নবীদের উত্তরসূরি উলামায়ে কেরাম। যুগে যুগে মুস্লিম উম্মাহকে সঠিক পথ দেখিয়েছিলেন উলামায়ে উম্মত। জালিমের রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্য প্রকাশ করেছিলেন উলামায়ে কেরাম। সত্য বলার দরুণ জেল থেকে লাশ বেরিয়েছিল আমাদের ইমাম আবু হানিফার জানাযাহ। দীনের জন্য জালিমের জুলুম সহ্য করেছিলেন ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহঃ। একই পথের পথিক হয়েছেন ইমাম নাসের আল খুযায়ী,ইমাম ইবনে তাইমিয়া সহ আরো অনেক আলেম যাঁদের জিবনিগুলু ইতিহাসের পাতায় আজও সংরক্ষিত আছে।
হে উলামায়ে কেরাম! আমরা যুগে যুগে আপনাদের রাহবারিতেই নিজেদের জান মাল সব কিছু বিলিয়ে দিয়েছি। হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরি মক্কী, রশিদ আহমদ গাংগুহী,কাসেম নানুতুবি রহঃ, সত্যের পথে আহবান কারী ইসমাইলি শহিদ রহঃ এর ডাকা সাড়া দিয়ে আমরা নিজেদের জান কুরবানি করেছি। হেফাজতের প্রটিষ্ঠাই হল আমাদের রক্তের বিনিময়। আমরা আপনাদের কথায় নিজেদের জান কুরবানি করতে সামান্য। কুন্ঠিত হই নি।
হে উম্মতের রাহবার উলামায়ে কেরাম! কিন্তু আজ আপনাদের কি হলো? আজ কেন আপনারা সত্য কে প্রকাশ করছেন না? আপনারা কেন চার দিকে পাপাচার আর অশ্লীলতা দেখেও চুপ করে আছেন? কেন আমার বোন আফিয়া কুফফারদের হাতে বন্দী? কেন হোলি উতসবে আমার বোন লাঞ্চিত? মুসলিম বোনের গায়ে কেন নাপাক গুপুজারিদের হাত?
হে উলামায়ে কেরাম! আমাদের প্রিয় নবী সা: কে নাস্তিকরা অবমাননা করল,আমদের নবি শানে যারা সীমালংঘ্ন করল তাদের ব্যাপারে আপনাদের দায়িত্ব কি শেষ হয়ে গেছে?মুসলিম ভুখন্ড বাংলাদেশ আজ হিন্দুদের হাতে বিক্রি করা হচ্ছে,এখানে কি চুপ থাকাই আপনারা নাজাত মনে করছেন?
হে উলামায়ে কেরাম! কাওমে লুতের নাফরমানি আমাদের সরকারি ভাবেই প্রচার করা হচ্ছে,আপনাদের সন্তারা নাপাক ছবি দেখাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে,যেনা,মদ জোয়া ইত্যাদি সরকারি ভাবেই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে,সুদ ঘুষ মহামারি আকার ধারণ করেছে। কিন্তু এই অবস্থায় আপনারা একদম চুপ করে বসে আছেন। নিজেদের দায়িত্বগুলু যথাযথভাবে আদায় করছেননা। যদি এমনই চলতে থাকে এবং ভাল কাজের আদেশ আর মন্দ কাজের নিষেধ। ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলেত আল্লাহর আযাব আমাদেরকে গ্রাস করে নিবে, যেমন্টা ঘটতেছিল লুত আ: এর সপ্রদায়ের অই আবেদের ক্ষেত্রে যে নিজে ইবাদত করত কিন্তু আশে পাশের নাফরমানিতে চুপ থাকত।আল্লাহ তাকে সহই কওমে লুতকে ধংশ করেছেন?আপনারা কি বাগদাদের কথা ভুলে গেছেন? যেখানে তিন কোটি মুসলিম বসবাস করত,যে স্থান ইলমের জন্য বিখ্যাত ছিল।কিন্তু আল্লাহর নাফরমানি যখন ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল তখন আল্লাহ তাতাদিদের দিয়ে তাদের পাকড়াও করলেন। মুসলিম নাম ধারী খলিফাকে বন্দী করা হল। তাতাররা তাকে লাথি মেরে মেরে হত্যা করেছি।চল্লিশ দিন যাবত মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছে। মুসলিম মেয়েদের ধর্ষণ করা হয়েছে।তাদের ধন সম্পদ লুট করেছে। সেইখানকার সাতশত বড় বড় আলেম,হাফেজ এবং নেতাদেরকে আলাদা করে হত্যা করা গিয়েছিল। বাগদাদের কুতুবখানা যা ৫০০ বছরের বেশি সময় যাবত বহাল ছিল তা আগুন দিয়ে জালিয়ে দেওয়া হল।ফোরাত নদির পানি ছয় মাস যাবত সেই ছাই এর কারণে কাল ছিল।
তাই হে উলামায়ে কেরাম! ব্যাপক আযাব আসার আগেই সংশোধন হোন এবং উম্মাহকে এই ব্যাপারে সতর্ক করুন।আল্লাহ কে ভয়। করুন।
হে উলামায়ে কেরাম! আমরা যুগে যুগে আপনাদের রাহবারিতেই নিজেদের জান মাল সব কিছু বিলিয়ে দিয়েছি। হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরি মক্কী, রশিদ আহমদ গাংগুহী,কাসেম নানুতুবি রহঃ, সত্যের পথে আহবান কারী ইসমাইলি শহিদ রহঃ এর ডাকা সাড়া দিয়ে আমরা নিজেদের জান কুরবানি করেছি। হেফাজতের প্রটিষ্ঠাই হল আমাদের রক্তের বিনিময়। আমরা আপনাদের কথায় নিজেদের জান কুরবানি করতে সামান্য। কুন্ঠিত হই নি।
হে উম্মতের রাহবার উলামায়ে কেরাম! কিন্তু আজ আপনাদের কি হলো? আজ কেন আপনারা সত্য কে প্রকাশ করছেন না? আপনারা কেন চার দিকে পাপাচার আর অশ্লীলতা দেখেও চুপ করে আছেন? কেন আমার বোন আফিয়া কুফফারদের হাতে বন্দী? কেন হোলি উতসবে আমার বোন লাঞ্চিত? মুসলিম বোনের গায়ে কেন নাপাক গুপুজারিদের হাত?
হে উলামায়ে কেরাম! আমাদের প্রিয় নবী সা: কে নাস্তিকরা অবমাননা করল,আমদের নবি শানে যারা সীমালংঘ্ন করল তাদের ব্যাপারে আপনাদের দায়িত্ব কি শেষ হয়ে গেছে?মুসলিম ভুখন্ড বাংলাদেশ আজ হিন্দুদের হাতে বিক্রি করা হচ্ছে,এখানে কি চুপ থাকাই আপনারা নাজাত মনে করছেন?
হে উলামায়ে কেরাম! কাওমে লুতের নাফরমানি আমাদের সরকারি ভাবেই প্রচার করা হচ্ছে,আপনাদের সন্তারা নাপাক ছবি দেখাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে,যেনা,মদ জোয়া ইত্যাদি সরকারি ভাবেই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে,সুদ ঘুষ মহামারি আকার ধারণ করেছে। কিন্তু এই অবস্থায় আপনারা একদম চুপ করে বসে আছেন। নিজেদের দায়িত্বগুলু যথাযথভাবে আদায় করছেননা। যদি এমনই চলতে থাকে এবং ভাল কাজের আদেশ আর মন্দ কাজের নিষেধ। ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলেত আল্লাহর আযাব আমাদেরকে গ্রাস করে নিবে, যেমন্টা ঘটতেছিল লুত আ: এর সপ্রদায়ের অই আবেদের ক্ষেত্রে যে নিজে ইবাদত করত কিন্তু আশে পাশের নাফরমানিতে চুপ থাকত।আল্লাহ তাকে সহই কওমে লুতকে ধংশ করেছেন?আপনারা কি বাগদাদের কথা ভুলে গেছেন? যেখানে তিন কোটি মুসলিম বসবাস করত,যে স্থান ইলমের জন্য বিখ্যাত ছিল।কিন্তু আল্লাহর নাফরমানি যখন ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল তখন আল্লাহ তাতাদিদের দিয়ে তাদের পাকড়াও করলেন। মুসলিম নাম ধারী খলিফাকে বন্দী করা হল। তাতাররা তাকে লাথি মেরে মেরে হত্যা করেছি।চল্লিশ দিন যাবত মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছে। মুসলিম মেয়েদের ধর্ষণ করা হয়েছে।তাদের ধন সম্পদ লুট করেছে। সেইখানকার সাতশত বড় বড় আলেম,হাফেজ এবং নেতাদেরকে আলাদা করে হত্যা করা গিয়েছিল। বাগদাদের কুতুবখানা যা ৫০০ বছরের বেশি সময় যাবত বহাল ছিল তা আগুন দিয়ে জালিয়ে দেওয়া হল।ফোরাত নদির পানি ছয় মাস যাবত সেই ছাই এর কারণে কাল ছিল।
তাই হে উলামায়ে কেরাম! ব্যাপক আযাব আসার আগেই সংশোধন হোন এবং উম্মাহকে এই ব্যাপারে সতর্ক করুন।আল্লাহ কে ভয়। করুন।
Comment