিকার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ইসরাইল ও মার্কিন বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোকে ধ্বংস বা দুর্বল করা। মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোর মধ্যে সিরিয়া একমাত্র দেশ যে কিনা দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। সিরিয়ায় আমেরিকা, ইসরাইল ও আইএসআইএল’র অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। পরিকল্পিতভাবে সিরিয়ায় সংকট তৈরি করা এবং আইএসআইএলকে দমনের নামে লোক দেখানো বিমান হামলা চালানো এসব কিছুর পেছনে তাদের বিরাট উদ্দেশ্য রয়েছে।
সিরিয়ায় গত প্রায় চার বছরের যুদ্ধে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে ইসরাইলের সহযোগিতার বিষয়ে বহু খবর প্রকাশিত হয়েছে। ইসলামের নামে গড়ে ওঠে আইএসআইএল সন্ত্রাসীরা তেলআবিবের জন্য হুমকি নয়-ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রীর এমন বক্তব্য থেকে প্রকাশিত ওই সব খবরের সত্যতা প্রমাণিত হয়। সিরিয়ায় যুদ্ধরত আহত সন্ত্রাসীরা চিকিৎসার জন্য নির্বিঘ্নে ইসরাইল ও তুরস্কে আসা যাওয়া করছে। ইসরাইল এমন সময় ইসলামের নামে গড়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করছে যখন সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আমেরিকা হলিউডের ফিল্মের স্টাইলে আইএসআইএল বিরোধী অবস্থান নিয়ে নিজেকে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী যুদ্ধের অগ্রনায়ক হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছে। একদিকে আমেরিকা আইএসআইএলকে সারা বিশ্বের জন্য হুমকি বলে প্রচার চালাচ্ছে অন্যদিকে ইসরাইলের কর্মকর্তারা বলছেন, এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসরাইলের জন্য হুমকি নয়। এ থেকে বোঝা যায়, আমেরিকা, ইসরাইল ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো সারা বিশ্বের মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে এবং প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আইএসআইএল দমনের নামে আমেরিকা সিরিয়ার সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করছে। সিরিয়ার সন্ত্রাসীদের সঙ্গে ইসরাইলের সহযোগিতা এবং আইএসআইএল’র অবস্থানের ওপর মার্কিন বিমান হামলার লক্ষ্য উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন।
মন্তব্য
================
ইসরাইলে তৈরি আইএসের ড্রোন ভূপাতিত !
========================
ইহুদিবাদী ইসরাইলের তৈরি এবং উগ্র সন্ত্রাসীগোষ্ঠী আইএসআইএল ব্যবহৃত একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে ইরাকের জনপ্রিয় মোবিলাইজেশন ইউনিট এবং নিয়মিত সেনারা। রাজধানী বাগদাদের পশ্চিমে ফালুজা শহরের কাছে ড্রোনটিকে ভুপাতিত করা হয়েছে।
ইরাকের একটি নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে আল-মালুমা সংবাদ সংস্থা বলেছে, গতকাল (রোববার) ইরাকি বাহিনী ড্রোনটিকে লক্ষ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখে শনাক্ত করে এবং পরে তা ভূপাতিত করে। বলা হচ্ছে- ড্রোনটি ইরাকি বাহিনীর ওপর গোয়েন্দাগিরি করছিল এবং সেনাদের ছবি তুলছিল। ভূপাতিত করার পর ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে দেখা গেছে সেটি ইসরাইলি অস্ত্র নির্মাণকারীরা তৈরি করেছে।
মনুষ্যবিহীন বিমানটি ভূপাতিত করার পর পরীক্ষা করে দেখা যায় সেটি ইসরায়েলের একটি অস্ত্র কারখানায় তৈরি। ইরাকী সেনা বাহিনীর ধারণা, এই অঞ্চলের কিছু দেশের সরবরাহ করা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমরাস্ত্র আইএসের হাতে রয়েছে।
- সূত্র : আইআরআইবি - See more at: http://anonym.to/?http://www.kalerka....oUvUCLsj.dpuf
============
আইএসআইএল’কে তেল পাচারে মদদ দিচ্ছে আমেরিকা, ইসরাইল !
===================================
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, (গুডনিউজবিডি):
সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল’কে তেল পাচারে মদদ দিচ্ছে আমেরিকা এবং ইহুদিবাদী ইসরাইল। ইরানের ইংরেজি নিউজ চ্যানেল প্রেসটিভিকে লস অ্যাঞ্জেলস থেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সাবেক ঠিকাদার স্টিভেন কেলি।
কেলি বলেন, ইরাক ও সিরিয়া থেকে তেল পাচার করে তা গোপনে বিক্রির ব্যবসায়ে তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে অংশিদারিত্বে ভিত্তিতে কাজ করছে আমেরিকা, ইহুদিবাদী ইসরাইল এবং তুরস্ক। গত কয়েক বছর এ ভাবে তেল বিক্রি করে দেদার মুনাফা কামিয়েছে ওয়াশিংটন ও তার মিত্ররা। এ ছাড়া, বিশ্ব বাজারে তেলের দাম পড়ে যাওয়ায় তাদের লাভ হয়েছে বলেও জানান তিনি ।
তিনি আরো বলেন, তাকফিরি নানা গোষ্ঠীকে অর্থ যোগান দিচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন এবং রিপাবলিকান দলের সিনেটের জন ম্যাককেইনের মতো কট্টরপন্থী মার্কিন রাজনীতিবিদরা।
===============
Comment