#প্রশ্ন -নবী করিম (সঃ) তো কোথাও মানুষ মারতে বলেননি.. বলেছেন সবার সাথে মিলে মিশে থাকতে। মদীনায় তো এভাবেই চলছেন নবী। তবে তা অমান্য করার আপনি কে?"
.
#উত্তর – আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন, “যে আমার ব্যাপারে জেনেশুনে স্বেচ্ছায় মিথ্যাচার করলো সে জাহান্নামে নিজের জায়গা করে নিলো।“ [বুখারী]
.
নবী করিম সঃ কোথাও মানুষ মারতে বলেন নি, সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে এটি আল্লাহর রাসূল সাঃ এর ব্যাপারে একটি জঘন্য মিথ্যাচার, আমরা এরকম মিথ্যাচার ও মিথ্যাবাদী থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। মুহাম্মাদ আল –আরাবী সাল্লাল্লা আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে রকম রহমতের নবী সেরকম মালহামার নবী। যিনি ক্বুরাইশকে বলেছিলেন – হে ক্বুরাইশ আমি তোমাদের নিকট জবাই সাথে নিয় এসেছি [মুসনাদের আহমদ]
.
তিনি সেই নবী যিনি যাকে পাঠানো হয়েছ ক্বিয়ামতের আগে তলোয়ারসহ –
আমাকে ক্বিয়ামতের পূর্বে তলোয়ারসহ পাঠানো হয়েছে যাতে করে শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদাত হয়। এবং আমার রিযক রাখা হয়েছে বর্শার ছায়ায়, এবং যারা আমার নির্দেশের বিরুদ্ধে যাবে তাদের জন্য লাঞ্ছনা নির্ধারিত করা হয়েছে। আর যে কোন জাতির অনুসরণ করে সে তাদের একজন [মুসনাদ আহমদ]
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি বলেছেন – রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি নবীকে গালি দেয়, তাকে হত্যা কর। আর যে সাহাবীকে গালি দেয়, তাকে প্রহার কর। {জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২২৩৬৬, জমউল জাওয়ামে, হাদীস নং-৫০৯৭, দায়লামী, ৩/৫৪১, হাদীস নং-৫৬৮৮, আস সারেমুল মাসলূল-৯২}
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন মদীনার ইহুদি সর্দার কা’ব ইবন আশরাফকে হত্যার। তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি হত্যা করেছিলেন মদিনা ইহুদি গোত্র বনী কুরাইযার কয়েকশো ইহুদীকে। তিনি সে নবী সাঃ যিনি প্রশংসা করেছেন মদিনাতে আসমা বিনতে মারওয়ান ও উম্মে ওলাদের হত্যার। তিনি সে নবী সাঃ যিনি মুশরিক উবাই ইবন খালাফকে বলেছিলেন, “বরং ইন শা আল্লাহ আমি তোমাকে হত্যা করবো”, এবং তিনি সাঃ আল্লাহর এ শত্রুকে নিজ হাতে হত্যা করেছিলেন [যাদ আল মা’আদ]
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি হুকুম দিয়েছিলেন অবমাননাকারীরা ক্বাবা শরীফের গিলাফ ধরে ঝুলে থাকলেও তাদের হত্যা করার। তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি সশরীরে ২০ এর উপর গাযওয়াতে শরীক হয়েছিলেন (সঠিক সংখ্যা নিয়ে মত পার্থক্য আছে, কেউ বলেছে ১৭, কেউ ১৯, কেউ ২৭, কেউ ৩০)
.
যেসব পরাজিত মানসিকতার মুসলিম নাবী কারীম সাঃ এর জীবনের এ বিষয়গুলো আড়াল করতে চায় তাদের গোম্রাহি, আর যেসব মিথ্যাচারিরা মিথ্যাচার করে তাদের মিথ্যাচার থেকে আমরা আশ্রয় চাই। এ ধরনের মিথ্যাচারকারিদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিৎ কেন তারা রাসূলুল্লাহ সাঃ এর ব্যাপারে মিথ্যারোপ করছে। কেন তারা এ দ্বীনকে পরিবর্তন করতে চাইছে। এ ধর্ম গর্বিত বিজয়ীদের ধর্ম, কাপুরুষ এবং মিথ্যাচারকারীদের না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন -
মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল।
[ক্বুর’আন, সূরা আল ফাতহ, আয়াত ২৯[জংগীর সাথে কথোপকথন]
.
#উত্তর – আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন, “যে আমার ব্যাপারে জেনেশুনে স্বেচ্ছায় মিথ্যাচার করলো সে জাহান্নামে নিজের জায়গা করে নিলো।“ [বুখারী]
.
নবী করিম সঃ কোথাও মানুষ মারতে বলেন নি, সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে এটি আল্লাহর রাসূল সাঃ এর ব্যাপারে একটি জঘন্য মিথ্যাচার, আমরা এরকম মিথ্যাচার ও মিথ্যাবাদী থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। মুহাম্মাদ আল –আরাবী সাল্লাল্লা আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে রকম রহমতের নবী সেরকম মালহামার নবী। যিনি ক্বুরাইশকে বলেছিলেন – হে ক্বুরাইশ আমি তোমাদের নিকট জবাই সাথে নিয় এসেছি [মুসনাদের আহমদ]
.
তিনি সেই নবী যিনি যাকে পাঠানো হয়েছ ক্বিয়ামতের আগে তলোয়ারসহ –
আমাকে ক্বিয়ামতের পূর্বে তলোয়ারসহ পাঠানো হয়েছে যাতে করে শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদাত হয়। এবং আমার রিযক রাখা হয়েছে বর্শার ছায়ায়, এবং যারা আমার নির্দেশের বিরুদ্ধে যাবে তাদের জন্য লাঞ্ছনা নির্ধারিত করা হয়েছে। আর যে কোন জাতির অনুসরণ করে সে তাদের একজন [মুসনাদ আহমদ]
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি বলেছেন – রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি নবীকে গালি দেয়, তাকে হত্যা কর। আর যে সাহাবীকে গালি দেয়, তাকে প্রহার কর। {জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২২৩৬৬, জমউল জাওয়ামে, হাদীস নং-৫০৯৭, দায়লামী, ৩/৫৪১, হাদীস নং-৫৬৮৮, আস সারেমুল মাসলূল-৯২}
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন মদীনার ইহুদি সর্দার কা’ব ইবন আশরাফকে হত্যার। তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি হত্যা করেছিলেন মদিনা ইহুদি গোত্র বনী কুরাইযার কয়েকশো ইহুদীকে। তিনি সে নবী সাঃ যিনি প্রশংসা করেছেন মদিনাতে আসমা বিনতে মারওয়ান ও উম্মে ওলাদের হত্যার। তিনি সে নবী সাঃ যিনি মুশরিক উবাই ইবন খালাফকে বলেছিলেন, “বরং ইন শা আল্লাহ আমি তোমাকে হত্যা করবো”, এবং তিনি সাঃ আল্লাহর এ শত্রুকে নিজ হাতে হত্যা করেছিলেন [যাদ আল মা’আদ]
.
তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি হুকুম দিয়েছিলেন অবমাননাকারীরা ক্বাবা শরীফের গিলাফ ধরে ঝুলে থাকলেও তাদের হত্যা করার। তিনি সাঃ সে নবী সাঃ যিনি সশরীরে ২০ এর উপর গাযওয়াতে শরীক হয়েছিলেন (সঠিক সংখ্যা নিয়ে মত পার্থক্য আছে, কেউ বলেছে ১৭, কেউ ১৯, কেউ ২৭, কেউ ৩০)
.
যেসব পরাজিত মানসিকতার মুসলিম নাবী কারীম সাঃ এর জীবনের এ বিষয়গুলো আড়াল করতে চায় তাদের গোম্রাহি, আর যেসব মিথ্যাচারিরা মিথ্যাচার করে তাদের মিথ্যাচার থেকে আমরা আশ্রয় চাই। এ ধরনের মিথ্যাচারকারিদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিৎ কেন তারা রাসূলুল্লাহ সাঃ এর ব্যাপারে মিথ্যারোপ করছে। কেন তারা এ দ্বীনকে পরিবর্তন করতে চাইছে। এ ধর্ম গর্বিত বিজয়ীদের ধর্ম, কাপুরুষ এবং মিথ্যাচারকারীদের না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন -
মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল।
[ক্বুর’আন, সূরা আল ফাতহ, আয়াত ২৯[জংগীর সাথে কথোপকথন]
Comment