এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, যারা মানুষের অধিকার রক্ষা করে না, তাদের আবার মানবাধিকার কিসের। আগে দেশ ও প্রিয় জন্মভূমিকে বাঁচাতে হবে, জনগণকে বাঁচাতে হবে। তারপর রাজনীতি। দেশের স্বার্থেই রাজনীতি, জনগণের স্বার্থেই রাজনীতি। সব বিষয়েই বিরোধিতা করলে হবে না।
এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব , কথাটা তোমাদের উপরই সর্বপ্রথম বর্তায় । কারণ তোমরাই সবচে বেশি মানুষের অধিকার নষ্ট করো । ৫ই মে হাজারো আলেমকে কারা শহিদ করেছিল? দোকানে দোকানে মোবাইল কোটের নামে ডাকাতি কারা করে ?
আর তোমরা কি বলতে চাও ,যারা আল্লাহ ও নবির সম্মান রক্ষা করার জন্য আল্লাহ ও নবির দুশমনদের হত্যা করেছে ,তাদের জন্যই কি মানবাধিকার নেই । যারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করেছে আল্লাহর জন্য , আল্লাহর দ্বীনকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য , তারাই কি অপরাধী? তোমাদের তাগুতি সংবিধানে তো হিজলারও মানবাধিকার আছে । হিন্দুরও সুযোগ সুবিধা আছে । আল্লাহর দুশমন নাস্তিক ব্লগারদের ও নিরাপত্তা আছে । দ্বীনের দুশমন খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্ম প্রচার করে কিংবা মানুষকে সুদের ফাঁদে ফেলে জোর করে খ্রিস্টান বানানোর অধিকার আছে , যারা আজ মুসলিম ধরমপ্রচারকদেরকেও ধর্ম প্রচারে বাধা দিচ্ছে । তোমাদের সরকার তো খুনের আসামিদেরকেও ছেড়ে দেয় তাদের দলের হওয়ার কারণে । শুধু অধিকার নেই আল্লাহর বান্দাদের ।
শুনে রাখ, তোমাদের মানবাধিকারের কোন প্রয়োজন তাদের নেই । কল্পনা করো, সেদিন কেমন হবে যেদিন জান্নাতের উঁচু উঁচু মহলসমুহে তারা অবস্থান করবে । আর তোমরা তাদের বলবে , আমাদের উপর কিছু পানি ঢেলে দাও অথবা তমাদেরকে যে রিজিক দেওয়া হয়েছে তার কিছু । তখন তারা বলবে, আল্লাহ তাআলা এই দুটি কাফেরদের উপর হারাম করেছেন । যারা দ্বীনকে খেল তামাশার বস্তু বানিয়েছে , দুনিয়ার জীবন যাদেরকে ধোঁকায় ফেলেছে । আজ আমরা তোমাদের ভুলে যাব , যেভাবে তোমরা আজকের দিনের সাক্ষাতকে ভুলে গিয়েছিলে । [সুরা আরাফ ৫০,৫১]
কেমন হবে সেদিন !
আইজিপি বলছে, তাদের মিশন- হয় মারব, না হয় মরব। তারা নিজেরাই বলে, আমরা মরব, জান্নাতে যাব; যাদের মারব তারা জাহান্নামে যাবে।
হে তাগুতবাহিনীর প্রধান! তোমার জন্য আফসোস হয় , তুমি তো জান না এটা মুসলমানদের কুরআনের কথা । আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য। [সুরা তাওবা-১১১]
পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ‘জঙ্গিরা দেশের অগ্রগতিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা সফল হবে না, আমরা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাচ্ছি। এই দেশকে জঙ্গিদের দেশ করতে দেওয়া হবে না, অকার্যকর করতে দেওয়া হবে না।
এব্যপারে আমি একটা কথাই বলব। আল্লাহ তাআলার বাণী , তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নির্বাপিত করতে চায়। কিন্তু আল্লাহ অবশ্যই তাঁর নূরের পূর্ণতা বিধান করবেন, যদিও কাফেররা তা অপ্রীতিকর মনে করে। [সুরা তাওবা-৩২]
আর জনসমর্থনের কথা বললে এর উত্তর একেবারে সহজ । মিথ্যা দ্বারা সত্যকে ঢাকার স্বভাব তো তোমাদের খুব পুরনো ।
জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ করা ইসলামের অপব্যাখ্যা নয় । বরং এর থেকে ফিরিয়ে রাখাই ইসলামের অপব্যাখ্যা। তার প্রমাণ আল্লাহর এই আয়াত , যা বর্তমানের আলেম নামধারী দালালেরা গোপন করছে , আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রস্তুত রাখবে যা-কিছুতে তোমরা সমর্থ হও -- শৌর্য-বীর্যে ও হৃস্পুষ্ট ঘোড়াগুলোয়, -- তার দ্বারা ভীত-সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহ্*র শত্রুদের তথা তোমাদের শত্রুদের, আর তাদের ছাড়া অন্যদেরও, তাদের তোমরা জানো না, আল্লাহ্ তাদের জানেন । [সুরা আনফাল - ৬০]
জেনে রাখ, তোমরা যতই লোভ দেখাও ন কেন , যারা আল্লাহর কাছে নিজের জানকে বিক্রি করে দিয়েছে তারা কখনো তোমাদের ফাঁদে পা দেবে না । কেননা তারা জানে - নিঃসন্দেহ মুনাফিকরা আগুনের নিন্মতম গহবরে থাকবে, আর তুমি তাদের জন্য কখনো পাবে না কোনো সহায় ।
এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব , কথাটা তোমাদের উপরই সর্বপ্রথম বর্তায় । কারণ তোমরাই সবচে বেশি মানুষের অধিকার নষ্ট করো । ৫ই মে হাজারো আলেমকে কারা শহিদ করেছিল? দোকানে দোকানে মোবাইল কোটের নামে ডাকাতি কারা করে ?
আর তোমরা কি বলতে চাও ,যারা আল্লাহ ও নবির সম্মান রক্ষা করার জন্য আল্লাহ ও নবির দুশমনদের হত্যা করেছে ,তাদের জন্যই কি মানবাধিকার নেই । যারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করেছে আল্লাহর জন্য , আল্লাহর দ্বীনকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য , তারাই কি অপরাধী? তোমাদের তাগুতি সংবিধানে তো হিজলারও মানবাধিকার আছে । হিন্দুরও সুযোগ সুবিধা আছে । আল্লাহর দুশমন নাস্তিক ব্লগারদের ও নিরাপত্তা আছে । দ্বীনের দুশমন খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্ম প্রচার করে কিংবা মানুষকে সুদের ফাঁদে ফেলে জোর করে খ্রিস্টান বানানোর অধিকার আছে , যারা আজ মুসলিম ধরমপ্রচারকদেরকেও ধর্ম প্রচারে বাধা দিচ্ছে । তোমাদের সরকার তো খুনের আসামিদেরকেও ছেড়ে দেয় তাদের দলের হওয়ার কারণে । শুধু অধিকার নেই আল্লাহর বান্দাদের ।
শুনে রাখ, তোমাদের মানবাধিকারের কোন প্রয়োজন তাদের নেই । কল্পনা করো, সেদিন কেমন হবে যেদিন জান্নাতের উঁচু উঁচু মহলসমুহে তারা অবস্থান করবে । আর তোমরা তাদের বলবে , আমাদের উপর কিছু পানি ঢেলে দাও অথবা তমাদেরকে যে রিজিক দেওয়া হয়েছে তার কিছু । তখন তারা বলবে, আল্লাহ তাআলা এই দুটি কাফেরদের উপর হারাম করেছেন । যারা দ্বীনকে খেল তামাশার বস্তু বানিয়েছে , দুনিয়ার জীবন যাদেরকে ধোঁকায় ফেলেছে । আজ আমরা তোমাদের ভুলে যাব , যেভাবে তোমরা আজকের দিনের সাক্ষাতকে ভুলে গিয়েছিলে । [সুরা আরাফ ৫০,৫১]
কেমন হবে সেদিন !
আইজিপি বলছে, তাদের মিশন- হয় মারব, না হয় মরব। তারা নিজেরাই বলে, আমরা মরব, জান্নাতে যাব; যাদের মারব তারা জাহান্নামে যাবে।
হে তাগুতবাহিনীর প্রধান! তোমার জন্য আফসোস হয় , তুমি তো জান না এটা মুসলমানদের কুরআনের কথা । আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য। [সুরা তাওবা-১১১]
পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ‘জঙ্গিরা দেশের অগ্রগতিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা সফল হবে না, আমরা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাচ্ছি। এই দেশকে জঙ্গিদের দেশ করতে দেওয়া হবে না, অকার্যকর করতে দেওয়া হবে না।
এব্যপারে আমি একটা কথাই বলব। আল্লাহ তাআলার বাণী , তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নির্বাপিত করতে চায়। কিন্তু আল্লাহ অবশ্যই তাঁর নূরের পূর্ণতা বিধান করবেন, যদিও কাফেররা তা অপ্রীতিকর মনে করে। [সুরা তাওবা-৩২]
আর জনসমর্থনের কথা বললে এর উত্তর একেবারে সহজ । মিথ্যা দ্বারা সত্যকে ঢাকার স্বভাব তো তোমাদের খুব পুরনো ।
জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ করা ইসলামের অপব্যাখ্যা নয় । বরং এর থেকে ফিরিয়ে রাখাই ইসলামের অপব্যাখ্যা। তার প্রমাণ আল্লাহর এই আয়াত , যা বর্তমানের আলেম নামধারী দালালেরা গোপন করছে , আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রস্তুত রাখবে যা-কিছুতে তোমরা সমর্থ হও -- শৌর্য-বীর্যে ও হৃস্পুষ্ট ঘোড়াগুলোয়, -- তার দ্বারা ভীত-সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহ্*র শত্রুদের তথা তোমাদের শত্রুদের, আর তাদের ছাড়া অন্যদেরও, তাদের তোমরা জানো না, আল্লাহ্ তাদের জানেন । [সুরা আনফাল - ৬০]
জেনে রাখ, তোমরা যতই লোভ দেখাও ন কেন , যারা আল্লাহর কাছে নিজের জানকে বিক্রি করে দিয়েছে তারা কখনো তোমাদের ফাঁদে পা দেবে না । কেননা তারা জানে - নিঃসন্দেহ মুনাফিকরা আগুনের নিন্মতম গহবরে থাকবে, আর তুমি তাদের জন্য কখনো পাবে না কোনো সহায় ।
Comment