এই মাত্র একজন ইনবক্সে জানালো-
‘চট্টগ্রামে হালিশহরে গরু জবাইয়ে হিন্দুরা বাধা দিচ্ছে; এই খবর অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ায় ভূক্তভোগী বৃদ্ধ মোজাম্মেল হাওলাদারকে বাসায় গিয়ে হুমকি দিয়েছে পুলিশের এসআই মিজান। একই সাথে আগামীকাল শনিবার সন্ধায় (বাদ মাগরীব) হিন্দু ও মুসলিম পরিবার উভয়কেই ডাক দিয়েছে বিষয়টিকে সালিশী বৈঠকের মাধ্যমে মিমাংশা করার জন্য। জানা গেছে- হালিশহরের আচার্য পাড়ার উক্ত গলিতে ১০-১২ ঘরের বসবাস, যার মধ্যে ১১টির মত হিন্দুর ঘর, বাকি একটি মাত্র মুসলিম ঘর। এ কারণ সব হিন্দু মিলে ঐ এক মুসলিম পরিবারের উপর দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতন করে যাচ্ছে।
আগামীকাল যদি হিন্দু ও মুসলিম পরিবারকে ডাকা হয় তবে মোজাম্মেল হাওলাদারকে একাই যেতে হবে। তাই আমার মনে হয়, চট্টগ্রামের মুসলমানদের উচিত হবে ঐ সময় সবাই একযোগে থানার ঐ শালিসে উপস্থিত থাকা, অথবা শান্তিপূর্ণভাবে থানার চারপাশে অবস্থান করা। সবার উচিত নিপীড়িত মুসলিম পরিবারটির পাশে দাড়ানো। পাশাপশি চট্টগ্রামের সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করবো হালিশহরের ঘটনাটি নিয়ে যেনো নিউজ করেন এবং আগামীকালকের শালিসের ঘটনাটি যেন মিডিয়ায় প্রকাশ করেন।
যেহেতু থানার ওসি হিন্দু এবং হিন্দুদের সংখ্যা বেশি, তাই শালিশের মাধ্যমে মুসলিম পরিবারটিকেই স্বাভাবিকভাবেই কোনঠাসা করার চেষ্টা করা হবে। তাই চট্টগ্রামের মুসলিমরা যদি একযোগে এগিয়ে আসেন, তবে আশা করা যায় হিন্দুরা মুসলমানদের আর নিপীড়ন করতে পারবে না।
মনে রাখবেন, বাংলাদেশের হিন্দু কর্তৃক মুসলিম নির্যাতন সবে শুরু হয়েছে। এখনই যদি আপনারা সচেতন না হউন এবং আইনী উপায়ে তার প্রতিবাদ না করেন, তবে হিন্দুরা দ্রুত ঘাড়ে চেপে বসবে এবং বাংলাদেশে ভারতের মত হনুমানের রাজত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে।
আপনাদেরকে চট্টগ্রামের পুলিশের দায়িত্বশীল কয়েকজনের নম্বর দিলাম, আপনারা নিজ দায়িত্বে তাদের ফোন করে বলেন- যেন বিষয়টি গুরু বাংলা ইসলামিক রিমাইন্ডারত্বসহকারে দেখা হয় এবং যে বা যারা মুসলমানদের গরু জবাইয়ে বাধা এবং গর্দান কাটার হুমকি দিয়েছে তাদের যেন গ্রেফতার করে বিচার করা হয়।
‘চট্টগ্রামে হালিশহরে গরু জবাইয়ে হিন্দুরা বাধা দিচ্ছে; এই খবর অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ায় ভূক্তভোগী বৃদ্ধ মোজাম্মেল হাওলাদারকে বাসায় গিয়ে হুমকি দিয়েছে পুলিশের এসআই মিজান। একই সাথে আগামীকাল শনিবার সন্ধায় (বাদ মাগরীব) হিন্দু ও মুসলিম পরিবার উভয়কেই ডাক দিয়েছে বিষয়টিকে সালিশী বৈঠকের মাধ্যমে মিমাংশা করার জন্য। জানা গেছে- হালিশহরের আচার্য পাড়ার উক্ত গলিতে ১০-১২ ঘরের বসবাস, যার মধ্যে ১১টির মত হিন্দুর ঘর, বাকি একটি মাত্র মুসলিম ঘর। এ কারণ সব হিন্দু মিলে ঐ এক মুসলিম পরিবারের উপর দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতন করে যাচ্ছে।
আগামীকাল যদি হিন্দু ও মুসলিম পরিবারকে ডাকা হয় তবে মোজাম্মেল হাওলাদারকে একাই যেতে হবে। তাই আমার মনে হয়, চট্টগ্রামের মুসলমানদের উচিত হবে ঐ সময় সবাই একযোগে থানার ঐ শালিসে উপস্থিত থাকা, অথবা শান্তিপূর্ণভাবে থানার চারপাশে অবস্থান করা। সবার উচিত নিপীড়িত মুসলিম পরিবারটির পাশে দাড়ানো। পাশাপশি চট্টগ্রামের সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করবো হালিশহরের ঘটনাটি নিয়ে যেনো নিউজ করেন এবং আগামীকালকের শালিসের ঘটনাটি যেন মিডিয়ায় প্রকাশ করেন।
যেহেতু থানার ওসি হিন্দু এবং হিন্দুদের সংখ্যা বেশি, তাই শালিশের মাধ্যমে মুসলিম পরিবারটিকেই স্বাভাবিকভাবেই কোনঠাসা করার চেষ্টা করা হবে। তাই চট্টগ্রামের মুসলিমরা যদি একযোগে এগিয়ে আসেন, তবে আশা করা যায় হিন্দুরা মুসলমানদের আর নিপীড়ন করতে পারবে না।
মনে রাখবেন, বাংলাদেশের হিন্দু কর্তৃক মুসলিম নির্যাতন সবে শুরু হয়েছে। এখনই যদি আপনারা সচেতন না হউন এবং আইনী উপায়ে তার প্রতিবাদ না করেন, তবে হিন্দুরা দ্রুত ঘাড়ে চেপে বসবে এবং বাংলাদেশে ভারতের মত হনুমানের রাজত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে।
আপনাদেরকে চট্টগ্রামের পুলিশের দায়িত্বশীল কয়েকজনের নম্বর দিলাম, আপনারা নিজ দায়িত্বে তাদের ফোন করে বলেন- যেন বিষয়টি গুরু বাংলা ইসলামিক রিমাইন্ডারত্বসহকারে দেখা হয় এবং যে বা যারা মুসলমানদের গরু জবাইয়ে বাধা এবং গর্দান কাটার হুমকি দিয়েছে তাদের যেন গ্রেফতার করে বিচার করা হয়।
Comment