৬ মাস আগের কথা মনে আছে আপনাদের ?
.
যখন সৌদি-তুরস্কসহ প্রায় ২০টি মুরতাদ শাসক হাক-ডাক দিয়েছিল তারা বাশার আল-আসাদের উপর হামলা করবে , শামের নির্যাতিত মুসলিম উম্মাহকে উদ্ধার করবে......
.
মিথ্যুক মিডিয়ার প্রপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে ভাইরা সেসময় অনলাইন-অফলাইনে তগুত বাদশা সালমানের পুত্র মুহাম্মদ বিন সালমান এবং ন্যাটোর গর্বিত পূজারী এরদুগানকে উম্মাহ'র কান্ডারী, এ যামানার মুহাম্মদ বিন কাসিম সহ বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল।
.
এরপর দেখা গেল তারা বাশার আল-আসাদকে ভুলে গিয়ে মুসলিম উম্মাহ'র উপর বিমান হামলা করলো।
যেমনটা গতবছর সৌদি-মিশর-জর্ডান-দুবাই খাওয়ারিজ আইএসের উপর হামলার নাম করে শামের নিরীহ মুসলিমদের রক্ত ঝরিয়েছিল, স্পিংটারের আঘাতে শামের নিষ্পাপ শিশুর দেহকে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল।
.
ভারত-পাকিস্থানের মাঝে যে বৈরই পরিবেশ উম্মাহ দেখছে তা ইসলামের জন্য নয়। পুরোপুরি আসাবিয়্যাহ (জাতিয়তাবাদ অর্থাৎ পিতার পুরুষাঙ্গ কামড়ে ধরা) -কে কেন্দ্র করে।
অথচ আমরা লক্ষ্য করছি সেই ৬ মাস আগের অধিকাংশ ভাইরা আবারো একি ভুল করছে। পাকিস্থানের মুরতাদ বাহিনীকে উম্মাহ'র রক্ষক মনে করছে এবং তা প্রচারের মাধ্যমে আম জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। ভারতের মুশরিক বাহিনী কাশ্মিরে স্থল অভিযান করে আর মুরতাদ পাকিস্থান বাহিনী ওয়াজিরিস্থান, সোয়াতে স্থল অভিযানের পাশাপাশি বিমান হামলা করে চলছে ,যা কিনা ৪০ লক্ষ মুসলিমকে গৃহহীন করেছে। কাশ্মিরের কথা মিডিয়ায় আসলেও ওয়াজিরিস্থানের কথা মিডিয়ায় আসে না।
বিগত শতাব্দীতে মুসলিম উম্মাহ'র রক্ত সবচেয়ে বেশি ঝরিয়েছে চীন ও রাশিয়ার কমিউনিস্টরা , এখনো ঝরাচ্ছে যার অল্পই মিডিয়ায় আসে। আর আজ তারা নাকি মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে। যারা বিশ্বাস করে গরু এক লাফে চাঁদে যেতে পারে , তাদের পক্ষেই সম্ভব পাকিস্তান-রাশিয়া-চীনের পক্ষে সাফাই গাওয়া।
.
উপমহাদেশে ইসরাঈলের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারত ও আমেরিকার পা চাটা গোলাম পাকিস্থানের শাসকগোষ্ঠি সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে চলেছে এবং উভয় পক্ষ ভাল করেই জানে নিজেদের মাঝে জাতীয়তাবাদের চেতনা ( পড়ুন পুরুষাঙ্গ) নিয়ে কামড়াকামড়ি মানে কালিমার পতাকা তলে জিহাদরত মুজাহিদরা সুফল ভোগ করবে এবং উভয় বাহিনীর ঘাঁটিতে আঘাত হানবে , হাদীদ স্পর্শ করবে প্রত্যেকের শাহরগে।
.
আর এরফলে আমাদের মত পাপীদের জন্য সৌভাগ্যের দরজা খুলে যাবে , যারা আল্লাহর সাথে সর্বোত্তম পন্থায় সর্বোত্তম বানিজ্য সম্পন্ন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ্* । আলহ। যার সিলসিলা ঈসা ইবন মারিয়াম (আ) পর্যন্ত পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ্*।
তাই বিজয়ের সুসংবাদ গ্রহণ করুন, মিডিয়ার প্রপাগান্ডা আর জাতীয়তাবাদের ফিতনাকে পদদলিত করুন।
.
মজলুম কাশ্মিরীদের মুক্তি রয়েছে শুধুমাত্র কালিমা খচিত পতাকার তলে , চাঁদ-তারা খচিত কোন জাতীয়তাবাদের পতাকা তলে নয়।
#গাযওয়ে_হিন্দ
Collcted from fb
.
যখন সৌদি-তুরস্কসহ প্রায় ২০টি মুরতাদ শাসক হাক-ডাক দিয়েছিল তারা বাশার আল-আসাদের উপর হামলা করবে , শামের নির্যাতিত মুসলিম উম্মাহকে উদ্ধার করবে......
.
মিথ্যুক মিডিয়ার প্রপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে ভাইরা সেসময় অনলাইন-অফলাইনে তগুত বাদশা সালমানের পুত্র মুহাম্মদ বিন সালমান এবং ন্যাটোর গর্বিত পূজারী এরদুগানকে উম্মাহ'র কান্ডারী, এ যামানার মুহাম্মদ বিন কাসিম সহ বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল।
.
এরপর দেখা গেল তারা বাশার আল-আসাদকে ভুলে গিয়ে মুসলিম উম্মাহ'র উপর বিমান হামলা করলো।
যেমনটা গতবছর সৌদি-মিশর-জর্ডান-দুবাই খাওয়ারিজ আইএসের উপর হামলার নাম করে শামের নিরীহ মুসলিমদের রক্ত ঝরিয়েছিল, স্পিংটারের আঘাতে শামের নিষ্পাপ শিশুর দেহকে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল।
.
ভারত-পাকিস্থানের মাঝে যে বৈরই পরিবেশ উম্মাহ দেখছে তা ইসলামের জন্য নয়। পুরোপুরি আসাবিয়্যাহ (জাতিয়তাবাদ অর্থাৎ পিতার পুরুষাঙ্গ কামড়ে ধরা) -কে কেন্দ্র করে।
অথচ আমরা লক্ষ্য করছি সেই ৬ মাস আগের অধিকাংশ ভাইরা আবারো একি ভুল করছে। পাকিস্থানের মুরতাদ বাহিনীকে উম্মাহ'র রক্ষক মনে করছে এবং তা প্রচারের মাধ্যমে আম জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। ভারতের মুশরিক বাহিনী কাশ্মিরে স্থল অভিযান করে আর মুরতাদ পাকিস্থান বাহিনী ওয়াজিরিস্থান, সোয়াতে স্থল অভিযানের পাশাপাশি বিমান হামলা করে চলছে ,যা কিনা ৪০ লক্ষ মুসলিমকে গৃহহীন করেছে। কাশ্মিরের কথা মিডিয়ায় আসলেও ওয়াজিরিস্থানের কথা মিডিয়ায় আসে না।
বিগত শতাব্দীতে মুসলিম উম্মাহ'র রক্ত সবচেয়ে বেশি ঝরিয়েছে চীন ও রাশিয়ার কমিউনিস্টরা , এখনো ঝরাচ্ছে যার অল্পই মিডিয়ায় আসে। আর আজ তারা নাকি মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে। যারা বিশ্বাস করে গরু এক লাফে চাঁদে যেতে পারে , তাদের পক্ষেই সম্ভব পাকিস্তান-রাশিয়া-চীনের পক্ষে সাফাই গাওয়া।
.
উপমহাদেশে ইসরাঈলের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারত ও আমেরিকার পা চাটা গোলাম পাকিস্থানের শাসকগোষ্ঠি সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে চলেছে এবং উভয় পক্ষ ভাল করেই জানে নিজেদের মাঝে জাতীয়তাবাদের চেতনা ( পড়ুন পুরুষাঙ্গ) নিয়ে কামড়াকামড়ি মানে কালিমার পতাকা তলে জিহাদরত মুজাহিদরা সুফল ভোগ করবে এবং উভয় বাহিনীর ঘাঁটিতে আঘাত হানবে , হাদীদ স্পর্শ করবে প্রত্যেকের শাহরগে।
.
আর এরফলে আমাদের মত পাপীদের জন্য সৌভাগ্যের দরজা খুলে যাবে , যারা আল্লাহর সাথে সর্বোত্তম পন্থায় সর্বোত্তম বানিজ্য সম্পন্ন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ্* । আলহ। যার সিলসিলা ঈসা ইবন মারিয়াম (আ) পর্যন্ত পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ্*।
তাই বিজয়ের সুসংবাদ গ্রহণ করুন, মিডিয়ার প্রপাগান্ডা আর জাতীয়তাবাদের ফিতনাকে পদদলিত করুন।
.
মজলুম কাশ্মিরীদের মুক্তি রয়েছে শুধুমাত্র কালিমা খচিত পতাকার তলে , চাঁদ-তারা খচিত কোন জাতীয়তাবাদের পতাকা তলে নয়।
#গাযওয়ে_হিন্দ
Collcted from fb
Comment