বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
এমন হতে পারে না যে মূর্তি স্থাপনই ছিল একটা ভয়ানক চক্রান্ত।যদিও তাগুতরা মূর্তিকে ভালোবাসে.এটা আমার ব্যক্তিগত চিন্তা,তাই ভুল হলে সমাধান করে দিবেন ইনশাল্লাহ
হে মুসলিম উম্মাহ আজ সারা পৃথিবীর মুসলিমরা এক কঙ্কটাকীর্ণ মুহূর্ত অতিক্রম করছে।আর বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়।এদেশে ইসলাম বিদ্বেষীরা একের পর এক ইসলাম বিরুধি আইন পাশ করে যাচ্ছে।ইসলাম ও মুসলমানদের ইজ্জত নিয়ে খেল-তামাশা করছে।আর শিরকি আকিদাধারীদের কথা ত পরের কথা যারা সমাজে হক আলেম নামে পরিচিত তাদের অবস্থা হল মানুষের বাড়িতে মিলাদ-মাহফিল করা,দুয়া-খতম পরা।পেট পূর্তি করা আর হাদিয়া নামে ইনকামের জন্য অপেক্ষায় থাকে।আরেক দল আছে এরা বৈরাগ্য জীবন-জাপন করে তাব্লিগ জামাত।
এদের এমনই অবস্থা যে দেশের পরিস্থিতির কথা শুনলেই বলে এইসব ফিতনা।এই জামাত এতটাই গুমরাহ যে কোরআন-হাদিসের অপবেক্ষা করে।এখানেই ক্ষান্ত নই।।।আল্লাহর কসম করে বলি আল্লাহর কসম করে বলি মানুষের শুনা নয়,বরং তাব্লিগের এক লোকের সাথে আমার কথা হলে সে বলে কোরআন নিয়ে যে বেশি ঘাটাঘাটি করবে সেই জলেযাবে(নাউযুবিল্লাহ)।শুধু এখানেই ক্ষান্ত নয়।আমি একজন বিশ্বস্ত আলিমের নিকট থেকে শুনেছি যে তাবলীগে ৩ চিল্লা লাগালে নাকি তার নাম নবীদের নামের সাথে লাগানো হবে এমন বয়ান করে,তখন অই আলিম তাকে গিয়ে আটক করে জিজ্ঞেশ করল ভাই তাহলে আমি ত আমি ৩ চিল্লার চেয়েও বেশি চিল্লা দিয়েছি তাহলে এখন কি আমার নাম আল্লাহর নামের সাথে
লাগানো হবে?তখন অই শয়তান তৎক্ষণাৎ এখান থেকে সরে গেল।আর জিহাদের অপবেক্ষা ত আছেই।আর আমাদের কউমি আলেমেরা এই গুমরাহ জামাতের প্রশংসাই পঞ্চমুখ।এদের ভুল ধরলেই উনাদের গায়ে যেন সাপে ছোবল দেই।কিন্তু ইসলামের নাম-নিশানা মুছে দিতে আসলি কাফের সহ সকল মুনাফিক-মুরতাদরা এক জোট হয়েছে সেই দিকে তাদের খেয়াল নাই।বয়ানের মধ্যে বলে ইসলামের শত্রুরা হুঁশিয়ার সাবধান কিন্তু বয়ান শেষ তখন মনে হয় তাদের আর সেই কথা মনেই থাকে না।
এবার মুল কথা বলি...বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের সামনে মূর্তি স্থাপন আমার দৃষ্টি থেকে এটা একটা পরিকল্পনা।আপনি দেখবেন শয়তান যখন কাউকে গুমরাহ করতে চাই প্রথমে চাই সে একবারেই গুমরাহ করে ফেলতে।কিন্তু যখন না পারে তখন একটা সমঝোতার দিকে নিয়ে যায়।যেমন তুমি একটু ছাড় এবং আমিও একটু ছাড়ি।উদাহরণসরূপ বলতে পারি যে আপনি যদি একটা গাছের সকল পাতা একবারেই ফেলে দিতে চান টা আপনার জন্য সম্ভব না এবং অনেক কষ্টদায়ক এমনকি সমভব হবে না।কিন্তু যখন আপনি প্রতিদিন একেকটি ডালের পাতা ছিঁড়তে থাকেন ত একসময় দেখা যাবে পাতা নিঃশেষ।আর এভাবেই শয়তান আমাদেরকে ইসলাম থেকে বিচ্যুতি করতে চাইবে।যেমন করেছিল বিখ্যাত আবেদ বারসিসা কে।না জানি এই আলেমদের কি অবস্থা হয়?আল্লাহু আ'লাম।
কিন্তু আমাদের কলিজার টুকরা,যার ইজ্জত রক্ষারতে আমরা নিজেদের জবন বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত বিইজনিল্লাহ।আমাদের রাসুল কি এই সমঝোতার মাঝে গিয়ে ছিলেন না জবাব দিয়েছিলেনযে আমার এক হাতে সূর্য এবং এক হাতে চন্দ্র এনে দিলেও এই কাজ থেকে বন্দ করবেন না।কিন্তু এই আলেমদের কি হাল?এরা সমঝোতাই গিয়েছে?কার কাছে গিয়েছে-মুরতাদ হাসিনা?কিসের জন্য গিয়েছে?যে আমাদের দাবি মানতে হবে?কি দাবি?ইসলাম বিরুধি কোন আইন করা যাবে না।বিষয়টা যেন এমন যে মনে হয় এরা আসমান থেকে এসে নেমে বলছে যে তোমরা ইসলাম বিরুধি কাজ করবে না।কিন্তু রাসুল কোথায় বা কার কাছে গিয়েছিলেন ইসলাম
প্রতিষ্ঠার জন্য।হায় আফসোস।এরা শুধু কোরআন-হাদিস পরেই।আমার মনে হয় না যে এরা অনুভব করতে পারে।এরা ত তাগুতের কাছে বিচার নিয়ে আল্লাহর হুকুমের বিরুধিতা করে চরম পর্যায়ে পৌছেছে।আচ্ছা এখন চিন্তা একটা বিষয় চিন্তা করুন যে আজকে সুপ্রিম কোর্টের সামনে যে মূর্তি স্থাপন এটা একটা স্পষ্ট উস্কানি দেয়া যে এই কউমি আলেমরা কি আগের হেফাযতে ইসলাম আছে কি না?নাকি দুর্বলতা আছে।না দেখা গেল এই কউমি আলেমেরা মূর্তির বিরুদ্ধে।আর কুখ্যাত মুরতাদ হাসিনাও বলল যে সুপ্রিম কোর্টের সামনের মূর্তি আমারও পছন্দ নয়: প্রধানমন্ত্রী।এখন যদি হাসিনা মূর্তি সরিয়ে দেই আর বলে আমরা আপনাদের দাবি রেখেছি আর এখন আপনারা আমাদের দাবি রাখুন টা হল জঙ্গি ধরিয়ে দিন এবং আপনারা বয়ান-বক্তৃতার মাধ্যমে জঙ্গি বিরুধি প্রচারনা চালান।এভাবেই হেফাযতের
মধ্যে হবে দুই দল।একদল হকের পক্ষ থেকে সরে যাবে আর আরেকদল হকের উপর অতল থাকবে বিইজনিল্লাহ।আর এভাবেই হতে পারে নির্যাতনের নতুন মাত্রা যা সারা বাংলাদেশব্যাপি চলবে।এটা স্পষ্ট একটা কথা কারা মুরতাদ হাসিনা এবং মালু মুদির পক্ষে টা বের করে আলাদা করে ফেলতে চাই যাতে স্পষ্ট হয়ে যাই সকলে কাছে যে কারা জঙ্গিদের পক্ষে আর কারা জঙ্গিদের বিপক্ষে।আর এভাবেই সাধারন মুসলমানদের মধ্যেও হবে দুই দল।শুর হবে নতুন মাত্রা যা ঘরে ঘরে কারবালার রুপ নিবে।তখন কি হবে?
হে আমার জঙ্গি ভাইয়েরা... স্পষ্ট শুনুন।আমরা আল্লাহর যোদ্ধা।-আমাদের মালিক।আমাদের রব বলে দিয়েছেন যে -তোমরা হীনবল হইয়ো না,দুঃখিত হইয়ো না,তোমরাই বিজয়ী হবে,যদি তোমরা মুমিন হউ।
আর মুরতাদ হাসিনা এবং তোর কুত্তা বাহিনি নিয়ে প্রস্তুত থাক।প্রস্তুত থাক।কুত্তাকে কুত্তার মতই মারব ইনশাল্লাহ।
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ভুলে যাও পরিবার-পরিজন।ভুলে যাও প্রিয় সঙ্গিনীর মুহাব্বত।তৈরি কর রবের মুহাব্বত।তুলে নাও হাতে শমসের।হয়ে যাও গুরাবা।তোমরাই কালিমার পতাকা উড়াবা।
তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার
এমন হতে পারে না যে মূর্তি স্থাপনই ছিল একটা ভয়ানক চক্রান্ত।যদিও তাগুতরা মূর্তিকে ভালোবাসে.এটা আমার ব্যক্তিগত চিন্তা,তাই ভুল হলে সমাধান করে দিবেন ইনশাল্লাহ
হে মুসলিম উম্মাহ আজ সারা পৃথিবীর মুসলিমরা এক কঙ্কটাকীর্ণ মুহূর্ত অতিক্রম করছে।আর বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়।এদেশে ইসলাম বিদ্বেষীরা একের পর এক ইসলাম বিরুধি আইন পাশ করে যাচ্ছে।ইসলাম ও মুসলমানদের ইজ্জত নিয়ে খেল-তামাশা করছে।আর শিরকি আকিদাধারীদের কথা ত পরের কথা যারা সমাজে হক আলেম নামে পরিচিত তাদের অবস্থা হল মানুষের বাড়িতে মিলাদ-মাহফিল করা,দুয়া-খতম পরা।পেট পূর্তি করা আর হাদিয়া নামে ইনকামের জন্য অপেক্ষায় থাকে।আরেক দল আছে এরা বৈরাগ্য জীবন-জাপন করে তাব্লিগ জামাত।
এদের এমনই অবস্থা যে দেশের পরিস্থিতির কথা শুনলেই বলে এইসব ফিতনা।এই জামাত এতটাই গুমরাহ যে কোরআন-হাদিসের অপবেক্ষা করে।এখানেই ক্ষান্ত নই।।।আল্লাহর কসম করে বলি আল্লাহর কসম করে বলি মানুষের শুনা নয়,বরং তাব্লিগের এক লোকের সাথে আমার কথা হলে সে বলে কোরআন নিয়ে যে বেশি ঘাটাঘাটি করবে সেই জলেযাবে(নাউযুবিল্লাহ)।শুধু এখানেই ক্ষান্ত নয়।আমি একজন বিশ্বস্ত আলিমের নিকট থেকে শুনেছি যে তাবলীগে ৩ চিল্লা লাগালে নাকি তার নাম নবীদের নামের সাথে লাগানো হবে এমন বয়ান করে,তখন অই আলিম তাকে গিয়ে আটক করে জিজ্ঞেশ করল ভাই তাহলে আমি ত আমি ৩ চিল্লার চেয়েও বেশি চিল্লা দিয়েছি তাহলে এখন কি আমার নাম আল্লাহর নামের সাথে
লাগানো হবে?তখন অই শয়তান তৎক্ষণাৎ এখান থেকে সরে গেল।আর জিহাদের অপবেক্ষা ত আছেই।আর আমাদের কউমি আলেমেরা এই গুমরাহ জামাতের প্রশংসাই পঞ্চমুখ।এদের ভুল ধরলেই উনাদের গায়ে যেন সাপে ছোবল দেই।কিন্তু ইসলামের নাম-নিশানা মুছে দিতে আসলি কাফের সহ সকল মুনাফিক-মুরতাদরা এক জোট হয়েছে সেই দিকে তাদের খেয়াল নাই।বয়ানের মধ্যে বলে ইসলামের শত্রুরা হুঁশিয়ার সাবধান কিন্তু বয়ান শেষ তখন মনে হয় তাদের আর সেই কথা মনেই থাকে না।
এবার মুল কথা বলি...বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের সামনে মূর্তি স্থাপন আমার দৃষ্টি থেকে এটা একটা পরিকল্পনা।আপনি দেখবেন শয়তান যখন কাউকে গুমরাহ করতে চাই প্রথমে চাই সে একবারেই গুমরাহ করে ফেলতে।কিন্তু যখন না পারে তখন একটা সমঝোতার দিকে নিয়ে যায়।যেমন তুমি একটু ছাড় এবং আমিও একটু ছাড়ি।উদাহরণসরূপ বলতে পারি যে আপনি যদি একটা গাছের সকল পাতা একবারেই ফেলে দিতে চান টা আপনার জন্য সম্ভব না এবং অনেক কষ্টদায়ক এমনকি সমভব হবে না।কিন্তু যখন আপনি প্রতিদিন একেকটি ডালের পাতা ছিঁড়তে থাকেন ত একসময় দেখা যাবে পাতা নিঃশেষ।আর এভাবেই শয়তান আমাদেরকে ইসলাম থেকে বিচ্যুতি করতে চাইবে।যেমন করেছিল বিখ্যাত আবেদ বারসিসা কে।না জানি এই আলেমদের কি অবস্থা হয়?আল্লাহু আ'লাম।
কিন্তু আমাদের কলিজার টুকরা,যার ইজ্জত রক্ষারতে আমরা নিজেদের জবন বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত বিইজনিল্লাহ।আমাদের রাসুল কি এই সমঝোতার মাঝে গিয়ে ছিলেন না জবাব দিয়েছিলেনযে আমার এক হাতে সূর্য এবং এক হাতে চন্দ্র এনে দিলেও এই কাজ থেকে বন্দ করবেন না।কিন্তু এই আলেমদের কি হাল?এরা সমঝোতাই গিয়েছে?কার কাছে গিয়েছে-মুরতাদ হাসিনা?কিসের জন্য গিয়েছে?যে আমাদের দাবি মানতে হবে?কি দাবি?ইসলাম বিরুধি কোন আইন করা যাবে না।বিষয়টা যেন এমন যে মনে হয় এরা আসমান থেকে এসে নেমে বলছে যে তোমরা ইসলাম বিরুধি কাজ করবে না।কিন্তু রাসুল কোথায় বা কার কাছে গিয়েছিলেন ইসলাম
প্রতিষ্ঠার জন্য।হায় আফসোস।এরা শুধু কোরআন-হাদিস পরেই।আমার মনে হয় না যে এরা অনুভব করতে পারে।এরা ত তাগুতের কাছে বিচার নিয়ে আল্লাহর হুকুমের বিরুধিতা করে চরম পর্যায়ে পৌছেছে।আচ্ছা এখন চিন্তা একটা বিষয় চিন্তা করুন যে আজকে সুপ্রিম কোর্টের সামনে যে মূর্তি স্থাপন এটা একটা স্পষ্ট উস্কানি দেয়া যে এই কউমি আলেমরা কি আগের হেফাযতে ইসলাম আছে কি না?নাকি দুর্বলতা আছে।না দেখা গেল এই কউমি আলেমেরা মূর্তির বিরুদ্ধে।আর কুখ্যাত মুরতাদ হাসিনাও বলল যে সুপ্রিম কোর্টের সামনের মূর্তি আমারও পছন্দ নয়: প্রধানমন্ত্রী।এখন যদি হাসিনা মূর্তি সরিয়ে দেই আর বলে আমরা আপনাদের দাবি রেখেছি আর এখন আপনারা আমাদের দাবি রাখুন টা হল জঙ্গি ধরিয়ে দিন এবং আপনারা বয়ান-বক্তৃতার মাধ্যমে জঙ্গি বিরুধি প্রচারনা চালান।এভাবেই হেফাযতের
মধ্যে হবে দুই দল।একদল হকের পক্ষ থেকে সরে যাবে আর আরেকদল হকের উপর অতল থাকবে বিইজনিল্লাহ।আর এভাবেই হতে পারে নির্যাতনের নতুন মাত্রা যা সারা বাংলাদেশব্যাপি চলবে।এটা স্পষ্ট একটা কথা কারা মুরতাদ হাসিনা এবং মালু মুদির পক্ষে টা বের করে আলাদা করে ফেলতে চাই যাতে স্পষ্ট হয়ে যাই সকলে কাছে যে কারা জঙ্গিদের পক্ষে আর কারা জঙ্গিদের বিপক্ষে।আর এভাবেই সাধারন মুসলমানদের মধ্যেও হবে দুই দল।শুর হবে নতুন মাত্রা যা ঘরে ঘরে কারবালার রুপ নিবে।তখন কি হবে?
হে আমার জঙ্গি ভাইয়েরা... স্পষ্ট শুনুন।আমরা আল্লাহর যোদ্ধা।-আমাদের মালিক।আমাদের রব বলে দিয়েছেন যে -তোমরা হীনবল হইয়ো না,দুঃখিত হইয়ো না,তোমরাই বিজয়ী হবে,যদি তোমরা মুমিন হউ।
আর মুরতাদ হাসিনা এবং তোর কুত্তা বাহিনি নিয়ে প্রস্তুত থাক।প্রস্তুত থাক।কুত্তাকে কুত্তার মতই মারব ইনশাল্লাহ।
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ওই গাযওয়া হিন্দের সৈনিকেরা
ভুলে যাও পরিবার-পরিজন।ভুলে যাও প্রিয় সঙ্গিনীর মুহাব্বত।তৈরি কর রবের মুহাব্বত।তুলে নাও হাতে শমসের।হয়ে যাও গুরাবা।তোমরাই কালিমার পতাকা উড়াবা।
তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার তাকবীর আল্লাহু আকবার
Comment