পাকিস্তান-ভারতের উত্তেজনা নিয়ে মুসলিমদের মাঝে আগ্রহের শেষ নেই।
অনেকেই গাদ্দার পাকিস্তানের জন্য দোয়া করতেছে।পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে মুজাহিদ বলে সম্বধন করছে আরো কত কি...
কিন্তু আসল খবর কয়জনে রাখে!
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমাদের ভুুলে গেলে চলবেনা যে, চতুর্থ প্রন্মের যুদ্ধ হবে মনস্তাত্বিক যুদ্ধ।এই যুদ্ধ শুধু অস্ত্রের মাঝেই সীমাদ্ধ থাকবেনা বরং যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়বে মানুষের চিন্তা ধারায়।
ভারত পাকিস্তানের বর্তমান উত্তেজনা নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমার দৃস্টি ভারত পাকিস্তানের এই উত্তেজনা নাটক ছাড়া আর কিছু নয়।কুফরি শক্তির পরিচালনায় হিন্দুস্থানে এই নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে।
যার পিছনে রয়েছে বড় এক উদ্দেশ্য।কি সেই উদ্দেশ্য আপনাদের সামনে তা তুলে ধরার প্রয়াস চালাব ইনশাআল্লাহ।
উদ্দেশ্যঃ গাজওয়ায়ে হিন্দকে রোখা
ভারত পাকিস্তান উত্তেজনার পর রাশিয়া এবং চীন যখন পাকিস্তানকে সাপোর্ট দিল তখনই আমার মনে এই উত্তেজনার প্রতি ঘোর সন্দেহ সৃষ্টি হল।তখনই আমি ভাবতে শুরু করলাম অবশ্যই এর পিছে কোন চক্রান্ত রয়েছে।
রোযার ঈদের পর থেকে ভারতের হিন্দুরা কাশ্মিরী মুসলিমদের উপর ভয়াবহ নির্যাতন চালানো শুরু করে এর কারণে ফুসে উঠে কাশ্মীরের মুসলিমরা।নতুন করে শুরু হয় আযাদী আন্দোলন।প্রায় ৭০ বছর যাবত কাশ্মীরিরা আন্দোলন করে আসছে কিন্তু এবারের আন্দোলন ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমি এক আন্দোলন।এবারের আন্দোলন থেকে জিহাদের ঘ্রাণ পাওয়া যাচ্ছিল ।পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছিল যে কোন মুহুর্তে আযাদী আন্দোলন জিহাদে মোড় নিবে। ঠিক তখনই ভারতের উরিতে মালউনদের সেনা ঘাটিতে আক্রমন পরিচালনা করে মুজাহিদরা।১৮ সৈন্য নিহত হয়।এর দ্বারাই মনে হচ্ছিল গাজওয়ায়ে হিন্দের সূচনা বুঝি হল।সবার দৃষ্টি তখন কাশ্মীরে।
তখনই কাশ্মীর থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি সরানোর জন্য নতুন নাটক শুরু হল।
ভারত পাকিস্তানকে দোষ দিল, পাকিস্তান অস্বিকার করল।ভারত বলল প্রতিশোধ নিব, পাকিস্তান বলল আমরা প্রস্তুত।
এবার শুরু হল মানুষের মাজে নতুন এক উন্মাদনা।সবাই এবার শুরু করল কার কাছে কি আছে।পাকিস্তানের আছে কয়টা বিমান, ভারতের আছে কয়টা যুদ্ধজাহাজ।ভারতের সৈন্য সংখ্যা কত।পাকিস্তানের পারমাণবিক বোম আছে কয়টা।আরো কত কি...আলোচনা!
রাশিয়ার সৈন্যরা পাকিস্তানে এসে এক বিরাট মহড়া দিয়ে গেল।পাকিস্তানের পাশে আছে চীন আরো আছে সৌদি আরব।পাকিস্তানের কোন ভয় নেই তাদের পাশে রাশিয়াও আছে।এগুলো হল একেকটি নাটকের দৃশ্য।
আর তাতেই মুসলিমরা খুশিতেবাগবাগ!এবার বুঝবে ভারত!
কিন্তু এদিকে মানুষ ভুলে গেল কাশ্মীর ইস্যু।যে ইস্যু আস্তে আস্তে মোড় নিচ্ছিল গাজওয়ায়ে হিন্দের দিকে,সে দিকে থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে ওরা খুব ভালোভাবেই সক্ষম হল।
কাশ্মীরের কথা ভুলে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনায় মানুষ মত্ত হয়ে রইল।
এরই নাম মনস্তাত্বিক যুদ্ধ।
ভারত যদি সত্যি পাকিস্তানে আক্রমনও করে তাহলে সেটাও হবে নাটকের দৃশ্য।
ওদের নাটকের মূল উদ্দেশ্য হল গাজওয়ায়ে হিন্দকে রোখা।
আমরা যতটুকু গাজওয়ায়ে হিন্দ নিয়ে ভাবি তারচেয়ে হাজারগুন বেশী ভাবে কাফেররা।
তবে আল্লাহ্ বলেনঃকাফেরদের চক্রান্ত নিতান্তই দুর্বল।
অনেকেই গাদ্দার পাকিস্তানের জন্য দোয়া করতেছে।পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে মুজাহিদ বলে সম্বধন করছে আরো কত কি...
কিন্তু আসল খবর কয়জনে রাখে!
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা আমাদের ভুুলে গেলে চলবেনা যে, চতুর্থ প্রন্মের যুদ্ধ হবে মনস্তাত্বিক যুদ্ধ।এই যুদ্ধ শুধু অস্ত্রের মাঝেই সীমাদ্ধ থাকবেনা বরং যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়বে মানুষের চিন্তা ধারায়।
ভারত পাকিস্তানের বর্তমান উত্তেজনা নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমার দৃস্টি ভারত পাকিস্তানের এই উত্তেজনা নাটক ছাড়া আর কিছু নয়।কুফরি শক্তির পরিচালনায় হিন্দুস্থানে এই নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে।
যার পিছনে রয়েছে বড় এক উদ্দেশ্য।কি সেই উদ্দেশ্য আপনাদের সামনে তা তুলে ধরার প্রয়াস চালাব ইনশাআল্লাহ।
উদ্দেশ্যঃ গাজওয়ায়ে হিন্দকে রোখা
ভারত পাকিস্তান উত্তেজনার পর রাশিয়া এবং চীন যখন পাকিস্তানকে সাপোর্ট দিল তখনই আমার মনে এই উত্তেজনার প্রতি ঘোর সন্দেহ সৃষ্টি হল।তখনই আমি ভাবতে শুরু করলাম অবশ্যই এর পিছে কোন চক্রান্ত রয়েছে।
রোযার ঈদের পর থেকে ভারতের হিন্দুরা কাশ্মিরী মুসলিমদের উপর ভয়াবহ নির্যাতন চালানো শুরু করে এর কারণে ফুসে উঠে কাশ্মীরের মুসলিমরা।নতুন করে শুরু হয় আযাদী আন্দোলন।প্রায় ৭০ বছর যাবত কাশ্মীরিরা আন্দোলন করে আসছে কিন্তু এবারের আন্দোলন ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমি এক আন্দোলন।এবারের আন্দোলন থেকে জিহাদের ঘ্রাণ পাওয়া যাচ্ছিল ।পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছিল যে কোন মুহুর্তে আযাদী আন্দোলন জিহাদে মোড় নিবে। ঠিক তখনই ভারতের উরিতে মালউনদের সেনা ঘাটিতে আক্রমন পরিচালনা করে মুজাহিদরা।১৮ সৈন্য নিহত হয়।এর দ্বারাই মনে হচ্ছিল গাজওয়ায়ে হিন্দের সূচনা বুঝি হল।সবার দৃষ্টি তখন কাশ্মীরে।
তখনই কাশ্মীর থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি সরানোর জন্য নতুন নাটক শুরু হল।
ভারত পাকিস্তানকে দোষ দিল, পাকিস্তান অস্বিকার করল।ভারত বলল প্রতিশোধ নিব, পাকিস্তান বলল আমরা প্রস্তুত।
এবার শুরু হল মানুষের মাজে নতুন এক উন্মাদনা।সবাই এবার শুরু করল কার কাছে কি আছে।পাকিস্তানের আছে কয়টা বিমান, ভারতের আছে কয়টা যুদ্ধজাহাজ।ভারতের সৈন্য সংখ্যা কত।পাকিস্তানের পারমাণবিক বোম আছে কয়টা।আরো কত কি...আলোচনা!
রাশিয়ার সৈন্যরা পাকিস্তানে এসে এক বিরাট মহড়া দিয়ে গেল।পাকিস্তানের পাশে আছে চীন আরো আছে সৌদি আরব।পাকিস্তানের কোন ভয় নেই তাদের পাশে রাশিয়াও আছে।এগুলো হল একেকটি নাটকের দৃশ্য।
আর তাতেই মুসলিমরা খুশিতেবাগবাগ!এবার বুঝবে ভারত!
কিন্তু এদিকে মানুষ ভুলে গেল কাশ্মীর ইস্যু।যে ইস্যু আস্তে আস্তে মোড় নিচ্ছিল গাজওয়ায়ে হিন্দের দিকে,সে দিকে থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে ওরা খুব ভালোভাবেই সক্ষম হল।
কাশ্মীরের কথা ভুলে ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনায় মানুষ মত্ত হয়ে রইল।
এরই নাম মনস্তাত্বিক যুদ্ধ।
ভারত যদি সত্যি পাকিস্তানে আক্রমনও করে তাহলে সেটাও হবে নাটকের দৃশ্য।
ওদের নাটকের মূল উদ্দেশ্য হল গাজওয়ায়ে হিন্দকে রোখা।
আমরা যতটুকু গাজওয়ায়ে হিন্দ নিয়ে ভাবি তারচেয়ে হাজারগুন বেশী ভাবে কাফেররা।
তবে আল্লাহ্ বলেনঃকাফেরদের চক্রান্ত নিতান্তই দুর্বল।
Comment