এক ভাই কিছুদিন আগে এক আলেম ভাইয়ের নিকট নসিহা চেয়েছিল। তখন আলেম ভাই জবাবে যা বলেছিল আমাদের সকলের জন্য তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই নীচে সেটা কপি-পোস্ট করলাম।সকলে দুয়া করবেন ওই আলেম ভাইয়ের জন্য এবং তাঁর পরিবারে জন্য ।সাথে সাথে আমাদের সকলের জন্য ও। আল্লাহ্* আমাদের সকলকে সকল প্রকার ফিতনা থেকে রক্ষা করুন।
ভাই কি নাসিহা দিবো। নসিহা করার মত যোগ্যতা আমার নেই ।
আসলে আমরা অনেক কিছুই জানি , কিন্তু আমাদের আ'মালের অভাব । আজ আমরা অনেক ফেতনার শিকার । কিন্তু সমাজে কোন ফেতনায় মনে করে না। ২ দিন আগে ভাবতেছিলাম রাসুলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের পুরুষদের জন্য যে সব চেয়ে বড় ফেতনা বলেছেন নারী। কিন্তু সমাজে এই ফেতনার সবচেয়ে বেশী। ঘরে, বাইরে , রাস্তায় ,বাজারে ,মার্কেটে , অফিসে , আদালতে । মোট কথা বেক্তি জীবন থেকে রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত আমাদের উপর এই ফেতনা চেপে আছে । কেউ ঘরে অনলাইনে বসে কাজ করবে সেখানে আরও উন্মুক্ত এই ফেতনা । একাকি সেখানেও ঈমান নিয়ে বেচে থাকার প্রশ্ন। কেউ একটি পত্রিকা পরবে সেখানেও এই ফেতনা।
অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« ما تركتُ بعدي فتنةً هي أَضَرُّ على الرجال من النساء » . [ متفق عليه ] .
আমি আমার পর পুরুষদের জন্য নারীদের ফিতনার চেয়ে বড় ক্ষতিকর কোন ফেতনা রেখে যাইনি। [বুখারি ও মুসলিম]
যেই ফেতনাটি পুরুষদের জন্য সব চেয়ে বড় ফেতনা বলেছেন ।সমাজে তাকেই সবচেয়ে উন্মুক্ত করা হয়েছে।
আমরা ইতিহাস যতটুকু পড়েছি এটাই পেয়েছি কুফফাররা কোন উপায় না পেয়ে নারীদের কে মুসলিমদের মাঝে উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। আর যারাই এদের শিকারে পরিনত হয়েছে তারাই পরাজিত হয়েছে ।
নারীর ফিতনা দ্বারা কোন জাতিকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে ইয়াহুদীদের ষড়যন্ত্র ও কৌশল সফলতার দাবিদার। অতীতে উলঙ্গ নারীরাই হল, তাদের বিভিন্ন সংস্থা ও কার্যক্রমের বড় হাতিয়ার। ইয়াহুদীরা এ বিষয়ে প্রাচীন ও অভিজ্ঞ। এ কারণেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« فاتقوا الدنيا , واتقوا النساء , فإن أول فتنةِ بني إسرائيل كانت في النساء » [مسلم]
“তোমরা দুনিয়াকে ভয় কর এবং নারীকে ভয় কর, কারণ, বনী ইসরাইলের প্রথম ফিতনা ছিল নারীর ফিতনা”। [মুসলিম]
তাই ভাই আমরাঃ
১। নিজেরা এই ফেতনা থেকে বেচে থাকার চেষ্টা করি ।
২। আল্লাহ্* তায়লার কাছে তাওফিক কামনা করি । তিনি পারবেন আমাদের কে এই ফেতনা থেকে রক্ষা করতে । ইউসুফ আঃ বলেছিলেনঃ আমি আমার নফস কে পবিত্র মনে করিনা ।নিশ্চয় নফস মন্দ কাজের নির্দেশ দেয় । তবে যদি আমার প্রভু আমার উপর দয়া করেন ।
৩। পৃথিবী থেকে এই ফেতনা কিভাবে নির্মূল করা যায় যার দ্বারা হাজারো মুসলিম ভাই বোনেরা এই ফেতনা থেকে নিরাপদ থাকবে তার চেষ্টা ফিকির করি ইন...। আমি ভাবতে ছিলাম ওলামায়ে কেরাম জঙ্গি ইস্যু নিয়ে যেভাবে কথা বলেন তা না করে এধরনের হাজারো মুনকার নিয়ে মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি করতেন তাহলে উম্মাহ অনেক ফায়দা পেত । গুনাহের প্রতি মানুষের ঘৃণা জন্মাইত যা আমাদের তাওহীদের দাওয়াত কে সহজ করে দিত ইনশাআল্লাহ। আমরাও একদিন আমাদের টার্গেটে পৌঁছতাম ইনশাআল্লাহ।
এখন তো এমন সময় যখন মানুষ গুনাহ কে গুনাহি মনে করেনা। আরও ফ্যাশন মনে করে । নাউযুবিল্লাহ।
ভাই কি নাসিহা দিবো। নসিহা করার মত যোগ্যতা আমার নেই ।
আসলে আমরা অনেক কিছুই জানি , কিন্তু আমাদের আ'মালের অভাব । আজ আমরা অনেক ফেতনার শিকার । কিন্তু সমাজে কোন ফেতনায় মনে করে না। ২ দিন আগে ভাবতেছিলাম রাসুলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের পুরুষদের জন্য যে সব চেয়ে বড় ফেতনা বলেছেন নারী। কিন্তু সমাজে এই ফেতনার সবচেয়ে বেশী। ঘরে, বাইরে , রাস্তায় ,বাজারে ,মার্কেটে , অফিসে , আদালতে । মোট কথা বেক্তি জীবন থেকে রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত আমাদের উপর এই ফেতনা চেপে আছে । কেউ ঘরে অনলাইনে বসে কাজ করবে সেখানে আরও উন্মুক্ত এই ফেতনা । একাকি সেখানেও ঈমান নিয়ে বেচে থাকার প্রশ্ন। কেউ একটি পত্রিকা পরবে সেখানেও এই ফেতনা।
অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« ما تركتُ بعدي فتنةً هي أَضَرُّ على الرجال من النساء » . [ متفق عليه ] .
আমি আমার পর পুরুষদের জন্য নারীদের ফিতনার চেয়ে বড় ক্ষতিকর কোন ফেতনা রেখে যাইনি। [বুখারি ও মুসলিম]
যেই ফেতনাটি পুরুষদের জন্য সব চেয়ে বড় ফেতনা বলেছেন ।সমাজে তাকেই সবচেয়ে উন্মুক্ত করা হয়েছে।
আমরা ইতিহাস যতটুকু পড়েছি এটাই পেয়েছি কুফফাররা কোন উপায় না পেয়ে নারীদের কে মুসলিমদের মাঝে উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। আর যারাই এদের শিকারে পরিনত হয়েছে তারাই পরাজিত হয়েছে ।
নারীর ফিতনা দ্বারা কোন জাতিকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে ইয়াহুদীদের ষড়যন্ত্র ও কৌশল সফলতার দাবিদার। অতীতে উলঙ্গ নারীরাই হল, তাদের বিভিন্ন সংস্থা ও কার্যক্রমের বড় হাতিয়ার। ইয়াহুদীরা এ বিষয়ে প্রাচীন ও অভিজ্ঞ। এ কারণেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« فاتقوا الدنيا , واتقوا النساء , فإن أول فتنةِ بني إسرائيل كانت في النساء » [مسلم]
“তোমরা দুনিয়াকে ভয় কর এবং নারীকে ভয় কর, কারণ, বনী ইসরাইলের প্রথম ফিতনা ছিল নারীর ফিতনা”। [মুসলিম]
তাই ভাই আমরাঃ
১। নিজেরা এই ফেতনা থেকে বেচে থাকার চেষ্টা করি ।
২। আল্লাহ্* তায়লার কাছে তাওফিক কামনা করি । তিনি পারবেন আমাদের কে এই ফেতনা থেকে রক্ষা করতে । ইউসুফ আঃ বলেছিলেনঃ আমি আমার নফস কে পবিত্র মনে করিনা ।নিশ্চয় নফস মন্দ কাজের নির্দেশ দেয় । তবে যদি আমার প্রভু আমার উপর দয়া করেন ।
৩। পৃথিবী থেকে এই ফেতনা কিভাবে নির্মূল করা যায় যার দ্বারা হাজারো মুসলিম ভাই বোনেরা এই ফেতনা থেকে নিরাপদ থাকবে তার চেষ্টা ফিকির করি ইন...। আমি ভাবতে ছিলাম ওলামায়ে কেরাম জঙ্গি ইস্যু নিয়ে যেভাবে কথা বলেন তা না করে এধরনের হাজারো মুনকার নিয়ে মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি করতেন তাহলে উম্মাহ অনেক ফায়দা পেত । গুনাহের প্রতি মানুষের ঘৃণা জন্মাইত যা আমাদের তাওহীদের দাওয়াত কে সহজ করে দিত ইনশাআল্লাহ। আমরাও একদিন আমাদের টার্গেটে পৌঁছতাম ইনশাআল্লাহ।
এখন তো এমন সময় যখন মানুষ গুনাহ কে গুনাহি মনে করেনা। আরও ফ্যাশন মনে করে । নাউযুবিল্লাহ।
Comment