আসসালামুয়ালাইকুম।
আমরা কেউ কেউ মুমিন ভাইদেরকে অনেকসময় অতি উৎসাহী,অতি আবেগি ইত্যাদি শব্দে সম্মোধন করি তখন ব্যক্তিগতভাবে আমার খুব খারাপ লাগে।তাই যেসকল সম্মানিত ভাইরা এই শব্দগুলো প্রয়োগ করেন তাদের প্রতি নসিহাঃ
আল্লাহ্* তা'য়ালা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেনঃ
"যারা মুমিন, তারা বলেঃ একটি সূরা নাযিল হয় না কেন? অতঃপর যখন কোন দ্ব্যর্থহীন সূরা নাযিল হয় এবং তাতে জেহাদের উল্লেখ করা হয়, তখন যাদের অন্তরে রোগ আছে, আপনি তাদেরকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছাপ্রাপ্ত মানুষের মত আপনার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখবেন। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্যে।"
[সূরাঃমুহাম্মাদ, আয়াতঃ২০]
এই আয়াত থেকে আমি উলামাদের থেকে যা জেনেছি তার এক অংশ হলঃ মুমিনরা সর্বদাই কিতাল(হত্যা/যুদ্ধ) হুকুম এর ব্যাপারে আশান্বিত থাকে, আগ্রহী থাকে,আকাঙ্খা করে,দুয়া করে। এমনকি তারা মুখে ও বলে যে কিতালের ব্যাপারে সূরা নাজিল হচ্ছে না কেন, নির্দেশ আসতেছে না কেন ? সুবহানাল্লাহ।
আচ্ছা এখন বলুনঃ আল্লাহ্* তো সব কিছু জানেন এবং তিনি পরিস্থিতি সবচেয়ে ভালো অবগত আছেন।তো মুমিনদের কিতালের হুকুমের প্রতি এই আগ্রহ কে তো আল্লাহ্* তায়ালা কোন নিন্দনীয় শব্দে আখ্যায়িত করেন নাই।বরং আল্লাহ্* তাদের প্রসংশা করেছেন।
আমাদের অনেক ভাই দ্বীন কে ভালোবেসে, জিহাদ কে ভালোবেসে সর্বদা জিহাদ/কিতাল/অপারেশন করার আকাঙ্খা করে। তাঁদের হয়ত মানহাজ, তাত্তিকতা ,মিডিয়ার যুদ্ধ,মনস্তাত্তিক যুদ্ধ, গ্লোবাল যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ইত্যাদি বিষয়ে ভালো জ্ঞান নাই ( আল্লাহু আ'লাম)।
তাই আমরা কেউ কেউ যখন তাঁদেরকে বিভিন্ন ইস্যুতে নিন্দনীয় শব্দে সম্মোধন করি তখন ভয় করা উচিত আমরা কিন্তু মুমিনের ফিতরাত গত কিতালের আকাঙ্খা কে নিন্দনীয় শব্দে আঘাত করতেছি।যারা শব্দ গুলো প্রয়োগ করতেছি তাঁরা ও হয়ত এই ব্যাপারে বুজতে পারতেছি না।
আল্লাহ্* আমাদের সকল কে মাফ করে দিন।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতাঃ
আমি দেখেছি অনেক অতি উৎসাহী, অতি আবেগি ভাই দের দ্বারা আল্লাহ্* এমন কাজ নেন যা অনেক বুজওালা,অনেক বড় দায়ি, অনেক সিনিওর ভাই থেকেও আল্লাহ্* নেন না। আসলে আল্লাহ্*র অনুগ্রহ আল্লাহ্* যাকে ইচ্ছা দান করেন। সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করার ব্যাপারে আমরা অনেকেই ধোঁকা খেয়ে যাই।
যাইহোক,আল্লাহ্* আমাদের সকল কে মাফ করে দিন এবং সর্বদা আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির মধ্যে রাখুন।
এক মুজাহিদ ভাই এর উক্তিঃ
আমাদের কথা গুলো মৃত যদি আমরা তাতে রক্ত না ঢালি,
আমাদের দাওয়াত মৃত যদি আমরা তাতে রক্ত না ঢালি,
এই দ্বীন তো হচ্ছে তাওহিদ আল-আমালির।
আমরা কেউ কেউ মুমিন ভাইদেরকে অনেকসময় অতি উৎসাহী,অতি আবেগি ইত্যাদি শব্দে সম্মোধন করি তখন ব্যক্তিগতভাবে আমার খুব খারাপ লাগে।তাই যেসকল সম্মানিত ভাইরা এই শব্দগুলো প্রয়োগ করেন তাদের প্রতি নসিহাঃ
আল্লাহ্* তা'য়ালা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেনঃ
"যারা মুমিন, তারা বলেঃ একটি সূরা নাযিল হয় না কেন? অতঃপর যখন কোন দ্ব্যর্থহীন সূরা নাযিল হয় এবং তাতে জেহাদের উল্লেখ করা হয়, তখন যাদের অন্তরে রোগ আছে, আপনি তাদেরকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছাপ্রাপ্ত মানুষের মত আপনার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখবেন। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্যে।"
[সূরাঃমুহাম্মাদ, আয়াতঃ২০]
এই আয়াত থেকে আমি উলামাদের থেকে যা জেনেছি তার এক অংশ হলঃ মুমিনরা সর্বদাই কিতাল(হত্যা/যুদ্ধ) হুকুম এর ব্যাপারে আশান্বিত থাকে, আগ্রহী থাকে,আকাঙ্খা করে,দুয়া করে। এমনকি তারা মুখে ও বলে যে কিতালের ব্যাপারে সূরা নাজিল হচ্ছে না কেন, নির্দেশ আসতেছে না কেন ? সুবহানাল্লাহ।
আচ্ছা এখন বলুনঃ আল্লাহ্* তো সব কিছু জানেন এবং তিনি পরিস্থিতি সবচেয়ে ভালো অবগত আছেন।তো মুমিনদের কিতালের হুকুমের প্রতি এই আগ্রহ কে তো আল্লাহ্* তায়ালা কোন নিন্দনীয় শব্দে আখ্যায়িত করেন নাই।বরং আল্লাহ্* তাদের প্রসংশা করেছেন।
আমাদের অনেক ভাই দ্বীন কে ভালোবেসে, জিহাদ কে ভালোবেসে সর্বদা জিহাদ/কিতাল/অপারেশন করার আকাঙ্খা করে। তাঁদের হয়ত মানহাজ, তাত্তিকতা ,মিডিয়ার যুদ্ধ,মনস্তাত্তিক যুদ্ধ, গ্লোবাল যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ইত্যাদি বিষয়ে ভালো জ্ঞান নাই ( আল্লাহু আ'লাম)।
তাই আমরা কেউ কেউ যখন তাঁদেরকে বিভিন্ন ইস্যুতে নিন্দনীয় শব্দে সম্মোধন করি তখন ভয় করা উচিত আমরা কিন্তু মুমিনের ফিতরাত গত কিতালের আকাঙ্খা কে নিন্দনীয় শব্দে আঘাত করতেছি।যারা শব্দ গুলো প্রয়োগ করতেছি তাঁরা ও হয়ত এই ব্যাপারে বুজতে পারতেছি না।
আল্লাহ্* আমাদের সকল কে মাফ করে দিন।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতাঃ
আমি দেখেছি অনেক অতি উৎসাহী, অতি আবেগি ভাই দের দ্বারা আল্লাহ্* এমন কাজ নেন যা অনেক বুজওালা,অনেক বড় দায়ি, অনেক সিনিওর ভাই থেকেও আল্লাহ্* নেন না। আসলে আল্লাহ্*র অনুগ্রহ আল্লাহ্* যাকে ইচ্ছা দান করেন। সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করার ব্যাপারে আমরা অনেকেই ধোঁকা খেয়ে যাই।
যাইহোক,আল্লাহ্* আমাদের সকল কে মাফ করে দিন এবং সর্বদা আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির মধ্যে রাখুন।
এক মুজাহিদ ভাই এর উক্তিঃ
আমাদের কথা গুলো মৃত যদি আমরা তাতে রক্ত না ঢালি,
আমাদের দাওয়াত মৃত যদি আমরা তাতে রক্ত না ঢালি,
এই দ্বীন তো হচ্ছে তাওহিদ আল-আমালির।
Comment