ফেসবুকে 'সুতরাং' নামে একটি জনপ্রিয় পেইজ আছে। এই পেইজে মূলতঃ সরকারের বিভিন্ন জুলুম -অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রুপের দ্বারা পোস্ট দেওয়া হয়। মোটামুটি সরকার বিরোধী ও ইসলামিস্টদের কাছে এটি জনপ্রিয় একটি পেইজ।
গুলশান হলি আর্টিজান ঘটনার পর ঐ পেইজ থেকে কমেন্টের মাধ্যমে আইন শৃংখলা বাহিনীকে আহবান জানানো হয় যে আনলাইনে জংগীদের (মুজাহিদীন ও খারেজী উভয়দের) ব্যাপারে তথ্য প্রয়োজন হলে তারা সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
ঐ পেইজের ম্যানেজার এর নাম 'আশরাফ আজিজ ইশরাক ফাহিম'। অল্পবয়স্ক ছেলেটি ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত। কিছুদিন আগে মোহাম্মদপুর থেকে তাকে দুই বন্ধু সহ রেস্টুরেন্ট থেকে আইন শৃংখলা বাহিনী ধরে নিয়ে যায়।
যারা কিছুদিন আগে আইন শৃংখলা বাহিনীকে তথ্য দেবার পরিকল্পনা করে, আজ তারাই তাদের জেলে। এখন তারা বুঝতে পারছে মুরতাদ পুলিশ বাহিনী কী জিনিষ!
রিদ্দাহ তথা দ্বীনত্যাগের একটি কারন হলো 'মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফেরদের সহায়তা করা'। সাধারণ মুসলিম জনগোষ্ঠীর কখনই উচিত নয় মুজাহিদীনিদের বিরুদ্ধে মুরতাদ সরকারকে কোনভাবেই সহায়তা করা। এতে দুনিয়া ও আখিরাত উভয় দিকেই তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আল্লাহ মুরতাদের হাতে বন্দী সকল মুসলিম ভাই বোনদের হেফাজত করুন।
গুলশান হলি আর্টিজান ঘটনার পর ঐ পেইজ থেকে কমেন্টের মাধ্যমে আইন শৃংখলা বাহিনীকে আহবান জানানো হয় যে আনলাইনে জংগীদের (মুজাহিদীন ও খারেজী উভয়দের) ব্যাপারে তথ্য প্রয়োজন হলে তারা সহযোগিতা করতে আগ্রহী।
ঐ পেইজের ম্যানেজার এর নাম 'আশরাফ আজিজ ইশরাক ফাহিম'। অল্পবয়স্ক ছেলেটি ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত। কিছুদিন আগে মোহাম্মদপুর থেকে তাকে দুই বন্ধু সহ রেস্টুরেন্ট থেকে আইন শৃংখলা বাহিনী ধরে নিয়ে যায়।
যারা কিছুদিন আগে আইন শৃংখলা বাহিনীকে তথ্য দেবার পরিকল্পনা করে, আজ তারাই তাদের জেলে। এখন তারা বুঝতে পারছে মুরতাদ পুলিশ বাহিনী কী জিনিষ!
রিদ্দাহ তথা দ্বীনত্যাগের একটি কারন হলো 'মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফেরদের সহায়তা করা'। সাধারণ মুসলিম জনগোষ্ঠীর কখনই উচিত নয় মুজাহিদীনিদের বিরুদ্ধে মুরতাদ সরকারকে কোনভাবেই সহায়তা করা। এতে দুনিয়া ও আখিরাত উভয় দিকেই তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আল্লাহ মুরতাদের হাতে বন্দী সকল মুসলিম ভাই বোনদের হেফাজত করুন।
Comment