মুজাহিদীনদের অপরাধসমুহ:
الحمد لله والصلاة والسلام علي رسول الله
ভাই শিরনামটা একটু আকর্ষণীয় করে দিলাম
যেন সকলের নজরে পরে।আশা করি পুরো লেখাটা পড়ার আগে কোন মন্তব্য করবেন না।
ক)মুজাহিদরা সন্ত্রাসঃএটা এমন এক অপরাধ
যা সকলের আতংকের কারন।ভাই তাহলে আমি বলব,এটা তো মুজাহিদদের অপরাধ নয়
এটা তাদের মালিকের অপরাধ।কারন তাদের মালিক তাদেরকে আদেশ দিয়েছেন,وأعدوا لهم ما استطعتم من قوة ومن رباط الخيل ترهبون به عدو الله وعدوكم অর্থাৎ,তোমরা কাফেরদের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি নিতে থাক যতটুকু
পার শক্তি অর্জন আর ঘোড়া পালনের মাধ্যমে
যাতে তোমরা সন্ত্রাসী করতে পার আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুর সাথে।পাঠক নিজেই
মুজাহিদদের এই অপরাধ নিয়ে চিন্তা করুন।
আজ সকলের নিকট এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে গেছে যে,যে যত বড় আল্লাহর শত্রু সে মুজাহিদদের তত বেশি ভয় পায়।
খ)মুজাহিদরা মানুষ হত্যা করেঃএই অপরাধের কারনেই মুজাহিদদেরকে বেশি অভিযুক্ত করা হয়।আমি বলব,এটাও তো তাদের মালিকের নির্দেশ।তিনি বলেন قاتلوهم يعذبهم الله يأيديكم অর্থাৎ,তোমরা তাদেরকে
(আল্লাহর শত্রুদেরকে) হত্যা কর। তিনি তোমাদের হাত দিয়ে তাদেরকে শাস্তি দিবেন।
আর এটাও আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে,যারাই আজ মুজাহিদদের টার্গেটে পতিত হচ্ছে তারা
সবাই আল্লাহর শত্রু।
গ)মুজাহিদরা গুপ্তহত্যা করেঃএটা এমন এক
অপরাধ যা দ্বারা বুঝানো হয় যে,তারা এমন কাজ করে যার নির্দেশ তাদের মালিক দেননি।
অর্থাৎ এটা শরীয়তসম্মত নয়।আমি বলব,যে এমন কথা বলে সে মুজাহিদদের মালিকের নির্দেশ সম্পর্কে অজ্ঞ।কারন তাদের মালিক বলেন,فاقتلوا المشركين حيث وجدتموهم وخذوهم واحصروهم واقعدوا لهم كل مرصد.অর্থাৎ তোমরা মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে পাও তাদেরকে পাকড়াও কর, অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রত্যেক ঘাঁটিতো ওঁৎ পেত বসে থাক।
তো মুজাহিদরা তো তাঁদের মালিকের নির্দেশেই আল্লাহর শত্রুদের বিরুদ্ধে ওঁৎ পেতে
থাকে।যখনই সুযোগ পায়, অমনি ধরে গাপুস গুপুস খায়।
ঘ)মুজাহিদরা আত্মঘাতিঃএটা এমন এক অপরাধ যার কারনে মুজাহিদরা ভুল পথে আছে।আমি বলব,এটা তো তাদের মালিকের
নিকট প্রশংসনীয় কাজ।তিনি বলেন,ومن الناس من يشري نفسه ابتغاء مرضات الله.
অর্থাৎ কিছু লোক আছে যারা নিজ জিবন বিক্রি করে দেয় আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায়।
َلَمَّا حُمِلَ هِشَام بْن عَامِر بَيْن الصَّفَّيْنِ أَنْكَرَ عَلَيْهِ بَعْض النَّاس فَرَدَّ عَلَيْهِمْ عُمَر بْن الْخَطَّاب وَأَبُو هُرَيْرَة وَغَيْرهمَا وَتَلُوا هَذِهِ الْآيَة " وَمِنْ النَّاس مَنْ يَشْرِي نَفْسَهُ اِبْتِغَاءَ مَرِضَات اللَّه وَاَللَّهُ رَءُوفٌ بِالْعِبَادِ"
হিশাম বিন আমের দুই সারি ভেদ করলে কিছু
লোক তার কাজটি অপছন্দ করল।তখন ওমর
রাঃ আবু হোরায়রা রাঃ উক্ত আয়াত দিয়ে তাদের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করলেন।
আরো বলেন, من المؤمنين رجال صدقوا ما عاهدوا الله عليه فمنهم من قضي نفسه ومنهم من ينتظر অর্থাৎ মুমিনদের মধ্যে কিছু
লোক এমন আছে যারা আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করে।ফলে তাদের কেউ নিজ জিবন ক্বাজা(ফিদা)করে দিয়েছে আর কেউ অপেক্ষা করছে।
হযরত আনাস বিন নাযার রাঃ বদর যুদ্ধে শরিক হতে না পেরে বলেন أَوَّل مَشْهَد شَهِدَهُ رَسُول اللَّه صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غِبْت عَنْهُ لَئِنْ أَرَانِي اللَّه تَعَالَى مَشْهَدًا فِيمَا بَعْد مَعَ رَسُول اللَّه صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيَرَيَنَّ اللَّه عَزَّ وَجَلَّ مَا أَصْنَع অর্থাৎ প্রথম ময়দান যাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শরিক
ছিলেন,আমি তাতে অনুপস্থিত।যদি আল্লাহ তায়ালা আগামীতে কোন ময়দান রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে আমাকে দেখান, তাহলে আল্লাহ তায়ালা দেখতে পাবেন আমি কী করি।
সাআদ বিন মুআয রাঃ বলেন বদরের যুদ্ধের পর তার শরিরে আশিটার বেশি তরবারি ও তীরের আঘাত পাওয়া গেছে।(ইবনে কাছির)
তো মুজাহিদগন যদি বলে আমি যদি সুযোগ
পাই তাহলে আল্লাহ দেখতে পাবেন আমি কী
করি।পরে নিজের শরীরকে আগুনে পুড়ে ছাই
করে দিল তাহলে এটা তো আল্লাহর রাসুলের
সাথিদের কাজের দৃষ্টান্ত পূনরায় ঘটল।
কারন উভয় ক্ষেত্রে দ্বীনের জন্য জিহাদের ময়দানে আল্লাহর শত্রুদের ধ্বংস করার জন্যই নিজ জিবন ক্বাজা করা হলো।এটা তো
মালিকের প্রশংসনীয় কাজ।
ঙ)মুজাহিদরা আজকে মুসলিম উম্মাহ ধ্বংসের কারন।কেননা তাদের জিহাদের কারনেই আজ মুসলিমদের উপর কাফেররা হামলা করছেঃএটা নিজ জিবন বাঁচানো কিছু
ভীতু লোকের উত্থাপিত মুজাহিদদের অপরাধ
আমি বলব এটাও তো মুজাহিদদের অপরাধ নয়।কারন তাদের মালিক বলেন,وما لكم لا تقاتلون في سبيل الله والمستضعفين من الرجال والنساء والولدان الذين يقولون ربنا أخرجنا من هذه القرية الظالم اهلها
অর্থাৎ তোমাদের কী হলো তোমরা যুদ্ধ করছনা? অথচ দূর্বল নারী পুরুষ ও শিশুরা
চিৎকার করে বলছে,হে আমাদের রব! আমাদের এই জনপদ থেকে বের করে দিন যার অধিবাসীরা জালিম।
আয়াতে তো যুদ্ধ না করায় মুজাহিদদের তিরস্কার করা হচ্ছে।কারন মুজাহিদরা যুদ্ধ না
করার কারনে দুর্বল নারী পুরুষ ও শিশুদের উপর হামলা করা হচ্ছে।যদি মুজাহিদরা জিহাদের পরিপুর্ণ হক আদায় করে তাহলে জুলুম বন্ধ হয়ে যাবে।
ভাই মুজাহিদদের এরকম অপরাধের শেষ নেই।একটির জবাব দিলে আরেকটি অপরাধেরর অভিযোগ আসে।
তো ভাই!আপনি যদি মুমিন হন তাহলে এই অপরাধগুলো কি আপনি করতে চান না?
এগুলো তো বাহানাকারীদের দৃষ্টিতে অপরাধ
হবেই।যদি বাহানা না দেখায় তাহলে তো নিজেরও এ অপরাধ করতে হবে।
সুতরাং আমি বলব,হে মুজাহিদ!তুমি তিরস্কারকারীদের তিরস্কারে কান দিওনা।তুমি
দ্বীনের কাজ চালিয়ে যাও।দ্বীনের কাজ করতে
পারা এটা আল্লাহর বিশাল বড় অনুগ্রহ যা আল্লাহ যাকে চান দান করেন।তুমিও সে বাছাইকৃতদের একজন যাকে আল্লাহ অনুগ্রহ দান করেছেন।সুতরাং শুকরিয়া আদায় করো,
অস্বীকার করোনা।
الحمد لله والصلاة والسلام علي رسول الله
ভাই শিরনামটা একটু আকর্ষণীয় করে দিলাম
যেন সকলের নজরে পরে।আশা করি পুরো লেখাটা পড়ার আগে কোন মন্তব্য করবেন না।
ক)মুজাহিদরা সন্ত্রাসঃএটা এমন এক অপরাধ
যা সকলের আতংকের কারন।ভাই তাহলে আমি বলব,এটা তো মুজাহিদদের অপরাধ নয়
এটা তাদের মালিকের অপরাধ।কারন তাদের মালিক তাদেরকে আদেশ দিয়েছেন,وأعدوا لهم ما استطعتم من قوة ومن رباط الخيل ترهبون به عدو الله وعدوكم অর্থাৎ,তোমরা কাফেরদের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি নিতে থাক যতটুকু
পার শক্তি অর্জন আর ঘোড়া পালনের মাধ্যমে
যাতে তোমরা সন্ত্রাসী করতে পার আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুর সাথে।পাঠক নিজেই
মুজাহিদদের এই অপরাধ নিয়ে চিন্তা করুন।
আজ সকলের নিকট এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে গেছে যে,যে যত বড় আল্লাহর শত্রু সে মুজাহিদদের তত বেশি ভয় পায়।
খ)মুজাহিদরা মানুষ হত্যা করেঃএই অপরাধের কারনেই মুজাহিদদেরকে বেশি অভিযুক্ত করা হয়।আমি বলব,এটাও তো তাদের মালিকের নির্দেশ।তিনি বলেন قاتلوهم يعذبهم الله يأيديكم অর্থাৎ,তোমরা তাদেরকে
(আল্লাহর শত্রুদেরকে) হত্যা কর। তিনি তোমাদের হাত দিয়ে তাদেরকে শাস্তি দিবেন।
আর এটাও আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে,যারাই আজ মুজাহিদদের টার্গেটে পতিত হচ্ছে তারা
সবাই আল্লাহর শত্রু।
গ)মুজাহিদরা গুপ্তহত্যা করেঃএটা এমন এক
অপরাধ যা দ্বারা বুঝানো হয় যে,তারা এমন কাজ করে যার নির্দেশ তাদের মালিক দেননি।
অর্থাৎ এটা শরীয়তসম্মত নয়।আমি বলব,যে এমন কথা বলে সে মুজাহিদদের মালিকের নির্দেশ সম্পর্কে অজ্ঞ।কারন তাদের মালিক বলেন,فاقتلوا المشركين حيث وجدتموهم وخذوهم واحصروهم واقعدوا لهم كل مرصد.অর্থাৎ তোমরা মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে পাও তাদেরকে পাকড়াও কর, অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রত্যেক ঘাঁটিতো ওঁৎ পেত বসে থাক।
তো মুজাহিদরা তো তাঁদের মালিকের নির্দেশেই আল্লাহর শত্রুদের বিরুদ্ধে ওঁৎ পেতে
থাকে।যখনই সুযোগ পায়, অমনি ধরে গাপুস গুপুস খায়।
ঘ)মুজাহিদরা আত্মঘাতিঃএটা এমন এক অপরাধ যার কারনে মুজাহিদরা ভুল পথে আছে।আমি বলব,এটা তো তাদের মালিকের
নিকট প্রশংসনীয় কাজ।তিনি বলেন,ومن الناس من يشري نفسه ابتغاء مرضات الله.
অর্থাৎ কিছু লোক আছে যারা নিজ জিবন বিক্রি করে দেয় আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায়।
َلَمَّا حُمِلَ هِشَام بْن عَامِر بَيْن الصَّفَّيْنِ أَنْكَرَ عَلَيْهِ بَعْض النَّاس فَرَدَّ عَلَيْهِمْ عُمَر بْن الْخَطَّاب وَأَبُو هُرَيْرَة وَغَيْرهمَا وَتَلُوا هَذِهِ الْآيَة " وَمِنْ النَّاس مَنْ يَشْرِي نَفْسَهُ اِبْتِغَاءَ مَرِضَات اللَّه وَاَللَّهُ رَءُوفٌ بِالْعِبَادِ"
হিশাম বিন আমের দুই সারি ভেদ করলে কিছু
লোক তার কাজটি অপছন্দ করল।তখন ওমর
রাঃ আবু হোরায়রা রাঃ উক্ত আয়াত দিয়ে তাদের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করলেন।
আরো বলেন, من المؤمنين رجال صدقوا ما عاهدوا الله عليه فمنهم من قضي نفسه ومنهم من ينتظر অর্থাৎ মুমিনদের মধ্যে কিছু
লোক এমন আছে যারা আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করে।ফলে তাদের কেউ নিজ জিবন ক্বাজা(ফিদা)করে দিয়েছে আর কেউ অপেক্ষা করছে।
হযরত আনাস বিন নাযার রাঃ বদর যুদ্ধে শরিক হতে না পেরে বলেন أَوَّل مَشْهَد شَهِدَهُ رَسُول اللَّه صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غِبْت عَنْهُ لَئِنْ أَرَانِي اللَّه تَعَالَى مَشْهَدًا فِيمَا بَعْد مَعَ رَسُول اللَّه صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيَرَيَنَّ اللَّه عَزَّ وَجَلَّ مَا أَصْنَع অর্থাৎ প্রথম ময়দান যাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শরিক
ছিলেন,আমি তাতে অনুপস্থিত।যদি আল্লাহ তায়ালা আগামীতে কোন ময়দান রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে আমাকে দেখান, তাহলে আল্লাহ তায়ালা দেখতে পাবেন আমি কী করি।
সাআদ বিন মুআয রাঃ বলেন বদরের যুদ্ধের পর তার শরিরে আশিটার বেশি তরবারি ও তীরের আঘাত পাওয়া গেছে।(ইবনে কাছির)
তো মুজাহিদগন যদি বলে আমি যদি সুযোগ
পাই তাহলে আল্লাহ দেখতে পাবেন আমি কী
করি।পরে নিজের শরীরকে আগুনে পুড়ে ছাই
করে দিল তাহলে এটা তো আল্লাহর রাসুলের
সাথিদের কাজের দৃষ্টান্ত পূনরায় ঘটল।
কারন উভয় ক্ষেত্রে দ্বীনের জন্য জিহাদের ময়দানে আল্লাহর শত্রুদের ধ্বংস করার জন্যই নিজ জিবন ক্বাজা করা হলো।এটা তো
মালিকের প্রশংসনীয় কাজ।
ঙ)মুজাহিদরা আজকে মুসলিম উম্মাহ ধ্বংসের কারন।কেননা তাদের জিহাদের কারনেই আজ মুসলিমদের উপর কাফেররা হামলা করছেঃএটা নিজ জিবন বাঁচানো কিছু
ভীতু লোকের উত্থাপিত মুজাহিদদের অপরাধ
আমি বলব এটাও তো মুজাহিদদের অপরাধ নয়।কারন তাদের মালিক বলেন,وما لكم لا تقاتلون في سبيل الله والمستضعفين من الرجال والنساء والولدان الذين يقولون ربنا أخرجنا من هذه القرية الظالم اهلها
অর্থাৎ তোমাদের কী হলো তোমরা যুদ্ধ করছনা? অথচ দূর্বল নারী পুরুষ ও শিশুরা
চিৎকার করে বলছে,হে আমাদের রব! আমাদের এই জনপদ থেকে বের করে দিন যার অধিবাসীরা জালিম।
আয়াতে তো যুদ্ধ না করায় মুজাহিদদের তিরস্কার করা হচ্ছে।কারন মুজাহিদরা যুদ্ধ না
করার কারনে দুর্বল নারী পুরুষ ও শিশুদের উপর হামলা করা হচ্ছে।যদি মুজাহিদরা জিহাদের পরিপুর্ণ হক আদায় করে তাহলে জুলুম বন্ধ হয়ে যাবে।
ভাই মুজাহিদদের এরকম অপরাধের শেষ নেই।একটির জবাব দিলে আরেকটি অপরাধেরর অভিযোগ আসে।
তো ভাই!আপনি যদি মুমিন হন তাহলে এই অপরাধগুলো কি আপনি করতে চান না?
এগুলো তো বাহানাকারীদের দৃষ্টিতে অপরাধ
হবেই।যদি বাহানা না দেখায় তাহলে তো নিজেরও এ অপরাধ করতে হবে।
সুতরাং আমি বলব,হে মুজাহিদ!তুমি তিরস্কারকারীদের তিরস্কারে কান দিওনা।তুমি
দ্বীনের কাজ চালিয়ে যাও।দ্বীনের কাজ করতে
পারা এটা আল্লাহর বিশাল বড় অনুগ্রহ যা আল্লাহ যাকে চান দান করেন।তুমিও সে বাছাইকৃতদের একজন যাকে আল্লাহ অনুগ্রহ দান করেছেন।সুতরাং শুকরিয়া আদায় করো,
অস্বীকার করোনা।
Comment