[শপথ নিয়েই বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করলেন জামায়াত আমির মকবুল] স্মরণ করলেন জামায়াতে ইসলামীর নবনির্বাচিত আমির মকবুল আহমাদ। একই সঙ্গে তিনি স্মরণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। এ ছাড়া আরও স্মরণ করেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে। গতকাল রাজধানীর একটি মিলনায়তনে শপথ নেওয়ার পর মকবুল আহমাদ বলেন, ‘১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে যেসব সাধারণ মানুষ ও বীর মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অকৃত্রিম ত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাদের কথা আজ গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি।’ তিনি বলেন, ‘বিশেষভাবে স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতাদের আমি সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করছি।’ জামায়াতের এক বিজ্ঞপ্তিতে মকবুল আহমাদের লিখিত এই বক্তব্য গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। জামায়াতের তৃতীয় আমির হিসেবে মকবুল আহমাদকে শপথ পাঠ করান দলটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম মাসুম। নির্বাচিত হওয়ার প্রায় এক মাস পর তিনি শপথ নিলেন। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পরে মকবুল আহমাদ তার উত্তরসূরি হলেন
Announcement
Collapse
No announcement yet.
বাংলাদেশ উম্মাহ খবর
Collapse
X
-
কওমি সনদের মান দেওবন্দের মূলনীতি ও আদলে হতে হবে- আহমদশফী. বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়্যাহ’র সভাপতি শাহ্* আহমদ শফী বলেছেন, এদেশে কওমি মাদরাসাসমূহ দেওবন্দের নীতি আদর্শ মতে পরিচালিত হয়। কওমি সনদের ইস্যুসহ যেকোনো বিষয়ে দেওবন্দের নীতি আদর্শের পরিপন্থি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ নেই। ভারতে দারুল উলূম দেওবন্দ যেভাবে পরিচালিত হয়, সনদের মান নির্ধারণে দেওবন্দের নীতিমালা যেরকম, এদেশে কওমি মাদরাসা পরিচালনা এবং সনদের মান নির্ধারণ সেভাবেই হতে হবে। তিনি বলেন, অন্য কোনো পন্থা মানা হবে না। বাংলাদেশে কওমি মাদরাসার সনদের স্বীকৃতি না থাকাটা নতুন সমস্যা নয়, এটা বৃটিশ আমল থেকে চলে আসছে, কিন্তু হঠাৎ করে বর্তমান ধর্মনিরপেক্ষ সরকার কওমি সনদের সরকারি স্বীকৃতি দিতে অতি আগ্রহ প্রকাশ করছে। কোনো কোনো উলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে যেনতেন ভাবে এ স্বীকৃতি গ্রহণে অতি উৎসাহী অপতৎপরতা গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বহন করছে। তিনি বলেন, কওমি স্বীকৃতির ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জোরদার ঐক্য গড়তে তুলতে হবে। গতকাল রাজধানীর মিরপুর আরজাবাদ মাদরাসা মাঠে ‘কওমি স্বীকৃতি’ বিষয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় উলামা মাশায়েখ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। আহমদ শফী বলেন, গত দেড়শ’ বছর থেকে স্বাধীনভাবে চলে আসা কওমি মাদরাসা সমূহের শিক্ষা সনদের মান দেয়ার লক্ষ্যে কওমি মাদরাসা শিক্ষা কমিশন গঠন, বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন প্রণয়নসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারিসহ সরকার নানান পদক্ষেপ নিয়েছে। এসব প্রক্রিয়ার পেছনে কারো কারো অতি মাত্রায় আগ্রহ সম্পর্কে আমরা কম বেশি অবগত। কিন্তু এ বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। তাই কারো কারো অতি উৎসাহমূলক তৎপরতা দেখে কওমি মাদরাসার স্বকীয়তা, স্বায়ত্তশাসন অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা মনে করি, শত বছর ধরে চলে আসা কওমি মাদরাসার স্বকীয় নীতি-আদর্শ, স্বাধীন শিক্ষাক্রম, পরিচালনা বিন্দুমাত্রও নষ্ট হবে না এবং সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না এমন নিশ্চয়তা পেলেই সরকার থেকে দাওরায়ে হাদিসের সনদের মান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনায় বসতে পারি। অন্যথায় আমরা যেভাবে আছি সেভাবে থাকাই নিরাপদ। এ ক্ষেত্রে ৯ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন তিনি। মাওলানা আশরাফ আলী, মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মাওলানা তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী, মাওলানা মোহাম্মদ তৈয়ব জিরী, মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ ওয়াক্কাস, মাওলানা নূর হোছাইন কাসেমী, মাওলানা জোনায়েদ বাবুনগরী, মাওলানা আনোয়ার শাহ, মাওলানা মোস্তফা আযাদ, মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস ফরিদাবাদ, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আব্দুল হামীদ পীর মধুপুর, মাওলানা মোবারক উল্লাহ বি.বাড়িয়া, মাওলানা আতাউল্লাহ হাফিজ্জী, মাওলানা হিফজুর রহমান, মাওলানা নূরুল ইসলাম খিলগাঁও, মাওলানা সাজেদুর রহমান, মাওলানা মাওলানা আবুল কালাম, মুফতি মীযানুর রহমান সাঈদ, মাওলানা সলীমুল্লাহ নাজীরহাট, মাওলানা আব্দুর রহমান হাফিজ্জী, মাওলানা মাহবুবে ইলাহী উজানী, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, মাওলানা আনোয়ারুল করীম যশোর, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়জী, মাওলানা তাজুল ইসলাম পীর ফিরোজ শাহ, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মামুনুল হক প্রমুখ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।
“মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'
- Stuck
-
[শপথ নিয়েই বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করলেন জামায়াত আমির মকবুল] স্মরণ করলেন জামায়াতে ইসলামীর নবনির্বাচিত আমির মকবুল আহমাদ
তবে ওরা ওদের পূর্বসূরীদের রক্তের সাথে গাদ্দারী করল।
ওদর জন্য সামনে আরো লাঞ্চনা অপেক্ষা করছে।শামের জন্য কাঁদো.....
- Stuck
Comment
-
অনন্ত হত্যা মামলায় ফের তদন্তের নির্দেশ
সিলেটের তৃতীয় মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক হরিদাশ কুমার মঙ্গলবার সকালে এই আদেশ দেন।
এ আদালতের এপিপি খোকন কুমার দত্ত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “অভিযোগপত্রে ত্রুটি থাকায় আদালত শুনানি শেষে পুনরায় তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে।”এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা সিআইডির পরিদর্শক আরমান আলী গত ২৮ অগাস্ট পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে এ অভিযোগপত্র দেন।এরা হলেন- সিলেটের কানাইঘাট থানার ফালজুড় গ্রামের জমসেদ আলীর ছেলে আবুল হোসেন ওরফে আবুল হোসাইন (২৫), খালপাড় তালবাড়ি গ্রামের আব্দুর রবের ছেলে ফয়সাল আহমদ (২৭), সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর থানার বীরেন্দ্র নগর বাগলী গ্রামের মো. আমির উদ্দিনের ছেলে হারুনুর রশিদ (২৫), কানাইঘাট থানার পূর্ব ফালজুড় গ্রামের হাফিজ মঈনউদ্দিনের ছেলে মান্নান ইয়াহইয়া ওরফে মান্নান রাহী ওরফে এবি মান্নান ইয়াহিয়া ওরফে ইবনে মঈন (২৪) এবং ফালজুড় গ্রামের জোয়ায়াদুর রহমানের ছেলে আবুল খায়ের রশিদ আহম্মদ (২৪)।এদের মধ্যে মান্নান ইয়াহইয়া ও আবুল খায়ের কারাগারে আছেন; বাকিরা পলাতক।এর বাইরে উগ্রপন্থি ব্লগার শফিউর রহমান ফারাবীসহ আরও ১১ জনকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও ‘অপরাধে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ না পাওয়ায়’ অভিযোগপত্রে তাদের অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।এই দশজন হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কালীশ্রী পাড়ার ফেরদৌস-উর-রহমানের ছেলে শফিউর রহমান ফারাবী (৩০); দৈনিক সবুজ সিলেটের আলোকচিত্রী মো. ইদ্রিছ আলী (২৪), কানাইঘাট থানার পূর্ব ফালজুড় গ্রামের হাফিজ মঈনউদ্দিনের ছেলে মোহাইমিন নোমান (১৯), লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার রমনপুর জমাদার বাড়ির মোহাম্মদ আলীর ছেলে সাদেক আলী মিঠু (২৮), যশোর জেলার কোতোয়ালি থানার এসএমএ করিম রোডের এ এফ রশিদুর রহমানের ছেলে মো. তৌহিদুর রহমান গামা (৫৯), ঢাকার মিরপুরের জব্বার মল্লিকের ছেলে আমিনুল মল্লিক (৩৫), যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ কাজলার মইনউদ্দিনের ছেলে জাকিরুল্লাহ হাসান (১৯), পল্লবীর বাউনিয়াবাদ কলোনী ব্লিডিংয়ের তাজুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলাম আরফান মুসফিক (২০), বাগেরহাটের গোয়াখালি গ্রামের রেজাউল কবির বিশ্বাসের ছেলে জুলহাস বিশ্বাস (২৪), নওগাঁ জেলার মহাদেবপুরের ডা. আনোয়ারুল ইসলামের ছেলে জাফরান হাসান (২০) এবং বরগুনার হেউলিবুনিয়া গ্রামের নূর মোহাম্মদের ছেলে আবুল বাশার (৪০)।২০১৫ সালের ১২ মে সিলেট নগরীর সুবিদ বাজারে বাসা থেকে অফিসে যাওয়ার পথে কুপিয়ে হত্যা করা হয় অনন্ত বিজয় দাশকে।একদিন পর তার বড় ভাই রত্নেশ্বর দাশ বাদী হয়ে সিলেট বিমানবন্দর থানায় অজ্ঞাতপরিচয় চারজনকে আসামি করে মামলা করেন।বিজ্ঞান বিষয়ে লেখালেখির কারণে ‘উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠী’ পরিকল্পিতভাবে অনন্তকে খুন করেছে বলে সেখানে অভিযোগ করা হয়।এই হত্যাকাণ্ডের পর আনসার বাংলা-৮ নামের একটি সংগঠন এই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে। আর তদন্তের এক পর্যায়ে লেখক অভিজিৎ রায় হত্যায় গ্রেপ্তার কয়েকজনকে অনন্ত বিজয় হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয় দুই হত*্যাকাণ্ডের পেছনে একই দল রয়েছে।প্রথমে পুলিশ তদন্ত করলেও পরে মামলাটির তদন্তভার সিআইডি-র অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগকে দেওয়া হয়।
“মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'
- Stuck
Comment
-
অস্ত্র, সোনা, টাকাসহ ৭ ‘জেএমবি’ গ্রেপ্তারঢাকা মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার মাসুদুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সোমবার সন্ধ*্যায় তেজগাঁও এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“এরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতির সঙ্গেও জড়িত। ডাকাতি করে লুট করা অর্থ সংগঠনের কাজে ব*্যবহার করত।”তাদের কাছ থেকে ৬৭ ভরি সোনার গয়না, ছয় লাখ টাকা, চারটি পিস্তল, পাঁচটি ম*্যাগাজিন, দশ রাউন্ড গুলি, নয়টি চাপাতি, টেলিভিশন, ল*্যাপটপ, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন লুটের মাল উদ্ধার করা হয়েছে বলে মাসুদুর রহমান জানান। গ্রেপ্তার সাতজনের নাম প্রাথমিকভাবে প্রকাশ করেনি পুলিশ। তাদের জঙ্গি কর্মকাণ্ডের বিষয়েও আর কোনো তথ*্য দেওয়া হয়নি। মাসুদুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে এসব বিষয়ে বিস্তারিত তথ*্য প্রকাশ করা হবে।
“মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'
- Stuck
Comment
-
Originally posted by banglar omor View Postএর দ্বারা বাংলাদেশ জামাতে ইসলামীর আদর্শিক পরাজয় হয়ে গেল।আলহামদুলিল্লাহ্!
তবে ওরা ওদের পূর্বসূরীদের রক্তের সাথে গাদ্দারী করল।
ওদর জন্য সামনে আরো লাঞ্চনা অপেক্ষা করছে।سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
طريقنا طريقنا الجهاد الجهاد
- Stuck
Comment
Comment