Announcement

Collapse
No announcement yet.

পর্ব ২ বুদ্ধিবৃত্তিক পুনজাগরন নাকি ধোঁকা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পর্ব ২ বুদ্ধিবৃত্তিক পুনজাগরন নাকি ধোঁকা

    ১০. মদিনায় ফেরত যাওয়ার সময়, প্রথম বায়াতে আকাবার দলের সাথে রাসুল(সা) হযরত মুস'আব ইবনে উমায়র(রা)কে প্রেরন করেন। এখন প্রশ্ন হল উনি আনসারদের ইসলাম শিক্ষা দিতেন ও ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন, উনি মদিনাবাসিদের কাছে খিলফাত বা দারুল ইসলাম নিয়ে কি কি কথা বলেছেন? উত্তরঃ উনি(রা) এসব নিয়ে কিছুই বলেন নি। রাসুল(সা) যদি খিলফাতের উদ্দেশ্যেই আনসার খুজতেন তবে মুস'আব(রা) কে অবশ্যই বলে দিতেন নুসরাহ দিয়ে খিলাফাত প্রতিষ্ঠার কথা আনসারদের ইসলাম শিক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করতে। বরং রাসুল(সা) শুধু বলেছেন, এযাবৎ যা নাযিল হয়েছে তা যেন মদিনাবাসিদের শিক্ষাদেন।

    ১১. ((t^2)-1)/(t-1)=2 এই অংকের উত্তর আসে ১ কিন্তু এই ১ দিয়ে প্রশ্নটাকে শুদ্ধি পরিক্ষা করতে গেলে দেখা যাবে উত্তর ১ ভুল। আরও সহজ করে বলি, ১৫বছর আগে যখন বাংলা ছবি দেখতাম তখন , কাহিনি ছিল এরকম, ছবিতে হারিয়ে যাওয়া সন্তান বা ভাইবোন খুজে পায় ছোটবেলায় গাওয়া তাদের স্বতন্ত্র গানের মিলনে। এখন যদি প্রশ্ন করেন, তারা কিভাবে খুজে পেয়েছিল একে অপরকে, উত্তর গানের মাধ্যমে। কিন্তু শুদ্ধি পরিক্ষার জন্য এখন যদি প্রশ্ন করা হয়, তারা কি হারিয়ে যাওয়া ভাইবোন,সন্তানকে খুজে পাওয়ার উদ্দেশ্যে গান গেয়েছি্ল? উত্তর - না । রাসুল(সা) বিভিন্ন গোত্রের কাছে যাওয়ার মাধ্যমে ক্ষমতা পেয়েছেন কিন্তু উনি কি ক্ষমতা লাভের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলেন তাদের কাছ, এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে গেলে যদি সিরাতে ইবনে কাসির বা হিশাম পড়েন তাহলে উত্তর আসবে "BIG NO" । আমার এতক্ষনের আলোচনা ও প্রশ্ন তাই প্রমান করে।

    ১২.Sequence টা এরকম, প্রথমে গোপনে দাওয়াত, প্রকাশ্যে দাওয়াত, বিভিন্ন গোত্রের কাছে গমন, হিজরত এবং জিহাদ। এখানে একটা মজার বিষয় হল, গোপনে দাওয়াত, প্রকাশ্যে দাওয়াত, হিজরত এবং জিহাদ এগুলা কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে এসেছে, কিন্তু বিভিন্ন গোত্রের কাছে গমন/নুসরাহের হুকুম কোন কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে আসে নাই, বা এই হুকুম বাকিগুলার মত কুরআনের আয়াত দ্বারা প্রতিষ্ঠিত না। অর্থাৎ কুরআনের আয়াত দিয়ে অন্য হুকুমগুলা আল্লাহ দিলেও বিভিন্ন গোত্রের কাছে উপস্থপানের/নুসরাহের হুকুম আল্লাহ কুরআনের আয়াত নাযিল করে দেন নি। আর সিরাতে হিশাম এবং কাসির থেকে যা পাই তা হল, আল্লাহ কোথাও বলেন নি, নুসরাহ চাও। বরং আল্লাহ রাসুল(সা)কে বলেছেন, নিজেকে বিভিন্ন গোত্রের কাছে উপস্থাপন কর।

    ১৩. রাসুল(সা) যে সব এলাকায়/ গোত্রের কাছে সাহায্য/নুসরাহ চাইলেন সে সব গোত্রের মাঝে জনমত তৈরির জন্য কোন ধরনের গোপনে দাওয়াত, প্রকাশ্যে দাওয়াত, মিছিল, সমাবেশ এবং হিযবের কথিত রাজনৈতিক বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলন করেন নি। সেখানে কোন ধরনের জনমত তৈরি ছাড়াই সরাসরি নুসরাহ চেয়েছেন। অন্যদিকে, মক্কায় এত কিছু করলেন কিন্তু মক্কায় নুসরাহ চান নাই, তাই না? তার মানে নুসরাহ সেইসব দেশে চাইতে হবে যেসব দেশে গোপনে প্রকাশ্যে, মিছিল সমাবেশ , রাজনীতি করা হয় নি। এটাই সিরাতে পাওয়া যায় ।

    ১৪. হিযব বলে খিলাফাত প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি হল ৩ ধাপ, গোপনে দাওয়াত, প্রকাশ্যে দাওয়াত তারপর নুসরাহ।কিন্তু রাসুল(সা) শুধু মক্কায় গোপনে দাওয়াত করেছেন অন্য কোথাও না। আবার সব জায়গায় নুসরাহ চাইছেন কিন্তু মক্কায় এত কিছু করেও একবারও নুসরাহ চান নি। এবং অন্য গোত্রের কাছে এইসব তথাকথিত ধাপের ধার না ধেরে সরাসরি নুসরাহ চেয়েছেন। মদিনায় আগে নুসরাহ চেয়ে নুসরাহের ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়ে তারপর সরাসরি প্রকাশ্যে ইসলামের জ্ঞানের তালিম দেয়ার জন্য শিক্ষক পাঠিয়েছেন। অন্য কোথাও এরকম করেন নি, অন্য গোত্রের মাঝে কাফেরদের মুসলিম বানিয়ে মুসলিমদের কোন দল তৈরি করে গোপনে প্রকাশ্যে দাওয়াতের ধাপ পালন করে এলাকাভিত্তিক পাবলিক অপিনিয়ন তৈরি করার চেষ্টাও করে নি । মদিনাতেও গোপনে> প্রকাশ্যে দাওয়াতের ধাপ মেনে চলেন নি। বুঝাই যাচ্ছে, রাসুল(সা) এর কাজের সাথে হিযবের কোন মিলই নাই। হিযব নিজেদের মনগড়া নতুন নতুন বিষয়কে শর্ত বানিয়ে ফেলেছে। এবং রাসুল(সা) এক গোত্রের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করতে গিয়ে একবার Refused হলে আর দ্বিতীয়বার যেতেন না। কিন্তু হিযব লক্ষবার refused হলেও বারবার যায়, তার মানে হিযব সুন্নাহ অনুসরন করে না। রাসুল(সা) যেই দেশে পাবলিক অপিনিয় তৈরি করার কাজ করেছেন সেই দেশ বাদ দিয়ে অন্য দেশে নুসরাহ খুজতেন, কিন্তু হিযব এক দেশেই সব করে। এখানেও সুন্নাহের সাথে গড়মিল।

    ১৫. দ্বীন সুস্পষ্ট এবং পরিপূর্ণ, আল্লাহ, আল্লাহর রাসুল(সা) এবং সাহাবিরা(রা) কোথায় বলেছেন নুসরাহ খিলাফাত প্রতিষ্ঠার একমাত্র মাধ্যম? রাসুল(সা) এত ফরয, ওয়াজিবসহ নফল বিষয় নিয়ে বলে গেলেন কিন্তু এত জরুরি আপনাদের কথিত নুসরাহ নিয়ে কিছু বললেন না? আল্লাহ তায়ালা কুরানে এত জিহাদের আয়াত নাযিল করলেন কিন্তু নুসরাহের কোন আয়াত নাযিল করলেন না । রাসুল(সা) প্রায় ৩ বছর বিভিন্ন গোত্রের কাছে গেলেন, কিন্তু এতসময়ের মাঝে কোথাও ভুলেও বললেন না যে এটাই খিলাফাতের একমাত্র মাধ্যম, বাকি সব উপায় হারাম? খিলাফাত নিয়ে উনি(সা) এত হাদিস বললেন কিন্তু নুসরাহকে মানহাজ মুখে একবারও বললেন না? উনি(সা) কোন কাজ করলে সাহাবিদের সেই কাজের উদ্দেশ্য, কেন, কিভাবে বলে দিতেন, বলতেন তোমরা এইভাবে এই কাজ পালন কর। কিন্তু নুসরাহ is skipped from Quran,hadiths, unlike Dawah, Salah, hijrat and Jihad. So it is very understandable. কোন সাহাবিকেও(রা) বললেন না, নুসরাহ খুজ, যাও। আল্লাহ তায়ালা কোথায় বলেছেন নুসরাহ খুজ? নুসরাহ ছাড়া খিলফাত নাই?

    ১৬. কুরআন এবং হাদিস সব জায়গায় মুনকারকে অপসারণ ও বাধা দিতে বলেছে । আলে ইমরানের ১০৪ ও ১১০ নাম্বার আয়াতও তাই বলে যে মুসলিমরা যেন মুনকারকে হাত দ্বারা বাধা দেয় , আর এই হাত দ্বারা বাধা দিতে গেলে অবশ্যই সেই দলের নিজেদের শক্তি অর্জন করতে হবে। এই আয়াত দ্বারা সর্বাগ্রে আলেম এবং মুজাহিদদের সমন্বিত একটি দলকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ সবদিকে থেকে জিহাদের বিষয় চলে আসতেছে। এখানে কিছু মজার ব্যাপার হল, আলে-ইমরানের ১০৪ নাম্বার আয়াত হল খিলাফাত প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর নাযিলকৃত আয়াত, কিন্তু HT এই আয়াত দ্বারা খিলাফাত প্রতিষ্ঠার দল গঠন করতে ব্যবহার করেন, অর্থাৎ খিলাফাত প্রতিষ্ঠার আগেই টেনে নিয়ে আসলেন(double standard ১)। আরও মজার ব্যাপার হল, وَمَا كَانَ الْمُؤْمِنُونَ لِيَنفِرُواْ كَآفَّةً فَلَوْلاَ نَفَرَ مِن كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَآئِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُواْ فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُواْ قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُواْ إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
    আলে-ইমরানের এই আয়াত এবং তাওবার ১২২ নাম্বার আয়াত দুটাই কিন্তু খিলাফাতের আসার পরের আয়াত, দুটা একই দিক নির্দেশ করতেছে(জিহাদ করে মুনকার অপসারন বা বাধা)। কিন্তু এক দল আছে যারা এগুলার শুধু একটা নেয় literally(৩ঃ১০৪ নেয় কিন্তু ৯ঃ১২২ নেয় না)। কিন্তু এসব দ্বারা তাফসিরে শক্তি অর্জনের সুস্পষ্ট নির্দেশনার ব্যাপারে প্রসঙ্গ আসলে তারা বলে, "no burden on a soul that cannot be born" । তখন যদি বলা হয় শক্তি অর্জন করার চেষ্টা করেন, তারা বলবে "রাসুল(সা)কি মক্কায় নিজে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করেছেন?" যদিও তারা মাদানি আয়াত দিয়ে মক্কার ন্যায় খিলাফাত প্রতিষ্ঠার কাজ করতে চায়। কিন্তু আয়াতের শক্তি অর্জনের চেষ্টার বিষয় তারা এড়িয়ে যায়। একটি নেয় আরেকটি নেয় না।(double standard ২) কারন এটাই তাদের ইজতিহাদ । এবং শুধু আলে ইমরানের ১০৪ নাম্বার আয়াত বলে কিন্তু ১১০ নাম্বার আয়াত বলতে দেখি না, কারন অইখানে আরও সরাসরি মুনকারকে বাধা দিতে সরাসরি বলেছে।

    ১৭. আল্লাহর রাসুল(সা) এক গোত্রেরে কাছে একবারের বেশি কখনই যান নি মতের মিল না হলে। তাদের দ্বিতীয়বার বুঝানোর চেষ্টাও করেন নি । তাহলে এক দেশে একবারের বেশী নুসরাহ চাওয়ার অবশ্যই ভুল । কারন আল্লাহর রাসুল(সা) কারো কাছে যা দ্বিতীয়বার করেন নি, তা কিভাবে সেই সমকক্ষদের কাছে হাজারবার করা শরিয়াত সম্মত হয়?

    ১৮. ইসলামের আরও একটি বিধান হল, আল্লাহর রাসুল(সা) যেটা উম্মতের জন্য জরুরি মনে করতেন সেটার তাগাদা দিতেন যেন তারা সেটা পালন করেন। নুসরাহ অন্বেষণ করার জন্য আল্লাহর রাসুল(সা) কোন তাগাদা দেন নি । আল্লাহ তায়ালাও উম্মাতকে কোন তাগাদা দেন নি । বরং তাগাদা দিয়েছেন শক্তি অর্জন করার জন্য ।
    আল্লাহ তায়ালার নুসরাহ অন্বেষণ করতে বলার হুকুমের quotation হিযবুত তাহরির কখনই দেখাতে পারবে না।

    ১৯. রাসুল(সা)কে অনেক হুকুম আল্লাহ তায়ালা ব্যক্তিগতভাবে ওহির মাধ্যেম দিতেন, যেমন বনু কুরাইজার উপর আক্রমন, ঘর থেকে বের হবার সময় রাসুল(সা)কে এক মুঠ বালু নিয়ে নিক্ষেপ করতে বলা। এরকম বহু হুকুম আছে যা কুরআনের মাধ্যমে দেন, এসব শরিয়াতের কোন অংশও নয় । তেমনি রাসুল(সা)এর বিপদে বিভিন্ন গোত্রের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করার হুকুমও কুরআনের মাধ্যমে আসে নি, যদিও ওহির মাধ্যমে এসেছে । এসবে উম্মাতকে তাগাদা দেয়ার কোন দলিলি প্রমান কোথাও নেই । তাই নুসরাহ উম্মাতের জন্য কোন শর্ত নয় ।


    এসব বিষয় পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, নুসরাহ অর্থাৎ খিলাফাত প্রতিষ্ঠায় আনসার-মুহাজির শর্তটি একটি ভুল এবং জোড়াতালি দেয়া অবান্তর বিষয় মাত্র যার পক্ষে ইসলামে কোন স্পষ্ট দলিল প্রমান নাই এবং অজস্র সলফে সালেহিনরাও কেউ এরকম বলেন নি কোথাও। আল্লাহু আলম। জাযাক আল্লাহু খায়ের।


    Additional info:
    হিযব যে কারনে অন্য কোন পন্থা অবলম্বন করে না তা হল তারা খিলাফাতএর পুনঃপ্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আনসার-মুহাজির তত্ত্বে বিশ্বাস করে (আনসার+মুহাজির=খিলাফাত)। তারা মনে করে খিলাফাত প্রতিষ্ঠা করতে হলে আনসার এবং মুহাজির থাকা ফরয,আনসার মুহাজিরদের নুসরাহ দেবে খিলাফাত প্রতিষ্ঠায়। এছাড়া অন্য যেকোন কিছুই সীমালঙ্ঘন অর্থাৎ অন্য কোন পন্থায় খিলাফাত হারাম হয়ে যাবে। এই নিয়ম অনুযায়ী, কোন অঞ্চলের একদল ক্ষমতাশালী কিন্তু ইসলামি রাষ্ট্র পরিচালনার জ্ঞান-বিহীন হবে আনসার, আর অন্যদিকে ক্ষমতাহীন এবং ইসলামিক রাষ্ট্র পরিচালনার সকল জ্ঞানসম্পন্ন দল হবে মুহাজির। হিযব এই সমীকরণের মুহাজির বলে নিজেদের দাবি করে আর বিভিন্ন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সেনাবাহিনিকে বলে থাকে “সম্ভাব্য”আনসার। তাদের এই মুহাজির অবস্থা মক্কি জীবনের রাসুল(সা)এবং সাহাবিদের মুহজির অবস্থাকে প্রতিনিধিত্ব করে আর যারা আনসার হবে তারা মদিনার আওস এবং খাজ্রাজ গোত্রকে প্রতিনিধিত্ব করবে। হিযবের এই তত্ত্বের implicationহল, একসাথে কেউ আনসার এবং মুহাজির হতে পারে না বা থাকতে পারে না । যেহেতু, মক্কার মুসলিম এবং মদিনার মুসলিমের মাঝে এই পার্থক্য সুস্পষ্ট ছিল। তাই তারা বিভিন্ন প্রভাবশালীদের কাছে নুসরাহ অন্বেষণ করে । তাদের দৃঢ় বিশ্বাস তাদের জন্য বা খিলাফাত প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যকোন পন্থা অন্বেষণ করা এবং নিজস্ব শক্তি অর্জন করার চেষ্টা করা হারাম । কারন রাসুল(সা)এবং সাহাবীরা তা করেন নি। তারা একটি যুক্তি ব্যবহার করে এক্ষেত্রে তা হল,রাসুল(সা) কি পারতেন না অস্ত্র ধরতে বা অন্য কোন পন্থা অবলম্বন করতে? যেহেতুরাসুল(সা) অন্য কোন পথ নেন নি এবং আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন গোত্রের কাছে যেতেবলেছেন, তাই হিযবুত তাহরিরও সেরকম অনুকরন করতে চায়। কিন্তু টাতে কি কি মৌলিক সমস্যা রয়েছে তা উপরে তুলে ধরা হয়েছে ।

  • #2
    নুসরাহ অর্থাৎ খিলাফাত প্রতিষ্ঠায় আনসার-মুহাজির শর্তটি একটি ভুল এবং জোড়াতালি দেয়া অবান্তর বিষয় মাত্র যার পক্ষে ইসলামে কোন স্পষ্ট দলিল প্রমান নাই এবং অজস্র সলফে সালেহিনরাও কেউ এরকম বলেন নি কোথাও।

    আল্লাহ তায়ালা উত্তম প্রতিদান দান করুন।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      zajakallah

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ। ভাই, খুবই সুন্দর একটি এনালাইসিস।

        এটা আপনার নিজের লেখা হলে মাশোয়ারা দিব, বাংলা সিনেমার পার্টটা বাদ দিয়ে দিতে এই সুন্দর আলোচনার মধ্য থেকে।
        কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

        Comment


        • #5
          jajakallah onek faida palam

          Comment

          Working...
          X