প্রধানমন্ত্রী বলিলেন,জঙ্গিবাদ বেহেস্তের পথ নয়!!!

[বিদ্রোহী]

তিনি বলিলেন!
জঙ্গিবাদ বেহেস্তের পথ নয়!!!
অথচ চিরসত্য নবী বলেনঃ
হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেন
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন- নিশ্চয় জান্নাতে ১০০ টি স্তর রয়েছে
যেগুলো আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় মুজাহিদদের জন্য তৈরী করেছেন।
প্রতি দুইটি স্তরের মাঝে ঐরুপ ব্যবধান
যেমন আসমান ও যমিনের মাঝে বিদ্যমান। ।
(বুখারী-৩/১০২৮হাঃ নং-২৬৩৭,মুসনাদে আহমদ-২/৩৩৯হাঃ নং-৪৮৫৫,ইবনে হিব্বান-১০/৪৭১হাঃ নং-৪৬১১)
তাহলে কে সত্য?
রাছুল(সঃ)?
নাকি প্রধানমন্ত্রী?
আপনি কাকে মানবেন???
অবশ্যই, অবশ্যই
চিরসত্য নবী মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ (সঃ) এর বানীই হচ্ছে চিরসত্য
এবং আমরা একমাত্র রাছুলকেই মানি,
এর বিপরিত অন্য সবকিছু মিথ্যা ও অন্ধকার।

[shamer pothik]

جزاك الله أحسن الجزاء
আল্লাহ তায়ালা সকলের মেহনত কে কবুল করুণ

[musafir15]

সে যে বেহেশ্তের কথা বলেছে সেটা দাজ্জালের বেহেশ্ত; দাজ্জালকে রব না মানলে যাতে প্রবেশ করা যায় না ।

[Mujaheed of Hind]

ভাই, অাপনার সৎ উদ্দেশ্য অামরা বুঝতে পেরেছি
তবে, প্রিয় নবী (স এর সাথে তাগুত হাসিনার কম্পেয়ার করা ঠিক হয়নি।

অামরা এমন বলতে পারি, রসূল (স সত্য বলেছেন
তাগুত হাসিনা মিথ্যা বলেছে, সে একজন মিথ্যাবাদী।

[Abdullah Ibnu Usamah]

আরে ভাই উনি তো কম্পেয়ার বুঝান নি, উনি তগুত হাসিনার ভ্রষ্টতাকে জোরালো করেছেন পাশাপাশি পবিত্র হাদীস উল্লেখ করে। যেমনটি বলেছেন মোল্লাহ উমার রহিঃ ''বুশ আমাদের পরাজয়ের অঙ্গীকার করেছে; আর মহান আল্লাহ আমাদের বিজয়ের সুসংবাদ/ অঙ্গীকার করেছেন। শীঘ্রই আমরা দেখবো কার কথা/অঙ্গীকার সত্যে প্রমানীত হয়''।

[বিদ্রোহী]

ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য
ভাইদেরকে ধন্যবাদ।
Edit করে দিলাম।
জাজাকাল্লাহ

[abu_mujahid]

মুরজিয়াদের শাইখরা কি এসব দেখেননা। তারা প্রায়ই আমাদের বলেন "হাসিনাকে" তাকফীর করা যাবেনা। হাসিনার নাকি অজ্ঞতার ওজর আছে। হাসিনার কথাবার্তা শুনলেই বুঝা যায়, তার অজ্ঞতার ওজর আছে নাকি নেই। এই শয়তান মহিলা কতটা চালাক তা ওর কথাবার্তা শুনলেই বুঝা যায়, যখন হলি আর্টিজানে হামলা হলো, সে বললো "তারাবীর নামাজ না পড়ে" ওরা হামলা করছে"
এছাড়াও, মানবরচিত আইনের ব্যাপারে তার উক্তি আরো বিস্ময়কর "মানুষের তৈরী কাপড় পড়েন, মানুষের তৈরী গাড়িতে চড়েন তাহলে মানুষের আইন মানতে সমস্যা কই?"

সরকার ও তাদের চেলাপেলাদের কথাবার্তা শুনলেই বুঝা যায়, ওরা আমাদের বিবৃতিগুলো ঠিকই পড়ে। আমাদের দাওয়াত ঠিকই তাদের কাছে পৌঁছেছে।
এরপরও মুরজিয়া শাইখরা অনবরত আমাদের দোষারোপ করে বলেন "তোমরা কি ওদের কাছে দাওয়াত পৌছে দিয়েছ"
সুবহানাল্লাহ মুরজিয়াদের এতটুকু আকলও নেই। সত্যিই ওরাই এই উম্মতের ইয়াহুদ।