গত শতাব্দীতেই ফাঁস হয় ইহুদীদের নীল নকশা ‘প্রটোকল’ নামক বইটি। যেখানে সারা বিশ্বকে করায়ত্ত্ব করতে ইহুদীদের দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যানের বর্ণনা পাওয়া যায়। বইটিতে অইহুদী জাতিগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে যতগুলো ধাপের বর্ণনা ছিলো, তার মধ্যে অন্যতম ছিলো ‘শিক্ষাব্যবস্থা’ নিয়ন্ত্রণ করা। বইটির “শিক্ষাব্যবস্থার নয়া রুপ” অধ্যায়ে বলা হয়- “চিন্তাধারা নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে আমরা ইতোমধ্যেই উদ্দেশ্যমূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা জারী করেছি। এটা করার উদ্দেশ্য হলো, অইহুদী সমাজকে চিন্তাশক্তিহীন অনুগত পশুর স্তরে নামিয়ে আনা যেন, তাদের চোখের সামনে কোন কিছু পেশ না করা পর্যন্ত তারা নিজস্ব চিন্তার সাহয্যে কোন ধারণাই পোষণ করতে না পারে।.......আমরা অবশ্যই তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন সব মূলনীতি শামিল করবো যা প্রচলিত শিক্ষানীতিকে সম্পূর্ণরুপে অচল করে দিবে।” বর্তমানে বাংলাদেশে যে শিক্ষাব্যবস্থা চলছে, তা ঐ ইহুদী প্রটোকলের অনুসরণ মাত্র। এই শিক্ষাব্যবস্থায় একদিকে যেমন ছাত্র-ছাত্রীদের ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে, অন্যদিকে এমন উদ্ভট সিস্টেম চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে যেন শিক্ষার্থীদের সাধারণ জ্ঞান বুদ্ধি লোপ পেয়ে তারা পশুর স্তরে নেমে আসে। ফেসবুকে মাছরাঙ্গা টিভির একটি ভিডিও প্রতিবেদন ভাইরাল হয়েছে ( https://youtu.be/8YCvdpZWTdw ), যেখানে দেখা যাচ্ছে সর্বোচ্চ নম্বর এ+ পাওয়ার পরও ছাত্র-ছাত্রীরা খুব সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতে পারে, এ বছর যে ১ লাখ ৯ হাজার ৭৬১ জন ছাত্র-ছাত্রী এ+ পেয়েছে তাদের অধিকাংশের অবস্থা কি ঐ মাছরাঙ্গা টিভিতে প্রদর্শিত ছাত্র-ছাত্রীদের মত ? যদি তাই হয়ে থাকে তবে বাংলাদেশের ভবিষ্যত কোথায় দিয়ে দাড়াবে একবার ভেবেছেন কি ? বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার দিতে তাকালে আমরা পাই-
১) উদ্দেশ্যমূলক সিলেবাস। এখানে একদিকে ইসলামী পাঠ্যগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে প্রবেশ করানো হয়েছে হিন্দুত্ববাদ।
২) ইতিহাস করা হয়েছে বিকৃত। প্রকাশ্যে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে- ৪৭ এর দেশভাগ করা ঠিক হয়নি।
৩) পড়ানো হচ্ছে রাধা-কৃষ্ণের লীলাখেলা, রামায়ন, পাঠাবলীর নিয়মকানুন। প্রবেশ করানো হয়েছে রুদ্র শহীদুল্লাহ’র মত সিফিলিস রোগীর কবিতা।
৪) পড়ানো হচ্ছে আনিসুজ্জামান. জাফর ইকবাল, সনজিদা খাতুন, সেলিনা হোসেন, হুমায়ুন আজাদদের মত প্রকাশ্য বাম-নাস্তিকদের গল্প-কবিতা।
৫) এক ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইসলাম ধর্ম বইয়ে করা হয়েছে ৫৮টি ভুল।
৬) নবম-দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান বইয়ের ব্যবহৃত অধিকাংশ নামের সাথে বিষ্ময়করভাবে দাস-রায়-কুমার-পাল-চন্দ্র রয়েছে। ( http://goo.gl/AjIE3P )
৭) শিক্ষা সংক্রান্ত যে কতক আইন ধর্মের পক্ষে রয়েছে সেগুলোও ভঙ্গ করা হচ্ছে। যেমন বলা হয়েছে- কোন শিক্ষক ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে তার শাস্তি হবে, ছাত্রকে মারধর করলে তার শাস্তি হবে। কিন্তু কিছুদিন আগে নারায়নগঞ্জে শ্যামল কান্তি নামক এক শিক্ষকের ক্ষেত্রে শিক্ষামন্ত্রী নিজেই সেই আইন ভঙ্গ করেছে। একই ঘটনা ঘটেছে ঢাকা কমার্স করেছে। প্রকাশ্যে অশোভন আচরণ করায় কলেজ কর্তৃপক্ষ কয়েক শিক্ষার্থীকে টিসি দিয়েছে। অথচ সেই শিক্ষামন্ত্রী আইন ভেঙ্গে, কলেজ কর্তৃপক্ষকে ডিঙ্গিয়ে ফের ছাত্র-ছাত্রীদের পুনঃঅবস্থানে ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রকাশ্যেই বলেছে- “ প্রেম করা দোষের কিছু নয়”।
৮) বাংলাদেশের শিক্ষা সেক্টরকে বানানো হয়েছে হিন্দুদের ডিপো ( http://goo.gl/Q9MBpO )।
৯) এইবার এইচএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রশ্নে ঢাকা বোর্ডে ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়া হয়েছে ‘হুজুদের দাড়ি ধরে কিভাবে হ্যাচকা টান দিতে হয়’, অন্যদিকে চট্টগ্রাম বোর্ডের প্রশ্নে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে- মুসলিমরা নিমক হারাম, যেই হিন্দু তাকে আশ্রয় দিয়েছে তাকেই সে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
১০) সৃজনশীল প্রশ্নের নামে ছাত্র-ছাত্রীদের বানানো হয়েছে গিনিপিগ। শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ ও কথিত শিক্ষাবিদ (জাফর ইকবাল ও প্রথম আলো গং) -দের যখন যা মনে চেয়েছে তারা তাই ছাত্র-ছাত্রীদের উপর পরীক্ষা করেছে।
১১) সর্বশেষে ছাত্রজীবন ধ্বংস করে দিয়েছে প্রশ্নপ্রত্র ফাঁস। প্রত্যেক পরীক্ষার আগের রাতেই ফেসবুকে মিলেছে প্রশ্ন, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে উত্তরও দেওয়া ছিলো। প্রস্তাবিত শিক্ষা আইনে প্রশ্নপত্র ফাঁসের শাস্তির কথা উল্লেখ থাকলে, নতুন খসড়ায় তা বিষ্ময়করভাবে তুলে দেওয়া হয়েছে। উপরের আলোচনা দ্বারা এটাই প্রতীয়মান হয়, শিক্ষানীতি নিয়ে ইহুদীদের সেই নীলনকশা তথা প্রটোকল বাস্তবায়ন চলছে বাংলাদেশে। দেশের ভবিষ্যত ছাত্র সমাজকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ইহুদী বর্ণিত ‘চিন্তাশক্তিহীন অনুগত পশুর স্তরে’।
মূলতঃ এই বাস্তবায়নের প্রধান চাবিকাঠী হচ্ছে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও কথিত সেক্যুলার শিক্ষাবিদ গং। ইহুদী মোসাদের সাথে মিটিং করার কারণে যদি আসলাম চৌধুরীর নামে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হতে পারে, জেল-জরিমানা হতে পারে, তবে যে নুরুল ইসলাম নাহিদ গং ইহুদীদের শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন করছে এবং দেশের কোটি কোটি নিরপরাধ ছাত্র-ছাত্রীদের বুদ্ধিবৃত্তিক পঙ্গু বানিয়ে দিচ্ছে, পুরো জাতির ভবিষ্যতকে ধ্বংস করার নিকৃষ্ট চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে, তবে তাদের কেন বিচার হবে না ? তাদের নামে কেন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হবে না ? কেন তাদের ফাঁসিতে ঝুলানো হবে না ?
১) উদ্দেশ্যমূলক সিলেবাস। এখানে একদিকে ইসলামী পাঠ্যগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে প্রবেশ করানো হয়েছে হিন্দুত্ববাদ।
২) ইতিহাস করা হয়েছে বিকৃত। প্রকাশ্যে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে- ৪৭ এর দেশভাগ করা ঠিক হয়নি।
৩) পড়ানো হচ্ছে রাধা-কৃষ্ণের লীলাখেলা, রামায়ন, পাঠাবলীর নিয়মকানুন। প্রবেশ করানো হয়েছে রুদ্র শহীদুল্লাহ’র মত সিফিলিস রোগীর কবিতা।
৪) পড়ানো হচ্ছে আনিসুজ্জামান. জাফর ইকবাল, সনজিদা খাতুন, সেলিনা হোসেন, হুমায়ুন আজাদদের মত প্রকাশ্য বাম-নাস্তিকদের গল্প-কবিতা।
৫) এক ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইসলাম ধর্ম বইয়ে করা হয়েছে ৫৮টি ভুল।
৬) নবম-দশম শ্রেণীর হিসাববিজ্ঞান বইয়ের ব্যবহৃত অধিকাংশ নামের সাথে বিষ্ময়করভাবে দাস-রায়-কুমার-পাল-চন্দ্র রয়েছে। ( http://goo.gl/AjIE3P )
৭) শিক্ষা সংক্রান্ত যে কতক আইন ধর্মের পক্ষে রয়েছে সেগুলোও ভঙ্গ করা হচ্ছে। যেমন বলা হয়েছে- কোন শিক্ষক ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে তার শাস্তি হবে, ছাত্রকে মারধর করলে তার শাস্তি হবে। কিন্তু কিছুদিন আগে নারায়নগঞ্জে শ্যামল কান্তি নামক এক শিক্ষকের ক্ষেত্রে শিক্ষামন্ত্রী নিজেই সেই আইন ভঙ্গ করেছে। একই ঘটনা ঘটেছে ঢাকা কমার্স করেছে। প্রকাশ্যে অশোভন আচরণ করায় কলেজ কর্তৃপক্ষ কয়েক শিক্ষার্থীকে টিসি দিয়েছে। অথচ সেই শিক্ষামন্ত্রী আইন ভেঙ্গে, কলেজ কর্তৃপক্ষকে ডিঙ্গিয়ে ফের ছাত্র-ছাত্রীদের পুনঃঅবস্থানে ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রকাশ্যেই বলেছে- “ প্রেম করা দোষের কিছু নয়”।
৮) বাংলাদেশের শিক্ষা সেক্টরকে বানানো হয়েছে হিন্দুদের ডিপো ( http://goo.gl/Q9MBpO )।
৯) এইবার এইচএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রশ্নে ঢাকা বোর্ডে ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়া হয়েছে ‘হুজুদের দাড়ি ধরে কিভাবে হ্যাচকা টান দিতে হয়’, অন্যদিকে চট্টগ্রাম বোর্ডের প্রশ্নে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে- মুসলিমরা নিমক হারাম, যেই হিন্দু তাকে আশ্রয় দিয়েছে তাকেই সে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
১০) সৃজনশীল প্রশ্নের নামে ছাত্র-ছাত্রীদের বানানো হয়েছে গিনিপিগ। শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ ও কথিত শিক্ষাবিদ (জাফর ইকবাল ও প্রথম আলো গং) -দের যখন যা মনে চেয়েছে তারা তাই ছাত্র-ছাত্রীদের উপর পরীক্ষা করেছে।
১১) সর্বশেষে ছাত্রজীবন ধ্বংস করে দিয়েছে প্রশ্নপ্রত্র ফাঁস। প্রত্যেক পরীক্ষার আগের রাতেই ফেসবুকে মিলেছে প্রশ্ন, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে উত্তরও দেওয়া ছিলো। প্রস্তাবিত শিক্ষা আইনে প্রশ্নপত্র ফাঁসের শাস্তির কথা উল্লেখ থাকলে, নতুন খসড়ায় তা বিষ্ময়করভাবে তুলে দেওয়া হয়েছে। উপরের আলোচনা দ্বারা এটাই প্রতীয়মান হয়, শিক্ষানীতি নিয়ে ইহুদীদের সেই নীলনকশা তথা প্রটোকল বাস্তবায়ন চলছে বাংলাদেশে। দেশের ভবিষ্যত ছাত্র সমাজকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ইহুদী বর্ণিত ‘চিন্তাশক্তিহীন অনুগত পশুর স্তরে’।
মূলতঃ এই বাস্তবায়নের প্রধান চাবিকাঠী হচ্ছে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও কথিত সেক্যুলার শিক্ষাবিদ গং। ইহুদী মোসাদের সাথে মিটিং করার কারণে যদি আসলাম চৌধুরীর নামে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হতে পারে, জেল-জরিমানা হতে পারে, তবে যে নুরুল ইসলাম নাহিদ গং ইহুদীদের শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন করছে এবং দেশের কোটি কোটি নিরপরাধ ছাত্র-ছাত্রীদের বুদ্ধিবৃত্তিক পঙ্গু বানিয়ে দিচ্ছে, পুরো জাতির ভবিষ্যতকে ধ্বংস করার নিকৃষ্ট চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে, তবে তাদের কেন বিচার হবে না ? তাদের নামে কেন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হবে না ? কেন তাদের ফাঁসিতে ঝুলানো হবে না ?
Comment