সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা বিভিন্ন সংগঠনের ভাইদের কাছ থেকে রিমান্ডে পাওয়া তথ্য খুব দ্রুত মিডিয়াতে প্রকাশ করে দিচ্ছে। জবানবন্দি থেকে পাওয়া সমস্ত পরিকল্পনা এবং জড়িত ব্যক্তি কারা তা তুলে ধরছে।
.
এখানে চিন্তার বিষয় হল, যে তথ্যগুলো তারা প্রকাশ করছে তদন্তের খাতিরে তা গোপন রাখাটাই স্বাভাবিক ছিলো। তাহলে তারা প্রকাশ করছে কেনো?.
.
এটা আসলে তাদের একটা বড় পরিকল্পনার সুক্ষ চাল। "জঙ্গি থেকে প্রাপ্ত তথ্য" - বলে তারা যা প্রকাশ করছে তার অধিকাংশই গাঁজাখুরি গল্প । এবং মিথ্যা মিশ্রিত এই তথ্যের মাধ্যমে তারা একটা প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর চেষ্টা করছে।
এই প্রপাগান্ডার সর্বশেষ সিদ্ধান্ত এমন হতে পারে যে, কথিত জঙ্গিরা আসলে দেশী কোন স্বার্থার্ন্বেষী চক্রের ফাঁদে পরে সরকার ও রাষ্ট্র বিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে। এরা নিজেরাও জানেনা এদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
.
এমন প্রপাগান্ডা প্রতিষ্ঠা করা গেলে দুটো ফায়দা আসবে। -
.
-দেশে আন্তর্জাতিকভাবে আল ক্বাইদা বা আইএস এর প্রভাব নেই বলে পাশ্চাত্য প্রভুদের কাছে প্রমান করা
-এবং জিহাদী কর্মকান্ডে জড়িত ও আগ্রহীদের মাঝে সংশয় ও বিভ্রান্তি ছড়ানো।
.
তাদের এইসব প্রপাগান্ডা যে গাজাখুরি তা বোঝা যায় যখন আল ক্বাইদা ও আইএস এর মাঝে গুলিয়ে ফেলে, অথচ তাদের মাঝে আদর্শ ও মানহাজগত পার্থক্য আছে।
.
তাদের এইসব মিথ্যা অপপ্রচার থেকে মুসলিম ভাইবোনদের নিরাপদ থাকা জরুরী, এবং এটাও জরুরী যে তাদের এসব প্রপাগান্ডার যথাযথ জবাব দেয়া।
.
আল্লাহ সেইসব ভাইদের হিফাযত করুন যারা তাগুতের কারাগারে বন্দি, না জানি কতটা নির্যাতনের মাঝে জীবন যাপন করছে। এবং আমাদের বিজয় দান করুন সেই সব তাগুতের বিরুদ্ধে যারা আল্লাহ্*র দ্বীনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
.
এখানে চিন্তার বিষয় হল, যে তথ্যগুলো তারা প্রকাশ করছে তদন্তের খাতিরে তা গোপন রাখাটাই স্বাভাবিক ছিলো। তাহলে তারা প্রকাশ করছে কেনো?.
.
এটা আসলে তাদের একটা বড় পরিকল্পনার সুক্ষ চাল। "জঙ্গি থেকে প্রাপ্ত তথ্য" - বলে তারা যা প্রকাশ করছে তার অধিকাংশই গাঁজাখুরি গল্প । এবং মিথ্যা মিশ্রিত এই তথ্যের মাধ্যমে তারা একটা প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর চেষ্টা করছে।
এই প্রপাগান্ডার সর্বশেষ সিদ্ধান্ত এমন হতে পারে যে, কথিত জঙ্গিরা আসলে দেশী কোন স্বার্থার্ন্বেষী চক্রের ফাঁদে পরে সরকার ও রাষ্ট্র বিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে। এরা নিজেরাও জানেনা এদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
.
এমন প্রপাগান্ডা প্রতিষ্ঠা করা গেলে দুটো ফায়দা আসবে। -
.
-দেশে আন্তর্জাতিকভাবে আল ক্বাইদা বা আইএস এর প্রভাব নেই বলে পাশ্চাত্য প্রভুদের কাছে প্রমান করা
-এবং জিহাদী কর্মকান্ডে জড়িত ও আগ্রহীদের মাঝে সংশয় ও বিভ্রান্তি ছড়ানো।
.
তাদের এইসব প্রপাগান্ডা যে গাজাখুরি তা বোঝা যায় যখন আল ক্বাইদা ও আইএস এর মাঝে গুলিয়ে ফেলে, অথচ তাদের মাঝে আদর্শ ও মানহাজগত পার্থক্য আছে।
.
তাদের এইসব মিথ্যা অপপ্রচার থেকে মুসলিম ভাইবোনদের নিরাপদ থাকা জরুরী, এবং এটাও জরুরী যে তাদের এসব প্রপাগান্ডার যথাযথ জবাব দেয়া।
.
আল্লাহ সেইসব ভাইদের হিফাযত করুন যারা তাগুতের কারাগারে বন্দি, না জানি কতটা নির্যাতনের মাঝে জীবন যাপন করছে। এবং আমাদের বিজয় দান করুন সেই সব তাগুতের বিরুদ্ধে যারা আল্লাহ্*র দ্বীনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
Comment